নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যা- ৫১

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৫



শাহেদের মৃত্যুর তিন বছর পরে আমি তার একখানা ডায়েরী পাই। তার ডায়েরীর লেখা দিয়েই আমার আজকের পোষ্ট। শাহেদ এলোমেলো ভাবে নানান রকম কথাবার্তা তার ডায়েরীতে লিখেছে। শাহেদ আমার বন্ধু ছিল। খুব ভালো বন্ধু। মধ্যবিত্ত পরিবারের অর্থনীতিতে মাস্টার্স পাশ একটি ছেলে। আমরা একই সাথে স্কুল পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। কলেজে উঠে দুইজন দুই কলেজে ভর্তি হই। কিন্তু আমরা এক পাড়ায় থাকতাম। রোজ আমাদের দেখা হতো। আড্ডা হতো। শাহেদ খুব বই পড়তো। আর আমি দেখতাম মুভি। লেখাপড়া শেষ করে চার বছর বেকার থাকার পর শাহেদ একটা ব্যাংকে চাকরি পেয়ে যায়। পরিবারের চাপে বিয়ে করে তারপর। কিন্তু তার কোনো দিনও বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল না। তার বউ নীলা খুবই বুদ্ধিমতি একটা মেয়ে। আমি বাসায় গেলেই আমাকে নুডুলস আর চা খাওয়াতো। চোখ মুখ বড় বড় করে, দুই হাত নেড়ে নানান বিষয় নিয়ে গল্প করতো।

বকবক না করে শাহেদ তার ডায়েরীতে কি কি লিখেছে তা বলি- মানুষের জীবন একটা চক্রের মতোন। যুগ যুগ ধরে এই চক্র অবিরাম চলছে। আমি এই চক্রের মধ্যে নিজেকে জড়াবো না। তবু পরিবারের চাপে আমাকে বিয়ে করতে হলো। অর্থাত আমাকে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে চক্রে ঢুকানো হলো। মানব জীবনের চক্রটা এইভাবে শুরু হয়- তোমার জন্য হয়েছে, এখন তোমার বাবা মা তোমাকে আদর ভালোবাসা দিয়ে বড় করবে। তুমি অসুস্থ হলে তোমার বাবা মা রাত জেগে তোমার পাশে বসে থাকবে। নানান ধরনের খেলনা তোমাকে কিনে দিবে। হাটতে শিখলে, কথা বলা শিখলে বই কিনে দিবে। তাপর একদিন স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিবে। দিনের পর দিন স্কুলে যাবে- আসবে। একসময় স্কুল পাশ করে কলেজে ভর্তি হতে হবে, কলেজ পাশ করে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি। তারপর লেখা পড়া শেষ করে চাকরির পেছনে ছুটো। চাকরি পেতে-পেতে জীবন তেজ পাতা। চাকরি পাওয়ার পর পরিবার থেকে বলবে এবার বিয়ে কোর। বিয়ের পর বলবে এখন বাচ্চা নাও। বাচ্চা নেওয়ার পর শুরু হবে এই বাচ্চাকে মানূষ করা। অসুস্থ হলে চিকিৎসা করাও। স্কুলে ভর্তি করাও। ভালো স্কুলে ভর্তি করাতে হবে।

এইভাবেই একটা মানুষের জীবন চক্র চলতেই থাকে। যুগের পর যুগ একই অবস্থা। একই নিয়ম। এই নিয়ম গুলো আমি কিছুতেই মন থেকে মেনে নিতে পারি না। লেখাপড়া শিখতে গিয়ে কষ্ট। চাকরি পাওয়ার জন্য সীমাহীন কষ্ট। বিয়ের পর আসে আরো নানাবিদ ঝামেলা একের পর এক। সব কিছুর মোকাবেলা করতে হয়। চারপাশে আছে নানান ঝক্কি ঝামেলা। এইসব নিয়ে মোকাবেলা করতে-করতে একদিন জীবনটাই শেষ হয়ে যায়। দরিদ্র দেশে জন্মানোর কারনে দুঃখ কষ্টের পরিমান আরও বেড়ে যায়। আর যদি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম হয় তাহলে তো দুঃখের কষ্টের শেষ নেই। আচ্ছা, আমি শাহেদ আমাকে কেন এই নোংরা পৃথিবীতে আনা হলো। জন্মের সময় যদি আমাকে জিজ্ঞেস করা হতো- তুমি কি পৃথিবীতে যেতে চাও? আমি চিৎকার করে বলতাম, না। নো নেভার। পৃথিবীতে এসে এবং দরিদ্র একটা দেশে জন্ম গ্রহন করে আমাকে সীমাহীন কষ্ট করতে হবে প্রতিনিয়ত। যদি আমাকে পৃথিবীতে না আনা হতো তাহলে এই অপ্রত্যাশিত কষ্ট গুলো পেতে হতো না।

