নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোবারক মিয়ার পাপের গল্প (শেষ পর্ব)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫



ঘটনাটি সবাইকে জানানোর মতোন নয়। বত্রিশ বছর আগে তখন তার বয়স সাতাশ আঠাশ হবে। তখন তরতাজা যুবক মোবারক মিয়া। ভরা যৌবন তার, সুঠাম শরীর। চেহারাটা ছিল ভিষন মায়া-মায়া। মাথা ভরতি কোকড়া চুল। ম্যাট্রিক পাশটা করেছিল কোনো রকমে। তারপর আর লেখাপড়া হয়নি। খুব ভাল হাতের কাজ পারতো। মাটি দিয়ে কি সুন্দর সব পুতুল আর হাতি ঘোড়া বানাতো। কাঠের কাজও খুব ভাল পারতো। তার বাবা বলতো টাকা জোরগার শুরু কর, আর কত ঘুরে বেড়াবি। বাবার কথা শুনে টাকা আয়ের আশায় পাশের পয়সা গ্রামের দত্ত বাড়ির হিরন দত্তের কাছে গিয়ে জুটল। হিরন দত্ত গুনী মানুষ। সে মাটি দিয়ে হাড়ি পাতিল, আর পূজোর সময় নানান খেলনাপাতি তৈরি করতো দক্ষ হাতে। মাটির সময় জিনিসপত্র ভালোই বিক্রি হতো। তবে হিরন দত্ত সারা বছর অসুস্থ থাকার কারনে সব কাজ শেষ করতে পারতো না। মোবারক মিয়াকে পেয়ে তার বেশ সুবিধে হলো। দুইজন মিলে কাজ শুরু করলো। বেপারিরা এসে অর্ডার দিতে লাগল। মোবারক যা পেত সব বাবার হাতে তুলে দিত।

কিন্তু জীবনটা সব সময় সহজ পথে চলে না। অনেক বাঁক আছে। এই বাঁক অনেকেই পেরোতে পারে না। হিরন দত্তের ঘরে ছিল একটা সাপ। যেমন চেহারা, তেমনি ঠমক। সারা শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে যায়। প্রথম প্রথম মোবারক মিয়া তাকে দেখে ভয়ই পেত। এই জলন্ত নাগিনীকে সামলায় কিভাবে রোগাভোগা হিরন দত্ত! কারনে অকারনে তাদের কাজের ঘরে এসে হাজির হতো এই ফুটন্ত যুবতী কুসুম। শাড়ির আচল সরে যেত বারবার। তখন বুকখানা দেখলে মাথা নষ্ট হয়ে যেত মোবারক মিয়ার। এতো ঝুলে যাওয়া রমনীর স্তন নয়। ভরাট বক্ষ দেখতেও ভালও লাগে। মোবারক মিয়ার সাথে আজেবাজে কথা বলে খুব ভাব দেখাতো কুসুম। হিরন চুপ করে থাকতো। বুঝা যায় হিরন দত্তের সাথে মিল নেই কুসুমের। এদিকে খুব বেশী ইশারা করতে শুরু করলো কুসুম। মোবারককে একা পেলেই গান গেয়ে উঠতো। উঠোন ঝাড়ু দেয়ার সময় মোবারকের দিয়ে তাকিয়ে নানান রসালো কথা বলতো। কোনো নারী যদি নিজেকে বিলিয়ে দিতে চায়- পুরুষ কি আর নিজেকে বেঁধে রাখতে পারে?

