১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামন্তবাদের সময় ও রাজতন্ত্রে মানুষের কোন অধিকার ছিলো না, জীবনের কোন নিশ্চয়তা ছিলো না; রাজারা ও সামন্ত-প্রভুরা সব কিছুর মালিক ছিলো। সেই সময়, মানুষ নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলো।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাহলে কিছুদিন আগে ইসলাম বিষয়ক পর পর এত পোস্ট দিয়েছিলেন কেন? একবার তো বললেন খাঁটি মুসলমান না বানিয়ে যেন মৃত্যু না হয়। আসলে পাপেই মজা। আপনি সেটাই করছেন। তবে মৃত্যুর আগে ফয়সালা করে যাবেন আপনার শেষকৃত্য কীভাবে করা হবে। নতুবা পরিবার, আত্মীয় স্বজনেরা বিভ্রান্তিতে পড়তে পারে। অবশ্য আপনার ভাষ্য - এক লেখার সাথে আরেক লেখা মেলালে হবে না...

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যেদিন ডাক আসিবে ঈমান হারা হবেন না ভাই
দোয়া করেন শেষ বিচারে আমি যেন নাজাত পাই।
অর্থ-বিভব-জশ-সম্মান চেয়ে চেয়ে নিশিদিন
দুখ শোকে জ্বলে মরি পরান কাদে শ্রান্তিহীন।
আল্লাহ ছাড়া ত্রিভুবনে, শান্তি পাওয়া যায়না মনে
কোথায় পাব সে আবহায়াত ইয়া নবীজী রাহ্ বাতাও।।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মরার আগে ঠিকই ধর্মকর্ম সবই করে । তবে সবাই না।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৪

ST COVER SONG বলেছেন:




প্রিয় রাজীব ভাই চোখ বুঝিলে দুনিয়া আন্ধার।

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ডালে কাসুন্দি ঢেলে স্যুপ বানানো যায় নাকি?

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানবতার চেয়ে বড় কিছু নেই।

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কবি, আপনি বললেন "ধর্মতো বর্বরতা, প্রতারণা আর প্রার্থনার প্রতীক"

আর স্বয়ং স্রষ্টা বলেছেন "“তোমরা জেনে রেখো, পার্থিব জীবন কেবল খেলতামাশা, জাঁকজমক, পারস্পরিক অহমিকা, এবং ধনসম্পদ ও সন্তানসন্ততিতে একে অন্যের চেয়ে প্রাচুর্য লাভের প্রতিযোগিতা মাত্র!” (কুরআন ৫৭:২০)"

আমি স্রষ্টাকে সিজকা করে বলি, আমাকে ক্ষমা করলে আমার সকল আক্ষেপ অনুতাপ এবং ক্লান্তি দূর হবে। আমি ক্ষমার্হ হতে চাই।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে কোন একটা অবস্থানে স্থির হওয়া বাঞ্ছনীয়। আপনার এ লেখাটা অপরিণত চিন্তা-ভাবনার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
কবি নজরুলের ভাষায় বলিঃ

'মুর্খরা সব শোন,
মানুষ এনেছে গ্রন্থ,
গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৩

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: তর্ক হিসেবে না নেয়ার অনুরোধ। যদি বুজে পড়ে তাহলে নিজের অবস্থান ঠিক করে নিবেন ভাইয়া.....


আমরা যদি এখন মঙ্গল গ্রহে গিয়ে দেখি সেখানে একটা ক্যামেরা পড়ে আছে তাহলে আমরা কি ভাবব।

ভাববো ক্যামেরা খুব জটিল একটা যন্ত্র। ধুলোবালি বা প্রাকৃতিকভাবে এটা সৃষ্টি হতে পারে না। নিশ্চয় এর ক্যামেরার কোন মালিক আছে যিনি এটা এনেছেন বা বানিয়েছেন...

অথচ আমাদের চোখ ক্যামেরার চেয়ে কত নিখুত যন্ত্র। সেই ক্যামেরার স্রষ্টা আছে এটা মেনে নিয়ে আমাদের চোখের কোন স্রস্টা নেই, চোখ প্রাকৃতিক ভাবে অটোমেটিকেলি তৈরি হয়েছে যদি ধরে নিই তাহলে ভাই এইটা দ্বিমুখী নীতি হয়ে গেলো না/

শুধু চোখের উদাহরণ দিলাম। এখন বিশ্বাস অবিশ্বাস সেইটা আপনার কাছে। জানাবেন আবার স্রষ্টায় বিশ্বাসী কিনা।

স্রষ্টায় বিশ্বাসী হলে তার বিধানও মেনে চলতে হবে ভাই....

ধর্মের কিছু ব্যাপার আছে যা সন্দেহের সৃষ্টি করে। একটা নীতির সাথে আরেকটা নীতির সাংঘার্ষিক। এই ব্যাপারে আসলে বুঝানো সম্ভব না। লাইভ কথা হলে বা ফোনে কথা হলে হয়তো কিছুটা সম্ভবত হত

যাহোক, বিশ্বাসী নাকি অবিশ্বাসী সেইটা জানাবেন প্লিজ.....

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাবনার বিষয়। ঘুম আসছে না যে।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০০

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: হ্যাঁ, যথার্থই ধরেছেন। ফেসবুকের একটা পোস্টে পড়েছি হুমায়ূন আহমেদ এইটা বলেছেন। কিন্তু আমি ঠিক নিশ্চিত না এইটা হুমায়ূন আহমেদ এর কিনা।

কারণ এই লেখাটা আস্তিকতার পক্ষে । অথচ বহু মানুষের কাছ থেকে শুনেছি হুমায়ূন আহমেদ নাকি নাস্তিক ছিল।


সত্যতা পাইনি বিধায় নাম উল্লেখ করিনি।
হুমায়ূন আহমেমেদের এই যুক্তিটা পড়ার পর আপনার কি মনে হল...
এখন আপনি কোনটায় বিশ্বাসী? ঈশ্বর আছে বলে কি বিশ্বাস করেন