নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
একবার ভেবে দেখুন,
একজন জলজ্যান্ত মানুষকে মুখ কালো কাপড় দিয়ে ডেকে, ধরে নিয়ে যাচ্ছে- তাকে ফাঁসি দিবে! এই আধুনিক যুগে এটা কি করে সম্ভব? আরেহ ভাই আপনাদের ধর্মই তো বলছে মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। তাহলে সেরা জীবকে ভালো হওয়ার সুযোগ না দিয়ে কেন তাকে ফাঁসি দিচ্ছেন? মানুষ তো ভুল করে শিখে। অনেক সময় মানুষ যখন অন্যায় কাজ করে তখন সে বুঝতে পারে না। অন্যায় কাজটা করার পর অনুভব করে 'ভুল করে ফেলেছি'। এই যে সে বুঝতে পারলো- 'ভুলটা' করে ফেলেছি। এজন্যই সে মানুষ। তাকে শুধরানোর জন্য সময় দিতে হবে। এরপর সে হয়তো মহৎ কাজ করতে পারবে। মানুষের অনেক ক্ষমতা। আজকের আধুনিক বিশ্ব মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রমের দান। হাজার হাজার বছর লেগেছে গুহা থেকে বের হয়ে আধুনিক সভ্যজগত গড়তে। আকাশ থেকে ফেরেশতা বা জ্বীন নেমে এসে আমাদের পৃথিবী গড়ে দেয়নি।
ইসলামেই মৃত্যুদন্ডের বিধান আছে।
আপনি কি কোরান বদলে ফেলতে পারবেন? ১৪০০ বছর আগের নিয়মে কেন আমাদের চলতে হবে? এটা আধুনিক বিশ্ব। যুগ বদলে গেছে। ইসলামিক শরিয়া আইন অনুযায়ী মৃত্যুদন্ড একটি প্রচলিত শাস্তি। আসলে আমি ইসলামের আলোচনায় যাবো না। আমি সময় নষ্ট করবো না। কারন, আমাদের রাষ্ট্র ইসলামের নিয়মে চলে না। রাষ্ট্র চলে সংবিধান অনুযায়ী। সংবিধান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক করতে হবে। সারা পৃথিবীতে ১৪২টি রাষ্ট্রে মৃত্যুদণ্ড নেই, মাত্র ৫৬টি রাষ্ট্র মৃত্যুদণ্ডের বিধান বলবৎ আছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, ১৪২ দেশ এখন আর মৃত্যুদণ্ড চর্চা করছে না। প্রকৃতপক্ষে সারা বিশ্বে যতগুলো মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়, এককভাবে চায়না তার চেয়ে বেশী মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে। আমি এক কথায় বলতে চাই- একজন অপরাধীকে ভালো হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। সে যত বড় অন্যায় করুক না কেন। কোনো মানুষ'ই জেন শুনে বুঝে অন্যায় করে না। এই সমাজে যাদের প্রচুর টাকা আছে, তাঁরা টাকা দিয়ে অন্যায় কাজ করার। এবং যাদের প্রচুর টাকা নেই, তাঁরা অন্যায় কাজ করে।
মানুষ হত্যা একটা অপরাধ।
সমাজ হত্যাকে ঘৃণা করে। হত্যাকারীকে ঘৃণা করে। কিন্তু হত্যার শাস্তি হিসেব সেই হত্যাই যখন রাষ্ট্র ঠান্ডা মাথায় কোন হত্যাকারীর উপর আরোপ করে তখন সেই সমাজকে সভ্য সমাজ বলা যায় না। জীবন কেড়ে নেবার অধিকার হত্যাকারীরও নেই, হত্যার বিচারকার্য পরিচালনা করা রাষ্ট্রেরও নেই। ইংল্যান্ডে রানী প্রথম এলিজাবেথের সময় পকেটমারের শাস্তি ছিল মৃত্যুদন্ড। জনসমক্ষে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার সময় সেই ভীড়ের মধ্যে পকেটমারেরা তাদের কাজ ঠিকই চালিয়ে যেত। খুনের বদলে মৃত্যুদন্ড দিয়ে খুন করা যায় না। কেউ কারো চোখ উপড়ে নিলে রাষ্ট্র তার চোখ উপড়ে নিতে পারে না, কেউ এসিড নিক্ষেপ করলে রাষ্ট্র তাকে শাস্তি হিসেবে এসিড নিক্ষেপ করতে পারে না। কারণ, এগুলো ভয়াবহ। এক হাদীসে পড়েছিলাম, নবীজি এক ব্যাক্তির চোখ উপড়ে নিতে বলেছিলেন। কারন সেই ব্যাক্তি অন্যের ঘরে উঁকি দিতো। কারো ঘরে উঁকি দিলে চোখ উপড়ে নিতে হবে! এটা ভীষন অমানবিক। সম্ভবত এটা জাল হাদীস হবে।
