|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য: একতরফা অভিযোগের রাজনীতি
ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, যিনি জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন এবং বর্তমানে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো, ২০২৪ সালে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান হন। কিন্তু যে শ্বেতপত্র তিনি তৈরি করেছেন, তাতে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য বা প্রমাণ ছাড়া দাবি করা হয় যে গত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। কোন খাত থেকে, কার মাধ্যমে বা কোথায় এই অর্থ পাচার হয়েছে কোনোটিই স্পষ্ট নয়।
ড. দেবপ্রিয়ের এই একতরফা অভিযোগ প্রমাণভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সাধারণ মানুষকে বোঝানো হয় যেন পুরো দেশই দুর্নীতির জালে জড়িয়ে পড়েছে, অথচ বাস্তবতা ভিন্ন। সব সরকারের সময় দুর্নীতি থাকলেও তা কখনোই এত সর্বব্যাপী ছিল না। প্রমাণবিহীন অভিযোগ দিয়ে সরকারকে দোষারোপ করা, তথ্য বিকৃত করে রাজনৈতিক প্রভাব বাড়ানো এটাই রাজনীতিক দালালদের কৌশল।
অর্থনীতিবিদ হওয়া সত্ত্বেও ড. দেবপ্রিয় প্রমাণভিত্তিক বিশ্লেষণ না দিয়ে কেবল অভিযোগের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন। ইতিহাস একদিন এই মুখোশ উন্মোচন করবে, এবং দেখা যাবে, কতটা তথ্যবিহীন শব্দের খেলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনে ব্যবহার করা হয়েছে। 
৪ টি 
+০/-০২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
দেবপ্রিয় ডলারে বেতন পায়।
তবে, সে আপনার থেকেও নীচু মানের ইডিয়ট। সে যা করছে, আপনাকে জানিয়ে, আপনার অনুমতি নিয়ে করা উচিত।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৪
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি যে দায়িত্ব পেয়েছেন তাতে দায়িত্বহীনতা অপরাধ!
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: সবাই রাজনৈতিক দলকে গালি দেয়। কিন্তু সেই রাজনীতিবিদদের মতো সুইপিং কমেন্ট করে। অংকের হিসেবে বলে দেওয়া আর কি। চটকদার সংখ্যা বলে পুরো বিষয়টা একটা ফালতু ব্যাপার করে ফেলা। একাডেমিক ,কথা বলবে তথ্য প্রমাণ দিয়ে। যে অংক পাচারের কথা বলে তাতে মনে হবে এটা ভারতের বা জাপানের অর্থনীতি ‼️