নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের বঙ্গবন্ধু

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:০৮



দেশ স্বাধীন হলো।
পঞ্চাশ বছর হয়ে গেল। অনেক ব্লগারকে দেখেছি- তারা বলেন, যুদ্ধের পর শেখ মুজিব এটা কেন করেন নি। ওটা কেন করলেন। তাকে কেন ডাকেন নি। তাকে কেন বাদ দিলেন ইত্যাদি নানান রকম কথা বলেন। তারা এত এত নানান রকম কথা বলেন, তারা একটা কথা বুঝেন না- পঞ্চাশ বছর আগের সময়টা আর এখনকার সময়টা এক নয়। বর্তমান সময় দিয়ে ৭১ কে বিচার করলে বিরাট গন্ডগোল বেঁধে যাবার কথা।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে দেশে ফিরলেন। পুরো দেশের তখন অবস্থা ভবয়াবহ। সব রাস্তাঘাট ভাঙ্গা। শিল্প কারখানা ধ্বংস হয়ে আছে। মানুষের থাকার ব্যবস্থা নেই। খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। সমস্ত ঘর বাড়ি আগুনে পোড়া। এমন কি গ্রামের পর গ্রাম ধ্বংস। যত্রতত্র মৃত মানুষ। এক কথায় পুরো দেশ তছনছ, ভয়াবহ বিধ্বস্ত।
বঙ্গবন্ধু দেশ গড়ার কাজে হাত দিলেন। পুরো দেশের মানুষ তার সমস্ত কথা মেনে নিয়ে দেশ গড়ায় মন দিল। একজন যোগ্য নেতার কারনে- খুব দ্রুত একটা বিধ্বস্ত দেশ বদলাতে শুরু করলো এবং বদলে গেল। বঙ্গবন্ধুর খাওয়া নেই, ঘুম নেই। তিনি এক দেশে থেকে আরেক দেশে যেতে শুরু করলেন। বাংলাদেশের অবস্থা তাদের সামনে তুলে ধরছেন। একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের পরিবর্তনের জন্য বর্হীবিশ্বের বড় বড় নেতাদের সাথে আলোচনা করতে থাকলেন। বঙ্গবন্ধুর খাওয়া নেই, ঘুম নেই। নিজের পরিবারের দিকে তাকানোর সময় নেই।

মোটামোটি এক বছরের মধ্যে পুরো দেশকে একটা নিয়মের মধ্যে এনে ফেললেন। পুরোনো কলকারখানা আবার নতুন করে চালু হলো। মানুষজন কাজে যোগ দিল। কৃষক, শ্রমিক এবং শিক্ষিত সমাজসহ সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে শুরু করলো। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিব এক ভাষনে বলেছেন, কৃষক দুর্নীতিবাজ না, শ্রমিক দুর্নীতিবাজ না। দুর্নীতিবাজ হলো শিক্ষিত সমাজ। যারা বড় বড় পদে আছে। এরা জাতীর শত্রু। সেই ভাষনে বঙ্গবন্ধু আরও বলেন, যারা তাদের দ্বায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে না- তারাও দুর্নীতিবাজ, যারা কাজে ফাঁকি দেয় তারাও দুর্নীতিবাজ, যারা সত্যকে ডেকে রাখে তারাও দুর্নীতিবাজ। সবাই ৭ই মার্চের ভাষন নিয়ে হই চই করে। এই ভাষন আমারও অনেক প্রিয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অন্যান্য ভাষন অতি চমৎকার। সবার শোনা উচিত। বুঝা উচিত। বুকে ধারন করা উচিত।

