নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
চমৎকার আবহাওয়া।
আমি ঘর থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই। আকাশ স্বচ্ছ নীল। কাঁচের মতো রোদ! বেশ বাতাস! আমার মাথায় কেবল ঘুরপাক খায় ৬৩০ বার! ৬৩০ বার! বলছি এক বিপ্লবের মহানায়ক এর কথা। কিউবার সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং কমিউনিস্ট নেতা, তিনি ফিদেল কাস্ত্রো।
তিনি রেখে গেলেন একটি দেশ।
যে দেশে আছে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষিত'র হার ৯৯.৮%। যে দেশে ক্যাস্ট্রোর নামে কোনও রাস্তা নেই, কোনও মূর্তি নেই। বিশ্বের বহু উন্নত দেশের তুলনায় কিউবায় শিশুমৃত্যুর হারও কম। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের পর তিনিই একমাত্র রাষ্ট্রনেতা যিনি এতো লম্বা সময় ধরে ক্ষমতায় ছিলেন।
ফিদেল ক্যাস্ট্রো কে ৬৩০ বার হত্যার চেষ্টা করে!
বিপ্লবের জগতে এক অগ্নিসম অগ্রদূতের নাম ফিদেল কাস্ত্রো। পাঁচ বছর যুদ্ধ চালিয়ে ১৯৫৯ সালে বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন তিনি। গেরিলা যুদ্ধের সময় থেকেই ফিডেল ক্যাস্ট্রো দাঁড়ি রাখতেন। এর বাস্তব কারনও ছিল। তিনি বলেছিলেন এক সাংবাদিককে “তুমি যদি দিনে ১৫ মিনিট করে হিসেব কর তবে শেভিং-এ বছরে ৫০০০ মিনিট ব্যয় হয়। আমি বরং আরও গুরুত্বপুর্ন কাজে ঐ সময় ব্যয় করবো।”
১৯৬০ সালে একবার ফিডেল ক্যাস্ট্রোর এক বান্ধবী যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এর সংগে একটি চুক্তি করে এবং সেই অনুযায়ী তাকে বিষযুক্ত ক্যাপসুল খাওয়াতে রাজী হয়। তার শোবার ঘর পর্যন্ত বিষযুক্ত ক্যাপসুল নিয়ে যেতে মহিলাটি সমর্থ হয়েছিল কিন্তু ফিডেল ক্যাস্ট্রো ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলেন। তিনি তার বন্দুকটি বের করেন এবং নাটকীয়ভাবে বান্ধবীর হাতে তুলে দিয়ে বলেন- “আমি ক্যাপসুলের পরিবর্তে গুলি বেশী পছন্দ করি।” এই শুনে বান্ধবী কাদতে শুরু করে এবং বলে “আমি এটি করতে পারবনা,অনুগ্রহ করে ক্ষমা করে দাও।”
ফিদেল বলেন, ‘আমি অনেক আগেই এ ব্যাপারে উপসংহারে পৌঁছেছি যে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে কিউবার জনগণের জন্য আমাকে এই শেষ ত্যাগ স্বীকার করতেই হবে। আমি আসলেই ধূমপানের তেমন অভাব বোধ করি না।’
বিশ্ববাসী একজন জনদরদী নেতাকে হারালো। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: একজন গ্রেট বিল্পবী।
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় একজন নেতাকে নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: উনি নেতার চেয়ে বড়।
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: স্যালুট!!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭
খোলা মনের কথা বলেছেন: সোনার বাংলা গড়তে এদেশে একজন ফিদেল কাস্ত্রো প্রয়োজন। বিশ্ববাসীও তার কথা স্বরণ করবে সোনার বাংলা গড়াও একটি সুন্দর জাতি গঠনের জন্য।
ফিদেল একজন সফল রাস্ট্রনায়ক। সকল বাধা বিপত্তি ভেঙে একটি সুন্দর দেশও জাতি গঠন করতে পেরেছিল। স্যালুট এই নায়ককে....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদেরও একজন ফিদেল ছিল। কিন্তু ৭৫ তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছে।
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৬৩০ বারের কথাটা কোথাও লেখা নেই, তবে অসংখ্যবার চেষ্টা করা হয়েছিল বলে কিউবার সরকার বলে থাকে। আর বান্ধবী বিষ মেশানো পিল খাওয়ানোর কথা থাকলে তার সাথে শোবার ঘর পর্যন্ত ঘটনা নাটকীয় বর্ণনা শুধু...