সারা বিশ্ব থেকেই মৃত্যুদন্ড বাতিল করা উচিত,
সেই সাথে আমাদের দেশে প্রেসিডন্ট এর ক্ষমা করা বিষয়ক আইনের সংশোধন প্রয়োজন। সহজ সরল কথা হলো- আইন ঠিক মতো প্রয়োগ হলে এবং বিচার ব্যবস্থা সৎ থাকলে মৃতুদণ্ডের প্রয়োজন হয় না। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান সহ অনেক ইউরোপীয় দেশ এবং কানাডাতে মৃত্যুদণ্ড নেই। কিন্তু ওই সকল দেশে অপরাধের পরিমান যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের চাইতে অনেক কম। অপরাধ করলেই শাস্তি দেয়া যাবে না। বরং নিজের কৃতকর্ম সংশোধন করার সুযোগ দিতে হবে। আমার বাবা মাকে কেউ যদি হত্যা করে সেই ক্ষেত্রেও আমি জেলই দাবী করব। আমাকেও যদি কেউ হত্যা করে, আমি চাইব না তার মৃত্যুদন্ড হোক। কোনকিছুর জন্যই কাউকে মারা যায় না। আপনার আমার বাবা মাকে হত্যা করলেও না, আপনার আমার বোন বা স্ত্রীকে ধর্ষণ করলেও না। কোন কিছুর জন্যই না। আধুনিক পৃথিবীতে মানুষকে ধার্মিক নয় মানবিক হতে হবে। তাহলেই অপরাধ কমে যাবে।
একজন মন্দ মানুষকেও ভালো পথে আনা সম্ভব।
তাকে ভালো হওয়ার জন্য সময় দিতে হবে। তার আগেই যদি তাকে ধরে বেঁধে ফাঁসি দিয়ে দেই- তাহলে কেমনে হবে? আমি একজন মানবিক মানুষ। আমি মৃত্যুদন্ড পছন্দ করি না। একজন অপরাধীকে ভালো হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। আমার প্রিয় শহর আমস্টারডাম। শুনেছি সে দেশে কেউ অপরাধ করে না। জেলে কোনো কয়েদী নেই। কেউ অন্যায় বা দোষ করলেও পুলিশ তাকে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়। তাতেই কাজ হয়। মামলা টামলা করতে হয় না। জেল জরিমানাও করতে হয় না। একজন আধুনিক মানুষ, একজন শিক্ষিত মানুষ এবং একজন মানবিক মানুষ মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে কখনই থাকবে না। আমার ভাবতে ভালো লাগে, আধুনিক পৃথিবী হবে সুন্দর। আনন্দময়। মানুষ যত মানবিক হবে, পৃথিবী তত সুন্দর হবে।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: এটা নিদিষ্ট নয়।
কোনো কোনো বছর ২ টা ফাঁসি হয়। আবার কোনো কোনো বছর ১৭ টা ফাঁসি হয়।
২| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ভাবনা সঠিক, ধরা খাবার সম্ভাবনা?
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: যেহেতু ভাবনা সঠিক তাই আর কোনো সমস্যা নাই।
৩| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪১
নতুন বলেছেন: একবার ভেবে দেখুন,
একজন জলজ্যান্ত মানুষকে মুখ কালো কাপড় দিয়ে ডেকে, ধরে নিয়ে যাচ্ছে- তাকে ফাঁসি দিবে! এই আধুনিক যুগে এটা কি করে সম্ভব? আরেহ ভাই আপনাদের ধর্মই তো বলছে মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। তাহলে সেরা জীবকে ভালো হওয়ার সুযোগ না দিয়ে কেন তাকে ফাঁসি দিচ্ছেন? মানুষ তো ভুল করে শিখে। অনেক সময় মানুষ যখন অন্যায় কাজ করে তখন সে বুঝতে পারে না। অন্যায় কাজটা করার পর অনুভব করে 'ভুল করে ফেলেছি'। এই যে সে বুঝতে পারলো- 'ভুলটা' করে ফেলেছি। এজন্যই সে মানুষ। তাকে শুধরানোর জন্য সময় দিতে হবে। এরপর সে হয়তো মহৎ কাজ করতে পারবে।
প্রথমেই সরি বলে নিচ্ছি উদাহরনটার জন্য।
ধরুন একজন মানুষ আপনার মেয়ে কে হত্যা করলো। তাকে কি করবেন? তাকে আপনি তার ভুল বোঝার সময় দেবেন? সে মহত কাজ করতে পারে সেই সময় দেবেন?
