নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধারণ মানুষের ভাবনার শেষ নেই

০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩২



১। মনে তো হচ্ছে রাজনীতিমুক্ত দেশ হলেই দুর্নীতিমুক্ত দেশ পাব।

২। কর্নেল তাহের। পাকিস্তান থেকে মাইলের পর মাইল হেঁটে এসে যোগ দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধে।
কামালপুর আক্রমণের রেকি করার জন্য দুইজন মুক্তিযোদ্ধা প্রায় ৩০ মাইল হেঁটেছেন। কামালপুর আক্রমণ করার জন্যও মুক্তিযোদ্ধারা বিশাল পথ হেঁটেই এসেছেন।
শুধু কি তাঁরা? মুক্তিযুদ্ধে শতশত মুক্তিযোদ্ধারা হেঁটে হেঁটেই যোগ যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন, যুদ্ধ করে দেশকে শত্রুমুক্ত করেছেন।

৩। লেখক সম্পাদক, ক্রেতা বিক্রেতা, স্বামী স্ত্রী কিংবা প্রেমিক প্রেমিকা-প্রতিটি সম্পর্কে একটি দায়িত্ব থাকে। এইটুকু না হলে কোনো সম্পর্ক টিকে থাকতে পারেনা। যারা এটা উপলব্ধি করতে পারেন না, জীবন মরণ সমস্যা বাদ দিয়েও যারা ব্যক্তিগত সুখ আনন্দ উল্লাসে ভেসে কিংবা দুঃখ যন্ত্রণায় কাতর হয়ে দায়িত্ব পালনে পিছপা হন, তাদের সাথে আমার চলে না। তারা আমার থেকে বহু দূরে থাকুন.....

৪। সব রোগের ওষুধ দিছে আল্লাহ। খালি বাঙালির খুজলি ব্যাধির কোনো সমাধান দেয় নাই।

৫। মাথার চুল দেখা গেলে আমার পাপ হবে, লিপস্টিক কাঁজল দেয়া ঠোঁট বা চোখ দেখলে নয়, এই 'অজ্ঞানতার' অন্ধকার কাটবে কবে?

৬। ক্ষমতার দম্ভে মানুষ একসময় মনের অজান্তেই নিজেকে ঈশ্বর ভাবতে শুরু করে।ভুলে যায় অজানা ঈশ্বরের মতো মর্ত্যের ঈশ্বর অসীম নয় সীমাবদ্ধ!

৭। রাস্তাঘাটে থুতু, কফ, কাশি ফেলার দিক দিয়ে ঢাকা বিশ্বের মধ্যে শীর্ষে থাকবে। করোনাভাইরাস ছড়ালে এটা ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে। ৫০% রোগ ছড়াবে শুধু এই অপচর্চার কারণে। বাকিটা ঘটবে সাবান-পানি দিয়ে হাত না ধূয়ে নাক-মুখে হাত দেওয়ার কারণে।
এখন থেকেই সাবধান-সতর্ক হোন। শুভচর্চা করুন এবং অন্যকে মেনে চলতে বলুন।

৮। বাজে বই কেন চলতেছে, তা নিয়া আক্ষেপ না করে আপনার ভালো বই কেন চলে না, সেইটা আবিষ্কার করেন। তাইলে সময়ের অপচয় কম হবে। জীবনে তো সময়ের স্বল্পতা রয়েছে!

৯। আলোকিত মানুষ আলো ছড়াচ্ছেন, অন্ধকারের মানুষ সেই আলোকে সহ্য করতে পারছে না। সুতরাং আলো নোভানোর জন্য অন্ধকারের মানুষেরা ব্যস্ত। তাই হচ্ছে, তাই হতে থাকবে - যদি আমরা তাদের আলোকিত না করতে পারি।

১০। ১৩০ বছর আগে টমাস আলভা এডিসন বলেছিলেন, “’ভবিষ্যতের চিকিৎসক রোগীকে ওষুধ না দিয়ে তাকে শেখাবেন শরীরের যত্ন নেয়া, সঠিক খাদ্য নির্বাচন, রোগের কারণ নির্ণয় ও তা প্রতিরোধের উপায়’।”

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গুড।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: কি গুড?
বাংলাদেশ করোনাভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকিতে : যুক্তরাষ্ট্র

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইসব পড়ে ডর লাগে। আল্লাহ সহায় হোন।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইনশাল্লাহ!

