নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সাপের খোলস আছে তেমনি দুষ্টলোকদের খোলস হলো ধর্ম। দুষ্টলোকরা ধর্মকে ব্যবহার করে সাধু সাঁজার জন্য। আমাদের সমাজে বেশির ভাগ লোক হলো দুষ্ট। এইসব দুষ্টলোক আবার বিরাট ধার্মিক। আমি বলতে চাই- কিছু ধার্মিক দুষ্টলোক এবং ভন্ড হয়। দয়া করে আবার আমাকে নাস্তিক ভেবে গালাগাল দিবেন না। আগে আমার কথা শূনুন, বুঝতে চেষ্টা করুন। এই সব তথাকথিত ধার্মিকের চেয়ে সরাসরি নাস্তিক অনেক ভালো। নামাজ পড়ছে- মিথ্যা বলছে। যখন ধরা খেয়ে যায় তখন বলে ভাই চাকরির কারনে মিথ্যা বলতে হয়। ঘুষ খাচ্ছে, শেষে নামাজ পড়তে যাচ্ছে। আমি নিজের চোখে দেখেছি- এক লোক মসজিদ থেকে নামাজ শেষ করে এক মেয়ের দিকে লোভী চোখে তাকিয়ে আছে। মেয়েটা তার নাতীর সমান। একজন মানুষ নামাজ পড়লেই তাকে ভালো বলা যাবে না। এবং একজন মানুষ নামাজ না পড়লেই খারাপ হয়ে যায় না।
এক ছেলে গ্রাম থেকে শহরে এসেছে। শহরের কিছুই চিনে না। দেখুন সে কিভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে- সেই ছেলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া শুরু করলো মসজিদে গিয়ে। ভোরে মসজিদে ফযরের নামাজও পড়ছে। আল্লাহর দিদার পাওয়ার জন্য সে নামাজ পড়ছে না। মসজিদে যারা নামাজ পড়ে এদের বেশির ভাগই বুড়ো। বুড়োরা ছেলেকে দেখে অবাক। সব বুড়োরা তার উপর খুশি। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ছেলেটি সবার সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি করে ফেলেছে। সব গুলো বুড়ো যখন জানলো- গ্রাম থেকে এসেছে, তখন তারা ছেলেটি টিউশনির ব্যবস্থা করে দিল এবং কিছুদিন পর একটা চাকরি। ছেলেটি এইভাবে ধর্মকে ব্যবহার করল। চাকরি হাসিল করার পর সে নামাজ ছেড়ে দিল। ছেলেটি নিজেই আমাকে এই ঘটনা বলেছে। পরে চাকরি জীবনে ছেলেটি চুরী করে অনেক টাকার মালিক হয়। উত্তরাতে জায়গা কিনে। কিছু দিনের মধ্যে তার পাঁচ তলা বাড়ির কাজ শুরু হবে।
আমি আগে একটা বাইং হাউজে চাকরি করতাম। সেখানে এক ভন্ড ছিল। অফিসে বসে কোরআন পড়তো। অফিসের সবাই তাকে খুব ভালোবাসতো, বলতো- ছেলেটি কত ভালো। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ করে ফেলেছে। অফিসের বস আমাকে বলল, তোমার পাশের টেবিলের লোক নামাজ পড়ে, তার কাছ থেকে কিছু শিখো। লোকটি কোনো কাজই পারতো না। কাজ শেখার কোনো আগ্রহও ছিল না। কিন্তু চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলতো। ল্যাপটপ ছেড়ে সূরা'র বাংলা অনুবাদ শুনতো। (অফিসে কেউ না থাকলে ল্যাপটপে 'অন্য জিনিস' দেখেত)। এই লোকের ভন্ডামি ধরা পড়লো- ছয় মাস পর। আসলে সে যে কাজে জয়েন করেছে, সেই কাজের কিছুই জানে না। প্রতিদিন কাজের ব্যস্ততা দেখাতো আসলে কোনো কাজই করতো না। ফাঁকি বাজ। নামাজ পড়ে সবার চোখে ভালো সাঁজতে চেয়েছিল। এখানেও দেখা যায় দুষ্টলোকেরা ধর্ম ব্যবহার করে হাতিয়ার হিসেবে।