যারা ওই সময় খারাপ কাজ করেছে তার দায় দায়িত্ব বঙ্গবন্ধুর নয়।
ধরুন, আমাদের পরিবারের প্রধান আমার বাপ। এখন আমি যদি খারাপ কাজ করি তার দায় দায়িত্ব আমার বাপের না, আমার। আমার বাপকে দোষারোপ করলে সেটা অবিচার হবে। আমি বিশ্বাস করি, যদি বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতেন তাহলে আজ আমাদের দেশ মালোশিয়া আর সিঙ্গাপুরের চেয়ে উন্নত হতো। পাকিস্তান যুদ্ধে হেরে গিয়েছে, কিন্তু কিছু পাকিস্তানি আজও আমাদের দেশে রয়ে গেছে। এরাই সুযোগ খুজে প্রতিনিয়ত দেশটার বারোটা বাজাতে। পরিবারের একজন ভালো হলে- হয় না। সবাইকেই ভালো হতে হয়। ঠিক তেমনি একটা দেশের একজনকে ভালো হলে হয় না, দেশের সবাইকে ভালো হতে হয়। তবেই তরতর করে দেশের উন্নতি হয়। ১৮ কোটি মানুষকে এক লাইনে নিয়ে আসা চারটেখানি কথা নয়। আমার এক শিক্ষক সব সময় বলতে- বাবা'রা লাইনে থাকিস।

দেশ স্বাধীন হলো ৫০ বছর হয়ে গেল, এই পঞ্চাশ বছরে দেশ যে পরিমান উন্নত হওয়ার কথা ছিল সেই পরিমান উন্নত হয়নি। লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দুষ্টলোকে ভরে গেছে দেশ। তারা উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্ত করছে। দেশ থেকে দুর্নীতিবাজদের ঝাড়ু জুতা দিয়ে পিটিয়ে বের করে দেওয়া দরকার। দুর্নীতি বন্ধ করতে পারলে, দেশের ৭০% সমস্যা অটোমেটিক মিটে যাবে। সরকারের উচিত দুর্নীতিবাজদের ব্যাপারে আরও সর্তক হওয়া। দেশের সমস্ত দুর্নীতিবাজদের অর্থ ছিনিয়ে নিয়ে সরকারি কোষাগারে রাখা। সেই অর্থ দিয়ে দেশের কল্যানে কাজ করা। আজকে চীন কোথায় চলে গেছে! শিল্প কলকারখানায় কত উন্নত। আর আমরা সামান্য একটা সেলাই মেশিনের সুঁই বানাতে পারি না। সামান্য সুঁই ইন্ডিয়া থেকে আনতে হয়, চায়না থেকে আনতে হয়।

বঙ্গবন্ধুর ব্যাক্তিত্ব আমার দুর্দান্ত লাগে।
তার হাঁটা, কথা বলার স্টাইল, পাইপ টানার স্টাইল- আমাকে মুগ্ধ করে। আমাকে মুগ্ধ করে তার কালো মোটা ফ্রেমের চশমা। এক কথায় তিনি অসাধারন। তার তুলনা হয় না। তিনি এই বাংলায় জন্মেছিলেন বলে আজ আমরা স্বাধীন। তিনি সারা জীবন দেশ আর দেশের মানুষকে ভালবেসে গেছেন। নিজের পরিবারকে সময় দেননি। বেশির ভাগ সময়ই তাকে কারাগারে থাকতে হয়েছে। ত্যাগ করতে হয়েছে নিজের আনন্দ, আরাম, আয়েশ। এরকম রাজনীতিবিদ আমাদের দেশে আর একজনও নেই। আমার বাপ বঙ্গবন্ধুর মহা ভক্ত। ছোটবেলায় দেখেছি আমাদের বসার ঘরে আব্বা বঙ্গবন্ধুর বিশাল এক ছবি টানিয়ে রেখেছে? শুধু আমার বাপের না, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আমার বুকেও। কোটি বাঙালীর অন্তরে সে বেঁচে আছে, বেঁচে থাকবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সদ্য স্বাধীন দেশে অনেক সমস্যা ও সীমাবদ্ধতার মাঝে বংগবন্ধু চেষ্টা করেছিলেন অপামর জনগন তথা দেশের উন্নয়নের জন্য।বংগবন্ধু নীতি ও আদর্শের যথাযথ বাস্তবায়ন করতে সময় পাননি ।যদি বংগবন্ধু জীবিত থাকতেন অনেক আগেই দেশ আরো অনেক সামনে এগিয়ে যেত।
এখনো সবাই যদি বংগবন্ধুর নীতি ও আদর্শকে যথাযথ অনুসরন করে, সবাই যদি লাইনে থাকে তাহলে দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব।
কিন্তু,এখন প্রকৃত দেশপ্রেমিক থেকে দুষ্টু লোকের সংখ্যা বেশী,তাই সেভাবে কাংখিত উন্নয়ন হচছেনা।

