নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নরক পৃথিবী

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫০

ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছি। পকেটে কোনো টাকা নেই। তিন মাস আগে হঠাত চাকরী চলে গেল। অফিসে আমি প্রচুর পরিশ্রম করতাম। অফিসের কাজে লোকাল বাসে দৌড়ে দৌড়ে উঠতাম। বাসে কোনো দিনই সিট পেতাম না। বানরের মতন ঝুলে থাকতাম। রোদ বৃষ্টির মধ্যে এক কোম্পানি থেকে আরেক কোম্পানীতে ছুতে যেতাম। দুপুরের খাবার খেতাম- বিকেলে। প্রতিদিন একই অবস্থা হতো। চাকরীটা চলে যাওয়ার পর মনে হলো- কে যেন আমাকে ধাক্কা দিয়ে নদীতে ফেলে দিল। জানি না সাঁতার, নেই কোনো নৌকা।
পরিচিত অপরিচ সবার কাছে কাজ চাইলাম, কেউ একটা চাকরী দিল না। অভাবে অভাবে অনেকটা পাগলের মতন হয়ে গেলাম। ঘরে যা বিক্রি করার মতন ছিল সব বিক্রি করে দিয়েছি। মনে মনে ভেবে রাখলাম- ভাল একটা চাকরী পেলে আবার সব কিনব। কাছের পরিচিতরা সব জেনেও কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলো না। বউ অসুস্থ হয়ে পড়লো, টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারলাম না। ছোট বাচ্চাটা চোখের সামনে না খেয়ে থাকে এই দৃশ্যও দেখতে হচ্ছে।

আমার মা-বাবা, ভাই-বোন এবং ধনী আত্মীয় স্বজন সবাই'ই আছে। শ্বশুর বাড়ির অবস্থাও খারাপ না। বউ কঠিন গলায় বলেছে, খবরদার কখনও আমার বাপ- ভাইয়ের কাছে হাত পাতবে না। না খেয়ে মরে গেলেও না। আমি আমার বাপ ভাইয়ের কাছে ছোট হতে পারব না। এই অপমান আর কষ্ট তুমি আমাকে দিও না। বউ এর মুখের দিকে তাকিয়ে আমি যাইনি শ্বশুর বাড়ি। চাকরী চলে যাবার পর অনেকের কাছেই হাত পেতেছি কিন্তু শ্বশুর বাড়ি যাইনি। তাদের কে আমার অবস্থার কথা কিছুই জানাইনি। চাকরীর জন্য অনেক চেষ্টা করেছি। এক বড় কোম্পানিতে গেলাম চাকরীর জন্য। এমডিকে বললাম, বউ অসুস্থ, ছোট বাচ্চাটাকে ঠিকভাবে খাবার দিতে পারি না। অন্তত পক্ষে একটা পিয়নের কাজ হলেও দেন। এমডি আমার চোখের পানি দেখলেন তবুও চাকরীটা দিলেন না। সব কোম্পানীর এমডি আর চেয়ারম্যান একই কাজ করলেন। আর বেশ কয়েকজন তো আমার সাথে কথা'ই বললেন না। তাদের কাছে একটা চাকরী কোনো ব্যাপারই না। একটা চাকরী পাওয়া আমার জন্য অনেক দরকার। একটা চাকরী পেলে বউ বাচ্চা নিয়ে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারব। একজন বললেন, মামা চাচা ছাড়া এই সমাজে চাকরী পাওয়া যাবে না। যতই যোগ্যতা থাক।

