নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। পতির সব দোষই নিবরে সহ্য করবে পত্নী কিন্তু পত্নীর কোন দোষ করা যাবে না। পতির পরস্ত্রীতে আসক্ত হওয়াটা কোন দোষের নয়। মনু তার অপর এক বিধানে বলেছেন পতির মৃত্যুর পর পত্নীর পুনরায় বিয়ে করা যাবে না। কিন্তু পত্নীর মৃত্যু হলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ পুনরায় বিয়ে করতে পারবে। পুরুষ তার অতিক্রিয়া নিবৃত্ত করার জন্য পুনরায় বিয়ে করতে পারবে কিন্তু যে মেয়ের স্বামী বিবাহের রাতে কিংবা বিবাহের দু'তিন মাসের মধ্যে মারা যায়; সেই মেয়েকে কেন সারাটি জীবন বিধবা সেজে থাকতে হবে? মনুর বিধানে মেয়েদের অতিক্রিয়ার কি কোনই মূল্য নাই?
২। নবী করিম সাঃ নামাজকে আরোগ্যদানকারী হিসেবে অভিহিত করেছেন।
যদি আমরা শুদ্ধ নিয়মে নামাজ আদায় করি তাহলে আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গেরই মুভমেন্ট হয়। ফলে রক্তসঞ্চালনও সুন্দরভাবে চলতে থাকে।
নবীজী মেহেদিকে মাথাব্যথার প্রতিষেধক বলেছেন।
সূরা নাহলে মধুকে শেফাদানকারী ঘোষণা করা হয়েছে। আর নবীজীরও নির্দেশ, ‘যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন সকাল বেলায় মধু সেবন করবে তার কোনো কঠিন ব্যাধি হবে না। হাদিসে কালোজিরা সর্বরোগের ওষুধ বলা হয়েছে। অপর দিকে কালোজিরা বিভিন্ন ঠাণ্ডা জাতীয় ব্যাধির ওষুধ ছাড়াও যকৃৎ, পাকস্থলী, মূত্রাশয়ের শক্তিবর্ধক। মহানবী সাঃ বলেছেন, ‘যখন রোগ যন্ত্রণা খুব কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি কালোজিরা, অতঃপর পানি ও মধু সেবন করবে।
হাদিস ও ইতিহাস বিশ্লেষকদের মতে নবীজীর প্রিয় খাবারের তালিকায় ছিল- তরমুজ, মধু, লাউ, দুধ, যাইতুন, খেজুর, ভুনা গোশত, পাখির গোশত, মাছ আর তিনি অত্যধিক গরম ও বাসি খাবার এড়িয়ে চলতেন। তিন দুধ ও মাছ যেমন কখনো একসঙ্গে খেতেন না, তেমনি দু’টি গরম, দু’টি ঠাণ্ডা, নরম বা আঠালো জিনিসও একসাথে খেতেন না। নবীজী আমাদের ক্ষুধার সাথে সামঞ্জস্যশীল এবং পরিমিত আহারেরও পরামর্শ দিয়েছেন।
৩। শেষ কবে আপনি বাংলাদেশের মানচিত্রের দিকে তাকিয়েছেন?
৪। বই ধার করে পড়া পাঠক, প্রকৃত পাঠক নয়।
৫। নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি, কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: মাথা আউলাবে কেন?
