নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
যারা মন্দির ভাঙ্গলো তারা আমার মসজিদ ভাঙ্গলো । যারা পতাকা এবং জায়নামাজ পুড়লো তারা আমার প্রেমিকা এবং মায়ের শাড়ির আঁচল পুড়লো।যারা শহীদ মিনার ভাঙ্গালো তারা আমাদের বিবেক-এ লাথথি দিলো।হরতালের পর হরতাল।রক্তের বন্যা আর লাশ এবং আগুন চারিদিকে।সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার।হে আল্লাহ, এই গাধার দল কে জ্ঞান দাও । ১৯৭১ সালে লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আজ আমরা বাংলাদেশ নামক একটি মানচিত্র পেয়েছি,বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের স্থান হয়েছে।
জামায়াত শিবিরের কর্মকান্ড দেখলে মনে হয়- ইসলামের জন্য জ্বালাও পোড়াও করলে সরাসরি জান্নাতে যাওয়া যাবে । মরলে শহীদ এবং বাঁচলে গাজী । যত্তসব গাধার দল ।শহীদ জননী জাহানারা ইমাম তাঁর একক প্রচেষ্টায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ১৯৯২ সালে জাতিকে একবার জাগিয়ে তুলতে সক্ষম হন। কিন্তু জাহানারা ইমাম তার শুরু করা আন্দোলনের শেষ পরিনতি দেখে যেতে পারেন নি। উপরন্তু তদানীন্তন সরকারের অসহযোগিতায় দেশদ্রোহিতার অপবাদ মাথায় নিয়ে তিনি মৃত্যু বরণ করেন। কিন্তু এবার গণজাগরন মঞ্চ থেকে বলা হয়েছে- একাত্তরে যে সমস্ত ঘৃণ্য রাজাকার-আলবদর গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড না হওয়া পর্যন্ত এই গণজাগরণের মঞ্চ গণমানুষের নেতৃত্বে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া আন্দোলন চালিয়ে যাবে।যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি এ দেশে নিষিদ্ধ ও তাদের এ দেশের নাগরিকত্ব বাতিল না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথে ও অনলাইনে সোচ্চার থাকব। জয় বাংলা ।
পাকিস্তান আমলে, পরাধীনতার সময়ে রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার করার নানা চেষ্টা হয়েছে; কিন্তু তাঁকে আমাদের জীবন থেকে মুছে ফেলা যায়নি। রবীন্দ্রনাথ সব সময় আমাদের ছুঁয়ে আছেন তাঁর অসাধারণ সৃজনশীলতা দিয়ে। তাঁকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাঁকে মুছে ফেলার সব চেষ্টা তাই ব্যর্থ হয়ে গেছে। এই অপচেষ্টা যাঁরা করেছিলেন ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে তাঁরা নিক্ষিপ্ত; কিন্তু রবীন্দ্রনাথ আজও ভাস্বর আমাদের সবার কাছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও লিখেছেন, 'আসব যাব চিরদিনের এই আমি।
জামায়াত শিবিরের কর্মকান্ড দেখলে বোঝা যায়- তারা কতটা অন্ধ এবং অসুস্থ মানসিকতার লোক ।যাত্রাবাড়ী গনজাগরন মঞ্চ প্রস্তুত ।রাজাকারের ফাসির দাবিতে আজ বিকাল ৩ টায় মহাসমাবেশ।ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর পুর্বে এটাই শেষ সমাবেশ। আমরা সাধারন জনগন ।জামায়াত শিবিরের রাজনীতি বন্ধ ঘোষনা করা হোক এবং আমরা রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ চাই । মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষ শান্তি প্রিয় এবং তারা পাস্পারিক সহযোগিতায় বিশ্বাসী । জয় বাংলা ।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর এখন বাংলাদেশের ভবিষ্যত ।তাই সাবধানে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে । সারা বাংলাদেশের মানুষ শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বরের দিকে তাকিয়ে আছে। জামায়াত শিবিরের কুকুর গুলো ধর্মকে নিয়ে হলি খেলায় মেতেছে । মাদ্রাসায় শিক্ষদের কাছে আমার অনুরোধ- জামায়াত শিবিরের স্বার্থে ছাত্রদের ভুল পথে ব্যবহার করবেন না ।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে গত দুই দিনের হরতালে জামায়াত-শিবিরের নির্মমতায় প্রাণ হারাল অন্তত ১০ হাজার গাছ। সাথে গাড়ি বাসে আগুন তো আছেই। গাধার দল রাজনীতিবিদরা নির্বাচনের আগে আমাদের কাছে এসে অনেক কিছুর আশ্বাস দিয়ে ভোট ভিক্ষা চায় । হরতা্লে যে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কাহিল । অনেক সংসারে চুলা জ্বলেনি । না খেয়ে থাকতে হয়েছে । তাদের কথা কে ভাববে? যতসব শুয়োরের দল ।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
শেকড় বাংলা বলেছেন: আদম (আঃ) এবং সুলাইমান (আঃ) ছাড়া আর সব নবী রাসুল বিরোধী শক্তি দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছে-আল্লাহ কি তাদের পক্ষে ছিলেন না? @ ইকবাল১৫০২
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০০
সমকালের গান বলেছেন: ৭১’এ ও আল্লাহ তাদের পক্ষে ছিল না ’১৩ তেও ইনশাল্লাহ থাকবে না।
সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
ইকবাল১৫০২ বলেছেন: ভাই রাজিব নুর খুব সুন্দর লিখেছেন। আল্লাহ আপনাকে আরও ভাল লেখার তওফিক দান করুন। ৭১’এ ও আল্লাহ তাদের পক্ষে ছিল না ’১৩ ইনশাল্লাহ থাকবে না।