নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমার চোখের সামনে, আমার স্ত্রী এবং বাচ্চা মারা গেল।আমি কিছুই করতে পারলাম না।স্ত্রীর হাত ধরে বসে থাকলাম, স্ত্রীর চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়ছে।ডাক্তার বলল- যে কোনো একজনকে বাঁচানো সম্ভব হবে। এক মিনিটের মধ্যে ভেবে বলুন- আপনি কাকে চান? আমি বললাম- আমি দু'জনকেই চাই। একটুপর ডাক্তার বললেন- দুঃখিত আমরা কাউকেই বাঁচাতে পারব না।ঈশ্বরকে ডাকুন।প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।রক্তে ভেসে যাচ্ছে।পেটের মধ্যে বাচ্চা দু'টি মরে গেল। তার দুই মিনিট পর মরে গেল আমার স্ত্রী। এমন সময় যেন আল্লাহ কাউকে না দেন।আমি কাঁদছি কিন্তু আমার মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছে না।বুকের মধ্যে আর গলার মধ্যে কি যেন দলা পাকিয়ে উঠছে বারবার।সতের মিনিটের মধ্যে সব শেষ।
আমার স্ত্রী গর্ভবতী হওয়ার পর আমি নিয়মিত ডাক্তার দেখিয়েছি। ডাক্তার বলেছেন- আপনার স্ত্রী খুব ভালো আছেন। কোনো প্রকার সমস্যা নেই। ডাক্তার জেরিন খান, আমার স্ত্রীকে সব সময় বলতেন- আপনার স্বামী আপনার অনেক টেককেয়ার করেন।আপনি অনেক ভাগ্যবতী।আমি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী- দশ মাস আমার স্ত্রীকে ডাবের পানি খাইয়েছি।চুলে তেল দিয়ে আঁচড়ে দিয়েছি।রাতে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিতাম।সময় মত ওষুধ খাওয়াতাম। আমার স্ত্রী বারবার একটা কথা বলত- আমার খুব ভয় করে, আমি যদি মরে যাই। তুমি একা কিভাবে বাচ্চাকে পালবে? আমি বলতাম- দূর বোকা মেয়ে, কিচ্ছু হবে না।কোনো ভয় নেই। আমি আছি না!
আমার স্ত্রী ছিল একদম সহজ সরল একটি মেয়ে।তার চোখে মুখে সারাক্ষণ খেলা করত- এক আকাশ মায়া।মানুষের দুঃখ-কষ্ট দেখলে কেঁদে ফেলত।আমি আমার স্ত্রীকে আদর করে- বাবু বলে ডাকতাম। আর আমাকে বাবুই বলে ডাকতো। তিন বছর প্রেম করেছি আমরা। তারপর বিয়ে।লঞ্চে করে বরিশাল যাওয়ার পথে প্রথম পরিচয়। তখন রাত আড়াইটা। শীতকাল।তিনতলা লঞ্চের ছাদে আমি অন্ধকারে বসে ছিলাম, হঠাৎ দেখলাম একটি মেয়ে একা একা হাঁটছে। বাতাসে তার চুল-ওড়না পতাকার মতন উড়ছে। মেয়েটি পা পিছলে পড়ে যাওয়ার সময়- আমি বাংলা সিনেমার নায়কের মতন করে মেয়েটিকে ধরে ফেলি। সময় মত না ধরতে পারলে- মেয়েটি করতোয়া নদীতে পড়ে যেত।
আমরা দু'জন মিলে আমাদের বাচ্চার জন্য অনেক কেনাকাটা করেছি-গুলশানের একটা মার্কেট থেকে। এই মার্কেটে শুধু বাচ্চাদের নানান জিনিসপত্র পাওয়া যায়। সাত মাসের সময় জানতে পারি যমজ বাচ্চা হবে। আমরা দু'জন অনেক চিন্তা ভাবনা করে- দু'টি নাম ঠিক করি। টাপুর-টুপুর। টাপুর-টুপুরকে নিয়ে আমরা দু'জন অনেক স্বপ্ন দেখতে শুরু করি। আমার স্ত্রীর অনুরোধেই আমি অপরেশন থিয়েটারে যাই। 'ও' শুধু বলতো- তুমি আমার হাত শক্ত করে ধরে থাকবে, তাহলে আমার কোনো ভয় লাগবে না। হাসপাতালে ভরতি হওয়ার দু'দিন আগেও আমি আমার স্ত্রীর পেটে কান রেখে শুনেছি- টাপুর-টপুরের নড়াচড়ার শব্দ। আমাদের পরিবার আমাদের প্রেমের বিয়ে মেনে নেয়নি। আমরা আলাদা বাসা ভাড়া করে থাকতাম। দুই রুমের ছোট্র একটা ফ্লাট।