তারপরেও বংগবন্ধুর সূযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: এখনো সবাই যদি বংগবন্ধুর নীতি ও আদর্শকে যথাযথ অনুসরন করে, সবাই যদি লাইনে থাকে তাহলে দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব।


সুন্দর কথা বলেছেন।

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:২২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: অনেক বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



কয়েক কোটীর মতো আমি নিজেও শেখ সাহেবের সাপোর্টার। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বলতে যেসব দেশ বুঝায়: জাপান, জার্মানী, বৃটেন, রাশিয়া, কোরিয়া, ভিয়েতনাম, আজকের সিরিয়া, বাংলাদেশে সেইভাবে বিধ্বস্ত হয়নি।

শেখ সাহবের শুরুটা ছিলো ভুল: তিনি দেশ গড়ার কাজে হাত দেননি, মানুষকে দেশ গড়ার কাজে লাগাননি। আমাদের পোড়াঘর আমরা ১৯৭৩ সালে নিজেরা আবার তুলেছি। উনি দরকারী কাজ কোনটাই করেননি; উনি খালি অপ্রয়োজনীয় বক্তব্য দিয়েই সময় কাটাচ্ছিলেন।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: খুব কঠিন মন্তব্য করলেন!!

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: দেখুন বঙ্গবন্ধু কে অবশ্যই শ্রেষ্ঠ একজন নেতা। ঠিকঠাক মত প্রমোট করা গেলে হয়ত মহাত্মা গান্ধী এর মত আন্তর্জাতিক নেতা হওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু উনাকে নিয়ে আমার আপত্তি অন্য জায়গায়। আমি একটু খোলাসা করে বলি, আশা করি আমার পয়েন্ট অব ভিউ ধরতে পারবেন।

যেকোনো কিছুর শুরু দারুণ হতে হয়। দেশ স্বাধীন হইছে, দেশ যুদ্ধ বিধ্বস্ত এইটা দেশের মানুষ জানত। শেখ মুজিব খুব ভাল একটা কাজ করেছেন ৭২ এ নির্বাচন দিয়েছেন। এইবার বলি একটা সরকারের কাজ হচ্ছে পলিসি মেকিং করা। সংসদে সাংসদদের কাজ হচ্ছে এলাকা ভিত্তিক পলিসি মেকিং করা। রাস্তাঘাট, মসজিদ মন্দির উদ্বোধন করা এদের কাজ না। আমাকে ৭২ এর নির্বাচিত সরকারের একটা পলিসি দেখান, যে বাংলাদেশ এইভাবে চলবে, আমাদের গোল এই। বক্তৃতায় দেশের মানুষকে ঠিক করার আহ্বান জানানো এক কথা আর দুর্নীতি যাতে চাইলেও না করতে এমন ব্যবস্থা করা আরেকটা ভিন্ন জিনিস। এইসব বক্তৃতা একটা গুসবাম্প দেয় কিন্তু পলিসি মেকিং এ খুবই দুর্বলতা। এর রেশ আমরা এখনো বয়ে বেড়াচ্ছি। তখন দেশ গঠনে একটা উত্তেজনায় ছিল, যদি ঠিকঠাক মত এইসব পলিসি মেকিং করা যেত দেশ অটোমেটিক ঠিক হত।