আমার ডানার গায়ে কেউ হাত তুললে সেই হাত আমি ভেঙে দেবো। আর যদি আরো খারাপ কিছু হয় তবে আইনেের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেই তার সাজা দেবো। তার জন্য যেই পরিনতি ভোগ করতে হয় সেটা পরে দেখা যাবে।
প্রিয়জনকে না হারালে এই বিষয়টা বোঝা যাবে না। তাই আপনি মৃত্যুদন্ড নিষেধের পক্ষে কথা বলছেন।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি ধার্মিক মানুষ। ধার্মিক থেকে মানবিক হন, তখন দেখবেন আপনার চিন্তা ভাবনা বদলাবে।
৪| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি অপরাধীর মৃত্যু দণ্ডের পক্ষে।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি স্যার কঠোর মানুষ। আমি ভাই জীবনে একটা মূরগী জবো করি নাই। কোনো দিন গরু জবো দেখি নাই।
৫| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তা কখনো হবার নয়। কোন ঘাতক যদি আপনার স্ত্রী এবং ২ কন্যাকে হত্যা করে তখন আপনি কি চাইবেন সে বেঁচে থাকুক?
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কি চাই সেটা লেখায় বলে দিয়েছি।
৬| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫১
নতুন বলেছেন: আরেকটা জিনিস হলো যে একজন মানুষ মৃত্যুদন্ডের যোগ্য অপরাধ করলো সে তো ইচ্ছা করেই করলো। তার মানে সে যেনে শুনেই অপরাধটা করেছে। এটা ঐ মানুষটার চয়েস। সে তার প্রতিশোধ নিয়েছে বা ইচ্ছে পুরন করেছে যদিও যানে এই কাজের সাজা মৃত্যুদন্ড। তাই এটা সে বেছে নিয়েছে, সমাজ তার উপরে চাপিয়ে দেয় নি।
আত্নরক্ষার জন্য কোন মানুষকে হত্যা করলে তার সাজা মৃত্যুদন্ড হয়না।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি জানেন না বাংলাদেশে অপরাধ করে ধনী ব্যাক্তিরা। অথচ তাদের কোনো সাজা হয় না। খোজ নিলে জানা যাবে এই মুহুর্তে কারাগারে যারা আছেন, তাঁরা গরীব। কারন তাদের টাকা থাকলে কোনো না কোনো ভাবে তাঁরা ঠিক বের হয়ে আসতো। অপরাধ যত বড়ই হোক না কেন।
৭| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
যারা যারা "আপনার বউমেয়ে" দিয়ে উডাহরণ দিচ্ছেন, তাদের জন্য ভালো খবর হলো, আইন প্রণেতাদের বউবেটী প্রতিদিন নিহত হচ্ছে না।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কলিজায় আঘাত করে তাঁরা আমাকে আহত করতে চাচ্ছে। করুক। আমি অনেক আঘাত সহ্য করা লোক।
৮| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:১০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে আপনি ধার্মিক মানুষ। ধার্মিক থেকে মানবিক হন, তখন দেখবেন আপনার চিন্তা ভাবনা বদলাবে।
ধামিকতার সাথে মৃত্যুদন্ডের সম্পর্ক নাই। এইটা মানব ইতিহাসের শুরু থেকেই চলে আসছে।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব ধার্মিকতার সাথে মৃত্যুদন্ডের কিছুটা সম্পর্ক আছে। বা বলা যায় সামঞ্জস্য আছে।
আপনি যদি সার্ভে করেন তাহলে দেখবেন- যারা ধার্মিক তাঁরা মৃত্যুদন্ডের পক্ষে থাকবে। আর মানবিক মানুষেরা মৃত্যুদন্ডের বিপক্ষে থাকবে।
৯| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আইন পরিবর্তনের চেয়ে প্রয়োগটাই মূল বিষয়।
আপনি আইন অনুযায়ী (সকলের জন্য) দ্রুত বিচার শেষ করে সঠিক সাস্তির ব্যবস্থা করতে পারলে কঠোর আইনের দরকার পরবে না। সেটা আমাদের দেশে হচ্ছে না, আইন কঠোর করা হচ্ছে, বিচার আর প্রয়োগ হচ্ছে অনৈতিক।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: একদম আসল পয়েন্ট টা ধরেছেন।
কথা হচ্ছে আমাদের দেশটা ছোট এবং গরীব দেশ। সবচেয়ে দুঃখজনক মানুষ গুলো অসৎ। এজন্যই ভালো কিছু করা সম্ভব হয় না।
তবে আমাদের আশাবাদী হতে হবে। মানবিক হতে হবে।
১০| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:২২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমি মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে। গাজীপুরে শিশু ধর্ষণ হয়েছে। শিশুটার বাবা এবং শিশু দুজনে আত্মহত্যা করেছে। আমি ওই ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড চাই।