সহজ ভাবে ভাবুন। দেখুন।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
আমি রানা বলেছেন: এখন তো ভোগ বিধানের যুগ।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ভোগের চেয়ে বেশি ত্যাগে আনন্দ।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনাদি কাল থেকে সমাজ শাসন করছে পুরুষরা। কেয়ামত পর্যন্ত সেভাবেই চলবে। আপনি মানেন আর নাই মানেন। যদিও নারী আমাদের মাতা, ভগ্নি, কন্যা, স্ত্রী।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান। জীবনের সব ক্ষেত্রেই ইসলাম প্রযোজ্য। বিশ্বাসীদের এইটাই বিশ্বাস। অবিশ্বাসীরা কত কথাই বলবে। বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসীদের মধ্যে বিতর্ক একটা অর্থহীন জিনিস। তিক্ততা বৃদ্ধি ছাড়া কোনও লাভ হয় না। তাই আমি অবিশ্বাসীদের সাথে তর্কে যেতে পছন্দ করি না।
বাংলাদেশের মানচিত্র আমি না দেখে ২ মিনিটে আঁকতে পারতাম। এখন যেকোনো সময় কল্পনা করতে পারি তাই চোখে দেখার প্রয়োজন হয় না।
বই চুরি করে পড়তে হয় মার্ক টোয়েনের মত। ওনাকে কেউ জিজ্ঞেস করেছিল বই এলোমেলো ভাবে ঘরে ছিটিয়ে রেখেছেন কেন? উনি বলেছিলেন বইগুলি যেভাবে এনেছি বইয়ের শেলফ তো সেভাবে আনা যায় না। ছোটকালে বই ভাড়া নিয়ে পরেছি। এরকম দোকান ছিল।
এক সময় শুনতাম দেশে কাকের চেয়ে কবির সংখ্যা বেশী। এখন পরিসংখ্যান জানি না।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: করোনার বর্তমান পরিস্তিতি জানেন-
নতুন ৫৮ জনের শরীরে ধরা পড়েছে করোনা ভাইরাস।
মৃত্যু আরো তিন জন।
দেশে মোট আক্রান্ত ৪৮২, মৃত্যু ৩০।
সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ৩৬ জন।
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২১
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: ১ নম্বরের বিষয়ে একটু পড়ালেখা করতে হবে, যেহেতু আমি এই লাইনে নাই
২ নম্বরের সাথে একমত
৩ প্রতিদিন ই তাকাই, একটা বাজে অভ্যাস হচ্ছে আমি মোটামুটি প্রায় ৫৫ এর মত জেলা নিজে ঘুরেছি এবং ইচ্ছা আছে ৬৪ টা ঘোরার, একটা নেশা বলতে পারেন আরকি!
৪ এখন বই খুব কম কেনা হয় কিন্তু তারপরেও হয়ত বছরে প্রায় ৪০-৫০ টার মত নতুন বই পড়া হয় (সব পিডিএফ প্রায়) একসময়ে, আমার বাসায় বই রাখতাম বস্তায় ভরে, পরে গিয়ে বুক শেলফ এর ব্যবস্থা করেছি
৫ আমি ভাই, কবি না টোটালি ব্যবসায়ী, নিজে ব্যবসা করি না, কিন্তু মাথায় আইডিয়া ঘোরে প্রায় সবসময়েই
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:০০
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অতিক্রিয়া বিষয়টি নিয়ে গুগল করলাম । ইংলিশ বাংলা মিলিয়ে যা বুঝলাম অনেককিছু একসাথে মিলিয়ে কাজ করা বা অনেককিছু একসাথে মেইন্টেইন করা । কিন্তু এই অর্থের সাথে লেখাটির দুই জায়গায় ব্যবহৃত এই শব্দটির সংযোগ খুজে পাচ্ছিনা । যাক, লেখক ভালো বলতে পারবেন । আমার বোধগম্য হচ্ছেনা ।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক পরিশ্রম করেছেন। এখন বিশ্রাম করুন।
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার সকলে পোস্টে মন্তব্য করতে ভয় হয়, আপনি এক সাথে অনেক বিষয় উপস্থাপন করেন এবং তা সাংঘর্ষিক।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই টা একটা টেকনিক। হে হে
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একটু আগেই মানচিত্র দেখলাম
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতি মাসে কম পক্ষে ৫ বার মানচিত্র দেখবেন।
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চীজকেক খেতে খেতে আপনার লেখাটা পড়লাম। বড়ই আনন্দ পেলাম। আপনার লেখা পড়ে না......চীজকেক খেয়ে!!
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: চীজ কেক পেলেন কোথায়?? এই দুঃসময়ে!!
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
ইসিয়াক বলেছেন: অতিক্রিয়া মানে কি?