আমার এক পরিচিত নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ করে ফেলেছে। সময় মতো নামাজ পড়তে না পারলে- তার খুব অস্থির লাগে। সে নকল জিনিস বিক্রি করে। গ্রাম থেকে বোকা এবং দরিদ্র মানুষ গুলো তার দোকানে গেলে- সে ভালো মানূষের অভিনয় করে তাদের কাছে নকল সেলাই মেশিন বিক্রি করে। তিনি তার মাথায় টুপি দেখিয়ে বলেন, এই মাত্র নামাজ পড়ে আসলাম মিথ্যা বলব না- একদম আসল মেশিন। আসলে ১০০% নকল। এইভাবে সে অনেক টাকার মালিক হয়েছে। কত কষ্ট করে একজন গ্রামের মানুষ টাকা জমিয়ে একটা সেলাই মেশিন কিনে। এই মেশিন নিয়ে তার অনেক স্বপ্ন। এক ধার্মিক তাকে ধোকা দিল।
এইবার দুষ্ট এক মহিলার কথা বলি। সে অফিসে নতুন এসেই খুব হইচৈ শুরু করে দিল। আমার নামাজের জায়গা লাগবেই। নামাজ ছাড়া আমি থাকতে পারব না। তাকে একটা নামাজের জন্য আলাদা রুম দেয়া হলো। সে রুমে দেয়ালে দুই তিনটা খুব সুন্দর পেন্টিং ছিল। আমি মাঝে মাঝে খুব মন দিয়ে দেয়ালের ছবি গুলো দেখতাম। সে পেন্টিং গুলো- সরিয়ে ফেলল। এই সব পেন্টিং থাকলে নামাজ হবে না। আমি একটা পেন্টিং এর কথা বলি- জোছনা রাতে এক মা এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে তার শিশুকে কোলে নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। চারপাশে গাছপালা। এই ছবি থাকলে নামাজ হবে না কেন? যাই হোক, এই মহিলা অফিসের কামকাজ কিছুই পারে না। কাজ না পারাটা দোষের কিছু নয়। কিন্তু কাজ শিখার আগ্রহ না থাকা অবশ্যই দোষের। এই মহিলা সব সময় হিজাব পড়ে থাকে। বেশ কয়েকবার তার হাতে তজবিও দেখেছি। একদিন এই মহিলাকে দেখি এক লোকের সাথে রেস্টুরেন্টে। খুবই উগ্র পোশাকে। আমি জানি তার স্বামী মধ্যপ্রাচ্যের কোনো এক দেশে থাকে। আর ঐ লোকের সাথে তার সম্পর্কটা সহজ সরল সম্পর্ক না। তাদের বসার ভঙ্গি দেখেই বুঝা যায়। কাজেই দেখা যায় সর্বক্ষেত্রেই ধার্মিকেরা মানূষকে ঠকাচ্ছে। মাঝে মাঝে মনে হয়- পৃথিবীতে ধর্ম না থাকলেই বুঝি ভালো হতো। কিছু লোক ঠিকই বলে আসল ধর্ম হলো মানব ধর্ম।
পৃথিবীর সবচেয়ে আদিম নেশাগুলির আফিম অন্যতম। ধর্মকে আফিমের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। এই সব নির্বোধ ধার্মিকেরাই ধর্মকে টিকিয়ে রাখবে নিজেদের স্বার্থে। অনেকদিন আগে এক হুজুর আমাকে বলেছিল- 'ধর্ম হইল আফিম। আর এই ধর্মই দেশটারে খাইল'। এই সব তথাকথিত ধার্মিক গুলো কত যে হাস্যকর কাজ কারবার করে। প্রচন্ড হাসি পায় আমার। একজন সমাজ বিজ্ঞানী বলেছিলেন- প্রতিটা ধার্মিক মুসলিম একজন ভাঁড়। অনেক ধার্মিককে দেখা যায়- প্রস্রাব করার পর 'কুলুপ' করতে। ব্যপারটা যথেষ্ট হাস্যকর। তারা ১০/১৫ মিনিট ধরে হাতে টিসু নিয়ে নুনুতে ঘষাঘষি করতে থাকে। করতেই থাকে। হা হা হা---। নুনুতে হাত রেখেই হাঁটে, বসে উঠে, জোরে কাশে, পা ডানে বামে নেয়। মিস্টার বিনের মতো কাজ। ধার্মিকদের কাছ থেকে চমৎকার বিনোদন পাওয়া যায়। দল বেঁধে চিল্লা করে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মসজিদ মাদ্রাসা অসৎ লোকের টাকায় হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ মাদ্রাসা অসৎ লোকের টাকায় পরিচালিত হচ্ছে।