জ্ঞান বুদ্ধি হবার পর থেকেই আমি চেয়েছি স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে। তা আমি পারিনি কখনও। মানব জীবন তো একটাই। অথচ আমাকে আমার ইচ্ছে মতোন কিছুই করতে দেওয়া হয়নি। শুধু শুনতে হয়েছে, ওখানে যেও না, এটা করো না, ওটা করো না, পড়তে বসো। প্রতিটা মুহূর্ত অভাবের সাথে যুদ্ধ করতে হয়েছে। খেয়ে না খেয়ে জীবন যাপন করতে হয়েছে। কেন পৃথিবীতে আমাকে এত কষ্ট করতে হলো? এর জন্য দায়ী কে? ঈশ্বর না আমার বাবা মা? যেই'ই হোক তাকে আমি ক্ষমা করবো না। নো নেভার। তাদের কোনো রাইট নেই, আমাকে দুনিয়াতে এনে কষ্টের সাগরে ফেলে দেওয়া। আমাকে আমার বাবা মা জন্ম দিয়ে কঠিন এই পৃথিবীতে এনে তারা বিদায় নিয়েছেন। এখন আমি আবার দুই একটাকে জন্ম দিয়ে এই নোংরা পৃথিবীতে এনে তাদেরকে রেখে যাবো সীমাহীন কষ্ট করার জন্য? এই চক্রটা যুগ যুগ ধরে চলছে। চলেই যাচ্ছে। চক্রটা কেউ ভাঙ্গছে না কেন? আমি শাহেদ এখন আর এই চক্রের মধ্যে থাকবো না। আমি এই চক্র থেকে বের হবো।

আর বিয়ের পর বাচ্চা নিতেই হবে কেন? না নিলে সমস্যা কি? এই সমাজে একটা বাচ্চা জন্ম দিয়ে সীমাহীন কষ্ট দেওয়ার কোনো মানে হয় না। এই সমাজে যারা খারাপ কাজ করে, যারা চুরী, ছিনতাই, ডাকাতি, দুর্নীতি, দালালি, ধর্ষণ, মাদকসেবী বা মাদক বিক্রেতা হয় তারাও তো কারো না কারো সন্তান। তারা যখন ছোট ছিল তাদের বাবা মাও স্বপ্ন দেখেছিল তাদের সন্তান বড় হয়ে ডাক্তার হবে, পাইলট হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে। কিন্তু হয় না। ভবিষ্যতে যেসব বাবা মা সন্তান জন্ম দিবে সেইসব বাচ্চা যে একসময় বড় হয়ে ধর্ষক হবে না, দালাল হবে না, দুর্নীতিবাজ হবে না, জঙ্গী হবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। আর বাংলাদেশে জনসংখ্যা এত হয়ে গেছে যে আগামী ১৫/২০ বছর কোনো দম্পতি বাচ্চা না নিলেও কোনো সমস্যা নাই। বাচ্চা না নিলেই বরং দেশের উপকার হবে। অনেকে হয়তো বলবেন, যদি বাচ্চা'ই না নিই তাহলে বিয়ে করার দরকার কি? ঠিক আছে তাহলে বিয়ে করবেন না। আর যদি শারীরিক চাহিদা চাগাড় দিয়ে উঠে তাহলে আপনি আপনার প্রিয় মানুষের কাছে যাবেন অথবা ব্রোথেল হাউজের তো অভাব নেই।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চা না নেয়ার কথা ভাবলে মানব সমাজ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: তা ঠিক।
আপনি কেমন আছেন? চোখের সমস্যা কিছুটা কমেছে?

২| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

পবন সরকার বলেছেন: লেখা ভালো লাগল। ধন্যবাদ

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৯

বিষাদ সময় বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে রক্ষনশীলতা এবং সামাজিক নিরাপত্তার অভাবে তা হবার নয়...........

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আস‌লেই তো বড় চিন্তার বিষয়। আ‌রো ভাব‌তে হ‌বে।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভাবুন।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জনসংখ্যা একটা ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।এটার নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক।

৬| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


চোখ ভালো হচ্ছে না, সময় লাগবে; তবে, সমস্যা নতুন করে বাড়ছে না।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: গুড।
চোখের বিশ্রাম দরকার।
এক কথায় বলি, আমার মনে হয়- আপনি চোখের উপর খুব অত্যাচার চালিয়েছেন।
চোখকে বিশ্রাম দেন।

৭| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শাহেদের মৃত্যুটা কিভাবে হলো?

