![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা সব সময় খোমেনীর জঙ্গি শরীয়া শাসনের বিরোধী, কিন্তু ইরানের নিপীড়িত জনগণের পক্ষে।
আমাদের অবস্থান খুবই স্পষ্ট: আমরা কখনোই খোমেনীর প্রতিষ্ঠিত ধর্মীয় স্বৈরাচার এবং জঙ্গিবাদী শরীয়া শাসনের পক্ষে ছিলাম না, এখনও না। এই শাসনব্যবস্থা ইরানের জনগণের বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার, নারী অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে রুদ্ধ করেছে। ধর্মের নামে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ, নারী ও সংখ্যালঘুদের উপর দমন-পীড়ন এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এসব আমরা ঘৃণা করি এবং এর দৃঢ় বিরোধিতা করি।
তবে এর মানে এই নয় যে আমরা ইরান নামক রাষ্ট্র বা তার জনগণের বিরুদ্ধে। বরং আমরা বরাবরই ইরানের সাধারণ, নিপীড়িত মানুষের পক্ষে। যারা রাস্তায় নেমে স্বাধীনতা, ন্যায্যতা, মানবিক মর্যাদা ও গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিচ্ছে, যারা ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতা’এই স্লোগান নিয়ে সংগ্রাম করছে, আমরা তাদের কণ্ঠের প্রতিধ্বনি।
আমরা মনে করি ইরান একটি মহান সভ্যতার ধারক জাতি, কিন্তু তাদের জনগণ আজ ধর্মান্ধ একনায়কত্বের শিকার। আমরা ইরানের জনগণের পাশে আছি শাসকের পাশে নয়।
২| ১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইরানের খামেনি রেজিম আমলিক কে সবসময় সমর্থন দিয়েছে।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইরান পৃথকভাবে ২০২৩ সালের শেষে (নির্বাচনের আগে) বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জানায়: "বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করা উচিত, কিন্তু তা যেন বাইরের কোনো শক্তির প্ররোচনায় বা হুমকিতে না হয়।" তাদের বক্তব্যে পরোক্ষে শেখ হাসিনা সরকারের সার্বভৌমত্বকে সমর্থন করা হয় — যেনো তারা বাইরের চাপ ছাড়াই নির্বাচন করতে পারে।
৪| ২০ শে জুন, ২০২৫ রাত ২:৪৬
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:১০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমরা সব সময় খোমেনীর জঙ্গি শরীয়া শাসনের বিরোধী, কিন্তু ইরানের নিপীড়িত জনগণের পক্ষে- এই আমরা কারা ? শেখ হাসিনা ও আমলিক নাকি ? যখন পাওয়ারে ছিলেন কোনোদিন দেখি নাই খামেনি রেজিমের বিরোধিতা করতে।
।