আমার স্ত্রী এবং বাচ্চারা মারা গেল আজ প্রায় দুই বছর হলো। আমি ভাবি- আমি কেন মরলাম না? এই কষ্টটাই আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়। গত দুই বছরে আমার সমস্ত আত্মীয় স্বজন আর বন্ধু বান্ধব অনেক শান্তনার কথা বলেছে। দুই বন্ধু মিলে- আমার মনের অবস্থা পরিবর্তন করার জন্য আমাকে নিয়ে গেল ঈন্দিরা রোডের এক বাসায়। সেখানে গিয়ে দেখি- বেশ কয়েকটা আধুনিক সুন্দরী মেয়ে। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি। আমার এক মুহূর্তের জন্যও ইচ্ছা করে নি- কোনো মেয়েকে জড়িয়ে ধরি অথবা একটি চুমু দেই।আমি কিছুতেই আমার স্ত্রী আর বাচ্চা দু'টার কথা ভুলতে পারছি না। প্রায়-ই স্বপ্নে দেখি- বাচ্চা এবং বাচ্চার মাকে। স্বপ্ন দেখে ঘুম ভেঙ্গে যায়। তারপর সারারাত ব্যালকনিতে কাটিয়ে দেই।চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়ে।
এরপর থেকে আমি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি না। বরং ঈশ্বরকে ঘৃনা করি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি ঈশ্বরকে ঘৃনা করেই যাবো। মূর্খ ঈশ্বর মানুষের সুখ কেড়ে নিয়ে কি শান্তি পায়? কি সুন্দর সুখের সংসার ছিল আমার। বেঁচে থাকলে এই দুই বছরে আমার বাচ্চা দু'টা অনেক বড় হয়ে যেত । তারা সারা ঘর ছোট ছোট পায়ে হেঁটে বেড়াত। আমাকে বাবা-বাবা বোলে ডাকতো। বাচ্চাদের স্কুলে নিয়ে যেতাম। পড়াতে বসাতাম। বোকা ভূতের গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়াতাম। গোছল করিয়ে দিতাম। ছুটির দিন গুলোতে আমরা সবাই মিলে বেড়াতে যেতাম। বাচ্চার মা বাচ্চাদের বকা দিলে- আমি বাচ্চার মাকে আচ্ছা করে বকে দিতাম।সুখে- আনন্দে দিন চলে যেত।আসলে কিছু কিছু মানুষের জীবনে সুখ দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
২| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
মোঃ রাব্বী সাইদ শিকদার বলেছেন: লিখাটা পড়ার পর মনটা ভারি হয়ে গেল। ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখুন। ঈশ্বরের লীলা বুঝা দায়।
৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
মোয়ােজজম হোেসন বলেছেন: এমন ঘটনা যেন আর কারও জীবনে না ঘটে।সানতনা দেবার ভাষা নেই। শুধ বলবো ধৈর্য ধারন করেন।সবই উপর ওয়ালার ইছা।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
সোহানী বলেছেন: আমি অঝরে কাদছি আপনার লিখা পড়ে...ইশ্বরে বিশ্বাস হারাবেন না, হয়তো আপনার জন্য অপেক্ষা করছে মঙ্গল কিছু।
৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
সািহদা বলেছেন: লিখাটা পড়ার পর মনটা ভারি হয়ে গেল। আমার অনেক ভয় লাগছে । আমার জন্য দোয়া করবেন ।
৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
বাধা মানিনা বলেছেন: আমি আপনার কেউ না, আপনিও আমার কেউ না। কিন্তু চোখের পানি ধরে রাখতে পারছি না।
আমিও প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের একটি ছেলে সন্তান আছে। আমাদের প্রেম-বিয়েও আমার পরিবার এখনও মন থেকে মেনে নেয় নি।
আপনাকে আমি শান্তনা দেব না। বরং বলছি-- যখনই কান্না বুকে চেপে বসবে, কাদতে থাকুন। চোখের পানি ঝরতে দিন।
কিন্তু আল্লাহকে ভুলে থাকতে পারবেন না। আপনি হয়তো দুখের চাপে আল্লাহকে ভুলতে চাইছেন কিন্তু আল্লাহ কিন্তু আপনাকে ঠিকই তার কৃপার দৃষ্টিতে এখন পর্যন্ত রেখেছেন এটা অস্বীকার করতে পারবেন না। কারন তার সহানুভুতি আপনি না পেলে এত দুখ এত কষ্টের মাঝে এই দুনিয়ায় হয় আপনি বেচে থাকতে পারতেন না অথবা ডুবে যেতেন নেশা অথবা অদৃশ্য কোন পাপের রাজ্যে।
