নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। শেক্সপিয়রের শ্রেষ্ঠ ৩টি কমেডি হলো- অ্যাজ ইউ লাইক ইট, টুয়েলফথ নাইট, ম্যাচ অ্যাডো অ্যাবাউট নাথিং।
এই কমেডিগুলোর মধ্যে মানব জীবন এক অসামান্য সৌন্দর্য আছে। হাসি-কান্না, আনন্দ-সুখ-দুঃখ মজার এক আশ্চর্য সংমিশ্রণ ঘটেছে এই নাটকগুলোর মধ্যে।
নাটকের সেই সমস্ত পাত্র-পাত্রী যারা সকল অবস্থার সাথে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে, অন্যকে ভালোবেসেছে, তারাই একমাত্র জীবনে সুখী হতে পেরেছে। এই কমেডির নায়িকারা সকলেই আদর্শ চরিত্রের। অন্যের প্রতি তারা সহৃদয়। পরের জন্য তারা দ্বিধাহীন চিত্তে নিজেদের স্বার্থ বিসর্জন দেয়। একদিকে তারা করুণাময়ী অন্যদিকে তারা বুদ্ধিমতী। শেক্সপিয়রের কমেডিতে নারী চরিত্রের শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পুরুষেরা ম্লান হয়ে যায়।
২। একটা গরুর গলায় দশ হাত লম্বা মোটা দড়ি বাঁধা। সেখান থেকে পঁচিশ হাত দূরে এক আঁটি ঘাস আছে। কেউ ঘাস এগিয়ে দিল না, দড়ি ছিঁড়তে হলো না, অথচ গরু অনায়াসে সেই ঘাস খেয়ে ফেলল। বলুন তো, এটা কী করে সম্ভব হয়?
৩। যে লেখক লেখাকে যন্ত্রনা মনে করেন তিনি কখনো লেখক হতে পারেন না। ঠিক তেমনি যে রাঁধুনি রান্নাকে যন্ত্রনা মনে করেন তিনি রাঁধুনি হতে পারেন না।
৪। বিদেশে বসে দেশের কথা ভাবতে বড় ভালো লাগে।
এই টুকুই ব্যাস, আর কিছু না।
৫। আমাদের জাতীয় সংগীতটা খুব অদ্ভুত!!
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো—
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি॥
-------বুকের মধ্যে কেমন হাহাকার করে উঠে। আমি যতবার শুনি- আমার চোখ ভিজে উঠে।
৬। প্লেটো কবিদেরকে বস্তাবন্দি করে নির্বাসন দিতে চেয়েছিলেন।
কবি-সাহিত্যকদের লেখার সাথে তাদের জীবনে কাজের কোন মিল নেই- এই ছিল তাঁর ক্ষোভ।
৭। একটা জীবন্ত হাতির বাচ্চা কেনার খুব শখ। আদর ভালোবাসা দিয়ে বড় করবো। তারপর হাতিটা বড় হলে, পিঠে চড়ে সারা ঢাকা শহর ঘুরে বেড়াবো।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: মে বি।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
রাশিয়া বলেছেন: ১। শেক্সপিয়র অযথা মেয়েদের টেনে এনেছেন - যার কোন প্রয়োজনই ছিলনা। মার্চেন্ট অব ভেনিসে পোর্সিয়াকে দিয়ে যে ড্রামা করানো হল, তা তো ব্যাসানিও ও করতে পারত। মেয়েদের জন্য পুরুষের বেশ ধরা বেশ কঠিন। কিন্তু নাট্যকারদের কাছে এটা পানির মত সোজা। টুয়েলভথ নাইটের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। টেমিং অব দ্যা স্রু লেখার সময় তিনি বাস্তবতার ধার একেবারেই ধারেন নি।
২। গরুর দড়ি কিসের সাথে বাঁধা ছিল - ক্লিয়ার করুন।
৩। আমার সাথে খাপে খাপে মিলে যায়। আমি অবশ্য লেখক বা রাঁধুনি কোনটাই হতে চাইনা। বেঁচে থাকার জন্য এই কাজ দুটা আমার করতে হয়।
৪। যারা খেয়ে না খেয়ে দেশে টাকা পাঠায় তাদেরকে কি বলবেন?
৫। জাতীয় সঙ্গীতে দেশের মর্যাদা বা সম্মান নিয়ে কিছু বলা নেই, কেবল প্রকৃতির গুণগান করা আছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
২। গরুর গলায় দড়ি ছিলো তবে তা কোথাও বাধা ছিলোনা।
এই জোক আগেও করছেন !!
৪। আপনার গুরু তাই করে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী বাইরে যান টান?? নাকি সারাদিন ঘরেই থাকেন??
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৭
ইসিয়াক বলেছেন: দেশের এক শ্রেনির মানুষ যত অভাব অভাব বলছে ততটা অভাব কোন খানেই নাই।বিশেষ করে খাদ্যের।আমার শহরে প্রচুর পরিমানে চাল ডাল নগদ অর্থ পাচ্ছে নিম্নবিত্তের মানুষ। কিন্তু যারা মোটামুটি সচ্ছল তাদের হয়েছে কঠিন জীবন।তারা না পারছে চাইতে না পারছে বলতে।এদিকে ঘরে জমানো রসদ ফুরিয়ে আসছে দ্রুত। মাসের বেতন ও অনেকে ঠিক মতো পায়নি। বাড়িওয়ালা কথা শোনাচ্ছে। কেউ কেউ অবশ্য ব্যাংকে জমানো টাকা তুলে বাড়ি ভাড়া দিয়ে দিচ্ছে কিন্তু কতদিন? সামনে শবে ই বরাত,রোজা, তারপর ইদ.......গভীর সংকটে মধ্যবিত্ত। আমি মনে করি আপাতত নিম্ন বিত্তদের কোন রকম খাদ্য সংকট নাই।চাইলেই তার নগদ অর্থ,স্লিপ বা চাল ডাল তেল লবন আলু পেঁয়াজ পাচ্ছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশে এরকমই হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
৬ নং:
প্লেটোর সাময়ে, হোমারের মহাকাব্যগুলো ছাপানো বই হিসেবে ছিলো না, সেটাই কারণ হতে পারে।