কোন একসময় মৃত্যুদণ্ড চাইতে শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলাম।
সঠিক বিচার যদি মৃত্যুদণ্ড ধার্য হয় তবে সমস্যা দেখি না।
এখানে ধার্মিকতা , মানবতা টেনে আনা অমানবিক বলেই বিবেচনা করি।
০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: নিষ্ঠুর হবেন না। প্লীজ।
মানুষ অনেক সময় বুঝে না বুঝে অনেক অন্যায় কাজ করে ফেলে।
প্রকিতি মানুষকে ভালোবাসে। খুব ধীরে ধীরে একটা জীবন সৃষ্টি হয়। সেই জীবনকে ভালো হওয়ার সুযোগ না দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
আপনি যদি ঈশ্বর বিশ্বাসী হোক, তাহলে আপনি মৃত্যুদন্ড চাইতে পারেন না। কারন মানুষকে তার পাপের শাস্তি দিবেন আল্লাহ।
পৃথিবী টিকে আছে মানবতার উপর।
১১| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সময়ের চাহিদায় অনেক দেশ থেকে মৃত্যুদন্ড
তুলে দেয়া হয়েছে কিন্ত্য ফলাফল লাভজনক
হয় নি! হিংস্র পশুকে যতই মানবতা শিখান না
কেনো সুযোগ পেলেই সে আপনার প্রাণ সংহার
করবেই। তাই তাকে তার প্রাপ্য সাঁজা নিশ্চিত
করুন।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষকে মানবতা শেখানো যায় না। কিন্তু পশুকে সেখানো যায়। ইচ্ছা হলে ইউটিউবে দেখে নিন।
১২| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি জানেন না বাংলাদেশে অপরাধ করে ধনী ব্যাক্তিরা। অথচ তাদের কোনো সাজা হয় না। খোজ নিলে জানা যাবে এই মুহুর্তে কারাগারে যারা আছেন, তাঁরা গরীব। কারন তাদের টাকা থাকলে কোনো না কোনো ভাবে তাঁরা ঠিক বের হয়ে আসতো। অপরাধ যত বড়ই হোক না কেন।
সেটা অন্য সমস্যা সেইটা আলোচনার বিষয় না।
একজন মানুষকে যে হত্যা করে, শিশু ধর্ষন করে হত্যা করে তাকে আপনি কিভাবে মৃত্যুদন্ড চান না?
ঐ শিশু সহ তার বাবা মা ও মানুষিক ভাবে মৃত্যু বরন করে।
বুঝতে পারছি আপনি সম্ববত বুঝে শুনেই একটু ক্যাচাল লাগাইতেই এই রকমের পুস্টাইছেন
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যে ক্যাচাল শব্দটা ব্যবহার করে আমার মন্তব্য করার মুডটাই নষ্ট করে দিলেন।
১৩| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জনাব ধার্মিকতার সাথে মৃত্যুদন্ডের কিছুটা সম্পর্ক আছে। বা বলা যায় সামঞ্জস্য আছে।
আপনি যদি সার্ভে করেন তাহলে দেখবেন- যারা ধার্মিক তাঁরা মৃত্যুদন্ডের পক্ষে থাকবে। আর মানবিক মানুষেরা মৃত্যুদন্ডের বিপক্ষে থাকবে।
বিশ্বের ইতিহাসে হাম্বুরাবীর কোডে খৃস্টপূর্ব ১৮০০ বছর আগে মৃত্যুদন্ডের কথা এসেছে। ধর্ম থেকে না। এইটা সমাজে আগেই ছিলো।
ধার্মিকরা ধর্মের বইতে আছে বলেই পক্ষে কথা বলে এটা ঠিক। কিন্তু শিশু হত্যাকারীকে বাচিয়ে রাখার কোন নিয়ম হতে পারেনা।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০০
রাজীব নুর বলেছেন: অতীতে মৃত্যুদন্ড ছিলো বলে এখনও থাকতে হবে?
সমাজে আগে স্বামী মারা গেলে সাথে স্ত্রীকেও জ্বলন্ত আগুনে পুড়ে মরতে হতো। সেটা কি এখনও করতে হবে? মানতে হবে। তাহলে এই আধুনিক যুগে মানুষ সভ্য হলো কি করে?
শিশু হত্যাকারী, ধর্ষনকারী, জুলুমকারীদের এদের আমি ঘৃণা করি।
১৪| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নিষ্ঠুর হবেন না। প্লীজ।
নিষ্ঠুরতার কি দেখলেন ?
আমি অফিসে যেমন কাজ করি অফিস প্রায় তেমনি প্রতিদান দেবে।
আপনার কথা অনুযায়ী (মানবিক ) হয়ে বেশি দেবে না।
তাই মৃত্যুদণ্ডের মত কাজ করলে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড।
ব্লগের বিভিন্ন ইস্যুতে আপনার আচরণ দেখেছি , মানবিকতাও দেখেছি। আপনি আসছেন ধর্ষক , খুনির মাথায় হাত বুলিয়ে লেবুর শরবত খাওয়াতে? পারেনও ভাই। আপনার সাথে ঘটলে আপনি পারবেন ?
