![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
অনেকেই বলেন থাকেন, অল্প বয়সে চেহারায় কেমন যেন বুড়োটে ভাব চলে এসেছে। ত্বকে বলিরেখা, দাগ দেখা দিলে ও চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হলে তারা এ সব বলেন। এর কারণও আমাদের অজানা নয়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনই এর কারণ। অনেকে ভাবেন, মেকআপ বা সার্জারির আশ্রয় নিলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। কিন্তু এ ধরনের অভিজ্ঞতা ও ব্যয়ভার বিরক্তির কারণ হতে বেশী সময় নেয় না। এ ছাড়া প্রযুক্তি আপনাকে নতুন নতুন প্রযুক্তির আশ্রয় নিতেই শেখায়।চেহারার বুড়োটে ভাব এড়ানোর সহজ উপায় হল খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা। সুন্দর চেহারা চান, আবার খাদ্যাভ্যাসে রাশ টেনে চলবেন না- এমনটা হওয়ার নয়। বরং সুন্দর স্বাস্থ্য ও চেহারার মূলে রয়েছে সঠিক খাদ্যাভ্যাস।
লাল মাংস : বিশেষজ্ঞরা বলেন, লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণ কার্নটাইন থাকে, যা রক্তনালীকে শক্ত করে ফেলে। যার কারণে অকালে ত্বকে বুড়োটে ভাব আসে। এ ছাড়া লাল মাংস হৃদরোগ, ডায়াবেটিক ও স্থূলতার জন্য দায়ী। লাল মাংসের মধ্যে গরু, ছাগল, ভেড়ার মাংস উল্লেখযোগ্য।
লবণ : বেশী লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এর জন্য কোষ ফুলে যায়। ব্রণসহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর কারণে ত্বকের বাইরের দিকে ফোলাভাব চলে আসে। খাবারের প্রয়োজনাতিরিক্ত লবণ একদম ব্যবহার করবেন না। কাঁচা লবণ তো একেবারেই না।
চিনি : এটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়। এর কারণে দ্রুত বলিরেখা দেখা যায়। কোলাজেন ও ইলাস্টিন ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার কারণে ত্বকে বুড়োটে আগেভাগে চলে আসে। সরাসরি চিনি গ্রহণের চেয়ে বেশী বেশী ফলমূল খান।
ভাজাপোড়া খাবার : ভাজাপোড়া নিয়ে নতুন কিছু বলার দরকার নেই। এতে থাকে অনেক অস্বাস্থ্যকর উপাদান। বিশেষ করে বেশী চর্বি বা তেলের ব্যবহার আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
অধিক মাত্রার গ্লাইসেমিকযুক্ত খাবার : অধিক মাত্রায় গ্লাইসেমিকযুক্ত খাবার আপনার শরীরের গ্লুকোজ ও ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এর কারণে ত্বকের বয়স দ্রুত বেড়ে যায়।
এ্যালকোহল : এ্যালকোহল আপনার শরীরে পানিশূন্যতা তৈরী করে। এর কারণে বিপাকক্রিয়ার সময় শরীর কম পরিমাণ পানি পায়, যা চামড়ার ওপর প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া এ্যালকোহল মুখের ধমনীর আকার বাড়িয়ে দেয়।
ক্যাফেইন : ক্যাফেইনও আপনার শরীরে পানিশূন্যতা তৈরী করে, যার প্রভাব চামড়া পর্যন্ত পৌঁছে যায়।
প্যাকেটজাত খাবার : বাজারের বিভিন্ন ধরনের চমকপ্রদ ও মুখরোচক খাবার পাওয়া যায়। শুধু স্বাদ-গন্ধই নয়; অনেক দিন তাজা রাখার জন্য এ সব খাবারে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক উপাদান মেশানো হয়। ফলে প্রাকৃতিক গুণাগুণ অক্ষুণ্ন থাকে না। বিশেষ করে এ সব খাবারে বেশী চিনি ও সোডিয়ামজাতীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর প্রভাব নেতিবাচকভাবে আমাদের ত্বকে পড়ে।
কৃত্রিম মিষ্টান্ন ও রং : খাবার তৈরীতে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টিকর উপাদান ও রং ব্যবহার করা হয়, যা খাবারের স্বাদ ও রংয়ে প্রভাব ফেলে। এগুলো বিভিন্ন ধরনের এ্যালার্জিক সমস্যার কারণ। এ সব কৃত্রিম উপাদানের ক্ষতিকর প্রভাব আমাদের কোষ থেকে শুরু হয়। পরে শরীরের বাইরের অংশে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।
সংগ্রহ
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
রাঘব বোয়াল বলেছেন:
ধইন্যা ।
২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাই কি কি খাব তার একটা লিস্ট দিলে ভাল হয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
রাঘব বোয়াল বলেছেন: তাজা সবজির কোন বিকল্প আছে বইলা মনে হয়না। এছাড়া তাজা মৌসুমি ফল খেতে পারেন।
৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
এনামুল রেজা বলেছেন: বেশ উপকারি পোস্ট। শেয়ার করায় +++
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
রাঘব বোয়াল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: কাজের পোষ্ট। লাইক সহ প্রিয়তে।