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: হাইপারথাইরয়েডিজম ।
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অতিক্রিয়া বিষয়টি নিয়ে গুগল করলাম । কিন্তু এই অর্থের সাথে লেখাটির দুই জায়গায় ব্যবহৃত এই শব্দটির সংযোগ খুজে পাচ্ছিনা । যাক, লেখক ভালো বলতে পারবেন । আমার বোধগম্য হচ্ছেনা ।
লেখকের কম্মনা্ অত্তিক্রিয়ার সংযোগ খুঁজে পাওয়া। উনি আমার প্রশ্নেরও পাশ কাটিয়ে গেছেন। যাবেনইতো !! উত্তর দিতে হলে জানতে হয়।
যথার্থ শব্দটি অতিক্রিয়া নয়, কথাটি হবে রতিক্রিয়া। এবার গুগল করুন মিলে যাবে। খানসাব শিখে নিন কোনটা অতিক্রিয়া আর কোনটি রতিক্রিয়া!! ছাগলে হাল চাষ হলে কেউ কি গরু কিনতো !!
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: নিজেকে খুব জ্ঞানী ভাবেন???
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০১
রাশিয়া বলেছেন: আপনি একই ব্লগে হিন্দু ধর্মের একটি বিধান নিয়ে সমালোচনা করলেন, আবার পরের পয়েন্টে ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠ নবীর গুণগান করলেন। মুসলিম হিসেবে এই কাজটা আপনার উচিত হয়নি। তাছাড়া মনু সংহিতা এমন কোন বিধান নয় যে হিন্দুরা তা মেনে চলতে বাধ্য। অতি ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা পর্যন্ত তাদের প্রাত্যহিক জীবনে মনুর বিধানের কোন ধার ধারেনা। আধুনিক হিন্দু ধর্ম অনেকটা নাস্তিকেরা যেটাকে মানবধর্ম বলে - সেই ধর্মে রূপ নিয়েছে (সংখ্যালঘুদেরকে অবশ্য মনুষ্য জ্ঞান না করে)। তাই হিন্দু ধর্মের কোন বিধান নিয়ে সমালোচনা করা মানে আসলে নিজের অজ্ঞতা প্রকাশ করা।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন।
আসলে করোনা পরিস্থিতিতে মাথা ঠিক কাজ করছে না।
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম মানুষকে বাঁচাতে পারবে না।
বাঁচাতে পারে বিজ্ঞান।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: এই সহজ হিসাব টাই তো নুরু সাহেব বুঝেন না।
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: ৪ নং ঠিক পুরোপুরিভাবে মেনে নেওয়া যায় না, প্রকৃত বই পেকারাই লাইব্রেরির সদস্য হয়ে, পরিচিতজনদের কাছে বই সংগ্রহ করে পড়ে; কারণ সব বই কারোর পক্ষ্যেই কেনা সম্ভব না ।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব একটা ভুল বলেন নাই।
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১০
আখেনাটেন বলেছেন: আপনাকে আমি আগেও বলেছিলাম অন্য কারো লেখা বা কোথাও থেকে হুবুহু কপি করে নিজের নামে চালানো একটি চরম খারাপ কাজ।
সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে আপনি ইচ্ছাকৃতভাবেই এই জঘন্য চৌর্যবৃত্তির কাজটি করছেন দীর্ঘসময় ধরে এবং আরো হতাশার বিষয় হচ্ছে এ নিকৃষ্ট কাজটিকে আপনি খারাপ চোখে দেখেন না। এটি কোনোভাবেই ভালো মানুষের লক্ষণ নয়।
উপরের কমেন্টে অনেকে 'অতিক্রিয়া' লেখাটিকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন। এবং আপনি যথারীতি ধোঁয়াশা রেখেছেন কারণ সে লেখাটি আপনি লেখেন নি বিধায় আপনার জানারও কথা নয় যে শব্দটি ভুল। (নিশ্চয় যেখান থেকে কপি করেছেন সেখানেও ভুল রয়েছে)
আবার বুদ্ধদেব গুহ'র লেখা কোট করেছেন, অথচ পাঠকেরা ভাবছে...
