নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ভালো মানুষ হইবার সমস্ত সম্ভবনা আমার মধ্যে বিরাজমান ছিলো।
কিন্তু প্রেমের ব্যর্থতার জন্য হইয়া গেলাম অন্ধকারের মানুষ। তাহার পর সমস্ত জীবন ধরিয়া অভিনয় করিয়া চলিতেছি। অনেক পুরুষলোক কষ্ট ভুলিয়া থাকিবার জন্যে - মদের প্রতি আসক্ত হইয়া পড়ে। অথবা অর্থের বিনিময়ে কোনো স্ত্রীলোকের বুকে মাথা গুঁজিয়া দেয় একটু শান্তির জন্যে। স্ত্রীলোকটি জলের স্পর্শ টের পাইয়া তাহার বুকে পুরুষের মাথাখানি আরও জোরে চাপিয়া ধরে মায়াময় হস্তে। যুগের পর যুগ ধরিয়া স্ত্রীলোক পুরুষের দুঃখ-কষ্ট, শোক নিজের বুকের মধ্যে সযন্তে রাখিবার চায়। বোকা পুরুষ তাহা বুঝিতে ব্যর্থ হয়।
একদিন শ্রাবনের সন্ধ্যায় ঝুম বৃষ্টিতে-
বিরাট অশ্বথ গাছের তলায় চায়ের দোকানে বসিয়া চা পান করিতে ছিলাম, তখন সেই পরমা রমনীটিকে দেখিতে পাই। আহা কি রুপ তাহার! বুকের মধ্যে যেন পূজার বাদ্য বাজিতে লাগিল। সিদ্ধান্ত লইয়া ফেললাম এই রমনীর সহিত- বাকিটা জীবন কাটাইয়া দেব। আপনাদের অবগতির জন্যে জানাইতেছি- আবেগের বসে এই সিদ্ধান্ত লই নাই। চারিপাশের নানান কাহিনী দেখিয়া শুনিয়া- আমি চিন্তাশীল উপাধিতে ভূষিতে হইয়াছি সূধী সমাজে। যাহা হোক, যথা সময়ে এই রমনীর কথায় আবার আসিব। এখন, অন্য কথা বলিবার প্রয়োজন আছে।
প্রতিদিন সন্ধ্যা বেলায় বন্ধু নারায়ণ আমার সহিত দেখা করিতে আসিয়া আমার তামাক ঘুট-ঘুট করিয়া টানিয়া শেষ করিয়া দিত। উত্তর পাড়াতে বাড়ি নারায়ানের। খবর পাইয়াছি- আমার বুকে ব্যাথা দানকারী রমনীটি উত্তর পাড়াতেই থাকে। আমি জমিদার বাড়ির সন্তান। বাপ-দাদায় এক'শ বিঘা জমি রাখিয়া গেছেন। বেশ স্বাচ্ছন্দে আছি, খাইয়া লইয়া বেশ আনন্দে দিন কাটে। দিনের পর দিন যায়- আমার আনন্দের সীমা নাই, সমস্ত দিন সারা গ্রাম ঘুরিয়া বেড়াই। কিন্তুক এখন আর সময় কাটে না। সময়-অসময় ওই রমনীর অভাব বোধ হয়। বিবাহ বন্ধন ছাড়া এই রমনীকে কোনো মতেই চিরস্থায়ী করিয়া রাখা যাবে না, এ আমি বুঝিয়া গিয়াছি।
রমনীর কথা ভাবিয়া ভাবিয়া রাত্রি বোধ হয় একটা বাজিয়া গিয়াছে। ফকফকা জোছনা চারিপাশে মিশিয়া সাদা হইয়া গিয়াছে। মানুষ এমনি দুঃসময়ের মাঝে আশা-নিরাশার কূল-কিনারা যখন দেখিতে পায় না, তখন ব্যাথিত মন ভয়ে ভয়ে আশার দিকটাই আকড়াইয়া ধরিতে চাহে। কিছু অর্থ ব্যয় করিয়া রমনীর নামটি জানিতে পারিলাম। এই বুকে সুখের মতো ব্যাথা দানকারী রমনীর নাম নিয়া রবী ঠাকুর একখানা কবিতা লিখিয়াছিলেন- 'কৃষ্ণকলি'। নিজের সর্বজ্ঞান, ভালোত্ব আর মহত্ব দিয়া কৃষ্ণকলি'র বাপকে একখানা পত্র লিখিলাম। আমি মনে করি, ইহাই বুদ্ধিমানের কাজ হইয়াছে। চিঠিখানা তিনবার পড়িলাম। যদি কোনো বানান ভুল চক্ষে পড়ে। হবু শ্বশুর মহাশয় আবার ব্যারিস্টার কিনা।
সচেতন এবং অভিজ্ঞ লোকদিগের স্বভাব এই যে, তাহারা চক্ষুর নিমিষে কোনো ঘটনার দোষ-গুন সম্বন্ধে নিজের মতামত প্রকাশ করতে চাহেন না। কিন্তু আর একরকমের লোক আছে, যাহার ঠিক ইহার উল্টা। তাদের ধৈর্য একে বারেই নাই। কোনো বিষয় ভালো করিয়া জানিবার পরিশ্রমটুকু করে না। আপন মনের ভুল বিশ্বাস দিয়া সব কিছু চালাইয়া লইতে চাহে।
সে যাগগে, কৃষ্ণকলি'র কথায় আসি- বিধাতা যেন সব রুপ উদার হস্তে আমার কৃষ্ণকলিকে দিয়াছেন। কিন্তুক কৃষ্ণকলির রুপের কোনোরুপ অহংকার প্রকাশ পায় না। মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে এই রুপে কালি লেপন করিয়া দেই- ইহা অবশ্যই ক্রোধের কথা, মনের কথা নহে। কৃষ্ণকলি আসিয়া দেখিবে কত বড় বাড়ি আমার! বড়'ই জ্বলা হইল শুধুই কৃষ্ণকলি'র কথা লিখিবার ইচ্ছা করে। কৃষ্ণকলি'র কথা ভাবিয়া ভাবিয়া শ্রাবন মাস পার করিলাম। বাড়ির উঠানে বসিয়া কত নির্ঘুম রাত্রি কাটাইয়া দিলাম। কৃষ্ণকলির দেখা পাওয়ার আগে- যশোদা নামে এক নারীর সহিত সময় কাটাইতাম। যশোদা অলংকার পছন্দ করিত খুব। তাহার নাচে খুশি হইয়া টাকা উড়াইয়া দিতাম। আহা! দেবীর প্রতিমূর্তি যেন যশোদা। লাঞ্ছনা, গঞ্জনা, অপমান, অবহেলা অত্যাচার- কত কিছু যে সহ্য করিয়াছে। আমার কোলে মাথা রাখিয়া কতদিন কাঁদিয়াছে। যশোধা যত কাঁদে আমি তাহাকে তত শক্ত করিয়া জড়াইয়া ধরি।
কৃষ্ণকলি'র বাপ ব্যারিষ্টার নীলমনি আমার প্রস্তাব এক আকাশ ঘৃণা দিয়া প্রত্যাক্ষান করিলেন। তাহার পর সময়ের সাথে সাথে আমার বুকে অপমানের জ্বলা বাড়িতে লাগিল। এই তীব্র অপমানে নিমিষেই জীবনের সব সুখ, শান্তি বাতাসে মিশিয়া গেল। ইচ্ছা করিল কৃষ্ণকলি'র বাড়ি গিয়া তাহাকে ধর্ষণ করিয়া আসি। (ইহা রাগের কথা- আমার পক্ষে সম্ভব নহে।) কৃষ্ণকলি কে কিভাবে পাইব ইহা ভাবিতে ভাবিতে আমার চুল ও দাড়ি লম্বা হইতে লাগিল এবং জট পাকিয়া গেল এক বছরে। আমি শুকাইয়া গেলাম।
হঠাত এই সময় আরেক অপ্রত্যাশিত আঘাত পাইলাম- 'কৃষ্ণকলি'র বিবাহ হইয়া গেছে'। ব্যারিষ্টার নীলমনি জোরপূবক কন্যা কৃষ্ণকলিকে শহরে নিয়া বিবাহ দিয়াছেন। এই খবর পাইয়া খানিকক্ষন মাটিতে গড়াগড়ি করিয়া কাঁদিলাম। ইচ্ছা করিল ছুটিয়া যশোদার কাছে যাই- কিন্তু যশোদা কোথায় আছে আমি জানি না। এখনও আমার আশা আছে- কৃষ্ণকলি আমার কাছে চলিয়া আসিবে। রমনীকূল সত্যিকারের ভালোবাসা বুঝিতে দেরী করে না। কৃষ্ণকলি আমায় ভালোবাসে, তাহা আমি তার চাহনিতে বুঝিতে পারিয়াছি। ব্যারিষ্টারের ভয়ে সে মুখ খুলিতে পারে নাই। আমি কিতাবে পড়িয়াছি- যে যথার্থ ভালোবাসে, সে সহ্য করে থাকে। যশোদাকে ভালোবাসিতাম না- তাই তাহার মুখে ভালোবাসার কথা সহ্য করিতে পারিতাম না। তাই টাকার বিনিময়ে প্রেমহীন আর ভালোবাসাহীন সহবাস করিয়া আমি বাড়ি চলিয়া আসিতাম।
কবি গুরুর কিতাবে পড়িয়াছি-'যাহার আশা আছে, সে একরকম করিয়া ভাবে, আর যাহার আশা নাই, সে অন্যরকম ভাবে।' আশা থাকলে ভেবে সুখ আছে, আনন্দ আছে, তৃপ্তি আছে, দুঃখও আছে। কিন্তু আশাহীনের সুখ নাই, দুঃখ নাই অথচ শান্তির ঘুম আছে।
যাহা হোক, কাঁদিয়া কাঁদিয়া আমার কৃষ্ণকলির কথা ভাবিয়া ভাবিয়া দুই বছর অতিক্রম করিলাম। একদিন শ্রী শরৎ চন্দ্র চট্রোপাধ্যায় মহাশয় আমার সহিত দেখা করিতে আসিলেন। আমাকে দেখিয়া ব্যাকুল কন্ঠে বললেন- তোমাকে দেখিয়া দেবদাসের কথা মনে পড়িল।
আমি কহিলাম- দেবদাস কে?
শরৎ চন্দ্র তাহার ঝোলা ব্যাগ হইতে একখানা কিতাব বাহির করিয়া আমার হাতে দিলেন। বলিলেন, এটা পড়ো, তাহাতে তোমার মনের উপশম হইবে।
কিতাব আমি কোনো কালেও পড়ি না। কিন্তুক কি মনে করিয়া শেষ পাতা হইতে পড়া শুরু করিলাম।... "যদি কখনও দেবদাসের মত এমন হতভাগ্য, অসংযমী পাপিষ্ঠের সহিত পরিচয় ঘটে, তাহার জন্য একটু প্রার্থনা করিও। প্রার্থনা করিও আর যাহাই হোক, যেন তাহার মত এমন করিয়া কাহারও মৃত্যু না ঘটে। মরণে ক্ষতি নাই, কিন্তু সে সময়ে যেন একটি স্নেহকরস্পর্শ তাহার ললাটে পৌঁছে- যেন একটিও করুণার্দ্র স্নেহময় মুখ দেখিতে দেখিতে এ জীবনের অন্ত হয়। মরিবার সময় যেন কাহারও এক ফোঁটা চোখের জল দেখিয়া সে মরিতে পারে।"
'দেবদাস' শেষ করিয়া কখন কাঁদিতে কাঁদিতে ঘুমাইয়া পড়িয়া ছিলাম জানি না।
ভোরের আলো চোখে পড়তে দেখি, আমি কৃষ্ণকলি'র কোলে মাথা রাখিয়া শুয়ে আছি। কৃষ্ণকলি'র চক্ষু হইতে টপটপ করিয়া জল গড়াইয়া আমার গালে পড়িতেছে। কৃষ্ণকলি'র মুখ খুলিতেই আমি তাহার মুখ বন্ধ করিয়া দিলাম আমার ওষ্ঠ দিয়া। এইভাবে অনেকক্ষন সময় ব্যয় করিয়া আমি বলিলাম- আমি কিচ্ছু শুনিতে চাহি না- কৃষ্ণকলি। তুমি আমার কাছে আসিয়াছো এটাই অলৌকিক সত্য। এই সত্যই আমি চিরটাকাল আঁকড়ে ধরিয়া থাকিব। কোনোদিন আমি তোমার অবহেলা করিব না।
কৃষ্ণকলি'র চোখের জল মুছিয়া দিলাম। শক্ত করিয়া বুকের মধ্যে জড়িয়া ধরিলাম। এরপর সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিলাম। আমাদের ঘর আলো করিয়া- জন্ম নিল মহা মানবের এক শিশু তিলেতিলে।
২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
২| ২৬ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: আহা দারুণ।
জীবনের ডায়েরী, রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া ডায়েরী এবং টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যে লিখিতে লিখিতে একদিন ব্লগার রাজীব নূরের মধ্যে এমন এক ভাবের আবির্ভাব ঘটিলো যে তিনি আস্ত একখানা প্রেম রোমান্স বিরহ গল্প লেখিয়া ফেলিলেন। লেখিয়া ক্ষান্ত হইলেন না, তিনি উহা ব্লগেও পাবলিশ করিলেন।
এতদিন যাহারা ব্লগার রাজীব নূরের দৈনন্দিন ঘটনাবলী পড়িতে অভ্যস্ত ছিলেন, তাহারা এইবার চক্ষু মুছিয়ে বসিলেন, নড়িয়া চড়িয়া তাহার গল্প পড়িতে লাগিলেন। গল্পের শুরুতে তিনি যে মধ্যযুগীয় ভাবধারা ধরিয়া রাখিয়াছিলেন শেষেও আসিয়া তিনি সেই ধারা বজায় রাখিলেন।
ব্লগার রাজীব নূর প্রায়শই কবিতা লিখতেন, তিনি কবিতার অনুবাদ করিতেন এবং ইহাও বলিতেন যে তিনি ছাপাখানা খুলিয়া প্রকাশক হইবেন। আমি অন্তত তাহার এই কথাতেই ভরসা রাখিয়াছিলাম যে, আমার প্রথম বইখানা 'নুর প্রকাশনী' হইতেই বাহির করিবো।
এরইমধ্যে তাহার এইরূপ সিদ্ধহস্তে লিখিত গল্প দেখিয়া সেই আশা যেন সূর্যের মুখ দেখিতে লাগিলো। এবার অচিরেই তিনি ছাপাখানা দিয়া বসিবেন।
গল্পের কথাই যদি বলি, গল্পে তিনি আগে হুমায়ূন আহমেদের ভাবধারা বজায় রাখিলেও এইবার তিনি সম্পূর্ণ সাধু ভাষায় বঙ্কিম বাবুর সনাতন ধারা বজায় রাখিয়া দেখাইয়া দিলেন যে, তিনি চাহিলে সাহিত্যের সব ধারাতেই সমান অবদান রাখিতে পারেন। কেবল তাহার ইচ্ছে হয় না ---
গল্পের শেষে যদিও বোঝা যায় যে, ইহা ট্রাজেডি হইতে যাইতেছে তবুও তিনি এক আশ্চর্য বাঁক লইয়া পাঠকগণের কাছে নিজের মৌলিকতা তুলিয়া ধরিলেন এবং একখানা জমপেশ মিলনাত্মক প্রেমের গল্পের ইতি টানিলেন। ইহা বলা বাহূল্য যে, উইলিয়াম শেকসপিয়র তাহার এই গল্প পাইলে ইহাকে ট্রাজেডির দিকেই লইয়া যাইতেন; সেক্ষেত্রে ব্লগার রাজীব নুর শেকসপিয়কেও কাঁচ কলা দেখাইয়াছেন।
২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনেকক্ষন হাসলাম।
যাই হোক, প্রকাশনী দেওয়ার ইচ্ছা আছে। অর্থ সংকট কেটে গেলেই দিয়ে দিব।
আমি তো চারাল প্রকাশক হতে পারবো না। আমি তো বলতে পারবো না - টাকা দেন বই ছাপিয়ে দেই।
কাজেই সময় নিচ্ছি।
৩| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইহা কাহার রচনা? শরৎ বাবুর? নাকি বঙ্কিমবাবুর? আমি মনে করিতে পারিলাম না। আফসোস।
২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: শরৎ বঙ্কিম মিক্সড
৪| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনেকক্ষন হাসলাম। যাক ! সিরিয়াসলি নেন নাই রাজীব ভাই। আমি মজা করার জন্যই এতকিছু লিখেছিলাম। একটু ভয়েও ছিলাম কীভাবে আপনি নিবেন!
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: না রাগ করিনি।
আমি সহজ সরল মানুষ। মন্তব্যটা সহজ সরল হিসেবেই নিয়েছি।
৫| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ২:৪১
ল বলেছেন: হা হা হা -- জাঃঅ বলেছেন,
সেক্ষেত্রে ব্লগার রাজীব নুর শেকসপিয়কেও কাঁচ কলা দেখাইয়াছেন।
ভালো লাগলো খুউব।।
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
৬| ২৭ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষকে সৎ হতে উৎসাহিত করুন। আমাদের মাঝে সততার বড় অভাব আছে। এটা বৃদ্ধি করা এখন সময়ের দাবী।
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সব শালা অসৎ আর ভন্ড।
৭| ২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:০১
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: লেখায় অনেক রহস্যগুন লুকিয়ে আছে।
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা হা---
৮| ২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
নীলপরি বলেছেন: লেখা ভালো লাগিল ।
শুভকামনা
২৭ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৯| ২৭ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সাধু ভাষাটা বিলুপ্ত করা ঠিক হয়নি।
২৭ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: চলতি ভাষাও এক সময় বদলে যাবে। বদলে যাওয়াই দুইনিয়ার নিয়ম।
১০| ২৭ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২৭ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৭ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: রহস্য রহস্যই রহিয়া গেল, লেখন সহস্য উন্মোচন না করিয়াই ইতি টানিলেন। এ হৃদয় যে জানিবার চায়, কৃষ্ণকলি কেমন করিয়া আপনার বক্ষের মাঝে চলিয়া আসিল? তবে থাকুক না রহস্য রহস্যের স্থানেই।
২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১২| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পড়তে ভালোই লাগলো
২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগের বংকিম চন্দ্র