ইউটেব এ এইসব ধার্মিকদের বেশ কিছু ফানি ভিডিও আছে। দেখলে হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে হয়। ওয়াজ গুলো শুনতে পারেন। চরম বিনোদন। এই যে শীতকাল শুরু হলো- এখন দেখবেন- ওয়াজ কারে কয়? প্রতিটা গ্রামে গ্রামে ওয়াজ হবে সারারাত ধরে। এই ওয়াজ থেকে গ্রামের মানুষের কি কি উপকার হয় কেউ আমাকে বলবেন? ৫০ হাজার এক লাখ টাকা দিয়ে এইসব আলেমদের ভাড়া করে নিয়ে আসা হয়। খুব রসালো ও সুড়সুড়ি টাইপ তাদের ওয়াজ। বিশ্বাস না করলে ইউটেব এ একবার শুনে দেখুন। ধার্মিকদের জন্য ওয়াজ রসালো ও সুড়সুড়ি কিন্তু একজন আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মুক্তমনাদের জন্য বিনোদন। আমাদের দেশটা পিছিয়ে আছে এই ধর্মের কারনে। আজকের দুবাই এত উন্নত কেন? কারন দুবাই বুঝেছে ধর্মকে আকড়ে ধরলে- উন্নতি সম্ভব নয়। কাজেই দুবাই ধর্মকে একপাশে সরিয়ে রেখে- উন্নতির দিকে যাচ্ছে। 'মোকছেদুল মোমিন' বইটা যারা পড়েননি তারা পরে নিবেন। তারপর নিজেরাই চিন্তাভাবনা করে দেখুন। আর একটা বই আছে- স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন নামে।
আরেকটা বিনোদন পাবেন- 'ওরশ' এ। সেদিন রাস্তায় এক পোষ্টারে দেখলাম- ৬৩ দিন ব্যাপি ওরশ। মানূষের কি খেয়ে দেয়ে আর কাজ নেই? ওরশ করে দেশ আর দেশের মানূষের কি উপকার হয়? কোনো উপকার হয় না শুধু অল্প কিছু লোকের পকেট ভারী হয়। 'ওয়াজ মাহফিল' এ দেশের কোনো কল্যান হয়? হয় না। যারা সারারাত জেগে এই সব ওয়াজ মাহফিল/ওরশ থাকে তারা অবশ্যই নির্বোধ ধার্মিক। সরকার এদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয় না কেন? সরকার ব্যবস্থা নেয় না কারন তাহলে তাদের ভোট কম পড়ে যাবে। মাজার গুলোও ভন্ডামির চরম আখড়া। ধান্দাবাজির করার জায়গা মাজার। চোখ কান খোলা রাখলেই এদের ভন্ডামি আপনি দেখতে পারবেন। লাল সালু উপন্যাসটি পড়েছেন সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ'র? সরকার ইচ্ছা করেই এদের ভন্ডামি করার সুযোগ করের দেয়। কারন সরকার ধর্মভীরু। আমি ক্ষমতায় থাকলে- সব মাজার ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিতাম। ওরশ আর ওয়াজ মাহফিল নিষিদ্ধ ঘোষনা করতাম। কাজ করে খাও, ভন্ডামি বাদ দাও।
যারা নামাজ পড়ে তারা সবাই কি ভন্ড? না কখনও না। আমার মা নামাজ পড়েন, সুরভি নামাজ পড়ে। কোটি কোটি মানূষ নামাজ পড়েন। তারা ভন্ড নয়। তারা মনে প্রানে এক আল্লাহর প্রার্থনা করেন। মহান আল্লাহর নৈকট্য পাওয়া ছাড়া তাদের আর কোনো উদ্দ্যেশ্য নেই। তারা আল্লাহকে ডাকেন ধান্দাবাজির উদ্দ্যেশে না। আর একটা কথা খুব বলতে ইচ্ছা করছে। সরকার বলেছে ৫০০ টি মডেল মসজিদ করবে। (সৌদি আরব হয়তো টাকা দিয়েছে) সত্যি কথা বলতে আমাদের মসজিদ দরকার নেই। অনেক মসজিদ আছে। আযানের সময় একসাথে ৫/৬ টা মসজিদের আযান শুনতে পাওয়া যায়। কাজেই আমাদের দরকার লাইব্রেরী। প্রতিটা এলাকায় এলাকায় লাইব্রেরী হলে আমরা একটা শক্তিশালী জাতি হয়ে উঠতে পারব। নেশাখোর মানূষদের সংখ্যা কমবে।
বিঃ দ্রঃ হুমায়ূন আহমেদ এর 'চোর' নাটকটা অবশ্যই দেখবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত ।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