এখন ধরুন কেউ যদি আপনার এই নকল লেখা কপি করে আপনাকেই ক্রেডিট দিয়ে কোথাও প্রকাশ করে কি এক জগাখিচুড়ি অবস্থা হবে।
আপনি এমনিতেই ভালো লেখেন। সেটাই লিখতে থাকুন। কোথাও কোনো লেখা ভালো লাগলে তা নিজের মতো করে সাজিয়ে লিখুন। সমস্যা নেই। কিন্তু হবুহু কপি করলে অবশ্যই কোথা থেকে কপি করেছেন বা কোন লেখক তা উল্লেখ করুন। এমনি কি ফেসবুক থেকে কোনো স্ট্যাটাস কপি করে ব্লগে প্রকাশ করলেও উনার নাম উল্লেখ করুন। চুরি তা যত ছোটই হোক যিনি করেন তিনি 'চোর'।
পরীর বাবার লগডাউনের মাঝে এই ধরনের কাজ মানায় না। ভালো থাকুন।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: এত সিরিয়াস হচ্ছে কেন?
১। আমার পোষ্টের শিরোনাম কি? লক্ষ্য করেছেন?
২। মিথ্যা বলব না। কপি আমি করি।
৩। ঠিক আছে আগামী পোষ্ট গুলোতে আমি সাবধান থাকবো।
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এত সিরিয়াস হচ্ছে কেন? --- কী আশ্চর্য? একই ভুল বারবার করবেন আবার সেটা বললেও 'সিরিয়াস' হব কেন? সেজন্যই মন্তব্যে লিখেছিলাম'আরো হতাশার বিষয় হচ্ছে এ নিকৃষ্ট কাজটিকে আপনি খারাপ চোখে দেখেন না।'
১। আমার পোষ্টের শিরোনাম কি? লক্ষ্য করেছেন? --- শিরোনাম ওভাবে লিখে কি রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশের লেখাও নিজের নামে চালিয়ে দেওয়া যায়? কী অদ্ভুত যুক্তি?
ঠিক আছে আগামী পোষ্ট গুলোতে আমি সাবধান থাকবো। --- আগেও বলেছিলেন। আপনি বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ হলে অনেক ভালো করতেন রাজীব ভাই।
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ঠিক আছে।
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম মানুষকে বাঁচাতে পারবে না।
বাঁচাতে পারে বিজ্ঞান
সাজ্জাদ হোসেন, আপ্নার পর্যবেক্ষণ সঠিক
১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আমিও একমত।
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নিজেকে খুব জ্ঞানী ভাবেন???
সবার চেয়ে বেশী নয় তবে অনেকের থেকে বিশেষ করে
আপনার থেকেতো অবশ্যই !!
যে অতিক্রিয়া আর রতিক্রিয়ার পার্থক্য বোঝেনা !!!
১২ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে কিছু জ্ঞান দেন।
১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসিয়াক বলেছেন: অতিক্রিয়া মানে কি?
উত্তরে লেখক বলেছেন: হাইপারথাইরয়েডিজম ।
ফলাফল ইসিয়াক চুপ, আর তার চুপ থাকাতে লেখক বগল বাজাচ্ছেন ইসিয়াক ভাইকে বোকা বানিয়ে!!