শিশুটির বাবা পারেনি। আত্মহত্যা করেছে।
ঈশ্বর বিশ্বাসী হলে সঠিক বিচার চাইতে পারবো না এটা কোন ধর্ম গন্থে লেখা আছে ? অপরাধের শাস্তি মানুষ দিলো আবার পাপের শাস্তি আল্লাহ দিলো , এতে সমস্যা কোথায়?
কোনো মানুষ জেনে বুঝে অন্যায় করে না !! এই তথ্য কোথায় পেলেন ?
১৫ শো বছর আগে কি পৃথিবীতে মৃত্যুদণ্ড ছিল না ?
ধর্ম বিশ্বাস , আল্লাহ , কোরআনের বাইরে আপনি লিখতে পারেন না ?
সময় নিন , রেস্ট নিন , সম্ভব হলে ওমরাহ করে আসুন।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: অপরাধ আর পাপ কি আলাদা বিষয়?
১৫ শ'' বছর আগে মানুষ অজ্ঞ ছিলো। এখন মানুষ জ্ঞানী হয়েছে। তাই ১৫ শ' বছর আগের চিন্তা ভাবনা বাদ দিতে হবে।
আমি অনেক কিছুই লিখতে জানি। ভুল হোক, বা শুদ্ধ হোক। দেখছেন না গত ১২ বছর ধরে কত কিছু লিখে যাচ্ছি।
আমি বিশ্রামেই আছি।
হ্যাঁ ওমরা করবো। স্পন্সর খুজছি।
১৫| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনার এইটা ক্যাচাল পোস্ট।
হুদাই ফাঁদে পা দিলাম।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভুল বললেন।
আমি ক্যাচাল কোনো কালেই পছন্দ করি না। ঘরে বাইরে বা ব্লগে সারা জীবন ক্যাচাল অপছন্দ করে এসেছি।
একটা সহজ সরল পোষ্টকে কি সুন্দর ক্যাচা; ট্যাগ লাগিয়ে দিলেন। পারেনও আপনারা!!! এভাবে আর কতদিন?
ভালো থাকুন।
১৬| ০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হত্যাকারী যদি স্বজ্ঞানে স্বীকার করে
আমি খুনি করেছি
তাহলে তাকে হত্যা করা যায়
কারণ ছোট অফরাদের জন্য সে খুন করতে দ্বিদাবোধ করেনি
তাই তাকে হত্যা করা যায়
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি বুঝতে পারিনি।
১৭| ০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
অপরাধ আর পাপ কি আলাদা বিষয়?
আইনে অপরাধ , ধর্মে পাপ ! যদিও আলাদা ভাবে লিখতে চাইনি।
আমি অনেক কিছুই লিখতে জানি। ভুল হোক, বা শুদ্ধ হোক।
ভুল শুদ্ধ অনেকেই লিখতে জানে। অনেকে প্রকাশ করে না।
কোনো মানুষ জেনে বুঝে অন্যায় করে না ! --- এটা কি বিশ্বাস করেন ?
পি কে হালদার কি না বুঝে অপরাধ করেছে ? হাজার কোটি টাকার জন্য তারও মৃত্যদন্ড হওয়া উচিত।
শিশু হত্যাকারী, ধর্ষনকারী, জুলুমকারীদের এদের আমি ঘৃণা করি। ---- ঘৃণা করার কি দরকার ? মানবিক হউন। পাপীকে নয় পাপ কে ঘৃণা করুন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিন , মন্ডা মিঠাই খাওয়ান। মানবতা বেঁচে থাকুক।
ওমরাহ করে অন্যের টাকা আরবদের দিয়ে আসার কি দরকার ? আপনি না আধুনিক চিন্তার মানুষ।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আইন আপনি কোনটা মানবেন? আল্লাহর আইন? না রাষ্ট্রের?
পিকে হালদার বা যারা টাকা দূর্নীতি করেছে, এদের শাস্তি দিতে গেলে বাংলাদেশে ৫ লাখ লোককে ফাঁসি দিতে হবে।
একজন মানুষ কেন খারাপ হয়? কেন খুন করে? রাষ্ট্রকে আগে সেই কারন খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে।
আরবদেরও তো খেয়ে পরে বাঁচতে হবে।
১৮| ০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভুল বললেন।
আমি ক্যাচাল কোনো কালেই পছন্দ করি না। ঘরে বাইরে বা ব্লগে সারা জীবন ক্যাচাল অপছন্দ করে এসেছি।
একটা সহজ সরল পোষ্টকে কি সুন্দর ক্যাচা; ট্যাগ লাগিয়ে দিলেন। পারেনও আপনারা!!! এভাবে আর কতদিন?
