![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিক নাম দেইখা ডর খাইয়েন না।আমি আসলে খুব সাধারন মানুষ।আর জানতে ভালোবাসি জানাতে ভালোবাসি তাই নিজে যা জানব অন্যকেও তা জানাবো।
ছেলেদের ক্ষেত্রে
৫.০০ = এরা নিজের সাফল্য উদযাপন করার টাইমই পাই না। রাত অবধি এ বাসা থেকে ও বাসা মিষ্টি বিতরণ করার জন্য দৌড়ের উপ্রে থাকে !
৪.৮ - ৪.৯৯ = এই লেভেলের রেজাল্টের কষ্টটা সবচেয়ে বেশি। পিউর হার্ডকোর গাঞ্জা ছাড়া কষ্ট লাঘব হয় না !
৪.৫ - ৪.৭৯ = এরা নিজেরাই জানে,, এরা এ প্লাস পাওয়ার মতো পরীক্ষা দে নাই! সন্ধ্যা হওয়ার পর এরা কোন খপচি তে যেয়ে গুণে গুণে ৭ টা বিড়ি খেয়ে দে। ৩ টা দুঃখে,, ৪ টা খুশিতে !!
৪.০০ - ৪.৫ = নিজের রেজাল্ট দেখে, এদের চেয়ে বেশি খুশি আর কেউ হয় না ! কারণ, এদের টার্গেট ছিল পাশ,, পেয়ে গেছে অনেক বেশি !! তবে হ্যাঁ! নিজের রেজাল্ট দেখে এরা মনে মনে খুব খুশি হলেও,, এ প্লাস না পাওয়ার জন্য... সরকার এবং দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সবচেয়ে বেশি দোষারোপ করে এরাই !!
আন্ডার ৪.০০ = বাপের মাইর !!
মেয়েদের ক্ষেত্রে ঠিক সেলিব্রেট না। রেজাল্ট দেখে তারা তাদের জীবনের লক্ষ্য তখনই ঠিক করে ফেলে//
৫.০০ = সেরকম কোন প্রতিক্রিয়া থাকে না। কারণ, এরা নিজেরাই জানত.. এ প্লাস ছাড়া তাদের কপালে অন্য কোন রেজাল্ট জুটবেই না !
৪.৮ - ৪.৯৯ = এরা রেজাল্ট পাওয়ার পর চরম আকারে কাঁদে। ৩০% কান্না করে, অল্পের জন্য এ প্লাস মিস হওয়ার কারণে। বাকি ৭০% কান্না করে,, তার জিগড়ি দোস্ত এ প্লাস বা তার থেকে বেশি পাইছে সে কারণে !!
৪.৫ - ৪.৭ = রেজাল্ট দেখে পুরাপুরি স্তম্ভিত। মনে মনে চিন্তা করে... সে নিজেকে কতটাই না গাধা ভাবত,, কিন্তু না! সে ত বিশাল ট্যালেন্ট ! পড়ালেখা না করেই এই রেজাল্ট,, করলে না জানি রেজাল্টের স্কেল ফাটি ব্লাস্ট হয়ি যাইতো !!
৪.০০ - ৪.৫০ = জীবনের লক্ষ্য একটাই তখন। হবো মডেল,, হাঁটবো র্র্যাম্পে,, ছেলেরা থাকবে পিছে পিছে !
আন্ডার ৪.০০ = বাপের পছন্দ করা পাত্রের সাথে কোন প্রকার টুঁ শব্দ করা ছাড়া বিবাহ !!
সবচেয়ে বড় যেটা, সেটা হলো সাপোর্ট।
যে ফেইল করেও বাবা মার সাপোর্ট পেয়েছে,, তার থেকে বড় প্লাস কেউ পাই নি।
পোস্ট টি আমার ফেসবুক বন্ধু Srabon Khan এর পোস্ট থেকে নেয়া
©somewhere in net ltd.