খানসাব যে একজন !!!!!!!! তা বেশ জোরালো ভাবে তুলে ধরেছেন আখেনাটেন ভাই। এমন মন্তব্য আমি
প্রা/যসই করি খান সাবের লেখায়!! তিনি দিব্যি দিয়ে বলেন এটা তারই লেখা যেমন তার মিসির আলী,
জীবনের গল্প ৩১ পড়েলে বুঝতে পারবেন। যা হোক এবার আসি লেখকের হাইপারথাইরয়েডিজম ।
প্রসঙ্গে যাকে তিনি অতিক্রিয়ার সমর্থক বলে ইসিয়াক ভাইকে বোকা বানিয়েছেনঃ
হাইপারথাইরয়েডিজম । হলো মানুষ ও পশুর একটি রোগ যা থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে উৎপাদিত থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদনের স্বল্পতার কারণে হয়ে থাকে। থাইরয়েড হরমোন তৈরীর জন্য আয়োডিন লাগে, এবং সারা দুনিয়ার পরিসংখ্যানে আয়োডিনের অভাবই হাইপোথাইরয়েডিজমের সর্বপ্রধান কারণ। হাইপোথাইরয়েডিজমের উপসর্গ হলোঃ
রাগী ঠাণ্ডা সহ্য করতে না পারা, ঠাণ্ডার প্রতি স্পর্শকাতরতা বৃদ্ধি পায়। ওজনবৃদ্ধি, এমনকি কম খেলেও।
শরীরে আন্তঃকোষীয় কলা বৃদ্ধি ও পানি জমা শুরু। ব্রাডিকার্ডিয়া (নাড়ির গতি হ্রাস পাওয়া—স্পন্দন মিনিটে ষাট বারেরও কম হয়)
ঘামের পরিমাণ হ্রাস পাওয়া। ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া ।পেশিতে হালকা ব্যাথা বা ক্রাম্প - প্রধানতঃ মাসল হাইপোটোনিয়া বা শৈথিল্যের কারণে। দৈহিক অবসাদ বা অস্বস্তি এবং সারা দেহে এবং অস্থিসন্ধিতে (অর্থাৎ গাঁটে) ব্যাথা ।
বিষণ্ণতা বা মানসিক অবসাদগ্রস্থতা যাকে সিউডো-ডিপ্রেশন বলা হয়। গলগণ্ড থাকতে পারে, বা নাও থাকতে পারে।
চিকন, ভঙ্গুর আঙ্গুলের নখ চিকন, ভঙ্গুর চুল, বেশি চুল পড়া । মলিনতা কোষ্ঠকাঠিন্য রজঃস্রাব প্রাথমিক দশায় বৃদ্ধি পেতে পারে।
হাইপোথাইরয়েডিজমের সাথে অতিক্রিয়ার সম্পর্ক কি করে গুলিয়ে ফেললেন খানসাব বুঝতে পারলামনা। টুকলিফাই করলে যা হয়।
১২ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে তো আপনি গলা টিপে ধরেছেন।
বাচতে দিবেন না আমাকে?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
১৪২
১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
১। পতির সব দোষই নিবরে সহ্য করবে পত্নী কিন্তু পত্নীর কোন দোষ করা যাবে না। পতির পরস্ত্রীতে আসক্ত হওয়াটা কোন দোষের নয়। মনু তার অপর এক বিধানে বলেছেন পতির মৃত্যুর পর পত্নীর পুনরায় বিয়ে করা যাবে না। কিন্তু পত্নীর মৃত্যু হলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ পুনরায় বিয়ে করতে পারবে। পুরুষ তার অতিক্রিয়া নিবৃত্ত করার জন্য পুনরায় বিয়ে করতে পারবে কিন্তু যে মেয়ের স্বামী বিবাহের রাতে কিংবা বিবাহের দু'তিন মাসের মধ্যে মারা যায়; সেই মেয়েকে কেন সারাটি জীবন বিধবা সেজে থাকতে হবে? মনুর বিধানে মেয়েদের অতিক্রিয়ার কি কোনই মূল্য নাই?
এটা হিন্দু সমাজের বিধান, মুসলিম সমাজে নয়। হিন্দু পুরোহিতরা তাদের নিজেদের ইচ্ছামতো/পুরুষদের স্বার্থে নিয়ম নীতি প্রচলন করতেন। সমাজের উচুতলার মানুষদের জন্য এক বিধান আর নিম্নশ্রেণীর জন্য অন্য বিধান !
খানসাব অতিক্রিয়া মানে কী? বেশী কাজ নাকি অন্য কিছু !! মাঝে মাঝে কি যে লেখেন মাথা আউলা হেযে যায় !!