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ তালগাছ।
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
ইসিয়াক বলেছেন: ফিদেল কাস্ত্রো
ফিদেল আলেসান্দ্রো কাস্ত্রো রুজ (আমেরিকান স্পেনীয়: [fiˈðel aleˈhandɾo ˈkastɾo ˈrus] ; জন্মঃ আগস্ট ১৩, ১৯২৬ - মৃত্যুঃ নভেম্বর ২৫, ২০১৬) যিনি ফিদেল কাস্ত্রো বা শুধুই কাস্ত্রো নামে পরিচিত; তিনি একজন কিউবান রাজনৈতিক নেতা ও সমাজতন্ত্রী বিপ্লবী। কিউবা বিপ্লবের প্রধান নেতা ফিদেল ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৬ পর্যন্ত কিউবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, এরপর ফেব্রুয়ারি ২০০৮-এ তার স্বেচ্ছায় সরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত কিউবার মন্ত্রী পরিষদের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১৯৬১ সালে কিউবা কমিউনিস্ট দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রধান হিসেবে ছিলেন। এর আগে শারীরিক অসুস্থতার কারণে ২০০৮ সালে তিনি তার দায়িত্ব ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে অর্পণ করেছিলেন। রাউল বর্তমানে কমিউনিস্ট পার্টির সহকারী প্রধান এবং মন্ত্রী পরিষদের প্রধান হিসেবে আছেন। এর আগে তিনি ১৯৫৯-২০০৮ পর্যন্ত ফিদেলের মন্ত্রী সভায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। হাভানা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়ার সময়, ফিদেল কাস্ত্রো তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। এরপর কিউবার রাজনীতিতে একজন বিখ্যাত ব্যক্তিতে পরিণত হন। তার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় প্রেসিডেন্ট ফালজেন্সিও বাতিস্তা এবং কিউবার উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক প্রভাবের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী সমালোচনা নিবন্ধ লিখে। তিনি এ ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন। অবশেষে তিনি ১৯৫৩ সালে মনকাডা ব্যারাকে একটি ব্যর্থ আক্রমণ করেন, এবং তারপর কারারুদ্ধ হন ও পরে ছাড়া পান। এরপর তিনি বাতিস্তার সরকার উৎখাতের জন্য সংগঠিত হওয়ার জন্য মেক্সিকো যান। ফিরে এসে ১৯৫৬’র ডিসেম্বরে সরকার উৎখাতে নামেন।
পরবর্তীকালে কাস্ত্রো কিউবান বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন যা যুক্তরাষ্ট্রের মদদে চলা বাতিস্তার স্বৈরশাসনকে ক্ষমতাচ্যুত করে। এর কিছুদিন পরই পর কাস্ত্রো কিউবার প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৬৫ সালে তিনি কিউবা কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হন এবং কিউবাকে একদলীয় সমজতান্ত্রিক দেশ হিসেবে রূপ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি রাষ্ট্র ও মন্ত্রী পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি কিউবার সর্বোচ্চ সামরিক পদ Comandante en Jefe ("Commander in Chief" এও আসীন হন।