সেই বয়সে তখনও মোবারকের মেয়ে মানূষের স্বাদ পাওয়া হয়নি। তাই একটু অস্বস্তি লাগতো আবার কিছুটা ভয়ও ছিল। আবার সে মুসলমান কুসুম হিন্দু। কিন্তু নিজের শরীরের চাহিদাকেও সামলে রাখা মুশকিল। তারচেয়ে বড় মুশলিক রোগা হিরন দত্ত ঘর থেকে খুব একটা বের হতো না। কুসুম আর মোবারক খুব একটা সুযোগ পাচ্ছিলও না। তাই ইশারা ইঙ্গিত পাওয়া সত্ত্বেও মোবারক নিজেকে সংযত করে রাখতো। নিজেকে বারবার বলতো- দেরী হোক, যায়নি সময়। কেউ মনে মনে পাপ করার জন্যে সুযোগ চাইলে আল্লাহ তাকে সুযোগের ব্যবস্থা করে দেন। তাই যদি না হবে তবে হঠাৎ সেদিন চৌধুরী বাড়ী থেকে হিরন দত্তের ডাক আসবে কেন। পূজোর মূতি গড়তে। চৌধুরীরা ধনী মানুষ তাদের ডাকে সাড়া না দেয়ার কোনো উপায় নেই। হিরন তাড়াহুড়ো করে চলে গেল। তখন মোবারক মিয়া বলল ওস্তাদ আমাকেও নিয়ে যান- আপনার কাজে সাহয্য করতে পারব। হিরন দত্ত বলল, ঠিক আছে চলো। তারপরেই মোবারক বলল- কিন্তু হাতের কাজটা আজই শেষ করা দরকার, কাল বেপারি আসবে তাকে বুঝিয়ে দিতে হবে যে। বেশ কিছু নগদ টাকা পাওয়া যাবে। তখন হিরন দত্ত বলল- ঠিক আছে তুমি আগে হাতের কাজটাই শেষ করো। রোগা হিরন দত্ত, বুদ্ধিতেও বোকা। ক্ষুধার্ত কুকুরের কাছে মাংসের টুকরা রেখে গেল।

পাশের ঘরেই দম বন্ধ করে অপেক্ষা করছিল- কুসুম। ভগবান আজ তাদের সময় সুযোগ করে দিয়েছেন। মোবারক কুসুমকে দোষ দিতে পারে না। তারও তো শরীরের ক্ষুধা আছে, ভরা যৌবনে আর কত অতৃপ্ত থাকবে। যৌবন জ্বলা সময় মতো না মিটলে সব কিছু বড়ো ওলট-পালট করে দেয়। হিরন দত্ত চৌধুরী বাড়ি পৌঁছানোর আগেই কুসুম মোবারক মিয়ার সামনে এসে হাজির। মুখে কিছু না বললেও- যেন ভেতর থেকে বলছে- আমাকে গ্রহন করো। আমার বুক ভরা তৃষ্ণা, আমাকে ভিজিয়ে দাও। অনেকক্ষন চুপ থেকে কুসুম বলল- এই...?
মোবারক জ্বলজ্বল করা দু'টো চোখের দিকে চাইলো। নরম গলায় বলল- কি?
তারপর কুসুম ঝাপিয়ে পড়লো মোবারকের উপর। কামড় দিল, খামচি দিল।
মোবারক কুসুমের সারা শরীরে আদর দিয়ে-দিয়ে ভরিয়ে দিল। দুইজন এক আকাশ আনন্দে ভেসে গেল। বেশি আনন্দ হলো যেন কুসুমের। মনে হচ্ছে সে যেন আকাশে ভাসছে! আনন্দে তার চোখ থেকে দু'ফোটা পানি গড়িয়ে পড়লো।

মোবারক জানে না তার কতটা পাপ হলো। যদি কোনোদিন আল্লাহ তাকে জিজ্ঞেস করে, তখন সে বলবে আপনি'ই তো হিরনকে চৌধুরী বাড়ি পাঠিয়ে আমাকে দিয়ে একাজ করতে সহযোগিতা করলেন। তারপরও মোবারককে তার পাপবোধটা খুব খোচাচ্ছিল। হিরন ফিরল প্রায় মধ্যরাত পার করে। কাজটা শেষ করতে বেশ কয়েকদিন লাগবে। এদিকে মোবারক তার হাতের কাজটা মাত্র শেষ করে উঠলো। হিরন মোবারকের দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে থাকলো। মোবারক যে পাপ করেছে তা কি হিরন বুঝে ফেলল? কেউ টের পেতে চাইলে টের পায়। বাতাসেই কত রকম গন্ধ ছড়িয়ে থাকে! খুব ভয় নিয়ে সে রাতেই তিন মাইল পথ পায়ে হেটে মোবারক বাড়ি ফিরল। মনে মনে বলল- আজ থেকে আমি ভাল হয়ে যাবো। আমাকে আরও বেশি যোগ্য হয়ে উঠতে হবে। আমি আর কখনও হিরণ দত্তের বাড়ি যাবো না। নো নেভার।

