|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাঙলি
আমি প্রথমে মানুষ, পরে বাঙালি, বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি- এই আমার পরিচয়। এ পরিচয় নিয়েই মরতে চাই.........
গতকাল শনিবার প্রথম আলো’র সময়চিত্রে আসিফ নজরুলের লেখা একটি নিবন্ধ ছাপা হয়েছে- “আবার আওয়ামী লীগ সরকার”। অনলাইনে নিবন্ধের নিচে অনেক পাঠক মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্য করেছেন (১৪১)। এর অধিকাংশই আসিফ নজরুলের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে ঘোরতর সরকার বিরোধী, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ বিরোধী।
কয়েকজন আসিফ নজরুলের লেখার নেতিবাচক সমালোচনা এবং তাঁকে বিএনপি-জামাত সমর্থক বলেও মন্তব্য করেছেন-- এসব মন্তব্যের প্রতি মন্তব্যই (মন্তব্যের জবাব) সবচেয়ে বেশি।
দেখার জন্য এই লিংকে যান---
Click This Link
বেশ কিছু মন্তব্য পড়ে আমারও কিছু লিখতে ইচ্ছে হলো, লিখলাম। আশংকা করছি মডারেটরের হাতে মন্তব্যটির মৃত্যু হবে এবং তা প্রকাশ পাবে না। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে মন্তব্যটি ‘অক্ষেমাণ’ রয়েছে-------
তাই বিকল্প হিসেবে ফেসবুকেই মন্তব্যটি পোস্ট দিলাম------- আর আজ রোববার পোস্ট দিলাম সামুতে............
আসিফ নজরুল সম্পর্কে অনেকেই খুব উচ্চ ধারণা পোষণ করে মন্তব্য করেছেন, করতেই পারেন। শিক্ষকদের সম্পর্কে উচ্চ ধারণা থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই শিক্ষকের স্ববিরোধী আচরণ যখন উন্মোচিত হয় তখন আর তার সম্পর্কে উচ্চ ধারণা পোষণ করা যায় না। স্কাইপে ফোনালাপ হ্যাক এবং প্রকাশ করার ব্যাপারে তিনি আমার দেশ’র ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে -- আবার তিনিই প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধী নেত্রীর ফোনালাপ প্রকাশের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছেন সংবিধানের দোহাই দিয়ে। ওনার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় হয়তো নেই-- কিন্তু উপযুক্ত সম্মানি সাপেক্ষে তিনি তার জ্ঞান ও মেধা কারও পক্ষে বিলোবেন না এর কি নিশ্চয়তা আছে।
একটু ভালোভাবে ওনার লেখাটা পড়লেই বিএনপির প্রতি সহানুভূতি এবং সমবেদনার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। ঢাকা মহানগর বিএনপির আন্দোলন গড়ে তুলতে না পাড়াকে ব্যর্থতা হিসেবে উল্লেখ করার মধ্যে তার অভিভাবকসুলভ আচরণ ফুটে উঠেছে-- কারণ আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামাত জোটের সহিংস তাণ্ডবের কথা তিনি উল্লেখ করেননি। রাজধানীতে কেন আন্দোলন ব্যর্থ হচ্ছে সে কথাও তিনি আড়াল করে গেছেন-- বিরোধী জোটের ধ্বংসাত্মক রাজনীতি সাধারণ মানুষ প্রত্যাখ্যান করছে কিংবা মানুষকে আশাহত করছে-- তা তিনি বলছেন না।
“বাংলাদেশে আসলে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ইতিহাস নেই।” এই কথার মধ্যেই আসিফ নজরুল নিজের পরিচয় দিয়ে দিয়েছেন।
২০০১ সালে আওয়ামী লীগই উৎসবমুখর পরিবেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল এবং পরবর্তীতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার গঠন করেছিল। সংবিধান এবং গণতন্ত্রের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শনের এমন নজির শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগই স্থাপন করে গেছে।
কিন্তু আসিফ নজরুল কেন তা বলবেন? কারণ সত্য কথা বললে আওয়ামী লীগেরই গুণগান করতে হয়-- তাই প্রকারন্তরে মিথ্যাই বলে ফেললেন-- “বাংলাদেশে আসলে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ইতিহাস নেই।”-- বাক্যের মধ্যে ‘আসলে’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন ধূর্ততার সাথে, অর্থাৎ মিথ্যা তথ্যটি জানিয়ে দিলেন একটু ফাঁক রেখে..... এ কারণেই তিনি জ্ঞানী এবং প্রথম আলোতে তাঁর এত কদর।
২৪ টি 
+০/-০ ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
বাঙলি বলেছেন: সুশীলদের নিরপেক্ষতা বুঝতে আপনার উদাহরণটি দারুণ। মন্ত্যের জন্য ধন্যবাদ.........................
