নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
পথের পাঁচালী মুভির একটি দৃশ্য। দুর্গা তার বাবার কোলে বসে আছে। দুর্গার মা রান্না করছেন।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের রুচিবোধ বদলায়। এই আমার নিজের কথাই বলি, একসময় শুধু মারামারির মুভি দেখতে ভালো লাগতো। এখন মারামারির ছবি দেখতে একটুও ভালো লাগে না। বিয়ের আগে খুব রোমান্টিক মুভি দেখতাম। এখন রোমান্টিক মুভিও ভালো লাগে না। এখন সময় পেলেই সাসপেন্স, রহস্য, গোয়েন্দা ও মনস্তাতিক মুভি দেখি। ভূতের ছবি দেখি না। ভালো লাগে না। গতকাল রাতে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা উপন্যাস 'পথের পাঁচালী' বহু বছর পর আবার দেখলাম। মুগ্ধ হলাম। কষ্ট পেলাম। স্কুলে পড়ার সময় যখন পথের পাঁচালী বইটি পড়েছিলাম দারুন কষ্ট হয়েছিল মনে। মুভি দেখেও একই অবস্থা। কিছু কিছু দৃশ মাথায় ভেতর ঢুকে বসে আছে। হুটহাট করে সেই দৃশ গুলো চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ধরা দেয়। তখন খুব কষ্ট হয়। খুব।
উপন্যাসটিতে গ্রামের নাম থাকে নিশ্চিন্দিপুর। অপু আর দুর্গা এই দুই ভাই বোন যেন আমার আপন আত্মীয় স্বজন। তাদের আনন্দে আনন্দ পাই, দুঃখ কষ্টে হই ব্যথিত। আমি জানি, সব বাঙ্গালী'ই পথের পাঁচালী বইটি পড়েছেন, যারা বইটি পড়েননি তারা মুভিটি দেখেছেন। অপু আর দুর্গার বাবা হরিহর একজন পুরোহিত। রোজগার অতি সামান্য। তিনি শিক্ষিত সজ্জন ব্যাক্তি। তিনি বউ আর ছেলে মেয়ে নিয়ে সহজ সরল সুন্দর স্বপ্ন দেখেন। হরিহরের মেয়ে দুর্গা আশে পাশের কারো বাড়িতে গেলেই খুব সামান্য কিছু এটা ওটা চুরী করে আনে। হয়তো একটা পেয়ারা অথবা একটা পুতির মালা। দুর্গা মেয়েটি ওষুধের অভাবে মারা যায়। তখন তারা বাবা পাশে ছিলেন না। অপু আর দুর্গার মতো আমাদের দেশে আজও লক্ষ লক্ষ ছেলে মেয়ে আছে। তারা এক আকাশ অভাব নিয়ে বড় হচ্ছে। অথচ তাদের দু'চোখ ভরা স্বপ্ন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পথের পাঁচালী উপন্যাসটি পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন।
আমি গত এক সপ্তাহ ধরে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে ব্যাপক পড়াশোনা শুরু করেছি। আমার জানার আগ্রহটা খুব বেশি। এজন্য আমি অনেক পরিশ্রম করতে রাজী আছি। বিভূতিভূষনের প্রথম উপন্যাস 'পথের পাঁচালী'। তার বেশির ভাগ লেখায় থাকে গ্রাম, দারিদ্রতা, অভাব, আশা, পাওয়া না পাওয়া, স্বপ্ন, জীবনবোধ আর প্রকৃতি থাকবেই। বিভূতিভূষন সারাটা জীবন খুব সহজ সরল সাধারন ভাবে জীবন যাপন করেছেন। যারা গ্রামে থাকেন অথবা গ্রামে বড় হয়েছেন তারা পথের পাঁচালী মুভির প্রতিটা দৃশ্য দেখে নিজের সাথে মিলিয়ে নিতে পারবেন। উপন্যাস অথবা সিনেমা দু'টোই আপনাকে মুগ্ধ করবে। সত্যজিৎ অসাধারন একজন মানুষ। তার তুলনা হয় না। সব শ্রেণি পেশা এবং বয়সের মানুষ এই মুভিটি দেখতে পারেন। আমি যদি সত্যজিৎ আর আমাদের হুমায়ূন আহমেদেকে একই মাপের মানুষ বলি- সেটা কি আমার ভুল হবে?