কাউয়ার জাত বলেছেন: আপনার লেখার মধ্যেই আপনার অনুসিদ্ধান্তের উত্তর রয়েছে।
দুষ্টরা ধর্মের খোলস কেন পরে? ভালো সেজে সুবিধা নেয়ার জন্য।
অর্থাৎ দুষ্টরা জানে যে, সমাজের মানুষ ধর্ম এবং ধার্মিক ব্যক্তিকে সম্মানের চোখে দেখে। এখন ধার্মিক হওয়া যেহেতু কঠিন তাই সে সহজ উপায় ধার্মিক সাজে।
এবার আপনিই চিন্তা করে দেখুন, কেন সমাজের মানুষ ধার্মিক ব্যক্তিকে স্মমান করে এবং ভালবাসে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
নতুন নকিব বলেছেন:
মসজিদ বাদ দিয়ে শুধু লাইব্রেরী যদি জাতিকে নেশা থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারতো, তাহলে যারা লাইব্রেরীর কারিগর সেই হুমায়ুন আজাদরা নেশার তলে হারিয়ে যেতেন না। পশ্চিমা বিশ্ব, তথাকথিত উন্নত আর কাগুজে-কলমে শিক্ষিত মানুষ তৈরি করতে পারলেও চরিত্রবান তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে, তার কারনটা কি?
আগেও আপনি এরকম কথা আপনার অন্য পোস্টে বলেছেন, দেখেছি। আচ্ছা, লাইব্রেরী করতে চান করুন। লাইব্রেরী দিয়ে মহল্লাগুলো ভরে তুলুন। এটা বেশ আনন্দের কথা। জাতি শিক্ষার আলোকিত হবে। কিন্তু, প্রতিবার আপনি মসজিদের সাথে লাইব্রেরীকে টেনে বেহুদা বিতর্ক তৈরি করছেন কেন?
একটা কথা বিনয়ের সাথে বলতে চাই, লাইব্রেরী লাইব্রেরীর স্থানে গুরুত্বপূর্ন। মসজিদ মসজিদের জায়গায়। দয়া করে এই তুলনাটা না করলে খুশি হব। আপনি ভাল থাকুন।
মা নামাজ পড়ে, ভাবী পড়ে, নিজের কথা তো বললেন না। নিজেকে বাদ দিলেন কেন, প্রিয় ভাই?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আজাদরা কখনও হারিয়ে যায় না। চরিত্রবান লোকরা ধর্মের অত্যচার থেকে বাঁচতে- নিজেরাই একটা ধর্ম বানিয়ে নিয়েছে, সেটা হলো- 'মানব ধর্ম'।
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
অর্ক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো লেখাটি রাজীব ভাই। সব একেবারে সাদা সরল সত্য।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ অর্ক।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
দু:খিত! পূর্বোক্ত মন্তব্যটা করে রিভাইস দেয়ার পূর্বেই হাত ফসকে বেরিয়ে গেল। ভুল রয়ে গেছে। কথাটা হবে- জাতি শিক্ষার আলোয় আলোকিত হবে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
শামচুল হক বলেছেন: মানুষ ধর্মকে ব্যবহার করে ভন্ডামি করে এটা ধর্মের দোষ নয়, ভন্ডদের দোষ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম না থাকলে তো 'ধর্ম' নিয়ে ভন্ডামি করতে পারতো না।
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। হয়তো ঠিকই বলেছেন আপনি, নেশাখোররা হারিয়ে যায় না কখনই! তারা শুধু ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়, এই যা একটু। আর ইহারাই তাহলে আপনার দৃষ্টিতে চরিত্রবান! সুবহানাল্লাহ! আল্লাহ পাক আপনার উপর তাঁর রহমতকে অবারিত করুন।
ক্ষমা করবেন। বিরক্ত করলাম বোধ হয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