চৌধুরী বাড়ির কাজ শেষ। তারা হিরনকে অনেক টাকাই দিল। হিরন আর বাইরে যাচ্ছে না। কুসুম মোবারকের কাছ থেকে শরীরের সুখ পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে আছে। কুসুম খাবারের সাথে হিরণকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিল। রোগা মানূষটা যখন গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল- তখন ব্যাপারটা আবার ঘটল। নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানূষের আগ্রহ ও আনন্দটা অতি প্রাচীন। এর থেকে মনে হয় মানুষের রেহাই নেই।
মোবারক কুসুমকে বলল- মানূষটা যদি মরে যায়?
কুসুম বলল- মরে গেলে তো বেঁচেই যাই। নপুংসক একটা।
তারপর তারা আবার মিলিত হলো।

কুসুম আদর মাখা গলায় একদিন বলল- আমাকে নিয়ে দূরে কোথাও পলায় যাইবা। এই কথা শুনে মোবারক আকাশ থেকে পড়লো। অন্যের বউ নিয়ে পালিয়ে গেলে বাবা-মা আমাকে ত্যাজ্য করে দিবে। তাছাড়া হিরণ দা'র সাথে আমি বেঈমানী করতে পারব না।
কুসুম বলল- বেঈমানী যা করার করে ফেলেছো। আমার পেটে তোমার সন্তান।
মোবারক ভয় খেয়ে বলল- আমার চালচুলা নেই। আমি এখন কি করবো?
কুসুম বলল- হিরনকে সরিয়ে দাও। মানে মেরে ফেল। তাহলে দুইজন তার বাড়িতে ভালোই থাকতে পারব।
মোবারক মাথায় হাত দিল, কুসুম বলে কি!

কুসুম অল্প রেগে বলল- তুমি একটা ভেড়া। ভেড়া পুরুষ মানুষ আমার খুব অপছন্দ। এই তোমার মধ্যে তেজ নাই কেন? আচ্ছা, তোমাকে কিছু করতে হবে না। যা করার আমি'ই করবো। তুমি শুধু আমাকে সাহায্য করো।
মোবারক বলল, তুমি এখন যাও যে কোনো সময় বাজার থেকে হিরন এসে পড়বে। বলতে বলতে হিরন এসে উপস্থিত। খুব অপরাধ বোধ হচ্ছে মোবারকের। একটু আগেই তারা হিরনের বিছানাতে জড়াজড়ি করে শুয়ে ছিল। মনে হয় হিরন সবই টের পায়, তবু চুপ করে থাকে কেন কে জানে! কেন মোবারকে তাড়িয়ে দেয় না। চুলের মুঠি ধরে কুসুমকে দু একটা চড় থাপ্পড় লাগায় না।

একদিন বৃষ্টির দিনে কাজ করতে করতে অনেক রাত হয়ে গেল। উঠোনে পানি জমে গেল এক হাঁটু। তখন হিরণ দত্ত বলল- আজ এখানেই থেকে যা। রাতে চিনিগুড়া চাল দিয়ে কুসুম খিচুরী রান্না করেছিল। খুব আরাম করে খিচুরী খেল মোবারক। খেয়ে শুয়ে পড়লো। বাইরে ঝুম বৃষ্টি পড়ছেই। বেশ ঠান্ডা পড়েছে। যে ভয়টা মনের মধ্যে ছিল- তা'ই হলো। কুসুম এসে হাজির। সাপের মতো তাকে জড়িয়ে ধরলো।
মোবারক বলল- হিরণ দা' টের পেয়ে যাবে।
কুসুম বলল- ভয় নেই তাকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিয়েছি।
মোবারক বুঝে গেছে কোনোদিনও কিছুতেই কুসুমকে প্রত্যাখান করতে পারবে না। সেই ঝড় বৃষ্টির রাতে দুইজন দুজনের পাওনাগন্ডা বুঝে নিল। তারপর কুসুম উঠে চলে গেল।

মোবারক উঠোনে বসে আছে। তখনও আকাশ পুরোপুরি ফরসা হয়নি। বৃষ্টি পড়েই যাচ্ছে। আরও কিছুক্ষনের মধ্যে বৃষ্টি না থামলে পানি ঘরের মধ্যে ঢুকে যাবে। মোবারক বাড়ি ফিরবে কি করে তাই'ই বসে বসে ভাবছে। এখানে তার আর এক মুহূর্ত থাকতে ইচ্ছা করছে না। কালরাতে যা ঘটেছে হিরণ দা' কি কিছু টের পায়নি আর!
মোবারক খুব মন দিয়ে জমা থাকা উঠোনের পানি দেখছিল ঠিক তখন হিরণ এসে মোবারকের সামনে বসল। তারপর হিরনের দিকে তাকিয়ে বলল- তোর গায়ে তো ভালও জোর আছে একটা ভারী জিনিশ তুলতে পারবি?
মোবারক বলল- অবশ্যই পারব। তা জিনিশটা কি হিরণ দা?
হিরণ করুন মুখ করে বলল একটা লাশ। মেয়ে মানুষের লাশ।
মোবারক অনেক ভয় খেয়ে বলল- আমি পারব না।
হিরণ একটু হেসে বলল- পারতে তোকে হবে মোবারক। মজা লুটবি। আর দায় নিবি না, তা তো হবে না।