পথের পাঁচালী মুভির এই একটা দৃশ্য ইচ্ছা হলে দেখতে পারেন। আমার ধারনা আপনাদের ভালো লাগবে। পথের পাঁচালী মুভির তিন মিনিটের একটা দৃশ্য দেখুন প্রায় ৬৪ বছর আগে এই সিনেমাটি নির্মাণ করেছিলেন সত্যজিৎ। এই মুভি নির্মাণ করতে গিয়ে অনেক ধারদেনা করতে হয়েছিল। স্ত্রী গহনা পর্যন্ত বিক্রি করতে হয়েছিল। টাকার অভাবে এই সিনেমা নির্মাণ অনেকদিন বন্ধও ছিল। আমার প্রিয় পরিচালক সত্যজিৎ মোট ৩৬ টি ছবি নির্মাণ করতে পেরেছিলেন।
ও বলতে ভুলে গেছি, এই উপন্যাসে একজন খুনখুনে বুড়ি আছে নাম ইন্দিরা। এই চরিত্রটি অসাধারন। সিনেমাতে দারুন অভিনয় করেছেন। আমাদের দেশের অনেক অভিনয় শিল্পীর উচিত এই বুড়ির অভিনয় দেখে শিক্ষা নেওয়া। লেখক বিভূতিভূষন তার এই উপন্যাসে যেন বাংলার প্রতিটা গ্রামের দুঃখ-কষ্ট বাস্তব ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। এই লেখক আমাদের ভাষা আন্দোলনের আগেই ১৯৫০ সালে মৃত্যুবরন করেন।
আমার বিশ্বাস এযুগে এসেও কেউ এই মুভি দেখে বিরক্ত হবে না। বিভূতিভুষনের বাবা কবিরাজ ছিলেন। এটা তাদের বংশ গত পেশা। ১৯১৭ সাথে বিভূতি ভালোবেসে বিয়ে করেন গৌরিকে। বিয়ের এক বছর পর তার স্ত্রী গৌরি কলেরা রোগে মারা যান। তখন তিনি শিক্ষাকতা করতেন। স্কুলের একটি ফাঁকা ঘরে মোমবাতি জ্বালিয়ে বিভূতি তখন প্ল্যানচেট করে স্ত্রীকে কাছে ডাকতে চেষ্টা করতেন। ঘটনাটি জানাজানি হয়ে গেলে তাকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। শেষ বয়সে তিন আরেকটি বিয়ে করেন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: পড়তে হবে, বুঝতে হবে। মাথায় করে রাখতে হবে।
২| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: গল্পে অপু-দুর্গার মা, সর্বজয়া চরিত্রটি আমার ভালোলাগে নি!!!
সমগ্র উপন্যাসটি তিনটি খণ্ড ও মোট পঁয়ত্রিশটি পরিচ্ছেদে বিভক্ত। খণ্ড তিনটি যথাক্রমে
বল্লালী বালাই (পরিচ্ছেদ ১-৬;ইন্দির ঠাকরূনের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে),
আম-আঁটির ভেঁপু (পরিচ্ছেদ ৭-২৯; অপু-দুর্গার একসাথে বেড়ে ওঠা, চঞ্চল শৈশব, দুর্গার মৃত্যু, অপুর সপরিবারে কাশীযাত্রা চিত্রিত হয়েছে)
এবং অক্রূর সংবাদ (পরিচ্ছেদ ৩০-৩৫; অপুদের কাশীজীবন, হরিহরের মৃত্যু, সর্বজয়ার কাজের জন্য কাশীত্যাগ এবং পরিশেষে নিশ্চিন্দিপুরে ফিরে আসার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে)।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী সঠিক বলেছেন।
৩| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"আমি যদি সত্যজিৎ আর আমাদের হুমায়ূন আহমেদেকে একই মাপের মানুষ বলি- সেটা কি আমার ভুল হবে?"
শেষ্ঠ ১০০মনিষীর মধ্যে সত্যজিৎ রায় আছে, হুমায়ূনজ্বী নেই!!
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রেষ্ঠ ১০০ মনিষীর তালিকা আমাকে নতুন করে করতে হবে। সেখানে হুমায়ূন আহমেদকে রাখব।
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: আমার সারাজীবনেই প্রিয়.......
আর সেই পিসিটা তার জন্য যে কি মায়া লাগে আমার আজও।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: পিসিটা একেবারে বুড়ি। কুঁজো হয়ে গেছেন। তারপরও দুর্গার জন্য এক আকাশ মায়া।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: বুড়িটা দুর্গার মার সাথে রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়, তার পোটলা পুটলি নিয়ে।
৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথের পাঁচালী উপন্যাসটি কয়েক বছর আগে পড়লেও মুভিটা দেখা হয়নি। আপনার লেখাটি পড়ে মুভিটি দেখতে ইচ্ছা করছে। এমন একজন কালজয়ী সাহিত্যিকের বিখ্যাত উপন্যাস/মুভি নিয়ে লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, রাজীব ভাই।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: অনুরোধ করবো মুভিটা দেখে ফেলুন। ঠকবেন না, সময়ের অপচয়ও হবে না।
৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৮
এমজেডএফ বলেছেন: "আমি যদি সত্যজিৎ আর আমাদের হুমায়ূন আহমেদেকে একই মাপের মানুষ বলি- সেটা কি আমার ভুল হবে?"