ভালো থাকুন।
আপনি ক্যাচাল চাননি কিন্তু লাগছে কারণ কি ?
পুরো পোস্ট আর আপনার মন্তব্য গুলো পড়ে এটা ছাড়া আর কি বলার ছিল বলেন। আপনি আমার ঈশ্বর বিশ্বাস টানলেন , আল্লাহ শাস্তি টানলেন। ধার্মিকতা , মানবিকতা টানলেন।
০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: কারন হচ্ছে গুটি কয়েক ব্লগাররা আগুন লাগাতে ভালোবাসে। এবং তাদের আবার কেউ কেউ আশকারা দেয়। ক্যাচাল কেন করবো? বাঁচি না নিজের জ্বালায়।
লেখার খাতিরে অনেক কিছু টেনে আনতে হয়। হয়েছে। সামঞ্জস্য তো আছে।
১৯| ০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
একজন ঘাতকের মৃত্যুদণ্ড একজন 'জল্লাদ'-কে দিয়ে করানো হোয় কেন?
একজন ম্যাজিস্ট্রেট বা জাজ নিজে করেন না কেন?
০৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: একজন অপরাধীকে অপরাধী দিয়ে শাস্তি দেওয়া। এটা একটা অলিখিত নিয়ম।
২০| ০৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ধর্ম এবং রাষ্ট্রের প্রচলিত আইনে কি মৃত্যুদন্ড আছে ?
পিকে হালদার বা যারা টাকা দূর্নীতি করেছে, এদের শাস্তি দিতে গেলে বাংলাদেশে ৫ লাখ লোককে ফাঁসি দিতে হবে। -----
অপরাধ গুরুতর হলে দেয়া উচিত। এরা সাধু না। বিশাল অপরাধী।
একজন মানুষ কেন খারাপ হয়? কেন খুন করে? রাষ্ট্রকে আগে সেই কারন খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে। ----
সমাধান খুঁজতে মৃত্যুদন্ড বন্ধ করতে হবে কেন ?
ধর্ষক শিশুধর্ষণ করবে আর আপনি তাকে নসিহত করবেন , ব্লগিং শেখাবেন , ব্লগ পড়াবেন আর তাকে সাথে নিয়ে চা খেতে খেতে সমাধান খুজবেন।
আরবদের কি খেয়ে পরে বাঁচতে হবে। ---- আরবদের বাঁচাতে আপনি ওমরাতে যাবেন ?
স্পন্সরকারী হয়তো স্পন্সর করবে না। করলেও আরবে যাবার দরকার কি। টাকা বিকাশ করে দেন !
কোনো মানুষ জেনে বুঝে অন্যায় করে না ! --- ধর্ষক না জেনে না বুঝেই ধর্ষণ করে। এটা অন্যায় সেটা জানে না। তাই না ?
০৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অযথাই প্যাচাচ্ছেন।
আমি তর্ক করি না।
২১| ০৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পৃথিবী যখন স্বজনপ্রীতি দিয়ে পরিচালিত ন্যায় বিচার সেখানে বিলাসিতা।
০৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ন্যায় বিচার।
এটা একটা দামী কথা।
২২| ০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকেই এখানে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করাকে বুঝতেছে শাস্তি মওকুফ! মৃত্যুদণ্ড না দিয়েও শাস্তি দেওয়া যায় বলা যায় সেটা আর কঠিন শাস্তি। মনোবিজ্ঞান, অপরাধবিজ্ঞান বলছে মৃত্যুদণ্ড দিলে অপরাধ প্রবণতা কোন অংশেই কমে না।
০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
ধন্যবাদ।
২৩| ০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সোনাগাজী বলেছেন:
ভাবনা সঠিক, ধরা খাবার সম্ভাবনা?
সম্ভাবনা কি বলেন!
নিশ্চিত ধরা খাবেন,
আর তাকে রক্ষা করতে
আপনাকে মাঠে নামতে হবে!
০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
উফ !!
