![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার মানুষকে চিরদিন বোকা বানানো যাবে না
বৃষ্টি থেমে গেছে, কিন্তু আকাশের মেঘ এখনো কাটেনি। ঠিক তেমনই আওয়ামী লীগ সাময়িকভাবে থেমে আছে, কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি, শেষ হওয়ারও নয়। কারণ, আওয়ামী লীগ কোনো কাগুজে সংগঠন নয়; এটি বাংলাদেশের মাটিতে, বাংলার মানুষের হৃদয়ে শিকড় গেড়ে থাকা এক ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক শক্তি।
আওয়ামী লীগের ইতিহাস কেবল ক্ষমতায় থাকার ইতিহাস নয়; এটি ত্যাগ, সংগ্রাম, আত্মদান আর মানুষের মুক্তির ইতিহাস। শেখ মুজিবুর রহমান থেকে শুরু করে অসংখ্য নেতা-কর্মীর রক্ত আর আত্মত্যাগে গড়ে ওঠা এই দলকে দমন-পীড়ন, ষড়যন্ত্র কিংবা বিদেশি চক্রান্ত কোনোদিনই শেষ করতে পারবে না।
কিন্তু আজকের দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, কোমলমতি ছাত্রদের ভুল পথে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। তাদের হাতে সর্বনাশা খেলার আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অথচ যে আগুনে জ্বলবে কেবল ছাত্র-যুবকদের স্বপ্ন নয়, জ্বলবে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ।
ইউনূস সাহেব, আপনি হয়তো কিছু সময়ের জন্য এ দেশের কিছু মানুষকে বোকা বানাতে পারবেন, কিন্তু সব সময়ের জন্য নয়। যেমনটি বলা হয়েছে
“You can fool all of the people some of the time, some of the people all of the time, but you cannot fool all of the people all of the time.”
বাংলার মানুষ এখন অনেক বেশি সচেতন। তারা বুঝে গেছে কারা এ দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করছে, কারা ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। ইতিহাস সাক্ষী, যখনই বাংলার মানুষ জেগে উঠেছে, অত্যাচারী ও দুঃসাহসীরা পালানোর পথ খুঁজে পায়নি। ১৯৫২, ১৯৬৯, ১৯৭১ প্রতিটি আন্দোলনই প্রমাণ করেছে, বাংলার জনগণকে কখনো দমন করে রাখা যায় না।
ইউনূস সাহেব, আপনি অতীতেও দেখেছেন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা যখন রাজপথে নেমেছে, তখন কোনো কারাগারই তাদের আন্দোলন থামাতে পারেনি। হাজারো মানুষ জেলে গিয়েছে, শত শত প্রাণ উৎসর্গ হয়েছে, তবুও আওয়ামী লীগের পতাকা উঁচুতে উড়েছে। এবারও তাই হবে। আপনি যদি ভেবে থাকেন, কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে বা কয়েকটি লাশ লুকিয়ে আওয়ামী লীগের শেকড় কেটে ফেলবেন তাহলে ভুল করছেন। বাংলার মানুষ জেগে উঠলে পালানোর পথ আপনি পাবেন না।
আজ আবার সেই সময় ঘনিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের মানুষ জেগে উঠছে। তাদের দাবী স্পষ্ট সর্বনাশা খেলা বন্ধ করো! ষড়যন্ত্রের রাজনীতি বন্ধ করো!
দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিও না!
বাংলাদেশ স্বাধীনতার রক্তে রঞ্জিত এক দেশ। এই দেশের মানুষকে বারবার বোকা বানানো যাবে না। বাঙালি জাতি যখন জেগে ওঠে, তখন অন্যায়, ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাসঘাতকতার সমস্ত মুখোশ ছিঁড়ে যায়।
আজ সেই দিন ঘনিয়ে আসছে।
বাংলার মানুষ জেগে উঠছে
ন্যায়ের পতাকা হাতে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
রাবব১৯৭১ বলেছেন: আমি হাসিনার দালাল। আর তোরা কুকুরের জাত পাকিস্তানের দালাল। তোরা ৩০ লক্ষ মানুষ খুন ও ২ ল্ষ মা বোনকে ধর্ষণ করেছিস।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতি-রাজাকারদের এখন সময় মনে হচ্ছে কিন্তু মেঘ কেটে যাবে যখন বিদেশী শক্তি দেখবে দেশের এই তালেবানি রূপান্তর এর লক্ষন দেখেই
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলার মানুষকে চিরকাল বোকা বানানো যাবে না -কথা সঠিক । শেখ হাসিনা চেয়েছিলেন উননয়নের নামে মানুষকে বোকা বানাতে । পারেন নাই ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩০
রাবব১৯৭১ বলেছেন: ১ বছরের জামাতীরা দেশের কি বাল ফেলেছে?