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সেটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিব।
খুবই মর্মান্তিক ঘটনা।

৮| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: ভালো লাগল।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫২

কাইকর বলেছেন: খুব ভাল লেখেন আপনি

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি মোটেও ভালো লিখি না।
তবে সব সময় চেষ্টা করি ভালো করে লিখতে। হয়তো একদিন পারবো।

১০| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি নিজেও চাঁদগাজী ভাই এর সাথে একমত - বাচ্চা না নেয়ার কথা ভাবলে মানব সমাজ বিলুপ্ত হয়ে যাবে, মজার ব্যাপার হচ্ছে আমি জাপানে বেশ কয়েকটি পরিবার চিনি তারা বাচ্চা নিতে চান না এবং তার পেছনে তাদের কাছে খুব মজবুত যুক্তি আছে - সেই যু্ক্তি শুনে যে কেও ভ্রম করতে পারেন বলে আমি মনে করি, আমি নিজেও কনফিউজড কারণ প্রকট ও অকাট্য যুক্তি, কোনো এক পোষ্টে আমি বিস্তারিত সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই - মানুষের জীবনটাই ডায়েরী ।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।

১১| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমি রাজীব ভাইয়ের দলে। বাচ্চার বাবা হওয়ার কোন আগ্রহ নেই। আমি জাপানীদের দলে।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিয়েটা কারো জন্য সুখের কারো জন্য চাপিয়ে দেয়া চক্র...

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক।

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:১৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আজব চিন্তা ভাবনা। এই সমস্ত চিন্তাধারা সামাজিক ভ্যালুতে নিচে অবস্হান করবে।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা----

১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাব।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

১৫| ০৩ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চা না নেয়ার কথা ভাবলে মানব সমাজ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
শতকরা ১% মানুষ হয়ত ভাবে যে তারা বাচ্চা নিবে না। সবাই এভাবে ভাবে না। ভাবতে পারবেও না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বাচ্চা না নেয়াই ভালো।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আমার মনের কথাটা বুঝতে পেরেছেন।

১৬| ০৩ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে, লেখার সাথে ছবিটার খুব সুন্দর মিল আছে।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

১৭| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এখানে শাহেদের কথা বলা হলেও দৃষ্টিভঙ্গিটা যে আপনারই তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে আপনার এই দৃষ্টিভঙ্গিটা মানতে পারলাম না। সৃষ্টিকর্তার সব নিয়মই সৃষ্টির জন্য কল্যাণকর। এটা মেনে নিতে না পারলে মনের খেদ কোনদিনই দূর হবে না।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন।

১৮| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আশাকরি উপরওয়ালা ভালো রেখেছেন। তবে আমি যে একটু স্বার্থপর। বুড়ো বয়সে সন্তান আমাদের দেখবো, বড় আশা আমার। তবে প্রস্তাবটি মন্দ নয়। পাশাপাশি কাওসার ভায়ের জন্য বিষন্ন বোধ করছি।

অনেক শুভ কামনা রইল।

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
ধন্যবাদ।

১৯| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শিখা রহমান বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে। আপনার অন্য লেখার থেকে একটু ভিন্ন। লেখার সাথে ছবিটাও সুন্দর!!

শুভকামনা। সিরিজটা অনুসরণ করার চেষ্টা করছি। ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোন।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২০| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: শাহেদের মতো অনেকেই একই মত পোষণ করে।যদিও এটা সসম্পূর্ণ ভুল মতামত।কারণ স্রষ্টা যদি বিবাহের মত একটি পবিত্র বিষয় না রাখতেন তাহলে রাসূলের উম্মাত কিভাবে বাড়তো?কিভাবে স্রষ্টার ইবাদাতকারীর সংখ্যা বাড়তো? যেটার জন্য মানবকূলের পৃথিবীতে আগমন সেড়াইতো ব্যার্থ হতো। চাওয়া আর না পাওয়ার নামই জীবন। আর যদি চাহিদা মিটানোর জন্য অন্যখানে যেতেই হতো সবাইকে তাহলে কতো ভয়ংকর অসুস্থতা বিরাজ করতো সমাজে!!
ভাবলেইতো ভয় লাগে।

সে যাইহোক আপনি যে একটি মানষিকতা এতো সুন্দিরভাবে তুলে ধরেছেন তা প্রশংসনীয়...

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি দেখেছি যে কোনো ব্যাপারে ধর্ম এসেই ঘুলিয়ে দেয়। জট পাকিয়ে দেয়।

২১| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: বাংলাদেশে আগামী ২৫ বছরের জন্য এক সন্তান নীতি চালু করতে হবে, তাহলেই এই সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.