সেই ঝড় তুফানের রাতে মোবারক একটা বস্তায় মৃত কুসুমকে ভরলো। তারপর কাঁধে করে খালের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। হিরণ বলল- বস্তাটা খালে ফেলার আগে তার মধ্যে বেশ কিছু থান ইট ভরে দিস। নইলে আবার ভেসে উঠবে।
বেশ কিছুদিন ধরে কুসুম নষ্টামি করছিল। প্রথম দিন থেকেই আমি সব টের পেয়েছিলাম। কিন্তু কাল রাতে যা করলো আমি আর সহ্য করতে পারলাম না। আমার হাপানির টান উঠেছিল। আমি হাপাচ্ছিলাম। আমাকে রেখেই তোর কাছে চলে এলো। আমি বললাম- কোথায় যাচ্ছো? বুকে একটু তেল মালিশ করে দাও। কিন্তু আমার কথা কুসুম গ্রাহ্য করলো না একটুও। খুব রাগ হলো। খেলা শেষে তোর কাছ থেকে ফেরার পর আমার পাশে এসে চুপ করে শুয়ে পড়লো। তখন বালিশ মুখের উপর চেপে ধরলাম। কাটা মূরগীর মতো কিছুক্ষন ছটফট করে মরে গেল।

খালের মাঝখানে মোবারক। তুমুল বৃষ্টি তখনও হচ্ছে। তার কাঁধে বস্তায় ভরা কুসুম। অনেকগুলো থান ইট ঢুকানোর ফলে বস্তটা বেশ ভারী। পাশে দাঁড়িয়ে আছে রোগা হিরন দত্ত। সে খুব জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে। শীতে কাঁপছে। মোবারক একবার হিরণের দিকে তাকিয়ে লাশটা ফেলে দিল। মুহূর্তের মধ্যে বস্তাটা ঢুবে গেল। হিরণ আর মোবারক মধ্যখাল থেকে পানি ভেঙ্গে পাড়ে ফিরছিল। হঠাত কি মনে করে মোবারক তার শক্ত হাতে হিরন দত্তের মাথাটা পানির মধ্যে চেপে ধরলো। কিছুক্ষন ছটফট করলো, দাপাদাপি করলো হিরন, তারপর একেবারে শান্ত। সে পানিতে ভাসতে থাকলো। আর মোবারক পাড়ে উঠে এলো। তার চোখ থেকে অঝোরে পানি পড়ছিল। কিন্তু বৃষ্টির পানি তার চোখের পানিকে ধুয়ে দিয়েছিল।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

বেনামি মানুষ বলেছেন: মারামারির গল্প।
একজন আরেকজনকে মেরে দিয়েছে! :)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা -=--

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যি মায়া হয় কুসুমের জন্য আর
হিরণের জন্য করুনা।

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ ধরণের প্লট না লেখাই ভালো

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য মনে ও মেনে নিলাম।

৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

চানাচুর বলেছেন: হিরণ দত্ত কে না মারলেই পারতেন :(

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন।
আমারও এরকম মনে হয়েছে।

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

Ssqure Ahmed বলেছেন: ggreat

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

শাহানাজ সুলতানা অধরা বলেছেন: গের পর্বগুলো আমি পড়িনি । কারণ আমি ব্লগে নতুন । এ পর্বটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ অধরা।
আপনাকে স্বাগতম।

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছুটা রগরগে !তবে গল্পের প্লট ভাল ছিল।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বর্ণনা ভাল হয়েছে।
যার যার পাপের ফল তাকে ভোগ করতে হবে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: পাপের ফল ভোগ করতে হবে মৃত্যুর আগে না পরে?
পাপের শাস্তি কে দিবে? মানুষ না ঈশ্বর?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.