অনেকেই শিকার করতে চায় না দেশে ৭৪ এ একটা দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, এমন যদি হত দেশে খাদ্য হয় নাই, অনাবৃষ্টি ছিল তাই ফসল নষ্ট হইছে এমন হলে মানুষ বুঝত। কিন্তু সমস্যাটা ছিল দুর্নীতিতে। মানুষ এইসব নিয়ে বিরক্ত ছিল। আমি বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন পূর্ব ভাষণ শুনলে যেরকম ব্যক্তিত্ব পাই, স্বাধীন উত্তর ভাষণ সেরকম ব্যক্তিত্ব পাই না। উপদেশ ভিত্তিক ভাষণের পাশাপাশি সেই রিলেটেড কিছু আইন অথবা রুলস রেগুলেশন তৈরি করা দরকার ছিল। উনি সেইসময় চাটুকার আর সত্যিকারের দেশপ্রেমিক এদের চিনতে ভুল করেছেন। গান্ধী আর বঙ্গবন্ধু এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য এই দুই জায়গায়- গান্ধী এক বছরের ও কম সময় পেয়েছিলেন ফলে উনি পলিসি মেকিং এ তেমন কিছুই করতে পারেন নাই কিন্তু এর ফলে নেহেরু কাজ করার বেশ ভাল সুযোগ পেয়েছেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু পলিসি মেকিং এর বেশ সুযোগ পেয়েছিলেন কিন্তু উনি ব্যর্থ ছিলেন। একটা দেশ স্বাধীন করার নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্যতা যার থাকে সে অবশ্যই দেশ আরও ভাল করে সাজাত পারত- এবং এইদিকেই উনি ব্যর্থ।

আমি বারবার পলিসি মেকিং বলছি। এইটা আসলে কি একটু বলি? দেশ কি কৃষিভিত্তিক হবে নাকি শিল্পভিত্তিক নাকি মিশ্রণ এইরকম একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার দরকার ছিল- মাও সে তুং এর মত । বঙ্গবন্ধু কি আজীবন প্রেসিডেন্ট থাকবেন নাকি ৫ বছর পর পর নির্বাচন দিবেন- ওয়াশিংটন এর মত। দেশে কি বহুরাজনিতিক দল থাকবে? দেশের কত পারসেন্ট মানুষ পড়াশুনা করবে? এর কিভাবে জব পাবে? এইগুলো হচ্ছে পলিসি এইগুলো স্পষ্টভাবে কাজে কর্মে ফুটায়ে তুলা উচিত ছিল। যা হয় নাই বলে আমি মনে করি।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন। উনি মাত্র ৫ বছর সময় পেয়েছেন। এই পাঁচ বছর উনি জান জীবন দিয়ে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে গেছেন দেশের জন্য। কিন্তু উনার আশেপাশের লোকজন ভালো ছিলো না। একা আর কতদূর এগিয়ে যাওয়া যায়।

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিরাট নেতার কাছে দাবি ও থাকে বিরাট।
তবে তিনি তাঁর সহযোগীদের মধ্য থেকে তেমন কোনো সহযোগিতা পাননি।
তার চারপাশের বড় নেতাদের বেশিরভাগই ছিল বিশ্বাসঘাতক।

সেই কারণেই আমরা দেখতে পাই 15 ই আগস্ট এর পরে মোশতাক সরকারের মন্ত্রিসভায় বেশিরভাগ মন্ত্রী আগের সরকারের। এটা একটা অত্যন্ত লজ্জা ও পরিতাপের ব্যাপার।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

অন্তরা রহমান বলেছেন: একটা দেশের জাতির পিতাকে নিয়েও যখন জাতির মধ্যে মতভেদ থাকে, তখন সেই জাতির কপালে কি আছে বলতে বিশেষজ্ঞ হওয়া লাগে না।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: দুই লাইনে হাজার কথা বলে দিয়েছেন।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শেখ মুজিবের তুলনা শেখ মুজিবই।পরাধীন দেশকে স্বাধীন করার জন্য ওনার জন্ম।দেশ স্বাধীন করার মন্ত্র ওনার জানা ছিল,কিন্ত দেশ গড়ার মন্ত্র জানা ছিল না।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ হা দেশ গড়ার জন্য যতটূকু সময় দরকার ততটূকু পান নি। তার আগেই তো তাকে হত্যা করা হলো।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০১

ঘরহীন বলেছেন: সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি। মনে হয় না এমন নেতা আর আসবে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: না আসবে না।

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মহাত্মা গাঁধীর চেয়েও বড় নেতা।
বঙ্গবন্ধুর যত ভুলই থাকুক না কেন, তবুও তিনি জাতির পিতা।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: শেষ কথা বলে দিয়েছেন। এর পর আর কোনো কথা থাকে না।

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৫৭

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: সহ্স্র বছরের স্রেষ্ঠ বাংগালি তিনি

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.