![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
ইরাকে হামলার আগে জাতীসংঘের বিভিন্ন সংস্থা দ্বারা ইরাকের পারমানবিক প্রকল্প বন্ধ করা হয়েছিল, ইরাকের ১৮০ কিলোমিটারের বেশি পাল্লার সব ক্ষেপনাস্ত্র ধংশ করা হয়েছিল, নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল করা হয়েছিল। নিশ্চিত করা হয়েছিল ইরাকের প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ন শেষ। এর পর ইরাকে হামলা করে সাদ্দামকে উৎখাত করা হয়েছিল। ইরাক পুরোপুরি ধ্বংশ, আগামী আরো ২০ বছরেও ইরাক সোজা হয়ে দারাতে পারবে না। লিবিয়া সিরিয়ার ব্যপারেও একই স্ট্র্যাটেজি। মিশরকে মুরসির উৎখাতের পর ধ্বংশ করা হয় নি কারন ওরা ইজরাইলের গোলামী মেনে নিয়েছিল।
এ সব কিছুই ইতিহাস। এবার ইরানের পালা। ইরানকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দূর্বল করা হচ্ছে, পারমানবিক প্রকল্প বন্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। এরপর মিসাইল নিয়ে কথা উঠবে। অন্যদিকে অর্থনৈতিক মন্দার দোহাই দিয়ে আভ্যন্তরীন বিশৃংখলা সৃষ্টি করে ইরানকে চাপে রাখা হবে। যখন ইরান অর্থনৈতিক পুনুরুদ্ধারের জন্য ইজরাইল আমেরিকার জালে ফেসে পারমানবিক প্রকল্প বন্ধ ও দূর পাল্লার মিসাইল ধ্বংশ করবে তখনই ইরানকে ধংশ করা হবে।
আমার মতে ইরানের পারমানবিক চুক্তির পিছনে না ছুটে বোমাটা বানিয়ে ফেলা উচিত। চুক্তি একটা ফাদ। এতে অর্থনৈতিক ভাবে নিষেধাজ্ঞার চাপে পরলেও ইজরাইল আমেরিকার হামলার আশংকা থাকবে না। ২০-৩০ বছর পর হয়ত সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে। সামনে আমরা উত্তর কোরিয়াকেই দেখতে পাই। পারমানবিক বোমা থাকায় আমেরিকা তাকে ঘাটায় না। ইরানের হাতে তেল গ্যাস থাকায় বোমা বানানোর পরেও অর্থনৈতিক চাপ সামাল দেয়া সম্ভব হবে। এছাড়া বোমা বানালে মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব বাড়বে। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশ গুলিকে চাপে রেখে তাদের সাথে ব্যবসা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। সবাই একসাথে বেকে বসলে আমেরিকার ও খুব বেশি কিছু করার থাকবে না।
আমি মনে করি পারমানবিক বোমাই ইরানকে বাচাতে পারে। যত দ্রুত সম্ভব সেটা করে ফেলা উচিত। কিন্তু তবুও ইরানের নেতৃত্বও ভালো রাজনীতি করে আসছে। আমরা দেখব ইরান কি সিদ্ধান্ত নেয়।
৩০ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০
খাঁজা বাবা বলেছেন: পারোমানোবিক বোমা না বানালে তাদের টিকে থাকা কঠিন হয়ে যাবে। প্রচলিত অস্ত্রে আমেরিকার সাথে তারা টিকবে না। আর ইজরায়েল আমেরিকা কে দিয়ে হামলা করিয়েই ছাড়বে, আজ বা কাল। ইজরায়েলের পরিকল্পনায় আছে মিশর, সিরিয়া, লেবানন, ইরাক, ইরান, জর্ডান, সৌদি। সিরিয়া, লেবানন, ইরাক শেষ। এবার ইরানের পালা।
২| ৩১ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: মধ্যপাচ্যের কোন দেশই ভালো নেই। ধর্ম তাদের ভালো থাকতে দিচ্ছে না।
৩১ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: সৌদি, মিশর, জর্ডান, আরব আমিরাত মুসলিম দেশ, তাদের বেষ্ট ফ্রেন্ড আমেরিকা ইজরায়েল।
অন্যদিকে আই এস ইজরাইলের তৈরি, ফান্ডিং করে আমেরিকা, তারা হামলা করে মুসলিমদের উপর।
ধর্ম তো তাদের বন্ধুত্বে বাধা হয় নি।
ভালো না থাকার জন্য ধর্ম কিভাবে দায়ী?
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৫০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ইরান ইতিমধ্যে তাদের শক্তি প্রমাণ করেছে । তাই ভয় পাবেন না । ইরানের ভবিষ্যত উজ্বল , ভয়ের কিছু নেই । বহুবছর ধরে ইরান নানান নিষেধাজ্ঞা মাথায় নিয়েই চলছে ।