| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীরব থাকলেই ইতিহাস অপরাধী বানায়।
“ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা”এই দেশ ভয় দিয়ে নয়, রক্ত ও স্বপ্ন দিয়ে তৈরি। অথচ আজ সেই রাষ্ট্রেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামাতী–পাকিস্তানপন্থী শক্তিকে নতুন করে প্রতিষ্ঠার আয়োজন চলছে। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাস্তবতায় জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রীয় ছত্রচ্ছায়া, রাজনৈতিক সুবিধা ও প্রভাব পাচ্ছে আর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষরা নির্যাতিত।
আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর মামলা, গ্রেফতার ও দমন-পীড়ন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি পরিকল্পিত। ইতিহাস বলে, ১৯৭১ সালেও প্রথমে মতের স্বাধীনতা দমন করা হয়েছিল, তারপর “আপনাদের নিরাপত্তার জন্য” এই অজুহাতে পুরো জাতিকে নীরব করে ফেলা হয়েছিল। আজকের চিত্র ভয়ংকরভাবে মিলছে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো অন্যায়কে স্বাভাবিক বানানোর চেষ্টা। রাজাকাররা আজ “মূলধারা”, মুক্তিযুদ্ধ “বিতর্ক”, আর স্বাধীনতার পক্ষের কণ্ঠ “সমস্যা”! রাষ্ট্র যখন ইতিহাস অস্বীকার করে, তখন সে নিজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করে।
নতুন প্রজন্ম ভয় পাচ্ছে, কারণ তারা বুঝছে,আজ যদি বিরোধী কণ্ঠের এই অবস্থা হয়, কাল পূর্ণ ক্ষমতায় গেলে কী হবে, তা অনুমান করতে ইতিহাস বই খুলতে হয় না।
বাংলাদেশ কোনো ধর্মীয় শাসনের পরীক্ষাগার নয়। এটি ভাষা, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের রাষ্ট্র।
এখানে নীরবতা মানে নিরপেক্ষতা নয় নীরবতা মানে সহযোগিতা।
প্রশ্ন একটিই -আমরা ইতিহাস রক্ষা করব, নাকি ইতিহাসের আসামি হব? 
২|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৪৬
জেন একাত্তর বলেছেন:
কোন কোন বিষয়ে আপনি গুরু? প্রশ্নফাঁসের পর উত্তর খুঁজে পেতেন বইতে?
৩|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চান?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৪৪
জেন একাত্তর বলেছেন:
আপনার মাথাটা কি গার্বেজ তৈরির কারখানা?