আমার তিন বছরের বাচ্চাটাকে নিয়ে যখন রাস্তায় বের হই, বাচ্চাটা রাস্তার পাশের দোকানে ঝুলে থাকা চিপস দেখলেই খেতে চায়, আইসক্রীম কিনতে চায় বিস্কুট কিনতে চায়- কিন্তু আমি এমনই একজন ব্যর্থ বাবা মেয়েটার সামান্য ইচ্ছাও পূরন করতে পারি না। একবার, আমার বাসার কাছে মসজিদের সামনে একটা ফলের দোকান আছে, সেই দোকানে আঙ্গুর দেখে মেয়েটা খেতে চাইল। খুব জিদ করল- কিন্তু আমি কিনে দিতে পারলাম না। নাই চাকরী। পকেটে নাই টাকা। পরে রেগে গিয়ে আমি মেয়েকে একটা থাপ্পড় দিলাম। মেয়েটা বাসায় ফিরে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়ে। সেদিন সারারাত আমি ঘুমাতে পারিনি। সারারাত কেঁদেছি। কি কষ্ট...কি কষ্ট।
আমার মেয়েটা ওর মার ওড়না দিয়ে খুব সুন্দর করে প্যাচিয়ে শাড়ি পরে। আবার একটা ঘুমটাও দেয়। আমার কাছে এসে বলে- বাবা দেখ আমি কি সুন্দর সেজেছি। সেদিন মনে মনে ভাবলাম, মেয়েটা শাড়ি পড়তে এত পছন্দ করে, ওকে একটা বাচ্চাদের শাড়ি কিনে দেব। একদিন গুলশানে দেখলাম এক লোক হাতে নিয়ে ছোট বাচ্চাদের শাড়ি বিক্রি করছে। তখন আমার পকেটে আশি টাকা ছিল। ভাবলাম আশি টাকা দিয়েই শাড়ি কিনব। হেঁটে বাসায় ফিরব। বিক্রেতার কাছ থেকে অনেক সময় নিয়ে লাল রঙের একটা শাড়ি নিলাম। শাড়িটা খুব সুন্দর। মনের চোখ দিয়ে একবার ভেবে নিলাম আমার মেয়েটাকে কেমন লাগবে! বিক্রেতা দাম বলল, ২২০ টাকা। পকেটে আছে মাত্র ৮০ টাকা। মেয়েটার জন্য শাড়িটা আর কেনা হলো না। দুঃখ-কষ্টে যেন কলিজাটা ছিরে গেল। একবার ইচ্ছা করলো- বিক্রেতার কাছ থেকে শাড়িটা নিয়ে এক দৌড় দেই। শাড়িটা পেলে আমার মেয়েটা অনেক খুশি হবে। তাহলে আর ওর মার ওড়না প্যাচিয়ে কষ্ট করে পড়তে হবে না।

দরিদ্র লোকদের সব সময় কঠিন অসুখ হয়। আমার স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য লাখ লাখ টাকা লাগবে। কিন্তু আমার কাছে কয়েক 'শ টাকাও নেই। এই জন্যই মাঝে মাঝে ঈশ্বরকে বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করে না। যখন চাকরী ছিল, তখন অন্তত তিনবেলা ডাল-ভাত খেতে পারতাম। রাতে খাওয়ার পরে আয়েশ করে একটা গোল্ডলিফ সিগারেট ধরাতাম। প্রতিমাসে পুরান বইয়ের দোকান থেকে ৫০০ টাকার বই কিনতাম। সারা মাস সেই বই পড়তাম। মনে হতো, জীবনটা মন্দ নয়। আমার বিলাসিতা বলতে দু'টা জিনিস। বই আর চা-সিগারেট। চাকরী চলে যাওয়ার পর এখন খুব ইচ্ছা করলেও রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে চা-সিগারেটও খেতে পারি না। তবে দুই একটা চায়ের দোকান আমাকে বাকিতে চা-সিগারেট দেয়।
আমার আব্বার কাছে গেলাম। আব্বাকে বললাম, সংসারের এই পরিস্থিতি। আব্বা খুব মন দিয়ে সব শুনে বলল- বিয়ের আগে কেন চিন্তা করো নাই, এখন আসছো আমার কাছে সাহায্য চাইতে। অনেক রাগারাগি করে আব্বা আমার হাতে ১০০০ টাকা দিল। মনে মনে ভাবলাম, আব্বার'ই বা কি দোষ- সে তিন-চারটা বিয়ে করেছে, অনেক গুলো ছেলে মেয়ে। সে আর কি-ই বা করতে পারে আমার জন্য। কিন্তু এক সময় আব্বার অনেক টাকা পয়সা ছিল। চাইলেই পেতাম। কোনো দ্দিন মানা করত না।