রাজীব নুর বলেছেন: না বিরক্ত হইনি।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
গঢভবণণ বলেছেন: https://youtu.be/b3fb-eiMoAE
আপনি কি File এর সাইজ ছোট করতে চাচ্ছেন? File এর সাইজ ছোট করুন এছারাও যেকোন কিছু Installer File তৈরি করুন মাএ দুই মিনিটে। WinRAR Software এর মাধ্যমে। যা আপনাকে দেবে Resolution ঠিক রেখে যে কোনো File ছোট করে Installer File তৈরি করতে পাবেন এই টেকনিকের মাধ্যমে খুব সহজ ভাবে। আরও জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন:- https://youtu.be/b3fb-eiMoAE
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের কিছুই বুঝলাম্না।
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
এই পোস্টে কিন্তু আপনি ধারাবাহিকভাবে কোনটি বাদ না দিয়ে সবগুলো মন্তব্যের উত্তর দিয়ে যাচ্ছেন। খুবই ইতিবাচক ব্যাপার। ব্লগিংয়ে উন্নতি লক্ষ্যনীয়। তবে, অন্যদের পোস্টেও মাঝে সাঝে ঢুঁ মেরে আসারও প্রয়োজন কিন্তু ...।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই নোকিব মন্তব্যের উত্তর দেই আবার অন্যদের ব্লগ পড়েও মন্তব্য করি। আপনি হয়তো লক্ষ্য করেন নি।
৫ হাজারের বেশি মন্তব্য করেছি আমি।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম নিয়ে কম লিখবেন, পারলে লিখবেন না, ২০১৩ সালের ২/১ জন ব্লগারের ভুলে,ও বেগম জিয়ার বেকুবীতে বাংলাদেশের রিকসা ড্রাইবারেরও ধারণা হয়ে গেছে যে, ব্লগারেরা ধর্ম নিয়ে বেশী কথা বলেন; ব্লগে যাঁরা ধর্ম প্রচার নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তাঁরা বর্তমানকে বুঝার অবস্হানে নেই, উনারা পেছনে আছেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: না ধর্ম নিয়ে আর লিখব না।
কিছু ব্যাপার মাঝে মাঝে মনে থাকে না।
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
কানিজ রিনা বলেছেন: এই দেখেন বৌদ্ধরা লাল আলখাল্লা পরে
রহিঙ্গাদের নিপাতে নেমেছে। অথচ ওদের
ধর্মে আছে জীব হত্যা মহাপাপ। এখন বলুন
ধর্ম দোশ করল কোথায়। জাহেলিয়াত যুগ
যুগ ধরেই ছিল ধর্ম শুধু বিধিনিষেধ অরপ
করেছে। ধর্মকে কেন্দ্র করেই জীবন আদর্শ
সামাজীকতা। ধর্ম যদি না থাকত মানুষ
বানর সমাজে বসবাস করত।
কুকুর বাঘ ভাল্লুকের মত খাবার নিয়ে টানা
টানি করত। জৈবিকতায় পুরুষরা নিজের
সন্তান চিনত না। দেখুন কেন প্রতিটা ধর্মে
স্বর্গ নরক বিদ্যমান। এখনও মানুষ অন্যায়
করে মনে মনে আল্লাহকে ভয় পায়। ধন্যবাদ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানে ধর্মকে কেউ ভয় না।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২
শামচুল হক বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধর্ম না থাকলে তো 'ধর্ম' নিয়ে ভন্ডামি করতে পারতো না।
ভন্ডামী দূর করার জন্যই তো ধর্ম এসেছে ভন্ডামি করার জন্য ধর্ম আসে নাই।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ''ভন্ডামী দূর করার জন্যই তো ধর্ম এসেছে ভন্ডামি করার জন্য ধর্ম আসে নাই'' এমনটা হছে কই?
