| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা আগেই ভালো ছিলাম।
----------------------------
বাংলাদেশ আজ এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। সাম্প্রতিক সময়ের অস্থিরতায় আমরা যা দেখেছি, তা কোনো হঠাৎ ঘটে যাওয়া “বিপ্লব” নয় বরং ছিল এক পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, বিদেশি প্রভাব ও ক্ষমতালোভী স্বার্থগোষ্ঠীর হাতের খেলায় দেশকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা। আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে, যারা আন্দোলনের নামে রাজপথে নেমেছিল, তাদের অনেকেই বুঝতেই পারেনি তারা কাদের হাতিয়ার হয়ে গেছে।
আমরা ভুলে গিয়েছিলাম শেখ হাসিনার সময়ের বাংলাদেশকে যে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছিল সারা বিশ্বের কাছে। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিপ্লব, নারীশিক্ষায় অগ্রগতি, তথ্যপ্রযুক্তির বিস্তার এই সবই তার নেতৃত্বে সম্ভব হয়েছিল। ভুল, ত্রুটি অবশ্যই ছিল, কিন্তু তা ছিল মানবিক সীমাবদ্ধতা, কোনো রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র নয়। অথচ ঠিক যেভাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ষড়যন্ত্রকারীরা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে হত্যা করেছিল, ঠিক সেই পথেই শেখ হাসিনাকেও ঘিরে তৈরি করা হয়েছে মিথ্যা প্রচার, অপপ্রচার ও গুজবের জাল।
আজ বাংলাদেশের মানুষ ধীরে ধীরে বুঝতে পারছে যাদের কথায়, যাদের উসকানিতে, যাদের টাকায় রাজপথ রক্তে ভিজেছিল, তারা প্রকৃতপক্ষে এই দেশের বন্ধু নয়। তারা উন্নয়নকে থামাতে, স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ বোকার দল নয়। তারা এখন বুঝতে শুরু করেছে আমরা আগেই ভালো ছিলাম, আমরা স্থিতিশীল ছিলাম, আমরা এগিয়ে যাচ্ছিলাম।
আজ দেশের বাস্তব চিত্র ভয়াবহ ।
---------------------------------
দুর্নীতি এখন সর্বত্র যে যার মতো করে লুটপাট করছে। সবচেয়ে নাজুক অবস্থা দেশের এয়ারপোর্টে। যারা সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশ গেছেন, তারা নিজের চোখেই দেখেছেন একটি পাসপোর্টে সিল পেতে কত ঘুষ, কত অবমাননা। ২–৩ জায়গায় টাকা না দিলে অনেক সময় যাত্রীদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না; উল্টো পাসপোর্ট আটকে দেওয়া হচ্ছে। এভাবে একটি দেশের চিত্র বিশ্বে যে ভয়াবহভাবে কলঙ্কিত হচ্ছে, তা কল্পনারও বাইরে।
এর ফলেই এখন অনেক দেশ বাংলাদেশের নাগরিকদের ভিসা দিচ্ছে না কারণ তারা জানে, আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্র আজ চরম বিশৃঙ্খলায়।
সবচেয়ে অবাক করা বিষয় যেসব রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বিদেশে বসে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গালাগাল করতেন, তাঁর ১৪ গোষ্ঠি উদ্ধার করতেন, তারাই আজ নীরব। একসময় যারা “পরিবর্তনের” স্লোগান তুলেছিলেন, তারা আজ মুখে কুলুপ এটে বসে আছেন। কেন? কারণ এখন নিজের চোখে দেখছেন, ইউনূস নামের তথাকথিত “মুক্তির দূত” আসলে এনেছিলেন এক অন্ধকার বাস্তবতাদুর্নী তি, বিভ্রান্তি আর রাষ্ট্রীয় বিপর্যয়ের এক নির্মম অধ্যায়।
আজ সময় এসেছে সত্য স্বীকার করার। শেখ হাসিনা শুধু একজন রাজনীতিক নন তিনি ছিলেন বাংলাদেশের উন্নয়নের স্থপতি, রাষ্ট্রের ধারাবাহিকতার প্রতীক। আমরা চাই, দেশ আবার ফিরে যাক সেই অগ্রগতির ধারায় যেখানে বিভাজন নয়, উন্নয়নই হবে জাতির একমাত্র লক্ষ্য।
-- সালাউদ্দিন রাব্বী
সংখ্যালঘু বাচাও আন্দোলন।
বাংলাদেশ 
২|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৮:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আগেও যেমন ছিলাম এখনও তেমনই আছি। মাঝখানে সবজির দাম কম ছিলো।
৩|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন যে দেশে চুরি চামারি বেড়ে গেছে (বেড়ে গেছে মানে আগের থেকেও বেশী)
৪|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতের মডেল হল আগে ধর্ম ... কর্মের সংস্হান গায়েবী হাওয়ায় হবে...
৫|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: দেশের অবস্থা আসলেই খারাপ।
মন্দ লোকদের এখন ইদ উৎসব।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৭:৫৭
ক্লোন রাফা বলেছেন: সুদী ইউনুসের বাংলাস্থান করার মিশন চলছে। তারা আমাদের নতুন বন্দবস্তের জঙ্গিদেশ উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।