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
=-
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
বাঙলি বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
আশমএরশাদ বলেছেন: কিছু দিন আগে তিনি চ্যানেল ২৪ এ বলেছিলেন - এম কে আনোয়ারের নাকি মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক অবদান আছে।
অথচ এম কে আনোয়ার ১৯৭১ এ ঢাকার ডিসি ছিলেন।
এর কিছুদিন পর দেশে আসে সামরিক শাসন। একজন সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের জামাই আনোয়ার তাতে কোন রকম সমস্যায় পড়েননি। তিনি তার সময়ের অন্য সিএসপি অফিসারদের চেয়ে চালাক ছিলেন। পাকিস্থানি সেনাদের পদলেহনে তার যোগ্যতা ছিল প্রশ্নাতীত। অতএব তিনি খুব দ্রুতই ডেপুটি কমিশনার হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে তত্কালীন বৃহত্তর ফরিদপুর এবং ঢাকা জেলায়।
দেশে তখন ছয়দফার জোয়ার চলছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে কারাবন্দি করে রেখেছে আইয়ুব সরকার। ঢাকার তত্কালীন ডিসি এম কে আনোয়ার আইয়ুব শাহীর নির্দেশে ছয় দফার জোয়ার ঠেকাতে কঠিন প্রশাসনিক অবস্হান গ্রহন করে দমন অভিযান চালান। অসংখ্য আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেফতার করে তার নির্দেশে পাকিস্তান প্রতিরক্ষা আইনে বিনাবিচারে আটক রাখা হয়। ছয়দফা ঠেকাতে তিনি এতটা মাতোয়ারা হয়ে গিয়েছিলেন যে ১৯৬৯ এ চাঁদপুরের জনসভায় তথাকথিত দেশদ্রোহী বক্তৃতা দেওয়ার জন্য ঢাকায় তিনি মিজানুর রহমান চৌধুরীকে ডিফেন্স অব পাকিস্তান রুলসে গ্রেপ্তার করালেন। মিজান চৌধুরী সে সময় আওয়ামী লীগের প্রথমসারির নেতা ছিলেন।স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সদস্য হন। পরে জেনারেল এরশাদের আমলে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। মিজান চৌধুরীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র কর ঢাকা হাইকোর্টে রিট মামলা হয়। বিচারপতিরা তাঁদের রায়ে জানালেন যে ডিসিরা নিজ নিজ জেলার বাইরে তাঁদের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন না। অতএব, এই গ্রেপ্তার অবৈধ।
১৯৬৯ এ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ফাঁসি দেবার পাকিস্থানী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসল ছাত্র জনতা। গণ আন্দোলনে তখন উত্তাল ঢাকা। ঢাকার বাঙ্গালী ডিসি এম কে আনোয়ার আইয়ুব সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট প্রতিবাদ দমনে চন্ড অবস্থান নেন। নিহত হন আসাদ, মতিউর। এই সব প্রতিবাদী সময়ে এমকে আনোয়ার কখনই বাঙ্গালী জাতির পক্ষে কোন অবস্থান নেননি। ১৯৭১ সালে যখন সারা দেশে পাকিস্থানী অফিসাররা জেলায় জেলায় ডিসির দায়িত্ব পালন করেছেন, সেখানে বাঙ্গালী এমকে আনোয়ার পাকিস্থানীদের এতটাই বিশ্বাসভাজন ছিলেন যে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় পাকিস্থানীদের পক্ষে ঢাকা জেলার ডিসি হিসেবে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তার পাকিস্থান প্রীতি ও কওমের সেবাতে মুগ্ধ হয়ে পাকিস্থান সরকার তাকে তঘমায়ে পাকিস্তানের উপাধিতে ভূষিত করে।
Click This Link
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
বাঙলি বলেছেন: আপনাকে আবারও ধন্যবাদ তথ্য শেয়ার করার জন্য।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: মখা কিন্তু আরো ফেমাস ছিলো আশমএরশাদ দাদা! ওনার হিস্টোরি একটু জানান না!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
বাঙলি বলেছেন: মখার ইতিহাসটা না হয় আপনিই আমাদের জানান..............