২০১৬ সালের ২৫ই নভেম্বর এই বিপ্লবী হাভানায় মৃত্যুবরণ করেন।
চে গেভারার সাথে সাক্ষাৎ
১৯৫৫ সালের জুন মাসে রাউল কাস্ত্রোর সাথে নিকো লোপেজের মাধ্যমে চে গেভারার পরিচয় হয় এবং পরে তার মাধ্যমে ফিদেল কাস্ত্রোর সাথে পরিচিত হন চে।কাস্ত্রোর সাথে চে'র প্রথম সাক্ষাতে দীর্ঘ আলাপচারিতা হয় এবং চে বলেন যে কিউবার সমস্যা নিয়ে তিনি চিন্তিত। সেই সময় চে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদের ঘোর বিরোধী ছিলেন এবং তিনি বিশ্বাস করতেন এই আগ্রাসি তত্পরতার আশু সমাপ্তি প্রয়োজন। তারপর চে ফিদেল কাস্ত্রোর ২৬শে জুলাই আন্দোলন দলের সদস্য হন।
কিউবা বিপ্লব
বিপ্লবের পরিকল্পনায় কাস্ত্রের প্রথম পদক্ষেপ ছিল মেক্সিকো হতে কিউবায় আক্রমণ চালান। ১৯৫৬ সালের ২৫শে নভেম্বর তারা কিউবার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। পৌছানোর সাথে সাথেই বাতিস্তার সেনাবাহিনী কর্তৃক আক্রন্ত হন। তার ৮২ জন সহচরী মারা যান অথবা কারাবন্দী হয়, মাত্র ২২জন এ যাত্রায় বেঁচে যায়। চে গেভারা তার বইয়ে লিখে ছিলেন সেটা ছিল সেই রক্তক্ষয়ী মুখামুখি সংঘর্ষের সময় যখন তিনি তার চিকিৎসা সামগ্রীর সাথে একজন কমরেডের ফেলে যাওয়া এক বাক্স গোলাবারুদ নিয়ে ছিলেন, যা তাকে পরিশেষে চিকিৎসক থেকে বিপ্লবীতে পরিনত করে।
সিয়েরা মস্ত্রা পর্বত মালায় বিদ্রোহীদের ছোট্ট একটা অংশ পুনরায় সংঘবদ্ধ হতে পেরেছিল। সেখানে তারা ২৬ শে জুলাই আন্দোলনের গেরিলা এবং স্থানীয় লোকজনদের সহযোগিতা লাভ করে ছিলেন। সিয়েরা থেকে দল উঠেয়ে দেবার সময় কাস্ত্রোর একটি সাক্ষাতকার নিউয়র্ক টাইমসে প্রকাশ করা হয়। যার আগে ১৯৫৭ পর্যন্ত সারা পৃথিবীর মানুষ জানত না তিনি বেঁচে আছেন কি না! সেই নিবন্ধে কাস্ত্রো ও বিপ্লবীদের কাল্পনিক ছবি ছিল।
ফিদেল কাস্ত্রোকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, কূটনীতি এবং অধ্যবসায়ের কথা জানিয়ে ছিলেন চে। যুদ্ধ চলাকালীন চে বিদ্রোহী সেনাবাহিনীর অখণ্ড অংশ হয়ে গিয়ে ছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো গেভারাকে গ্রেনেড তৈরির কারখানা, রুটি সেকানোর জন্য চুল্লি প্রস্তুত এবং নিরক্ষর সঙ্গীদের লেখাপড়ার জন্য পাঠশালা তৈরির দায়িত্ব দেন। তাছাড়াও একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, সামরিক প্রশিক্ষনের কর্মশালা আয়োজন এবং তথ্য সরবরাহের জন্য পত্রিকা প্রচার করার দায়ীত্ব প্রদান করেন। বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন তিন বছর পর চে গেভারাকে ’’কাস্ত্রোর মস্তিষ্ক’’’ বলে আখ্যায়িত করেছিল।
অবসর
একটানা দীর্ঘ পাঁচ দশক কিউবা শাসন করার পর ২০০৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কিউবার প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্র প্রধানের দায়িত্বে থাকা বিশ্ব নেতাদের মধ্যে যেখানে তিনি তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছেন। বিশ্বের লক্ষ বছরের ইতিহাসে সেরা দশজন নেতার মধ্যে তিনি একজন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: চে গুয়েভারার কবিতা