অন্তরের অন্তস্থল থেকে রইলো আগামী দিনগুলোর জন্য শুভকামনা।
৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন:
৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
আমি পৃথিবী রচে যায় বলেছেন: চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। এমন ঘটনা যেন আর কারো সাথে না ঘটে কখনও এই দোয়ায় করি। আর আপনাকে কিছু বলার ভাষা আমার নেই।
৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: আপনি নিজের কষ্টটাকেই বড় করে দেখছেন (অবশ্য দেখারই কথা)।
কিন্তু এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা এর চেয়েও বেশী কষ্ট বুকে ধারণ করে বেঁচে থাকে।
তাদের চেয়ে আপনি অনেক ভালো আছেন, তাদের তুলনায় আপনার কষ্ট তেমন কিছু নয়। ইশ্বরকে ঘৃণা নয় বরং কৃতজ্ঞতা জানান এই জন্য যে আপনি সেই অবস্থায় পড়েননি।
ভাল থাকবেন।
১০| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
আমি ইহতিব বলেছেন: এধরণের ঘটনায় সান্তনা দেয়ার ভাষা খুঁজে পাইনা। মাঝে মাঝে নিজের পরিবারের লোকজনের জন্য এ ধরনের আশঙ্কা হয়, তখন আর মাথা কাজ করেনা, আপনি কিভাবে দিন পার করছেন তা হয়তো ধারনাও করতে পারবোনা। তবু দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে এই শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দান করুন।
১১| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গেল।
এমন ঘটনা যেন কারো জীবনে না আসে।
১২| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
আহলান বলেছেন: এ কারণেই বোধম হয় মুরুব্বিরা নতুন বাচ্চার জন্য ভুমিষ্ঠ না হওয়া অব্দি কোন কিছু কিনতে দেন না ..... ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেউন ...
১৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: শান্তনা দেয়ার কিছু নেই আপনাকে!
তবে ঈশ্বরকে ভুলবেননা বা ঘৃনা করবেননা....এরচাইতেও খারাপ অবস্থায় মানুষ থাকে (আপাতত দৃষ্টিতে যদিও আপনারটাই আপনার কাছে খারাপ লাগছে)
১৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকে সান্ত্বনা দেয়ার মত কথা নেই। ভাল থাকুন।
১৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
কায়সার ইয়াসিন বলেছেন: সান্তনা দেয়ার কোন ভাষা নেই।আল্লাহ এর উপর বিশ্বাস হারাবেন না। তার দয়া অপরিসীম।
আপনার ঐ দুই সন্তান তো দাঁড়িয়ে আছে আপনাকে জান্নাতে নেয়ার জন্য।
বেশী বেশী দোয়া করুন।
১৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: ভাই, অনেক দুঃখের জীবন নিয়ে বেচে আছেন। আপনার জন্য দোয়া করি। আপনার অবস্থা বুঝতে পারি। আমার বউ ও এমন অবস্থার মধ্যে থেকে ফিরে এসেছেন আল্লাহর দয়ায়। ডাক্তার সিজার না করে নরমাল ডেলিভারির চেস্টা করে। ফরসেপ এর আঘাতে আমার মেয়ের মাথার পিছন দিক্টা অনেক ফুলে যায়। সেই অবস্থায় দেখেমন কে কিছুতেই বোঝাতে পারছিলাম না। পরে অবশ্য ফোলা কমে যায়। আল্লাহ আপনাকে ধৈর্য দান করুন।
১৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ভাল্লুক আকবর বলেছেন:
১৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
একটা গল্প বলি ভাই দয়া করে পড়ুন,