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

ইসিয়াক বলেছেন: করোনাভাইরাস
ভাইরাসটি সক্রিয় হয় যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাগারে!
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (চ্যাপেল হিল) সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ড. রালফ ব্যারিক ২০১৫ সালের নভেম্বরে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন 'নেচার মেডিসিনে'। সেখানে তিনি চীনের ঘোড়া বাদুড়ের লালা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে এক ধরনের করোনাভাইরাসকে সক্রিয় করে তা নিয়ে গবেষণা করেছিলেন, যার বৈজ্ঞানিক নাম দেন এসএইচসি-০১৪। এ গবেষণার কারণ জানিয়ে সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ফ্রান্সিস কলিন্স বলেছিলেন, অণুজীবের মাধ্যমে জৈব নিরাপত্তা এবং সতর্কতামূলক বিষয়গুলোকে আরও সুদৃঢ় করতেই এ ধরনের গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। গবেষণাগারের প্রকৌশলবিদ্যা ব্যবহার করে ভাইরাসটির সংক্রমণ ক্ষমতার বিচিত্র কয়েকটি দিক নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে।
নেচার মেডিসিনে সেই গবেষণাপত্র প্রকাশ হওয়ার পরই এ ধরনের গবেষণার মারাত্মক পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন অণুজীব বিশেষজ্ঞ রিচার্ড এডব্রাইট। ২০১৫ সালের নভেম্বরেই দ্য সায়েন্টিস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, এ ধরনের বিপজ্জনক গবেষণার ফলে কোনো কারণে ভাইরাসটি গবেষণাগার থেকে পালিয়ে লোকালয়ে চলে আসতে সক্ষম হলে এটা মানব জাতি এবং অন্য অনেক প্রাণিকুলের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে। কারণ এটা যখন প্রকৃতিতে অন্য কোনো পোষকদেহে নির্জীব অবস্থায় থাকে, তখন তার সক্রিয় হওয়ার ঝুঁকি কম। তবে এটি গবেষণাগারে সক্রিয় করার পর একবার যদি মানুষে সংক্রমিত হয়, তাহলে সেটা নির্জীব থাকবে না, প্রাণঘাতী ভয়ংকর অস্ত্রের মতোই আঘাত করবে। তিনি এটাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, ২০০৩-০৪ সালে সার্স ভাইরাসের মারাত্মক রূপ দেখার পর স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার বিষয়টি প্রাধান্য দিয়ে এ ধরনের ভাইরাস নিয়ে অপ্রয়োজনীয় বিশেষায়িত গবেষণার জন্য অর্থ বরাদ্দ স্থগিতের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অতএব এখন এ ধরনের বিপজ্জনক গবেষণা চলতে পারে না। রিচার্ড এডব্রাইটের এই বক্তব্যের পর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট এ গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ স্থগিত করে।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি সেই এসএইচসি-০১৪কেই আজকের কভিড-১৯ উল্লেখ করে নিজের ওয়েবসাইটে (দ্য সাদ ওলসোন শো) একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার এডওয়ার্ড মিউরোপ্রাপ্ত সাংবাদিক সাদ ওলসোন। তিনি নর্থ ক্যরোলিনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণ উল্লেখ করে জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভয়ংকর বিপজ্জনক গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ প্রত্যাহারের পরও ড. রালফ ব্যারিক থেমে থাকেননি। তিনি তার গবেষণার নমুনা নিয়ে চীনের উহানে ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজিতে (বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অণুজীব গবেষণাগার) যান। সেখানে তার গবেষণার পরবর্তী অধ্যায়ও চলতে থাকে। সেই গবেষণারই একটি ভয়ংকর পরিণতি এখন বিশ্ব ভোগ করছে বলে নিজের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন স্বাস্থ্য খাত নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা সাংবাদিক সাদ ওলসোন। তিনি তাই স্পষ্ট করেই বলেছেন, কভিড-১৯-এর জন্ম নর্থ ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির গবেষণাগারে, পাঁচ বছর পর যেটি ছড়িয়েছে চীনের উহান থেকে।
উহানের ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি জীবাণু অস্ত্রের বড় পরীক্ষাগার বলেও খ্যাত। জীবাণু অস্ত্রের বিপজ্জনক গবেষণা করতে গিয়েই এক মুহূর্তের অসতর্কতায় করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে গবেষণাগার থেকে লোকালয়ে, এরই মধ্যে এমন তথ্যও এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। তবে চীনা কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত সাদ ওলসোনের প্রতিবেদনের বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। প্রতিবেদনটি যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক গণমাধ্যমসহ ব্লগ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লেও যুক্তরাষ্ট্র এ প্রতিবেদন নিয়ে কোনো বক্তব্য দেয়নি।
https://samakal.com/international/article/200314372/ভাইরাসটি-সক্রিয়-হয়-যুক্তরাষ্ট্রের-গবেষণাগারে?fbclid=IwAR0QBbdYOmVS8_Ezo3A8DXFjmZyVZICtUDFIOxFWDq4bRGh7XZdzH6Vjolw&__cf_chl_captcha_tk__=3fff479d39fb75c5f1ebb6f08223dcbe65ab0aa6-1583323234-0-AcjAitnnJYuGbysrqXyHC3f6hR1La08q50FDdlfI49XTmRIcPjabeNimQkCzgcX3G7Nee4gkg05PA5DwO5Dssbh_u1E9x-7K1vRd4zaRDjqawwalosL-SlVHEYFwDf33Lrs7snGXgiQvgUK-jvuneYgc8sMTKT3-CHqcETQuFlMn-L_MLc3lXtmednUAPFdtFDgcFW3LXY8s7dG4W2AJUDztK2CIkGL4fh-792jIbegA3BFsIdJEqYhaTiqT-kiu__w3ud6k2SoVx6mFf9U35xOVOVNGlO9Ujq__qejVH1wpjuEc3kdyKeZXXMRMoFiCSAbOfqV2E1tNBEI5G6XWU1aUb91ZLeK8XlUktaTjtJsns9lnTrjjibiniIHhdYtz6QkYsxcFiqXLjQUOINqh35ifoJYOAZNqZJLUli8bGL1JggyxxCkxzsQNSxFtXMcSek_Iad3RjQhO588GkcD09UtrdW_feV_pSxPKAg7S4xmF4lznmI7ASz7YC7l6zFK64FgKMjMI4J1FtFTQr-ZeslQirYTe3A-HJfd591Q4I02fNwnEBhksL197OC2SMgDMVLKsVOqynyrN3Xiq1-lovNprfrNRyfMGUme-WqQS1BfLZddTkTZbrDgjSmjybfWiW2xwdB62TvbzmHcP3XDKstZtmBGW0cVdeb3sbE5CBCMuad-UvJiFuVLDBX0ko-LYmy98lGr7KWGK4Na3cAcWOkSehJmZq1_oY1hrrdqVApqHB0b_AbIqX7134NxhP4we7Awjt2wYqYhxp1dLpT5H0ZF-uovkSmcaHlLstLlJsfvghzgm0-DvqGJC01IdIr_H8mef9iyu5zylqcqhj84seOQtdCseQCfHfHB0fHvvjxr-u6c2X4cpfZmGFT0dE-fDHeFOcHXdmYpr96YLKAtmamQOOH2Kgj0KhshRzPs1RmMg81nMKSgJd1KeJ05TiIxExaCQO3iVe5Xc060pfyCYc9vL3HIilK_0JtbiZMZeqqOc-1taS3S5tqkwHv4ls75neQ