আমার মনে হয় সেটা আপনার ভুল হবে। কারণ আপনার লেখার মধ্যেই উল্লেখ করেছেন: "বিভূতিভূষনের বেশির ভাগ লেখায় থাকে গ্রাম, দারিদ্রতা, অভাব, আশা, পাওয়া না পাওয়া, স্বপ্ন, জীবনবোধ আর প্রকৃতি থাকবেই।"
হুমায়ূন আহমেদের বেশিরভাগ লেখা নিম্ন-মধ্যবিত্তের দৈনন্দিন জীবনের রোজনামচার সহজ-সরল কথোপকতন - যা গল্প হিসাবে জনপ্রিয়তা পেলেও সাহিত্যের মানদন্ডে আহামরি কিছু নয়।
আগ্রহী পাঠকের জন্য পথের পাঁচালি ছায়াছবির অলাইন লিঙ্ক
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এবং মুভির লিংক দেওয়া জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি সেইসব এলিট শ্রেণীর না যাদের কাছে পদ্মা নদীর মাঝি, তিতাস একটি নদীর নাম, পথের পাঁচালী ভালো লাগে...
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার এই পোষ্টের প্রথম লাইনটা আপনার জন্যই লিখেছি।
আপনার কাছেও ভালো লাগবে।অপেক্ষা করুন।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
দুর্গার মৃত্যু হবে জানলে, আমি ছবিটি দেখতাম না।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কি জানতে পারি আপনি ছবিটি কবে দেখেছেন?
বুড়িটাও তো মারা যায়। সেটা কি আপনাকে স্পর্শ করেনি?
৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৩:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি দেখেছি ১৯৭২ সালে। দুর্গার দিদিমা মারা গেছে ঠিক, যাক উনি জীবনটা দেখেছেন; দুর্গা সেই সুযোগ পায়নি।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার জন্মের আগে!!! ও মাই গড।
এত আগে দেখেছেন তবু ঘটনা মনে আছে!!
আপনার সৃতিশক্তি খুব ভালো।
১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ ভোর ৫:১৬
শিখা রহমান বলেছেন: পথের পাঁচালীর আবেদন চিরকালীন। বিভুতিভূষণ আমার প্রিয়তম লেখকদের একজন। পথের পাঁচালী ছাড়াও ওনার লেখা 'আরণ্যক' আর 'চাঁদের পাহাড়'ও খুব প্রিয়। চলচ্চিত্রের চেয়ে উপন্যাসটাই আমার বেশী ভালো লেগেছে।
তবে পথের পাঁচালী ভালো লাগলেও আমার কিন্তু মারামারির ছবি এখনো ভালো লাগে।
ভালো থাকবেন। প্রিয় লেখক আর উপন্যাস নিয়ে লেখাটায় ভালোলাগা রইলো।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: বোন অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ঝরঝরে মন্তব্য করেছেন।
ভালো থাকুন।
১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পথের পাাঁচালী পড়লে এবং দেখলে খুব কষ্ট লাগে। মনে হয়চিৎকার করে বলি- হে বিধাতা, তুমি এতো কৃপণ কেন? তোমার দয়ার কোন শেষ নাই। তবে মানুষ কেন এতো কষ্ট পায়। আমার কষ্ট লাগে অপুর জন্য। আমার কষ্ট লাগে দুর্গার জন্য। আমার কষ্ট লাগে সর্বজয়ার জন্য । আমার কষ্ট লাগে ইন্দির ঠাকরুন এর জন্য। এই সব দেখলে আর পড়লে আমার আর ভাত খেতে মন চায় না। না খেয়ে মরে যেতে ইচ্ছে করে। মানুষের এতো কষ্ট থাকবে কেন????
