নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বৃদ্ধ মা বাবা কে আপনি যেমন করে ভালবাসবেন , ঠিক তেমনটাই আপনি ফেরত পাবেন আপনার সন্তানদের মাধ্যমে ! তাই বলছি , নিজের সুখের জন্য হলেও মা বাবার সেবা যত্ন করো ! '' রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা ''
নবী হযরত মোহাম্মদ (সা) একদা মদিনায় বৃক্ষ নীড়ে অবকাশ যাপন করছিলেন । সুযোগ মত এক ইহুদি উম্মুক্ত তরবারি নিয়ে তার উপর তাক করে চিৎকার দিয়ে বলতে লাগলেন হে মুহাম্মদ আপনাকে এখন কে বাচাবে । নবীজী বললেন আল্লাহ। সাথে সাথে তার হাত হতে তরবারি খসে পড়ল এবং নবীজী ঐ ইহুদির গাড়ে চেপে বললেন এখন তোমাকে কে বাচাবে । ইহুদি কাপতে কাঁপতে বলল আপনি ।
ধর আমি আর আমার বউ দুজনে মিলে বাজারে গেছি । আমরা রাস্তা দিয়ে হাটছি । হঠাৎ রাস্তায় দাড়ানো একটা পাগল আমার বউকে একটা চড় মেরে দিল কোন কারন ছাড়াই ।
"তো তোমরাই বল আমার তখন কি করা উচিত ?"
সব জায়গাতেই যেমন নিজের পন্ডিত্ব জাহির করা সাজে না তেমনি সব জায়গাতে নিজের শক্তি দেখানো ঠিক না ।কুত্তা যদি তোমাকে কামড় দেয় নিশ্চয় তুমি কুত্তাকে কামড়াতে যাবে না ।আমাদের সমাজে আশপাশে এমন অনেক কুত্তা দেখতে পাওয়া যায় তাদের এড়িয়ে যাওয়াই ভাল ।
এ জগতের সবকিছুই উদ্দেশ্যহীন। এই বিশ্ব-ব্রহ্মান্ড সৃষ্টির পেছনে কোন উদ্দেশ্য নেই, এই বিশ্ব-ব্রহ্মান্ড ও বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সব কিছুই সৃষ্টি হয়েছে সৃষ্টির নিয়মে, কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই। ঈশ্বর এসব কিছুই সৃষ্টি করেননি, এসব সৃষ্টি হয়েছে সৃষ্টির নিয়মে। আর এসব কিছু হঠাৎ একদিনে সৃষ্টি হয়নি, হয়েছে ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে।
মহাখালি ব্রিজের উপর থেকে একটা বাইক খুব দ্রুত গতিতে বনানীর দিকে নামছে । বাইকে চালাচ্ছে গুল্লু । গুল্লুকে জড়িয়ে ধরে বসে আছে হিমি । হিমির চুল, শাড়ির আঁচল বাতাসে উড়ছে । বাইক চলছে ৮০ কিঃমিঃ স্প্রীডে। গুল্লুর বাম পাশে একটা প্রাইভেট কার । ঠিক এই সময়, লাল জামা পড়া একটা মেয়ে গুল্লুর বাইকের কাছে চলে আসে । মুহূর্তের মধ্যে সব কিছু এলোমেলো হয়ে গেল । হাঁটতে হাঁটতে লাল জামা পড়া মেয়েটি একটি ছেলের সাথে কথা বলছিল, মেয়েটি হঠাৎ ফুটপাতা ছেড়ে গুল্লুর বাইকের কাছে চলে আসে । মেয়েটি কথার মধ্যে ডুবে ছিল- তাই সে গুল্লুর বাইকটি খেয়াল করেনি । গুল্লু বাম পাশে চাপতে পারেনি প্রাইভেট কারের জন্য । লাল জামা পড়া মেয়েটিকে বাঁচাতে গিয়ে গুল্লু ছিটকে পড়ে ২৫ গজ দূরে । হিমি প্রাইভেট কারের সাথে ধাক্কা খেয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকে । লাল জামা পড়া মেয়েটি হাঁটুতে সামান্য ব্যাথা পায় । গুল্লুর অনেক পেছনে একটা ভেসপাতে থাকা দুই ভদ্রলোক পুরো ঘটনা টা দেখেন ।
বাইকটা বাতাসের সাথে উড়ে এসে পড়ে গুল্লুর পায়ের লাছে । সময় তখন বিকেল ৫ টা। হিমির একটা হাত ভেঙ্গে গেছে । মাথা ফেটে বৃষ্টির মত রক্ত পড়ছে । রক্তে ভিজে যাচ্ছে রাস্তা । তবুও হিমির চোখ গুল্লুকে খুঁজছে ।সে চিকৎ্কার করে বলতে চাচ্ছে- আমার বাবুই কই, আমার বাবুই । কিন্তু তার গলা দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছে না । আর ২৫ গজ দূরে গুল্লুর হাত পা ছিলে ভয়ানক অবস্থা । তার সারা শরীর অবশ লাগছে । কথায় বলে, যার কেউ নাই- তার আল্লাহ আছে । এমন সময় এক লোক তার গাড়িতে করে গুল্লু এবং হিমিকে হাসপাতালে নিয়ে জান । চিকিৎসার জন্য হিমিকে ইন্ডিয়া যেতে হয়েছিল । দুই মাস গুল্লু হিমির কাছে হাসপাতালে ছিল । হিমিকে ছেড়ে কোথাও যায়নি । হিমি ঘুম ভেঙ্গেই দেখতে গুল্লু তার হাত ধরে বসে আছে । এক আকাশ আনন্দে হিমির চোখ ভিজে যেত।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
আদম_ বলেছেন: বুইঝা লন...!!!!!!!!!!!
"আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যবর্তী কোন কিছুই আমি অনর্থক সৃষ্টি করিনাই, যদিও কাফেরদিগের ধারনা তাহাই, অতএব তাহাদের জন্য রহিয়াছে মর্মন্তুদ শাস্তি"
আল-কোরআন।
খুইজা লন!!!!!!!