নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্নীতি

২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

দুর্নীতির কারণে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইমেজ দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকারী প্রতিটা বিভাগে দুর্নীতি হয়। হলমার্ক নামের একটি অখ্যাত গ্রুপ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক থেকে অনিয়ম ও দুর্নীতি করে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। ডেসটিনি নামের একটি কথিত মাল্টিলেভেল কোম্পানি একজন সাবেক সেনাপ্রধান ও প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতায় সাধারণ জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের চেষ্টা করেছে।বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাংক খোদ সরকারের মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে।



২০১২ সালে টিআইবির জরিপে বলা হয়েছে, সংসদ সদস্যদের মধ্যে ৯৭ ভাগ অনৈতিক কাজে জড়িত।বিশ্বের ১৭৬টি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের মধ্যে ২০১২ সালে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্নীতির সূচকে আরও ২৪ ধাপ পিছিয়েছে।আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্র“ত হিসেবে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু করে ক্ষমতার প্রথম বছর থেকেই। কিন্তু ক্ষমতার শেষ বছরে এসেও পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করতে পারেনি সরকার। কারণ, দুর্নীতির অভযিোগ!



বাংলাদেশের একটি স্বাধীন কমিশন যা দেশের সকল স্তরে দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চত করার লক্ষ্যে কাজ করে। ভারত উপমহাদেশে এ ধরণের কমিশন প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৪৩ সালে।আগামী নির্বাচনে দুর্নীতিবাজ রাজনীতিকদের ভোট না দিতে জনগণের প্রতি আহবান জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান গোলাম রহমান।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল দুর্নীতিবাজদের আড়ৎদার বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।সরকার দুর্নীতি, দুঃশাসন কায়েম করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার।তিনি বলেন, সরকার গত ৪ বছরে নির্বাচনী ইশতেহার পূরণ করতে পারেনি। তারা তাদের ওয়াদা রাখতে পারেনি। তারা দুর্নীতি, দুঃশাসন কায়েম করেছে।



মহাপ্রাচীরের জন্য বিখ্যাত চীনে এবার তৈরি করা হয়েছে ‘লজ্জাপ্রাচীর’। দেশটির দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রী ও সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতিকৃতি এঁকে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই প্রাচীর বা দেয়ালে। দুর্নীতির প্রতীক হিসেবে সব ছবি আঁকা হয়েছে গোলাপি রঙে। কারণ, চীনের ১০০ ইউয়ানের নোটের রং গোলাপি।



দুর্নীতি অতি পুরাতন সামাজিক ব্যাধি। সৎ-নিষ্ঠাবান, ন্যায়পরায়ণ মানুষ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সারাদেশে ১৮ হাজার সততা সংঘ গঠন করা হয়েছে। যার মূল উদ্দেশ্য তরুণ প্রজন্ম ও স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীদের দুর্নীতি সম্পর্কে সচেতন করে তোলা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৯

zaki642 বলেছেন: চীনরা এরকম লজ্জা প্রাচীর তৈরি করতে পারলে আমরা কেন পারবো না। অবশ্য আমাদের মাননীয় মন্ত্রী এম্পিগন তা হতে দেবে না।

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

রোজিনা৪০ বলেছেন: কে দুর্নীতি বিরুধে ব্যবস্থা নিবে যে নিবে সে তো দুর্নীতি সাথে.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।।
সবাই নিজের চিন্তা করে এ দেশের সাধারণ মানুষের কথা কে ভাবে বলুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.