২৪| ০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
যেসব জাতির লোকজনের সাধারণ জ্ঞান কম, তারা ভালো জুরর নন; বেকুবকে জুরর বানালে, মৃত্যুদন্ড দেয়া সঠিক নয়।
০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১৩
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি কি কখনও শুনেছেন বা জেনেছেন একজন খুনের সাজাপ্রাপ্ত আসামী জেলে বসে আবার খুনের কন্ট্রাক্ট নিচ্ছে। তার সাগরেদদের দিয়ে এই জঘন্য কাজটি করানোর জন্য শুধু তাই নয় জেলে বসেই ব্যাটা সেই নির্ধারিত খুনটি করেই ফেলছে।
আপনি কি বোঝেন কিছু কিছু মানুষ আছে যারা পয়জন। আপনি জেল দিয়ে তার কিছুই করতে পারবেন না। এই পয়জন গুলোর একমাত্র শাস্তি ক্রস ফায়ার বা ফাসী।
আপনার লেখায় শরীয়া আইন বলে কি আইনের কথা বললেন। সেটি কি আল্লার আইন? আল্লাহ কি মানবজাতিকে কোন আইন দিয়েছে? না ভাই আল্লাহ মানব জাতিকে কোন আইন দেন নাই। কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। শুধু বলেছেন তোমরা সমাজের মধ্যে আমার এই নির্দেশ মেনে চলো। মানুষের আইনের মধ্যে আর্লার কিছু নির্দেশ সংযোজন করতে বলেছেন। আপনি ইসলামী শরিয়া আইনের কথা বলছেন। আল্রার আইন কেমন করে হলো? আল কোরআনের ৩% হাদীসের ২৭ % আর ইজমা কিয়াস অথাৎ তৎকালীন হুজুরদের বাকী অংশ দিয়ে গড়ে উঠেছে শরীয়া আইন। তাহলে ৩% আল কোরআনের আইন দিয়ে আল্লার আইন বলাটা ঠিক হচ্ছে? আর হাদীসের ২৭% এর কথা বলছেন? রাসুলের মৃত্যুর ৩০০ বৎসর পর সংগৃহিত হাদীসের উপর ভিত্তি করে কি আইন রচনা ঠিক হবে? সহি অসহি ব্যাপারটা নিয়েই যেখানে সংশয় থাকে। সেখানে হাদীসের উপর ভিত্তি করা কখনই সম্ভ্ব না। যেমন আপনাকে একটি উদাহরন দিই। পাথর দিয়ে হত্যা করার বিষয়টি। আল কোরআনে আছে ব্যাভিচারির সাথে ব্যাভিচারিনীর বিয়ে দাও। অথচ হাদীস বলছে পাথর দিয়ে হত্যা করার কথা। এখন আপনি কোন বিষয়টি গ্রহন করবেন। আল কোরআন না হাদীস? অবশ্যই আল কোরআন। আসলে পাথর দিয়ে হত্যা করার বিষয়টি বহু পূর্ব থেকেই আরবে প্রচলিত ছিলো এবং এটিই হাদীসের ছদ্মবেশে ইসলামে প্রবেশ করেছে। আমাদের প্রচলিত শরীয়া আইন বলে যা আছে তা ইজমা কিয়াস বা হুজুরদের বয়ান। আর ২৭ % সন্দেহজনক হাদীসের আইন। এগুলোর কোন প্রয়োজন নেই। মানুষের আইন দিয়েই ইসলামী বিশ্ব পরিচালনা সম্ভব। শুধুমাত্র আল্লার নির্দেশগুলো আইনের মধ্যে রাখলেই হবে।
মানুষের জ্ঞানকেই বা আমরা অবহেলা করবো কেনো? লক্ষ্য করুন আল কোরআনে বলছে মানুষ সৃষ্টির পর আল্লাহ ফেরেস্তাদের ডেকে বললেন তোমরা এগুলো নাম বলতো? ফেরেস্তারা নাম বলতে পারলো না। এবার আদমকে বললো এগুলোর নাম বল? আদম সব নাম বলে দিলো। মানুষের অপারেটিং সিষ্টেম (আত্মা কতটা উন্নত ভাবেন)। সময় এবং সময়ের ধারাবাহিকতায় মানুষের সেই জ্ঞানগুলো আদমের বংশপরম্পরায় আমরা পেয়ে যাচ্ছি আর সেই জ্ঞানই আজকের বিজ্ঞান।
আমাদের উদ্ভাবিত আইন দিয়েই আমরা রাষ্ট্র পরিচালনা করতে সক্ষম হবো।
০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: সিনেমাতে দেখেছি ভিলেন জেলে বসেই পরবর্তী খুনের ছক কষে। বাস্তবে এরকম খুব কম হয়।
আল্লাহ কোরআনে বহু আদেশ নিষেধ দিয়েছেন। ভয় ভীতিও দেখিয়েছেন।
ইসলাম ধর্মে সমস্যা তৈরি করেছে হাদীস গুলো। দুনিয়াতে হাদীশ না থাকলেই বরং মুসলমানদের জন্য সুবিধা হতো।
জ্ঞান। এই জ্ঞান মানুষ আয়ত্ত করেছে। অলৌকিক ভাবে এই জ্ঞান কোথাও থেকে আসেনি।
২৬| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:১৫
বিটপি বলেছেন: একজন ব্লগারকেও পেলেন না, যিনি আপনার সাথে একমত। আসলে কিছু কিছু মানুষ তাদের অপরাধের কারণে বেঁচে থাকার অধিকার হারিয়ে ফেলে। তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়া তখন অত্যাবশ্যকীয় হয়ে যায়। আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে বিচারে তার শাস্তি নিশ্চিত হয়, তারপর তাকে মারা হয়। মৃত্যুদন্ড এত সহজে কাউকে দেয়া হয়না।
০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: রাস্তায় ময়লাকে যদি সমস্ত ব্লগার বলে সুন্দর। সেটা আমি মানব না। এবং রাস্তার ময়লা আবর্জনা ফুলের বাগান হয়ে যাবে না।
২৭| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: মৃত্যুদণ্ড শুধু হত্যার দায়েই দেয়া হয়। ব্যতিক্রম আছে খুব অল্প।
ইসলামে ক্ষমা করার অধিকার শুধু মজলুমের পরিবারের।
আপনাকে কেউ রাস্তায় উদুম মার দিলে আপনি কি করবেন জানার ইচ্ছা।
ক্ষমা করে দেবেন? যাতে আরো একবার মারে?
