নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

'জাহান্নাম হইতে বিদায়' উপন্যাসটির লেখক কে?

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

এক ভদ্রলোক সিনেমা হলের ম্যানেজারকে বলল -''দেখুন আমার স্ত্রী ভিতরে অন্য পুরুষের সঙ্গে ছবি দেখছে। দয়া করে ওকে হল থেকে বের করে দিন।’"

ম্যানেজার হলে গিয়ে চিৎকার করে বলল, “কোনো একজন মহিলা অন্য পুরুষের সঙ্গে ছবি দেখছেন, তার স্বামী বাইরে অপেক্ষা করছেন, দয়া করে বাইরে আসুন।’’

মুহুর্তে সমস্ত হল খালি হয়ে গেল।



ছাত্র (ফোনে): hell0, স্যার আছেন?

স্যারের স্ত্রী : না। উনি গতরাতে মারা গেছ।

২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,

ছাত্র :- hell0, স্যার আছেন?

স্যারের স্ত্রী : না।উনি গতরাতে মারা গেছ।

২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,

ছাত্র :- hell0, স্যার আছেন?

স্যারের স্ত্রী :হারামজাদা তোকে আর কতো বার বলব যে তিনি মারা গেছেন??

ছাত্র: আবার বলেন। শুনতে ভাল লাগে ....



একদল বাচ্চা হৈচৈ করে ফুটবল খেলছে।আরেকটা বাচ্চা একপাশে একা দাঁড়িয়ে আছে। এক মনোবিজ্ঞানী দেখলেন এই বাচ্চাটা বিষন্নতা আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে। মনোবিজ্ঞানী মনে মনে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন এই বাচ্চাকে কাউন্সিলিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে রোগমুক্ত করার চেষ্টা করবেন। তিনি কাছে গিয়ে তাকে বললেন- “তুমি বন্ধু হবে?”

বাচ্চাঃ “ না। যান।”

মনোবিজ্ঞানীঃ “আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে তোমার সংকোচ হচ্ছে খোকা?”

বাচ্চাঃ “হ্যাঁ। যান।”

মনোবিজ্ঞানীঃ “আমার মনে হয় তুমি অনেক মনোকষ্টে আছো।”

বাচ্চাঃ “না। যান।”

মনোবিজ্ঞানীঃ “ তুমি কিন্তু অন্য বাচ্চাদের সাথে একসঙ্গে দৌড়াদৌড়ি করছো না।”

বাচ্চাঃ “হ্যাঁ। যান।”

মনোবিজ্ঞানীঃ “কেন?”

বাচ্চা (বিরক্ত হয়ে):

.

.

.

.

.

.

"আমি গোলকিপার।”



একবার নাসিরুদ্দিন হোজা দেখলো, এক লোক পথের ওপর বসে আছে খুব বিমর্ষ হয়ে। কী হয়েছে জিজ্ঞেস করতেই লোকটি বললো, তার অনেক ধন-সম্পত্তি। খাওয়া-পরা নিয়ে কোনো ভাবনা নেই। কিন্তু তার কিছুই ভালো লাগে না। জীবনের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ঘর-বাড়ি, স্ত্রী-সন্তান কোনোকিছুই আর তাকে আকর্ষণ করে না। এ অস্থিরতা সইতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে সে।



হোজা মনোযোগ দিয়ে শুনলেন। হঠাৎ কিছু না বলেই পাশে রাখা লোকটির কাপড়ের বোচকা নিয়ে দিলেন এক ছুট এবং নিমেষে হয়ে গেলেন চোখের আড়াল। বিস্ময়ের ঘোর কাটতেই লোকটিও পিছু ধাওয়া করলো। কিন্তু হোজাকে পায় কে?



অনেকদূর যাওয়ার পর রাস্তার ওপর এক জায়গায় বোচকাটি রেখে গাছের আড়ালে অপেক্ষা করতে লাগলো হোজা। এদিকে ছুটতে ছুটতে ক্লান্ত অবসন্ন উদ্বিগ্ন লোকটি যখন এখানে এসে তার বোচকা খুঁজে পেলো, আনন্দে চিৎকার করে সে বলে উঠলো, পেয়েছি! পেয়েছি! এইতো আমার বোচকা। বহুদিন সে এত খুশি হতে পারে নি। হোজা আড়াল থেকে হেসে বললেন, দুঃখবিলাসীদের এভাবেই শায়েস্তা করতে হয়।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪১

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ++++++++++++++++++

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

খাটাস বলেছেন: +++++++++ :) :) :)

৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০২

নূর আদনান বলেছেন: + + +

৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৭

মদন বলেছেন: +++++++++

৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: :) :) :)

৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৪

অিপ পোদ্‌দার বলেছেন: B-)) B-)) B-))

৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩১

আিম এক যাযাবর বলেছেন: দুঃখবিলাসীদের এভাবেই শায়েস্তা করতে হয়। B-)

৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৪৩

আজমান আন্দালিব বলেছেন: +++

৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৪৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কৌতুক ভালো লাগলো।

আর, লেখক শওকত ওসমান!

১০| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.