একজন ট্রাক ড্রাইভার। এক্সিডেন্ট করে মারা গেল। তার নব বিবাহিত স্ত্রী পাগলের মত হয়ে গেল। সে কিছুতেই সামীর অকাল মৃত্যু মেনে নিতে পারলো না । ঈশ্বরের কাছে দাবি করল তার স্বামী কে ফিরিয়ে দিতেই হবে। সে জীবনে কোন পাপ করেনি ঈশ্বরের অবাধ্য হয়নি কেন তার সাথে এরকম হবে। তার দাবি ঈশ্বর মেনে নিলো। স্বামী ঘরে ফিরল।
কিন্তু সে প্রকৃতস্থ নয়। কি জেনো সারাদিন আবল তাবল প্রলাপ বকে আর কাদে। স্ত্রী পরিবার বা দুনিয়ার কোন দিকে তার কোন প্রক্ষেপ নেই।
স্ত্রী ভীষন চিন্তায় পড়ে গেল। খোজ করতে লাগলো কি হয়ে ছিল। খুজতে খুজতে যেখানে দুর্ঘটনাটা ঘটেছিল ঐ খানে গেল।
সেখানে দেখে এক জন মহিলা রাস্তার ধারে একটি পাথর আকরিয়ে ধরে অঝরে কাদছে আর কাকে জেন অভিশাপ দিচ্ছে। নিকটেই একজন ফেরিওয়ালার কাছে সে জানতে চাইলো উনার কি হয়েছে? ফেরিওয়ালা বলল, মাস তিন আগে একটি ছয় বছরের ছেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে ঐ পাথর টার উপর বসে ফ্লাক্সের পানি খাচ্ছিল ঠিক তখন একটি ট্রাক এসে ঐ ছেলেটিকে পিশে চলে যায়। স্ত্রীটির বুঝতে বাকি রইল না সেই ট্রাক ড্রাইভার টিই তার সামী।
কিন্তু বাস্তবে ট্রাক ড্রাইভার উল্টো দিক দ্রত বেগে আসা একটা ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে মারা গিয়েছিল ঐ বাচ্চা টিকে বাচাতে গিয়ে।
স্ত্রীটি অনুশোচনা করলো এবং ঈশ্বর তাকে বাস্তবে ফিরিয়ে নিয়ে আসলো।
ভাই ৬০-৭০ বছরের দুনিয়ায় স্ত্রী সন্তান নিয়ে হয় তো সুখে থাকতেন। কিন্তু দুনিয়াতে এমন কোন পাপ হয়তো আপনার দারা সংঘটিত হোত যার দরুন লক্ষ কোটি বা অন্ত কালের পরকালে আপনি স্ত্রী সন্তানদের সান্নিধ্য পেতেন না।
ভাই আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য করেন এটা মেনে নিয়ে অপেক্ষা করুণ আল্লা নিশ্চয়ই আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন।
কারণ তিনি ন্যায়বিচারক নন।
আল্লাহ আপনার সহায় হোন।
১৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: এমন কিছু কষ্ট থাকে যার কোন উত্তর নাই, সান্তনা দেয়ার ভাষা নাই । সত্যি আপনি কি অপরিসীম দুঃখের সময় পার করছেন , ধারনা করা কঠিন ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক , দোয়া করি । আল্লাহ এর উপর বিশ্বাস হারাবেন না। কখনই না ।
২০| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২০
খেয়া ঘাট বলেছেন: নীরব,নিথর, মুক, বধির,স্তব্ধ হয়ে গেলাম।
২১| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২১
কালীদাস বলেছেন: মঙ্গল কামনা করছি আপনার।
২২| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৮
কালোপরী বলেছেন:
২৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
দুঃখিত "ন্যায়বিচারক নন।" নয় আল্লাহ ব্যাভিচারক নন হবে।
অনিচ্ছা কৃত ভুলের জন্য আল্লাহ মাফ করুণ।
২৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪২
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন:
২৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৬
পিপাসুক বলেছেন:
২৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: আপনাকে সান্তনা দেওয়ার ভাষা যানা নেই তবে বলতে পারি চরম বিপদেও ধৈর্য ধারন করতে হয়।
২৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
ঘাসফুল বলেছেন: পরীক্ষাটা খুব বেশী কঠিন হয়ে গেলো...
পরম করুনাময় আপনার উপর রহম করুন...
২৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
বটের ফল বলেছেন: কিছু বলার নেই। শুধু প্রার্থনা- পরম করুনাময় আপনার অন্তরে প্রশান্তি দান করুন।
সত্যি বলতে কি, সৃষ্টিকর্তা ছারা মানুষের কিছুই নেই। মানুষ মাত্রই চায় এক উচ্চতর শক্তির নিকট নিজেকে সমর্পন করতে। তাই অবিশ্বাস নয়, পূর্ণ বিশ্বাসে তাঁর নিকট প্রার্থনা করুন,অঝোরে কাঁদুন। দেখুন পরম করুনাময়ের অনুগ্রহে ধীরে ধীরে প্রশান্তিতে ছেয়ে যাবে মন।
ভালো থাকুন। অনেক অনেক অনেক ভালো।
২৯| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি খুব দুঃখিত। আমি একটা গল্প লিখেছি। কোনো সত্য কাহিনী নয়। আপনারা কেন ধরে নিলেন-এটা সত্য কাহিনী।
দুপুর বেলা কিছুই ভালো লাগছিল না- তাই একটা লেখা লিখলাম।
ভালো থাকুন।
৩০| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২২
মাইন রানা বলেছেন: গল্প লিখে আল্লাহর উপর বিশ্বাস হারানোর প্রচার দুঃখজনক
৩১| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: ও আল্লাহ এটা গল্প ছিল? Thanks to Allah
আমার কেন যেন একবার মনে হচ্ছিলো যে এটা আপনার জীবনের ঘটনা হতে পারেনা, কারন আমি এর আগে আপনার অন্য আরও পোস্ট দেখেছি, কিন্তু পরে সবাইকে যখন সান্তনা দিতে দেখলাম তখন আমিও সান্তনা দিলাম।
আল্লাহর প্রতি অবিশ্বাস মনে ধারণ করাটা কোন কাজের কথা না, সেটা গল্পেই হোক আর বাস্তবে। শুভ কামনা আপনার জন্য।
৩২| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: রাজীব নুর এতিদন পর বললেন এটা একটা গল্প ছিল। তাহলে আমরা কী সব বান্দর নাচ নাচলাম?
৩৩| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:১৬
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ব্যাপারটা কি আসলেই সত্যি ঘটেছে আপনার জীবনে? তাহলে তো খুবই দুঃখজনক। তবে আপনার চেয়েও হাজার গুনের দুঃখ মানুষের রয়েছে। সেটার উদাহরনও দিতে পারবো। আমি আপনার কষ্টের ব্যাপারটা কোনভাবেই হালকা করে দেখছিনা কিন্তু শুধু এতটুকু বলতে চাচ্ছি যদি নিজেকে বাচাঁতে চান আর মানুষের উপকার করতে চান তাহলে চোখ খুলে পৃথিবী টা দেখুন।
আর একটা কথা আপনার ব্লগে আমাদের কমেন্টের রিপ্লাই করতে আপনার এত অনীহা কেন? নাকি ঈশ্বরের প্রতি ঘৃনা'টা এতই বেশী যে এখন আমরা ব্লগার'রাও ঈশ্বরের সৃষ্টি বলে আমাদের মন্তব্যর রিপ্লাই'টাও দিতে ইচ্ছে করেনা।
৩৪| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৫
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আমার কমেন্ট ডিলিট মারেন। আমার আগের কমেন্ট টা যে রিপ্লাই দিসেন দেখি নাই।
৩৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কালীদাস বলেছেন: এটা যে গল্প সেটা বোঝার কোন উপায় ছিল না, অবভিয়াসলি লেখাটা খুব প্রান্জল হয়েছে। এবং আপনার রিপ্লাই না দেয়াটা দরকার ছিল সবার কমেন্টের, কারণ সবাই আপনাকে যথেষ্ট সিমপ্যাথি জানিয়েছে, আন্তরিকতার জবাব এভাবে মাঝখানে একটা গণ রিপ্লাইয়ে দেয়াটা খুবই অশোভন লাগল।
৩৬| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৮
বাধা মানিনা বলেছেন: গালি না দিয়ে পারলাম না লেখককে। কারন, মানুষের চোখের পানির অনেক মূল্য। সেই মহা মুলবান চোখের পানি পড়েছে গল্পটি পড়ে।
হালায় সব বেকুব বানায়া দিলো রে....
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: আপনাকে সান্তনা দেওয়ার ভাষা যানা নেই তবে বলতে পারি চরম বিপদেও ধৈর্য ধারন করতে হয়।