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
বাঙলি বলেছেন: বিষয়টি দুঃখজনক.................
কখনও প্রধানমন্ত্রী কখনও রাজকুমারদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অবস্থান মজবুত করে আসছেন আমলারা..................
আপনাকে ধন্যবাদ...........
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: ভাল লিখেছেন। প্রয়োজনীয় এবং যৌক্তিক।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
বাঙলি বলেছেন: ধন্যবাদ....................
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
জহির উদদীন বলেছেন: আওয়ামীলীগ বিরোধী হলেই সে বিএনপি এই কথা আপনাকে কে শিখিয়েছে.....আপনার কথা ধরলে আওয়ামীলীগ ধোয়া তুলসি পাতা, তাদের কেউ সমালোচনা করতে পারবেন আর যে করবে সে বিএনপি...আপনাদের মতো দালালরাই মনে হয় দেশ থাকবেন আর উচিত কথা বলবেন, বাকী সব কানা খোড়া বোবা হয়ে থাকবে.....এই সব নিম্ন মানুষিকতা ছাড়ুন,
শিক্ষিত মানুষদের আওয়ামীলিগ কবে সন্মান করতে শিখবে....?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
বাঙলি বলেছেন: আওয়ামী লীগ বা বিএনপি'র কথা নয়--- একজন বিশিষ্ট শিক্ষকের (তথাকথিত নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবী) প্রশ্নবিদ্ধ নিরপেক্ষতা এবং লেখায় বুদ্ধির মারপ্যাঁচে ভ্রান্ত বার্তা প্রচারের বিষয়টিই আমি তুলে ধরেছি..............
আর এটাও বলতে চেয়েছি যে, যিনি একই ধরনের দুটি ঘটনায় স্ববিরোধী অবস্থান গ্রহণ করেন তিনি নিরপেক্ষও নন, বিশ্বস্তও নন----
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
সোহানের রোজনামচা বলেছেন: দলকানা হলে আসিফ নজরুল, নুরুল কবির দের লেখা বা কথা ভাল লাগবেনা। স্কাইপ কথোপকথন তো কোন সাংবাদিক হ্যাক করে নাই। সাংবাদিক প্রকাশ করছে। তেমনি দুই নেত্রীর ফোনালাপ কোন সাংবাদিক হ্যাক করে নাই প্রকাশ করছে। কাহিনী হইলো দুইজনের কথোপকথন যদি দুইজনের একজন রেকর্ড করে অন্যজনরে না জানায়া, সেইটা প্রবলেম। কিনত কেউ যদি বের করেই দেয় তাইলে সাংবাদিকরা প্রকাশ করবেই। দলকানারা এই জিনিস টা বুঝবেনা বলেই আমার ধারণা।
এখন যাদের আমল চলছে তাদের সমালোচনা বেশী হবে। আগের টাও হবে কিন্ত বর্তমানের চেয়ে নিশচয়ই বেশী হবেনা।আগের দল খারাপ ছিল বেশী তাই বর্তমান দল একটু কম খারাপ করলেও সমস্যা নাই-এই যুক্তি দলকানা দের :-)
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
বাঙলি বলেছেন: কোনো না কোনো মাধ্যমে পেয়েই ব্যক্তিগত ফোনালাপ দুটি প্রকাশ করেছে গণমাধ্যম-- এখানে মাধ্যমটা বড় কথা নয় বিষয়টা হলো গণমাধ্যমে প্রকাশের বিষয়টি। স্কাইপে ফোনালাপ প্রকাশ করা যদি গণমাধ্যমের অধিকার হয় তাহলে দুই নেত্রীর ফোনালাপ প্রকাশে কেন সংবিধান লঙ্ঘন হবে?
একটি পুকুরের সব মাছই রোগাক্রান্ত, আপনার কাছে বিকল্প কোনো পুকুরও নেই কিন্তু আপনাকে কিছু মাছ সংগ্রহ করতেই হবে-- এমন অবস্থায় আপনি কি করবেন? নিশ্চয় কম আক্রান্ত মাছই বেছে নেবেন, তাই নয় কি?