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
ইমরান৯২ বলেছেন: ছাগলের ৪ নাম্বার বাচ্চা ।
আর কত দালালী করবি, তোর আম্মা তো খুব উন্নয়ন করে বাল ছিড়ে দিয়ে গেছে ।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: মেঘ আর কখনো কাটবে না।
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬
এনামেল হউক বলেছেন: @ রাবব১৯৭১ ঃ দুনিয়ার রেফারেন্স আছে রে লীগ-কুত্তা, খুইজা দেখ — লীগের মন্ত্রী/নেতাদের মধ্যে চিহ্নিত রাজাকার আছে ৮ হাজার, যেটা বিএনপি আর জামাতের সম্মিলিত সংখ্যার থেকে অনেক বেশি। তোরাই আমাদের ১৯৭১ এর গণহত্যা আর মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্যতম হোতা — নিজে কাঁচের ঘরে থেকে অন্যের ঘরে ঢিল দেয়ার আগে নিজেদের ঘর সুরক্ষিত করে নিতে হয় এইটা তোদের মতো আবালদের মাথায় না আসা-ই স্বাভাবিক। গত ১৭ বছর ধরে 'পাছে লোকে বুঝে যায়' এই ভয়ে অন্যদের দিকে আঙ্গুল তুলে 'রাজাকার', পাকি, এইসব ধুয়া তুলে জুজুর ভয় এর দিন শেষ। তোদের ভবিষ্যৎ এখন ঘরহারা কুত্তার মত ভেউ ভেউ করা। তোদের mindset এখনো ৫০ বছর আগের — এখনো হয় ভারত নাহয় পাকিস্তান এই দুইটাতেই আটকা — বাংলাদেশে না। এজন্যই তো 'শেখ হাসিনা, পালায় না' বলে অহংকার করা তোদের মিথ্যুক, খুনি, চোর নেত্রী সুটকেস ভর্তি ডলার নিয়ে স্বামীর দেশ ভারতে পালাইসে, হা হা হা হা হা হা হা হা হা !!!!
তোদের ভরসা ভারত নিজে USA র পোন্দানি খাইতেসে — ট্রাম্প তোদের দেশের মুদিরে এমন থাবড় দিসে, যে পরবর্তীতে মুদি ফকিরের মতো অন্যদের জড়ায়ে ধরতে দুইবার ভাববে। অবশ্য ভাঁড়ৎ আর লীগ দুই শুয়োরের জাতেরই এক স্বভাব — দুনিয়ার মানুষের লাত্থি খায় তাও 'saar saar, please saar' করতে থাকে একটু ভিক্ষার আশায়। তোদের দৌড় হইতেসে ধানমণ্ডি তে ফিসফিস করে 'জয়' বলে দৌড় দিয়ে মিরপুর গিয়ে আরও আস্তে করে 'বাংলা' বলে স্লোগান শেষ করে ' হাসিনাকে ফেরানোর দাবিতে দেশবাসী সফল আন্দোলন গোড়ে তুলছে' লিখে চুরি করে নিয়ে যাওয়া লক্ষ কোটি টাকার কিয়দাংশ ব্যবহার করে ফেসবুকে কিছু মাতাল (if you know who I am talking about ) আর ভিখারিরে দিয়ে পোস্ট দেয়ানো।
বিশ্বের ইতিহাসে চিরদিনের জন্য লেখা হয়ে থাকল, যে 'আন্দোলনের মুখে হাসিনা ভয় পেয়ে পালাইসিলো' — শত শত হাজার হাজার বছর পরেও এই কথা সবাই দেখবে, জানবে, আর এই কথা পড়ে হাসতে হাসতে লুটায়ে পড়বে — তোরা তো জোকারের দল হয়ে গেলি রে — লজ্জা থাকলে এই টাইপের পলায়নপর নেত্রীর পা আর চাটতি না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৩
এনামেল হউক বলেছেন: খুনি হাসিনার দালালের বাচ্চা কোথাকার