আমার ভাইয়েরা ভাল চাকরী করে। তাদের অনেক টাকা। এক ভাই তো ছুটি কাটাতে মালোয়েশিয়া যায় বউ বাচ্চা নিয়ে। অন্য ভাই যায় কক্সবাজার। বড় ভাইয়ের বাসায় গেলাম। ভাই এর সাথে দেখা হলো না। ভাই নাকি অফিসের কাজে নেপাল গিয়েছে। ভাবী অনেক খাতির জন্য যত্ন করলেন। বাধ্য হয়ে ভাবীকে সব বললাম। সব শুনে ভাবী অনেক কষ্ট পেলেন। বড় ভাইয়ের পুরান জামা কাপড় আমাকে দিলেন। জুতো দিলেন দুই জোড়া। আমার স্ত্রীর জন্য তিনটা ছেঁড়া শাড়ি দিলেন। হাতে সতের 'শ টাকা খুঁজে দিলেন। ভাবীর এই উদারতা দেখে আমার চোখ ভিজে উঠলো। ইচ্ছা করলো বাবু বাজার ব্রিজের উপর উঠে নিচে একটা লাফ দেই।
মা'র কাছে গেলাম। মা আমার কোনো কথাই শুনতে চাইল না। বলল, তোমার অন্য ভাইরা তো ভাল আছে, তোমার এই অবস্থা কেন? তোমার এই অবস্থার জন্য দায়ী তোমার বউ। বউ কে তাকাল দিয়ে আসো। তারপর যা পারি- তোমার জন্য করবো। আমি বললাম, মা তুমি এই সব কি বলছো? ও খুবই ভাল একটা মেয়ে। মা আমার সাথে সৎমার মতন আচরন করল। সেদিন মা'র কাছ থেকে অনেক কষ্ট পেয়ে বাসায় ফিরলাম।

ছোটবেলা থেকেই আমি খুব আশাবাদী মানূষ। বড় বড় স্বপ্ন দেখতে আমি একটুও ভয় পাই না। আমি জানি, আমি একজন সৎ মানুষ। এবং অবশ্যই মেধাবী। কেউ একজন হাত বাড়ালেই আমি তর তর করে উপরে উঠে যেতে পারব। আমার বিশ্বাস করতে ভাল লাগে- সু সুময় আসবে। আসবেই।
আমার ভাবতে ভাল লাগে- ভাল একটা চাকরী পাব, ছোট বাচ্চাটাকে অনেক গুলো দামী শাড়ি কিনে দেব, খেলনা কিনে দেব। ভাল একটা স্কুলে ভরতি করে দিব। দোকানে নিয়ে গিয়ে- দোকানের সব চিপস কিনে দেব। স্ত্রীকে সঠিক চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ করে তুলব। শীতের মৌসুমে স্ত্রীর আর বাচ্চাকে নিয়ে বেড়াতে যাব নীলগিরি পাহাড়ে। স্ত্রীর যদি পাহাড় ভাল না লাগে তাহলে ওকে নিয়ে যাব কক্সবাজার। আমরা তিন জন সমুদ্রের পাড়ে হাঁটব। বিশাল বিশাল ঢেউ এসে আমাদের পা ভিজিয়ে দেব। আমার মেয়েটা ভয় পেয়ে আমার গলা জড়িয়ে ধরবে। আমার বউ শক্ত করে ধরে থাকবে আমার হাত। যেন সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এসে আমাদের ভাসিয়ে নিয়ে যেতে না পারে।

চাকরী টা পাওয়ার পর নিজের ঘর এবং ঘরের মানুষদের দায়িত্ব পালনের পর সমাজে পতিত মানুষদের টেনে তুলব। রাস্তার পাশে শুয়ে-বসে থাকা দরিদ্র বাচ্চাদের কোলে তুলে নিয়ে শাড়ি কিনে দেব, দোকানে নিয়ে অনেক চিপস, আইসক্রীম, বিস্কুট আর ফলের দোকান থেকে আঙ্গুর কিনে দেব। মাকে হজ্বে পাঠাবো। ভাবীকে অনেক গুলো নতুন শাড়ি কিনে দেব, আব্বাকে অনেক টাকা দেব, বিপদে-আপদে যে সব কাছের মানুষরা আমাকে সাহায্য না করে তাড়িয়ে দিয়েছে- আমি নিজে থেকে তাদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেব। আমার যা দায়িত্ব, আমি তার থেকে অনেক বেশি করবো। অনেক বেশি করতে চাই।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহ ভাই কি লিখলেন???
এতো সব বেকার যুবকদের বা হঠাৎ চাকুরী হারাদের আত্মকথন!