সবাই তো ভন্ডামিই করছে।
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১
মরুসিংহ বলেছেন: আমি এক নাস্তিক কে চিনি। সে ইন্ডিয়ায় থাকে ও অনেকদিন বিদেশ যাওয়ার চেষ্টায় আছে। তো এই উদ্দেশ্য সে হিন্দুদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ লেখা শুরু করে। তো যখন হিন্দুরা তার বিরুদ্ধে হুমকি ধামকি ও মামলা দেয় তো সে ওগুলো দেখিয়ে ইউরোপ চলে গেছে।
আবার আমার অফিসের এক লোক আছে। তার বাপ মা বোদ্ধ হইলেও সে ধর্মে বিশ্বাসী না। সে নিজেরে মানব ধর্মে বিশ্বাসী বলতো। তো একদিন তার ল্যাপটপ ভুলে খোলা রাইখা বাইরে গেসে। তখন আরেকজন ওর টেবিলে গিয়া বাইর করে যে সে ফেইসবুকে ফেইক আইডি দিয়া খালি হিন্দুদের দেব দেবীরে গালি দেয় আর এই জাতীয় লেখা শেয়ার দেয়। আবার বোদ্ধ ধর্মের পেইজে লাইক দেয়।
আরেক ছোট ভাই সেও মানব ধর্মে বিশ্বাসী। তো তার একটু মাইয়া ঘেষা সভাব। তো সে সেই উদ্দেশ্য হাসিলের নিমিত্তে ছাত্র ইউনিয়ন এ জয়েন করসে। জিগাইলাম ক্যান ঢুকলি। কয় ওইখানের মাইয়ারা নাকি একটু ওপেন মাইন্ডের। সহজে মিশা যায়।
আপনার এই পোস্টের মতো এরকম শতকোটি মানব ধর্মে বিশ্বাসী আমার পরিচিত আছে। লাগলে কইয়েন। সবার কাহিনী কমু।
আপনি মন্তব্যে বললেন যে ধর্ম না থাকলে তো 'ধর্ম' নিয়ে ভন্ডামি করতে পারতো না। তাই আপনার কথার সূত্র ধরেই বলতে পারি যে নাস্তিক্য যদি না থাকতো তাইলে এরা এটাকে ভণ্ডামির ঢাল হিসেবে ব্যাবহারও করতে পারতো না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: উত্তেজিত হবেন না।
আমার ভুল হতে পারে।
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
আল ইফরান বলেছেন: আমার যার আন্ডারে রিসার্চের কাজ করি উনি আমাকে একদিন বলেছিলেন তিনটা ইউনিভার্সাল টপিক আছে যার শেষ কথা বলে কোনকিছু নাই, যথাক্রমে সেক্স, রেলিজিয়ন আর পলিটিক্স।
বাই দ্য ওয়ে, ধর্মকে কিন্তু পাঠানোই হয়েছে দুস্টদেরকে দমন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য।
আবার আমাদের ধর্মেও এইটাও বলছে যে খুব কম মানুষের অন্তরের অন্তঃস্থলে ধর্মের মুলবাণী প্রবেশ করবে, সো চাদ্গাজি চাচার পরামর্শের সাথে আমি একমত। আমরা অধিকাংশেই ধর্মের নিজ নিজ ব্যাখ্যা দাড় করাই যার পরিণাম ভালো কিছু ঘটে না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই ইফরান সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৮
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: ভাল পোস্ট।আমাদের দুই নেত্রী এর জলজ্যন্ত উদাহরন। মাথায় কাপড় দিয়ে, প্রতি বছর হজ্ব করে দিনের পর দিন মিথ্যা কথা বলছে, দুর্নিতি করছে, জাতির সাথে প্রতারনা করে চলছে। যেই দেশের নেত্রী এমন সেই দেশের সাধারন মানুষের কাছ থেকে ভাল কি করেই বা আশা করা যায়!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখিত আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত হতে পারলাম না।
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
শামচুল হক বলেছেন: লেখক বলেছেন: ''ভন্ডামী দূর করার জন্যই তো ধর্ম এসেছে ভন্ডামি করার জন্য ধর্ম আসে নাই'' এমনটা হছে কই?
সবাই তো ভন্ডামিই করছে।
দুনিয়াতে যারা ধর্ম নিয়ে ভন্ডামী করে তাদের জন্যই তো আল্লাহ তায়ালা জাহান্নাম তৈরী করেছে, ভন্ডদের জন্য বেহেস্ত নয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার পর যদি দেখা যায়- বেহশত বা জাহান্নাম কিছুই নেই??!!
জাস্ট জকিং।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমি যা বলতে চাইছিলাম তা চাঁদগাজী ভাই বলে দিয়েছেন....
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যও গ্রহন করিলাম।
১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
ফ্রিটক বলেছেন: গ্লাসে পানি অর্ধেক। কেউ বলে অর্ধেক খালি, আবার কেউ বলে অর্ধেক ভরাা। ধর্ম মানুষের মঙ্গলের জন্য, শুধু নিজের মঙ্গলের জন্য নয়। যদি শুধু নিজেরমঙ্গল ই হয়, তাহলে সে ধার্মিক নয়, বকধার্মিক।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: বক ধার্মিক দিয়েই ভরে গেছে দেশ।
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০
সোহানী বলেছেন: সুপার লাইক লিখায় রাজীব। এটা শুধু দেশে না সবখানেই একই চিত্র....
