নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভেরি ক্লিয়ার মানে সেরাম পরিস্কার

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫

কেউ যদি আপনার জীবনের অতীত ভুলিয়ে দিতে পারে খুব সম্ভবত সেই আপনারর জীবনের ভবিষ্যত . . . ♥♥♥



রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে- এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে !!

ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন !! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিছেন :D



শিশুকে সৃজনশীল করার জন্য আমাদের পাঠ্যক্রম সৃজনশীল করা উচিত। যারা শিশুদের নিয়ে ভাববেন তাদের সৃজনশীল হওয়া চাই আগে ।তাহলেই প্রকৃত পক্ষে আমরা একটি সুন্দর প্রজন্ম পাব।



পশু পশুত্ব নিয়ে জন্মায় এবং সারাজীবন পশুই থাকে । কিন্তু মানুষ মনুষ্যত্ম নিয়ে জন্মায়না তাকে মনুষ্যত্ম অর্জন করতে হয় । ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে অনেক প্রাণী আছে যারা জন্ম থেকেই আত্মনির্ভরশীল হয়, কিন্তু মানব শিশু তা পারেনা । মানুষ জন্ম হয় পরনির্ভরশীল হয়ে পরে সে আত্মনির্ভরতা অর্জন করে । সকল প্রাণী আহার করে, বিশ্রাম করে, ভোগ করে, যৌন তারনা অনুভব করে, ক্ষুধার তীব্রতা বুঝতে পারে, মানুষও এসব পারে । মানুষ আরো অনেক কিছু পারে যা অপর কোন সৃষ্টি পারেনা ।



রকিং চেয়ার অনেক টা টেনশনের মতো ,টেনশন যেমন মাথা আউলায়ে দেয় কিন্তু কোনই সমাধান দিতে পারেনা , রকিং চেয়ার ও সেরকম , শুধু নাড়া চাড়া করবে , কিন্তু সামনে পিছে নিতে পারবেনা , অর্থাৎ টেনশন এ কোনও সমাধান নেই , সব সময় সব অবস্থায় ভাব্বেন '' Oh Plz Take It Easy '' তারপর ঠাণ্ডা মাথায় ভাবুন ।



পবিত্র কোরআনে আছে, একটি ভালো কথা এমন একটি ভালো গাছের মতো, যার শেকড় রয়েছে মাটির গভীরে আর শাখা-প্রশাখার বিস্তার দিগন্তব্যাপী, যা সারা বছর ফল দিয়ে যায়।প্রতিটি ভালো কাজই মানুষের মন জয় করে করতে হয়। আর মানুষের মন জয় করার একটি অব্যর্থ অস্ত্র হলো সুন্দর কথা। একবার রাজার এক ভৃত্য পলায়ন করেছে। রাজা তাকে প্রাণদন্ডের আদেশ দিলেন। তাকে নিয়ে যাওয়া হলো জলল্লাদের কাছে। জল্লাদ খড়গ তুলতে উদ্যত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বেচারা কাতর স্বরে প্রার্থনা করলো, হে করুণাময় যারা আমাকে হত্যা করতে চাইছে তাদেরকে তুমি ক্ষমা কর। কারণ আমি তাদের ক্ষমা করেছি। বাদশা আমাকে প্রাণদন্ডের আদেশ দিয়েছেন এতে আমার কোনো দুঃখ নেই কারণ এই বাদশাহ আমাকে প্রতিপালন করেছে। তুমি এদের সবার পাপ ক্ষমা করো। বাদশাহ ভৃত্যের ফাসির মঞ্চেই ছিলেন। ভৃত্যের মৃত্যুকালীন প্রার্থনা শুনে তার চিত্ত বিগলিত হলো। তার সমস্ত রাগ পানি হয়ে গেল। সঙ্গে সঙ্গে আদেশ দিলেন, ওকে মুক্ত করে দাও। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে তার গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্যে নোবেল পুরস্কার পান। পশ্চিমাদের অনেকেরই এটা সহ্য হচ্ছিলো না বরং গাত্রদাহ হচ্ছিলো। একবার এক পশ্চিমা সাহেব রবীন্দ্রনাথকে বলেই বসলেন, গীতাঞ্জলি বইটি দারুণ হয়েছে। আসলে কে তোমার হয়ে ওটা লিখে দিয়েছিলো? সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে এলো কবিগুরুর বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর, তার আগে বলো দেখি, কে আসলে তোমাকে পড়ে দিয়েছিলো, গীতাঞ্জলির মতো কাব্য।



রবীন্দ্রনাথের একটা গানে তাঁর রাষ্ট্রদর্শন প্রকাশ পেয়েছে। সে বিস্ময়কর বিপুল জনপ্রিয় গানটিতে রবীন্দ্রনাথ জানিয়ে দিয়েছেন রাষ্ট্রের শাসক ও শাসিতের সর্ম্পক কেমন হওয়া উচিত। কেমন হওয়া উচিত নাগরিকের কার্যবিধি ও প্রশাসকের ক্ষমতার প্রকৃত সরূপ। গানটিতে আমরা রবীন্দ্রনাথের কল্যাণরাষ্ট্রের ধারনা পেয়ে যাই। রবীন্দ্রনাথের যে কটি গান প্রতিটি বাঙালির চেতনা ধারন করা উচিৎ - আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে -এই গানটি তেমনই একটি গান।



কৈশোরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর "ভানুসিংহ ঠাকুর" ছদ্মনামে কয়েকটি কবিতা রচনা করেছিলেন। আধুনিক লেখক মণিশংকর মুখোপাধ্যায় তাঁর শংকর ছদ্মনামেই সর্বাধিক পরিচিত। সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সিরিজের বিখ্যাত চরিত্র লালমোহন গাঙ্গুলি "জটায়ু" ছদ্মনামে পরিচিত ছিলেন। ছদ্মনাম ব্যবহারের প্রধান উদ্দেশ্য কোনো ব্যক্তির প্রকৃত পরিচয় গোপন রাখা।



শার্লক হোমস একজন গোয়েন্দা, আর প্রফেসর শঙ্কু একজন পাগলাটে টাইপের বিজ্ঞানী। মিসির আলি সম্পূর্ণ অন্য রকম। গোয়েন্দাও নয়, আর পাগলাটে টাইপের বিজ্ঞানীও নয়। মিসির আলি অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথার একজন যুক্তিবাদী মানুষ, যার জীবনের পথচলার সম্বল হলো লজিক। প্রফেসর শঙ্কুর জীবনের চালিকাশক্তি হলো বিজ্ঞান। মিসির আলির চালিকাশক্তি লজিক। তিনি লজিক দিয়ে সব কিছু ব্যাখ্যা করতে চান। কিন্তু কোনো কোনো সময় থমকেও যান, যখন দেখেন এমন বিষয় বা পরিস্থিতির তিনি মুখোমুখি হচ্ছেন, যা তিনি লজিক দিয়ে ব্যাখ্যা করতে পারছেন না।



অন্যের কথা মতো নিজের জীবনকে না গড়ে, অন্যের ইচ্ছা মতো নিজেকে পরিচালিত বা ব্যবহৃত না হয়ে নিজের মধ্যের গুপ্ত সম্পদের আহোরণই আপনাকে প্রকৃত মানুষ হতে সহায়তা করবে।বিখ্যাত হওয়ার চেয়ে ভাল মানুষ হওয়া বেশি কঠিন।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.