===================
ফিদেলের জন্য গান
===================
[১৯৫৪ সালের দিকে চে গুয়েভারা এবং ফিদেল কাস্ত্রো যখন গেরিলা যুদ্ধের জন্য কিউবা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখন এই কবিতাটি লেখেন চে। রক্তাভ ও আবেগঘন এই কবিতায় কাস্ত্রোর প্রতি চের গভীর অনুরাগের পরিচয় আছে।]
তুমি বলেছিলে সুর্যোদয় হবে।
চলো যাই,
সেই অচিহ্নিত পথে
তোমার ভালোবাসার সবুজ কুমিরকে*
মুক্ত করতে।
এবং চলো আমরা
সকল উপেক্ষাকে তুচ্ছ করি
বিদ্রোহী প্রগাঢ় নক্ষত্র প্লাবিত ভ্রূকুটিতে।
হয় বিজয়ী হব
নয়তো মৃত্যুকে যাব পেরিয়ে।
প্রথম গুলিতেই সারাটা জঙ্গল
উঠবে জেগে সতেজ বিস্নয়ে।
আর তখনই সেখানে
তোমার পাশে
আমরাও থাকব
সুনিগ্ধ সাহচর্যে।
যখন তোমার কন্ঠস্বর বাতাসকে করবে
চার ফালি−
ভুমি সংস্কার, সুবিচার, রুটি, স্বাধীনতা
সেখানে আমরাও থাকব
তোমার পাশে,
আমাদের কন্ঠে ধ্বনিত হবে−
একই উচ্চারণ।
দিনের শেষে
অত্যাচারীর বিরুদ্ধে অভিযান
সাঙ্গ হলে,
তখন দেখবে সেখানে
শেষ যুদ্ধে
আমরাও রয়েছি
তোমার পাশে।
যখন বন্য পশু চাটে তার ক্ষত
যেখানে বিদ্ধ কিউবার বর্শা,
তখন গর্বিত হূদয়ে আমরা থাকব
তোমার পাশে।
ভেবো না ওই সব উপহারসমেত
ব্যাঙের মতো লাফিয়ে বেড়ানো
তমঘা-আঁটা মাছিরা
আমাদের সংহতি করতে পারবে বিনষ্ট,
আমরা চাই তাদের রাইফেল, বুলেট
আর এক টুকরো পাথর
অন্য কিছুই নয়।
আমেরিকার ইতিহাস রচনায়
আমাদের সামনে যদি
ইস্পাত-বাধা আসে
তাহলে আমাদের গেরিলা অস্তিত্ব
ঢাকার জন্য চাই শুধু কিউবার অশ্রুধারা−
আর কিছু নয়।
* এ কবিতার ‘সবুজ কুমির’ স্পষ্টতই কিউবার প্রতীক। শ্যামলিমা কিউবার মানচিত্রের রূপ কুমির আকৃতির। কিউবার বিপ্লবী কবি নোকোলাস গিয়েনই চিড়িয়াখানা ও অন্যান্য কবিতা বইটির এক কবিতায় প্রথম কুমিরের প্রতীকার্থে কিউবার উল্লেখ করেছিলেন।
অনুবাদ: মতিউর রহমান।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬
ইসিয়াক বলেছেন: মন খারাপ? বাবু !!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: জানি না।
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
নুরহোসেন নুর বলেছেন: স্যালুট!
উনার মত একজন বিপ্লবী আমাদের এখন খুব প্রয়োজন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুজতে থাকুন।পেয়ে যাবেন।
১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ওনার মত নেতারা কেন বার বার জন্মায় না ?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: যুগ বদলে গেছে তাই।
১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
হাসান রাজু বলেছেন: শেভ করতে ১৫ মিনিট লাগে কিন্তু দাড়ি কেটে কুটে একটা শেপ এ আনতে ১ ঘণ্টার ও বেশি সময় লাগার কথা ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম ঠিক বলছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৮
বিজন রয় বলেছেন: স্যালুট!!