অসলে এটা ধর্মেন জন্য না... কিছু লোক তাদের প্রয়োজনে সব কিছু টিস্যু পেপারের মতো ইউজ করে.. সেটা ধর্ম হোক বা নারীবাদিতা হোক বা রাজনীতি হোক। আর ধর্মটা ইউজ সহজ, লোকে বিশ্বাস করে সহজে, স্বার্থ ও উদ্ধার হয় সহজে....
যাহোক, এর বিপরীতে ও আছে। এক সময় দেশে ধর্ম বিরোধি ট্রেন্ড তৈরী হয়.. কে কত নাস্তিক তার প্রতিযোগীতা তৈরী হয়েছিল। তাই সুবিধাবাদীরা সব কিছুই প্রয়োজনে টানে.......
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: সোহানী সুপার মন্তব্য করেছেন।
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: এদের জন্য আছে কঠিন শাস্তি, কবরেও এবং হাশরের ময়দানেও।
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই শিরোনামটা বদলে দিন। নাস্তিক আর ধর্ম বিরোধীরা ভেতরের লেখা না পড়েই এটাকে ঐ ভন্ডদের মত বর্ম বানাবে!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আর লিখব না।
কে কখন আবার নাস্তিক উপাধি দিয়ে দেয়।
শিরোনামটা আমারও পছন্দ হয় নাই।
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনাদের নিয়ে যে কী করি। আপনারাই তো বলেন, মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেন কাটতে হবে? বোরকা পরা মেয়ে হোটেলে গিয়ে দেহ ব্যবসা করে - এ জন্য বোরকা পরা বাদ দিতে হবে? জঙ্গিদের বেশীরভাগ দাড়িওয়ালা হয় - এ জন্য দাড়ি রাখা বন্ধ করতে হবে? মাদ্রাসার ছেলেদের কেউ কেউ কট্টরপন্থী হয় - এ জন্য মাদ্রাসা বন্ধ করতে হবে? ধর্মকে কেউ কেউ ব্যবহার করে - এর জন্য ধর্মকে দোষ দেয়া যায় না। আপনি কিন্ত নিজেই এক উত্তরে বলেছেন, ধর্ম না থাকলে তো 'ধর্ম' নিয়ে ভন্ডামি করতে পারতো না। তার মানে আপনি কি ধর্মহীন দলের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করছেন। পুরো নাস্তিক ট্যাগ না খাওয়ার জন্য নিজের মা আর স্ত্রীর নামাজ নিয়েও লিখলেন, কিন্তু অন্য ব্লগারের প্রশ্নর উত্তর এড়িয়ে গেলেন(নিজে নামাজ পড়েন কিনা)। যে কোন এক সাইডে থাকবেন। নাহলে, বিভ্রান্ত হতে পারে অন্যরা। ধন্যবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আল্লাহকে স্মরন করি।
আবার সকালে ঘুম থেকে উঠে আল্লাহকে স্মরন করি।
ইয়াসিন সূরা বাংলা অনুবাদ শুনে দিন শুরু করি।
২৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: লেখার শিরোনাম পাল্টে দিয়ে, লেখা উচিৎ
ইসলাম ধর্ম দুষ্টলোকদের জন্য !!!!!!!!!
কারন আপনার লেখায় ইসলাম ধর্মের লোকেরে নামায পড়ে ভন্ডামি দেখা গেছে।
বাকি ধর্মের লোক গুলা আসেনি।
হিন্দু,খ্রিষ্টান,বোদ্ধ আসেনি
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: সব ধর্মেই দুষ্টলোক আছে।
আজ না হয় দুষ্ট মুসলিমদের নিয়ে লিখলাম। এর পর দুষ্ট হিন্দুদের নিয়ে লিখব। তারপর বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান।
২৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সীমার যখন ইমান হোসেনকে খুন করে তখন তার পক্ষেও ফতোয়াবাজরা ফতোয়া দিয়েছিল। ধর্মের অপব্যবহার খুব স্বাভাবিক বিষয়। ধর্ম যাতে দুষ্ট লোকের হাতিয়ারে পরিনত না হয় সেজন্যে ধর্ম শিক্ষা খুব জরূরী। কিন্তু দুঃখজনক হল, একদল নাস্তিক স্কুল কলেজে ধর্ম শিক্ষা কি করে বাদ দেয়া যায় সেই চেষ্টা চালিয়ে যায়।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু করার নেই। অনেক শিক্ষিত লোকেরাও ধর্মের লেবাস পড়ে কুৎসিত কর্মকান্ড পরিচালনা করে।
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬
নোয়াখাইল্ল্যা বলেছেন: ভাই আপনি আমার একজন প্রিয় ব্লগার।
