![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
আতেই এলিগিডাগনেকে যদি বলা হয় তোমার সবটাই মুখ তবে তা ভুল হবে না। কেননা তার ঠোঁটই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঠোঁট। ইওপিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে বাস করা ২০ বছর বয়সী আতেই তার ঠোঁটে ৫৯.৫ সেন্টিমিটার পরিধি ও ১৯.৫ সেন্টিমিটার ব্যাসার্ধের একটি ডিস্ক স্থাপন করতে পারেন, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পাওয়ার চেয়ে চার সেন্টিমিটার বেশি।
মুখে নেয়া ডিস্কটি সাধারণ ডিস্কের চেয়ে দুই গুণ বড়। তিন বছর ধরে তার ঠোঁট প্রসারিত করে ও নিজের দুইটি দাঁত ফেলে দিয়ে আতেই এই কাজটি করতে সক্ষম হন।
সিনেমাটোগ্রাফার আব্রাহেম জোফের নেতৃত্বে একদল অস্ট্রেলিয়ান ফিল্ম ক্রু একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করতে গিয়ে আতেইকে আবিষ্কার করেন।
ইথিওপিয়ার ওহর রিভার উপত্যকার নিচে বসবাস করা সুরমা ও মুরসি গোষ্ঠীর ১৫-১৮ বছর বয়সী নারীদের ঠোঁট ছিদ্র করা হয়। বিয়ের ছয় থেকে ১২ মাস আগে এগুলো করা হয়ে থাকে। রীতি অনুযায়ী, ক্ষত শুকানোর জন্য ঠোঁটের মধ্যে একটি মাটির প্লেট রেখে শুকানো হয়। এটা নিজরাই নিজেদের জন্য সজ্জিত করে।
এই ডিস্কটির অর্থ স্বামীকে আকর্ষণ করা ও স্ত্রীর পরিবারের জন্য যৌতুক দেয়া। ডিস্কের আকারের ওপর নির্ভর করে যৌতুক হিসেবে গবাদি পশু দেয়া হয়।
আব্রাহেম জোফে ডেইলি মেইলকে বলেছেন, আমি বিষয়টি স্থানীয়ভাবে ভেবে দেখেছি। এটি গর্ব করার মতো একটি বিষয়।
আতেই আব্রাহেমকে বলেছেন, এটা বেদনাদায়ক নয় এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সূত্র: মিরর।
©somewhere in net ltd.