আপনাকে ধন্যবাদ.................
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: বর্তমানে যদি আসিফ নজরুল, নুরুল করীর প্রমুখরা না থাকতো, তবে সত্য বলার একটা লোকও পাওয়া যেত না! সত্য বল্লেই বিএনপি, জামাত হয়ে যায়! আপনি নিশ্চিত থাকেন বর্তমান সরকারে যদি বিএনপি থাকতো তবে তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদও এঁরাই করতেন। চবির জনৈক এক্স ভিসি, লন্ডন প্রবাসী বিশিষ্ট(!) কলমজীবির মত চামচা এঁরা নয়। এক ছাগল দেখি আবার মন্তব্য করেছে "প্রয়োজনীয় এবং যৌক্তিক"!!! খুব অবাক লাগে ভাল কে ভাল বলার মত সৎসাহস আমরা হারিয়ে ফেলেছি। আমার মতের বিপক্ষে গেলেই সে খারাপ!!!!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
বাঙলি বলেছেন: অবশ্যই এনারা সত্য বলেন, তবে একপেশে। তাছাড়া অনেক সময় সত্যের নামে এরা সরকার বিরোধী ঢালাও অপপ্রচার করেন.............
আর যেহেতু আপনার অবস্থান বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে তাই তাদের কথা আপনার কাছে বেদবাক্য তুল্য।
ভালোকে ভালো বলার সৎসাহস আপনার পূজনীয় আসিফ-কবির গংদেরও কি আছে?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ..........
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
শফিক আলম বলেছেন: প্রথমেই জানা দরকার আওয়ামী লীগের বিকল্প বিএনপি কি না! যদি হয় তবে কেন? এই জবাবটা খুব জরুরী।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
বাঙলি বলেছেন: দল দুটির মধ্যে বর্তমানে খুব বেশি তফাৎ না থাকলেও আওয়ামী লীগের বিকল্প বিএনপি হতে পারে না।
ধন্যবাদ আপনাকে.............
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: বাঙলি(?????) মিয়া, আপনি যখন ইতিহাসবেত্তা তখর আমার মত অধম কি কিছু বলিবার সাহস করিতে পারে?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
বাঙলি বলেছেন: যাদের সত্য বলার বা প্রকাশ করার সাহস নেই তাদের চুপ করে থাকাই শ্রেয়। কি বলেন?
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
এই আমি সেই আমি বলেছেন: আসিফ নজরুলের চেহারাটা অনেকটা গ্রাম্য চাষা , এবং গোবেচারার মত । সেটা দোষের কিছু নয়। গ্রামে যারা থাকেন বা মাঠে চাষাবাদ করেন তারা রাগ করবেন না । যে কেউ মাঠে ময়দানে রৌদ্রে কাজ করলে চেহারা এরকম হতেই পারে । কিন্তু আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর । সে এই গো বেচারার মত চেহারার সুযোগ নিয়ে সুচতুর ভাবে ( ১ নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য ) বিএনপির পক্ষে , রাজাকারদের পক্ষে কলম ধরেন । আগে বানরের পিঠা ভাগের মত এদিকে ও দু এক কামড় দিতেন । এখন শুধু একদিকে কামড়ান ।
এই জন্যই রোকেয়া প্রাচী এর কপালে উস্টা (লাথি) দিয়ে দুরে চলে গিয়েছেন ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
বাঙলি বলেছেন: ভালো বলেছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য, আমাদের দেশের মিডিয়াগুলোও নিরপেক্ষতার নামে আসিফ নজরুলদের মতো চাপাজীবীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে প্রকারন্তরে স্বাধীনতা বিরোধী গোষ্ঠীকেই সমর্থন যুগিয়ে যাচ্ছে.......
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
আশমএরশাদ বলেছেন: সেখানের একটা মন্তব্য ছিল
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
বিএনপি খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আওয়ামীলীগ খারাপ
আমি কিন্তু উপরে দুই দলকেই খারাপ বলেছি সুতরাং আমি সুশীল (আসিফ নজরুল।)
আসিফ নজরুল সমপর্কে জানতে হলে
Click This Link