ধর্মীয় ক্যাচাল বাদ দেন। বিভ্রান্ত করবেন না।প্লিজ!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে ধর্ম নিয়ে আর কোনো পোষ্ট দিব না।নো নেভার।
২৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: খুব চমৎকার লিখেছেন | ধর্মের বিশালতার সুযোগ নিয়ে কিছু ভন্ড ধর্মকে নিজের মতো কাস্টমাইজ করে মানুষকে ধোকা দেয় | এদের কারণে অনেকে ধর্ম সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করে | লক্ষ্য করে দেখুন, মহানবী (সা) কি করেছেন:
- তিনি তার নিকট গচ্ছিত কোনো আমানত কখনোই আত্মসাৎ করেন নাই
-তিনি মিথ্যা কথা কখনই বলেন নাই
-তিনি অনেক সুযোগ থাকা সত্বেও বিপুল অর্থসম্পদের মালিক হন নাই
- দুর্নীতি বা চুরিকে তিনি কখনোই প্রশ্রয় দেন নাই
-তার কন্যা এবং জামাতাদের মধ্যে আর্থিকভাবে কিছুটা কম স্বচ্ছল হওয়া স্বত্বেও ফাতেমা-আলীকে কখনোই কম স্নেহ করেন নাই
এধরণের মানবিক গুণাবলীর তালিকা লিখে শেষ করা যাবে না |
ভন্ডরা কি উপরের কোনো কিছু অনুসরণ করে ?
মহানবী(সা) কি কখনই বলেছেন যে, উপরের উদাহরণগুলোর সম্পূর্ণ বিপরীত যত অসৎকার্য আছে তা করার পাশাপাশি ধর্মের আচারাদিও পালন করলে ওই সকল আকামকুকামের পাপ মাফ হয়ে যাবে ?
২৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: শুভ সকাল।
ঘুম থেকে উঠেই ল্যাপটপ অন করেই আপনার মন্তব্যটি পড়লাম। আজ শুক্রবার।অফিস ছুটি। ভাবছিলাম আজ অনেকক্ষন ঘুমাবো। কিন্তু অন্যদিনের মতোই ঘুম ভেঙ্গে গেল।
২৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কথিত ধার্মিক চরিত্রবানদের চরিত্রের নমুনা তো আমরা প্রায়শই দেখি।
মধ্যপ্রাচ্য থেকে ফেরা মহিলা গৃহকর্মিদের কাছথেকে।
পিতাপুত্র মিলিত ভাবেই ।।। চালায়।
আবার আজান পড়লে এমন কেউ নেই যে নামাজে না গেছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই রকম পরিস্থিতি সর্বত্র বিরাজমান।
এ থেকে আর রেহাই পাওয়া যাবে না। দিন দিন বাড়বে.।.।.।
২৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪
শামচুল হক বলেছেন: লেখক বলেছেন: পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার পর যদি দেখা যায়- বেহশত বা জাহান্নাম কিছুই নেই??!!
জাস্ট জকিং।
তাহলে আপনার জীবনটাই বৃথা, কারণ আপনি দুনিয়াতেও নাস্তিককতা নিয়ে হা হুতাস করে মরলেন, পরকালেও কিছু পেলেন না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: পরকালে আমি কখনই কিছু পেতে চাইনি।
৩০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
শামচুল হক বলেছেন: লেখক বলেছেন: পরকালে আমি কখনই কিছু পেতে চাইনি।
পরকালের কাজ না করেই আপনি কি করে পরকালের কিছু আশা করেন?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আমি বলে রাখলাম- যদি পরকাল বলে কিছু থেকেই থাকে- তাহলে সেখানে ভালো অবস্থানেই থাকব।
দুনিয়াতে তো পাপ তেমন একটা করিনি। বরং মানবের উপকারই করে গেছি।
৩১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪১
আমি তনুর ভাই বলেছেন: ধর্ম নিয়ে কিছু না লেখা উওম সকলের জন্য।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬
৫৭৷ (১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসত্ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ৷
(২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক দশ বত্সর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনি ধর্মকে দোষ দিতে পারেনা।
বলতে পারেন-দুষ্টলোক ধর্মকে বর্ম হিসাবে ব্যবহার করে।
সুসলিম হিসাবে নিজের ধর্মের প্রতি বিশ্বাস, আস্তা থাকা, আমল করা, ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মেনে চলা কর্তব্য।
ধর্মহীন মানুষ পশুর সমান।