কি কষ্ট? কি কষ্ট! ভাষা নেই তা প্রকাশ করার! কি অনুভব! যে ঐ সময় পার না করেছে কস্মিনকালেও অনুভব করতে পারবে না।

অবশ্য আপনার মতো লেখিয়ে থাকলে ভিন্ন কথা ;)

+++

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: নিজের মনের দুঃখ-কষ্টের কথা গুলো সামুতে লিখে এক ধরনের শান্তি পাই।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩২

সেলু বলেছেন: প্রাইভেট ফার্ম সবগুলা এইরুপ হারামী না, আপনি অবশ্যই ভালো চাকরী পাবেন, একটু ধৈর্ষ্য ধরুন।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: দোয়া করবেন।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: ভাই বরাবরই আপনার লেখা দারুন

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: এটা শুধু লেখা নয়। প্রতিটা শব্দে আমার কষ্ট মিশে আছে।

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: দূর্নীতিবাজ রাজনীতিবীদ চোরেরা এদেশের এদেশের গুলোকে হতদরিদ্র করে রেখেছে অথচ তাদের ঘরে গিয়ে দেখেন কোন কিছুর অভাব নাই, টাকা কিন্তু নিচ্ছে আপনার আমার মতো সাধারন জনগনের পকেট থেকেই পদে পদে ট্যাক্স ভ্যাটের মাধ্যমে

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: খুব বেশি দুর্নীতি হয় আমাদের দেশে। অসৎ লোকেরা যা ইচ্ছা তাই করে বেড়াচ্ছে।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

কস্টের কথা জেনে মনটা খারাপ :(

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাই, জীবনে এতো কস্ট করিনাই, যদিও বেশ কস্ট করেই বেড়ে ওঠা। বাবা মারা গেলে একটা পরিবার যেমন কস্ট করে তেমন আরকি।

লাইনে লাইনে বাস্তবতা খুঁজে পাইলাম। কিন্তু আমি লাকী, কারন আমার ভাই শুধু না, আসেপাশের সবাই ব্যাপক ভালো। বিপদে না চাইতেই সাহায্য পাইছি।

একসময় আপনারও জীবন একটা স্বপ্নের মতই হোক, এই প্রত্যাশা রইলো।

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: সব মানুষ তো আর মায়া-দয়াহীন নয় ভাই।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

আবু জাকারিয়া বলেছেন: বড় ভাইয়ের পুরান
জামা কাপড়
আমাকে দিলেন।
জুতো দিলেন দুই জোড়া।
আমার স্ত্রীর জন্য
তিনটা ছেঁড়া শাড়ি দিলে
ন। হাতে সতের 'শ
টাকা খুঁজে দিলেন।
ভাবীর এই
উদারতা দেখে আমার চোখ
ভিজে উঠলো।
ইচ্ছা করলো বাবু বাজার
ব্রিজের উপর
উঠে নিচে একটা লাফ
দেই।""

অল্প লেখার ভীতরে একটি জীবনকে স্পষ্ট ফুটিয়ে তুললেন। আমাদের সমাজে এরকম বিপদে পড়া মানুষ অনেক আছে। আপনার লেখার মাধ্যমে সেই সব মানুষের কষ্টকর অনুভুতিগুলো স্পষ্ট বুঝতে পারলাম। ভাল লাগল, কষ্টও লাগল।

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমাদের দেশে বড় কোমা্পানীগুলো সবই নিষ্ঠুর ছোটলোক বর্বর টাইপের। দয়া মায়া ভদ্রতা কাকে বলে এরা জানে?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: তাই বলে সামান্য মানবতাটুকু থাকবে না?

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

ইলুসন বলেছেন: এখন কী অবস্থা ভাই?

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি যতদুর জানি আপনার নিজের একটা বাড়ি আছে। সুরুভি ভাবি ও মেয়ে কে নিয়ে ভালই আছেন , চাকুড়ি নেই এটা জানি ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: অদৃশ্য সৃষ্টিকর্তাকে আমি বিশ্বাস করি না । আমি বিশ্বাস করি চোখের সামনে দেখা সৃষ্টিশীল মানুষগুলোকে ।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৬

রানার ব্লগ বলেছেন: তবে এটাও ঠিক ভাই বোন যাদের সাথে জীবনের সব থেকে মধুর সময় গুলো মানুষ পার করে সেই ভাই বোন বিয়ের পরে কেন বদলে যায় কেন এত নিষ্ঠুর হয়। কেন এত অবিবেচক হয় ও স্বার্থপর হয়। উত্তর জানা নাই। ভাবি ও দুলাভাই নামক জীবদের কেন এত বিচ্ছিরি রকমের ভন্ডামি করতে হবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই লেখাটা বহু বছর আগের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.