০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমি ক্ষমা করে দিবো। যেন তাঁরা তাদের ভুলটা বুঝতে পারেন।
২৮| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি আংশিকভাবে পক্ষে আপনার যুক্তির কাছে কিন্তু একজন সিরিয়াল কিলার একজন ধর্ষক একজন মানবতা বিরধী পশু এদের ফাশী বলেন আর মৃত্যুদন্ড বলেন যাই বলেন তাহাই প্রাপ্য !!
০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু কিছু অপরাধ আছে, সেটার ক্ষমা হয় না। শুধরানো যায় না। সেটার ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া যায় না।
২৯| ০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৫৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আল্লাহ কোরআনে বহু আদেশ নিষেধ দিয়েছেন। ভয় ভীতিও দেখিয়েছেন।
অবাক হলাম আপনার এই কথা শুনে। ভয় ভীতি দেখিয়েছেন বলতে আপনি দোজখের শাস্তির কথা বলছেন? ভাইরে এগুলো রুপক শব্দ। রুপক অর্থ পেষন করে। কিন্তু একটি বিষয় তো স্বাভাবিক যে আপনি যা করলেন তার প্রাপ্তি পাবেন। ধরেন আপনি আপনার অফিসে যেমন কর্ম করবেন ঠিক তেমনই ফল পাবেন। এটাই স্বাভাবিক।
এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে দোজখ হাস্যকার বিষয় এটি কেমন করে থাকে? আপনার এ প্রশ্নের উত্তরে আমরা বলতে পারি। দোজখ রুপক শব্দ। আমরা তো বলতে পারি না দোজখ কেমন হতে পারে অথবা এর প্রকৃত রুপ কি? দোজখ যে নতুন পৃথিবীতে নতুন করে ফিরে যাওয়া হবে না এটি বা আপনি ভাববেন কি করে? আল কোরআন এ বিষয়ে বলছে “যিনি আদিতে সৃষ্টি করেন তিনি আবারও সৃষ্টি করিবেন” (২৭:৬৪) তাহারা কি লক্ষ্য করে না কিভাবে আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে সৃষ্টি করিয়াছেন তিনি অনুরুপ সৃষ্টি করিতে সক্ষম। তিনি উহাদের জন্য স্থির করিয়াছেন একটি কাল। ইহাতে কোন সন্দেহ নাই।” (১৭:৯৯) “সেইদিন আকাশকে গুটাইয়া ফেলিব যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর, যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করিয়াছিলাম, সেইভাবে পূনরায় সৃষ্টি করিবো।” (২১:১০৪) এই আয়াাত গুলো দিয়ে প্রমানিত হয় এই মহাবিশ্ব একটি সময়ের চক্রে সৃষ্টি করা হয়েছে। এবং তিনি এই মহাবিশ্ব আবারও সৃষ্টি করিবেন একই রুপে একই রকম। তাহলে এখন প্রশ্ন হলো আসমান জমিন আবার কেনো সৃষ্টি হবে? মানুষ বিহীন তো আসমান জমিন হয় না। তাহলে মানুষ সৃষ্টি আবার হতে হবে। আল কোরআন বলে “আমি উহাদের আঙ্গলের ছাপও পুঙ্খানুপুংখ সৃষ্টি করতে সক্ষম।” আবার ও বলছে “ উহাদের একজনের পুনরুত্থান উহাদের সকলের পুনরুত্থানের অনুরুপ। যেহেতু আল কোরআন আবার মানুষ সৃষ্টির কথা বলছে অতএব মানুষ আবার সৃষ্টি হবে।
বাস্তবিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে বিচার করলে দেখা যায় সব সময় কিছু না কিছু ছিলো। অথাