নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বিয়ে করেছেন ভালো কথা।
বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী দুইজনই চাকরি করছেন সেটা ভালো কথা। কিন্তু সন্তান হয়ে যাওয়ার পর মায়েদের আর চাকরি করা ঠিক না। সন্তান হবার পর মা যদি চাকরি করেন তাহলে সন্তানের খুব কষ্ট হয়। স্বামী তো চাকরি করছেন'ই। বাসায় যতই দাদী, চাচী, নানী অথবা কাজের লোক থাকুক। মায়ের আদর-ভালোবাসা অন্য কেউ দিতে পারে না। হুম, সন্তান হওয়ার আগ পর্যন্ত চাকরি করা যেতে পারে। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে চাকরি বাদ দেন। প্লীজ।
মা বাসায় না থাকলে সন্তানের কষ্টের শেষ নেই।
যে মা সারা দিন চাকরি করে বেড়ায়, সেই সন্তানের কষ্টের শেষ নেই। সেই সন্তানের খাওয়া-দাওয়া, গোছল, ঘুম এবং লেখা-পড়া কিছুই ঠিক ভাবে হয় না। মানসিক বিকাশ সুন্দরভাবে হয় না। চাকরিজীবি মায়ের সন্তানদের কষ্ট দেখে- আমার খুব কষ্ট হয়। এখন, একজন চাকরিজীবি মা হয়তো বলবেন, এত লেখাপড়া শিখেছি কিসের জন্য? তাহলে আমি বলব, আপনার বিয়ে করার'ই দরকার ছিলো না। বাচ্চা নেওয়া তো দূরের কথা। সংসারে অভাব না থাকলে মেয়েদের চাকরি করাই ঠিক না। তবে সন্তান যদি বড় হয়ে যায় তাহলে ভিন্ন কথা।
সবার আগে সন্তান।
অনেক মা আছেন, সন্তান হওয়ার পর যত ভালোই চাকরি হোক না কেন, সন্তাননের মুখের দিকে তাকিয়ে চাকরি ছেড়ে দেন। তার কাছে সন্তান আগে। এই সন্তানকে পৃথিবীতে এনেছেন। সন্তানের ভালো মন্দ সব দেখার দায়িত্ব আপনার। প্রতিটা মুহুর্ত সন্তানের দেখভাল করতে হয়। একটু অন্যমনস্ক হলেই সন্তান বিপথে চলে যেতে পারে। এই সমাজে একজন শিশুর ভালো হওয়া, মানবিক হওয়া অতি কঠিন। তাই একদম ছোট থেকেই সন্তানের প্রতি বাবা মায়ের পুরো মনোযোগ দিতে হবে।
অবশ্য কিছু মেয়ে থাকেই বাহির মুখি।
তাদের ঘরে ভালো লাগে না। নানান উছিলায় তারা বাইরে যাবে। বিয়ের আগেও যাবে, বিয়ের পরও যাবে। তাদের ঘরে মন টিকেই না। আমি মনে করি, যে সমস্ত মেয়েরা মনে করে- চাকরিটাই সব তাদের বিয়ে করার দরকার নেই। সন্তান দরকার নেই- তারা চাকরি করে বেড়াক। হয়তো কেউ কেউ বলবেন, আমার মন ছোট। এই আধুনিক যুগে আমি মেয়েদের ঘরে বন্দি করে রাখতে চাই। এক সময় ময়মুরুব্বিরা বলতেন, মেয়েদের দু'টা ঘর আঁতুড় ঘর, আর রান্না ঘর।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব ভালো।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সবার আগে সন্তান--এই কথার সাথে আমি একমত। তবে মেয়েদের চাকরি করার ব্যাপারে আমি নেতিবাচক মনোভাবের নই। চাকরি করে স্বামী, সন্তান, সংসার এসব যদি সামলাতে পারে, তাহলে মেয়েরা চাকরি করতে পারে। চাকরি করতে গিয়ে এসব সামাল দেওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। অবশ্যই কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি হবে। বৃহত্তর স্বার্থে সেসব মেনে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আর যেসব মেয়েরা বহির্মুখী স্বভাবের এবং চাকরি করুক বা না করুক সব সময় সংসারের প্রতি উদাসীন, তাদের চাকরি করা বা করানোর আমি পক্ষপাতি নই।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমি আপনার সাথে হেনা ভাইয়ের মন্তব্য যোগ করে একমত।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
মিথী_মারজান বলেছেন: ভাইয়া,আপনার বাসায় কি কোন হেল্পিং হ্যান্ড অর্থাৎ বাসার কাজে সহযোগিতাকারী খালা আছে?
তাকে কাজে রাখার সময় একবারও কি ভেবেছেন বাড়িতে তার একটি সংসার ফেলে রেখে সে আজ কাজে এসেছে?
আপনার লেখা কথাগুলো যদি আপনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন তাহলেতো কখনোই বাসায় কাজের খালা রাখার কথা না আপনার।
পোস্টের কিছু কথায় ঠিক আছে।
সন্তানের জন্য মায়ের ভূমিকা অপরিসীম।
তবে একটা মানুষ কখন কোন উদ্দেশ্য জব করে সেটাও মাথায় রাখতে হবে।
আর আমার মনেহয় একটা মায়ের চাকরি করা বা সেটা ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্তটা তার নিজের হওয়া উচিত।
সে নিজেই ভাল বুঝবে সংসার আর জব দুটোই সমানতালে চালিয়ে যাওয়া তার পক্ষে সম্ভব কিনা।
পোস্টের নিচের কথাগুলো পড়ে অনেক হাসলাম।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: প্লীজ রাগ করবেন না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাসায় সুরভিকে যে ঘরের কাজে সহযোগিতা করে তার কোনো ছেলে মেয়ে নেই।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১২
ইসিয়াক বলেছেন: সবার আগে সন্তান কথাটা একেবারে সঠিক, তবে সব কিছু ঠিক রেখে যদি একজন মা চাকরি করতে চায় বা করে সেটা তার নিজের ব্যাপার আর শুধু মা কেন বাবার ও ও তো সমান দায়িত্ব রয়েছে সন্তানদের প্রতি ।দুজনে সমান খেয়াল রাখলে সমস্যা হবার কথা নয় ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সারাদিন দুজনে অফিসে থেকে কিভাবে খেয়াল রাখবে??
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪
কনফুসিয়াস বলেছেন: সামু স্বাধীনতার শুভেচ্ছা ভাই। অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়ছি। ভাল লাগল।
মেয়েদের দুটি ঘর- আতুঁড় ঘর আর রান্না ঘর।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০
শ।মসীর বলেছেন: আপাতত আইপি ক্যামেরার সলুশন দেয়া যায়
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কনজারভেটিভ পোস্ট।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শক্ত পোষ্ট তবে করলা, সবাই করলা খেতে পারে না। - কি বুঝলেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো করে রানতে পারলে করলা তিতা লাগে না।- কি বুঝলেন?
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১০
ইসিয়াক বলেছেন: নিন বসনিয়ান পরোটা ও কালাভূনা মাংস খেয়ে শান্ত হন ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সপ্তাহে দুই দিন এটাই খাই।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাই তো রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের কেউ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার পিতা-মাতা, সন্তান ও সব মানুষের চেয়ে বেশি প্রিয় হই। ’ বুখারি। হাদিসের এ দাবি প্রতিফলিত হয়েছিল সাহাবিদের বাস্তব জীবনে। রসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন সাহাবিদের কাছে তাঁদের জীবনের চেয়েও প্রিয়। হজরত ওমর (রা.) রসুল (সা.)-কে বললেন, ‘হে রসুল! আমি আপনাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তবে আমার নিজের চেয়ে বেশি নয়
রসুল (সা.) বললেন, আল্লাহর শপথ! তোমার নিজের চেয়েও আমাকে বেশি ভালোবাসতে হবে। তখন ওমর (রা.) বললেন, এখন আমি আপনাকে নিজের চেয়েও বেশি ভালোবাসি। অতঃপর রসুল (সা.) বললেন, হে ওমর! তাহলে এখন ঠিক আছে। ’ বুখারি।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: সহী হাদীস??
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সহী হাদীস??
জানি না। হুজুর বলতে পারবেন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:২৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: শেষের অংশটা পড়ে অনেক হাসি পেয়েছে।