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার দেখি আমার মতো অবস্থা।
গত পরশু মুভিটা দেখার পর রাতে আর ভাত৫ খাই নি। খেতে ইচ্ছা করেনি। মন এত খারাপ হয়েছে।
১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৬
নীল মনি বলেছেন: শোনেন দু:খের ছবি দেখলে আমি এখনো কাঁদি। লাস্ট কেঁদেছি বাহুবালি দেখে। আপনি সুন্দর করে লিখেছেন এবং বর্ণনা করেছেন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েদের আবেগ বেশী।
অনেক ধন্যবাদ বোন।
১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তখন আমি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি,দূরদর্শনে কোনও এক রবিবারে পথের পাঁচালী দেখে খুব কেঁদেছিলাম। উপন্যাসটি মাধ্যমিকের পরে পড়ি। এটুকু মনে হয়েছিল লেখক ও পরিচালক একে অন্যের পরিপূরক। গতবছর বিভূতিভূষণের স্মৃতিবিজড়িত ঘাটশিলা বেড়াতে গিয়ে লেখকের নামে তৈরী ঝাড়খন্ড সরকারের সংগ্রহশালা ও যেখানে বসে উনি লেখালেখি করতেন সেই স্থানটি দর্শনের সুযোগ হয়েছিল। উল্লেখ্য ঘাটশিলা যে শহর হতে পেরেছে বা এখন ট্যুরিজম মানচিত্রে স্থান পেয়েছে তার জন্য শ্রদ্ধেয় লেখকের অবদান উল্লেখের দাবি রাখে।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় ছোট ভাইকে।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা আপনার মন্তব্য পড়তেও ভালো লাগে।
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭
লাবণ্য ২ বলেছেন: বিভুতিভূষণ আমার প্রিয় লেখকদের একজন ।পথের পাঁচালী
পড়েছি,মুুভিটা দেখিনি।আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লিখছেন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: অনুরোধ করবো। মুভিটা দেখুন।
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬
লাবণ্য ২ বলেছেন: ও ভাইয়া আবার মন্তব্য করছি হুমায়ূন আহমেদ একজন জনপ্রিয় সাহিত্যিক হলেও সাহিত্যের মানদণ্ডে রবিঠাকুর,বঙ্কিম,শরৎচন্দ্র,বিভুতিভূষণ এদের সাথে কোন তুলনা চলে না।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। হুম ঠিক বলেছেন। সেই যুগ আর এই যুগ এক না।
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৯
মৌরি হক দোলা বলেছেন: বইটা হাতেই আছে। কিন্তু এখনো পড়িনি। এই পোস্টের পরে পড়তে ইচ্ছে করছে। দেখি, শুরু করব।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: বই পড়ুন। এবং ছবিটাও দেখুন।
১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন: আমি এই উপন্যাসটা পড়েছি অনেক বছর আগে
সিনেমাটি দেখেছি কয়েক বছর আগে
অনেক কেদেছিলাম
very sad story :-(
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এসব চলচিত্র এবং সাহিত্যের আবেদন চিরকালীন!
পথের পাঁচালী আমি যখন তখন পড়তে পারি। আপনার দেয়া ক্লিপ টা দেখলাম "অসাধারন"
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ছবিটি আমি আজও দেখিনি ভাই, তবে আপনার রিভিউ পড়ে আর তিন মিনিটের বৃষ্টিজলের দৃশ্যে গ্রামের চিত্রণ দেখে আজই দেখার প্রবল সাধ হচ্ছে, দেখবো আজ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা মুভির খোঁজ দেয়ার জন্য
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অন্যায় করেছেন।
একজন বাঙ্গালী হিসেবে এই মুভিটা না দেখা অবশ্যই অন্যায়।
মুভিটা দেখবেন। এবং আপনার অনুভূতির কথা আমাদের জানাবেন।
২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পথের পাঁচালী সত্যিই এক মাস্টারপিস। উপন্যাস ও চলচ্চিত্র দু'দিক থেকেই।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি একজন জ্ঞানীলোক। মন্তব্যও করেছেন জ্ঞানী লোকের মতোন।
২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভালো থাকবেন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকার জন্য ভালোবাসা দরকার।
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: উপন্যাসটি ২য় বার পড়তেছি।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।
শেষ হলে মুভিটা দেখেবেন।
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
সনেট কবি বলেছেন: ভাল জিনিসের আবেদন চিরকাল থাকে।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: একখান দামী কথা কইছেন চাচাজ্বী।
২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১০
পবন সরকার বলেছেন: পথের পাঁচালি কয়েকবার দেখেছি। দেখার মতই একটি সামাজিক ছবি। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।
২৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১০
munzur morshed বলেছেন: রাতে ঘুমানোর আগে শুয়ে উপন্যাস পড়া আমার অভ্যাস ছিল।এইটা পড়তে যেয়ে আমার চোখ দিয়ে অনেক পানি পড়ছিল। যখন দূর্গা মারা যায়।আমি পড়া বন্ধ করেছিলাম যে পরবর্তি পেজগুলা আর পড়ে আর কি হবে।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা কি দেখেছেন?
২৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী দাদা ছবিটা আগে দেখেছি।
২৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
munzur morshed বলেছেন: হুম।
০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২১
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অসাধারন একটি বই।