| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগের সমাবেশ থেকে গতকাল আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ড. পিয়াস করিম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুলকে হুমকি দেয়া হয়েছে। মাহমুদুর রহমানকে খতম করে দেয়া এবং পিয়াস করিম ও আসিফ নজরুলের পিঠের চামড়া তুলে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়।
গতকাল মঞ্চে বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বাপ্পাদিত্য বসু বলেন, ‘আমার দেশ সম্পাদক আপনাকে বলছি, শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে আর একটা উল্টাপাল্টা কথা লিখলে আপনাকে খতম করা হবে। তিনি বলেন, ‘আমার দেশ, নয়া দিগন্ত, সংগ্রাম ও দিগন্ত টিভি বন্ধ করতে হবে। এসব গণমাধ্যম দেশের শত্রু আর রাজাকার কুলাঙ্গারদের সহযোগী। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসীরা এসব গণমাধ্যম বর্জন করে এগুলোর সাংবাদিকদের প্রতিহত করুন।
কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ বলেন, ‘রাজাকারদের সহযোগী আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের চামড়া আমরা তুলে নেব। আমার দেশ আমাদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে মনগড়া রিপোর্ট করছে।’ এ সময় তিনি মাহমুদুর রহমানের উদ্দেশ্যে দর্শক, শ্রোতাদের কাছে প্রশ্ন রাখেন ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলায় রাজাকারদের সহযোগীদের এতো সাহস হয় কি করে?’।
কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম বলেন, ‘টিভি চ্যানেলের টকশো অনুষ্ঠানে কিছু কুলাঙ্গার শাহবাগ আন্দোলনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে।’ বক্তব্যে ছাত্র লীগের ওই নেতা ড. পিয়াস করিম, অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘সাবধান করে দিচ্ছি, শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে আর উল্টা পাল্টা কথা বললে আপনাদেরও নির্মূল করা হবে। আপনাদের পিঠের চামড়া থাকবে না।
গতকাল মঞ্চে আমার দেশ সম্পাদক সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের পিঠের চামড়া তুলে নেয়ার হুমকি দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্র লীগ সভাপতি মেহেদি হাসানন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, ছাত্র নেতা সাদেকুর রহমান, ছাত্র ঐক্যফোরামের আহবায়ক সোহান সোহরাব, ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হাসান তারেক, বিপ্লবী ছাত্র সংহতির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসান প্রমুখ। View this link
২|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
হামিম ঢাকা বলেছেন: বাপ্পাদিত্য তো নিজেই জারজ সন্তান, কুলাঙ্গার, জারজ লীগ এর সন্তান। ওর র্স্পধা দেখলে অবাক হয়ে যাই। শাহবাগ আন্দলোন কিভাবে এই জারজকে তাদের বুকে ঠাই দিলো ???? কষ্ট লাগ।ে
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩
নির্মল হাওয়া বলেছেন: শাহবাগী পার্টি আর বাংলা নিউজের বুজরুকি দেখুন। নিউজের হেডলাইন হলো 'এই মঞ্চ রাজনৈতিক নয়'। ছবিতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নামক একটি অরাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুলকে বাঁ পাশে নিয়ে একই অরাজনৈতিক সংগঠনের রংপুর মেডিকেল কলেজের সাবেক সভাপতি ইমরান এইচ সরকার দাঁড়িয়ে। তাঁর ডানে আছেন আর এক অরাজনৈতিক ভাইস চ্যান্সেলর আনোয়ার হোসেন। নিচে দেখা যাচ্ছে আর একটি অরাজনৈতিক পার্টির মাননীয় সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, পাশে আছেন খাঁটি অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব শাহরিয়ার কবীর। নূর সাহেবের বাঁয়ে ওটা আবুল বারাকাত কি না, আমি কনফিউজড। তবে তিনি যে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এ ব্যাপারে আমার কোন কনফিউশন নেই। কয়েকদিন আগে ছাত্র ইউনিয়ন নামক আর এক অরাজনৈতিক পার্টির কেন্দ্রীয় নেত্রী লাকি আক্তার তোফায়েল আহমেদকে বক্তৃতা দিতে দেয়নি এই যুক্তিতে যে এটি একটি অরাজনৈতিক মঞ্চ। পরে অবশ্য এই ধৃষ্টতার জন্য ছাত্রলীগের অরাজনৈতিক কর্মীরা তাকে মারধরও করেছিল। এমন তেলেসমাতি অরাজনৈতিক কারবার পৃথিবীর আর কি কোথাও ঘটেছে?
৩|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
জীবনকেসি বলেছেন: আন্দোলনের প্রকৃত রূপ। হুদাই গেলাম। হুদাই চিল্ললাম। শালারা বাটপার।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮
নির্মল হাওয়া বলেছেন: হতাশ হয়েন না
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২
নীলতিমি বলেছেন: এক কুলাঙ্গার আরেক কুলাঙ্গারকে খতম করতে চায় !

মজাক পাইলাম