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ নং: রাজনীতিবিদরা বিশ্ব চালাচ্ছে, রাজনীতিমুক্ত দেশ হতে পারে আফগানিস্তানের মতো দেশ।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মুক্তিযোদ্ধারা ৩০ - ৫০ - ১০০ কিলোমিটার পথও হেটেছেন। ঢাকা থেকে ভৈরব কতো কিলোমিটার জানা থাকলে জেনে যাবেন মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করার জন্য কি কি করেছেন। তবে আরেক দল হেটেছেন তারা ভারত পলাতক দল। হেটে হেটে ভারতে ঢুকে গেছেন অনেকে আর ভারত হতে ফিরে আসেন নি। আজ সেসব নিয়ে লজ্জাজনক কথা শুনতে হয়।

সারা দিন অভুক্ত থেকে রাতে এক জেলে বাড়িতে মুড়ির মোয়া খেয়েছি, জেলে বাড়িতে এছাড়া আর কোনো খাবার ছিলো না। আজো মনে হয় সেই মুড়ির মোয়ার চেয়ে ভালো খাবার পৃথিবীতে তৈরি হয়নি। - আহারে ৭১।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:১৬

রাশিয়া বলেছেন: মহিলাদের মাথা ঢেকে রাখা - এটা হল আল্লাহ্‌র আদেশ। তাই হিজাব বলতে স্কার্ফ বা ওড়না পড়াকেই বুঝানো হয়। আল্লাহ্‌র আদেশ পালনের জন্য এইটুকুই যথেষ্ট। তারপরেও কেউ যদি মনে করে, তার লিপস্টিক বা কাজল অন্য পুরুষ দেখলে পর্দার উদ্দেশ্য ব্যহত করে - তাহলে সে নেকাব পড়বে। তারপরেও যদি কারো মনে হয় পুরুষ এতই অধঃপতিত যে কেবল চোখ দেখলেই পাগল হয়ে যাবে, তাহলে তালেবান আমলের আফগান মহিলাদের মত পর্দা করবে। সব রাস্তাই খোলা আছে।

তবে যে কোন ব্যাপারেই ইসলামে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা আছে। যেসব সৌন্দর্য আপনা থেকেই প্রকাশিত হয়ে যায়, তাও গোপন করার জন্য ভাঁড়ামো করার প্রয়োজন নেই। আল্লাহ্‌র আদেশ মানলেই যথেষ্ট - বাকিটা আল্লাহ দেখবে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের কে হেদায়েত দান করুন।আমিন।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.