![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
১. আটককৃত ১১৯ জনের মধ্যে অন্তত ২৬ জনকে বিনা অপরাধে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে নিরাপরাধ আবু হুজাইফাকে বরফ পানিতে ডুবিয়ে রাখা হয়েছিল। তাকে ৬৬ ঘণ্টা ঘুমছাড়া দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। পরে প্রমাণিত হয়, ভুল মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
২. কথিত উন্নত জিজ্ঞাসাবাদ প্রোগ্রাম শুরু করার চার বছর পর প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ প্রথমবারের মতো কথা বলেন। সিআইএ’র রেকর্ড অনুযায়ী, চেইন দিয়ে ছাদে ঝুলিয়ে রাখা উলঙ্গ একটি ছবির দেখে বুশ অস্বস্তি প্রকাশ করেছিলেন।
৩. কমপক্ষে ৫ বন্দিকে মলমূত্র খাওয়ানো হয়েছে। আবার পায়ুপথ দিয়ে মল ভেতরে ঢোকানো হয়েছে।
৪. অন্তত তিনজন বন্দির পরিবারের সদস্যদের খুন করার হুমকি দেয়া হয়েছে। একজনকে বলা হয়েছে তার মায়ের কল্লা উড়িয়ে দেবে। কয়েক মাস পরে তাদের মুক্তি দেয়া হয়।
৫. সিআইএ’র সহযোগী হয়ে কাজ করত এমন দু’জন বিদেশী সরকারি কর্মকর্তাকে উঠিয়ে নিয়ে এসে তথ্য না পেয়ে দিনের পর দিন খাবার ও ঘুমবঞ্চিত রাখা হয়েছিল।
৬. সিআইএ’র হাতে প্রথম আটক আবু জোবাইদাকে ২৬৬ ঘণ্টা একটি ছোট কফিন বক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছিল।
৭. খালিদ শেখ মোহাম্মদকে ১৮৩ বার ঠাণ্ডা পানিতে চুবানো হয়েছে। শ্বাস নেয়ার চেষ্টা করলে ঠোঁট চেপে ধরে মুখে পানি অবিরাম পানি ঢেলেছে জিজ্ঞাসাবাদকারীরা।
৮. সিনেট কমিটি তাদের অনুসন্ধানে একটি কুয়ার ছবি পেয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটার মধ্যে বন্দিদের চুবানো হতো।
৯. ভুল করে আটককৃত ২৬ বন্দিকে নির্যাতন করে তাদের চিৎকার রেকর্ড করে কয়েকজনের আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠিয়েছে সিআইএ সদস্যরা।
১০. এক হাতকড়া পরানো বন্দিকে উলঙ্গ করে ৭২ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে তার পুরুষাঙ্গে একটানা ঠাণ্ডা পানি ঢালা হয়েছে।
সুত্র ঃ যুগান্তর
©somewhere in net ltd.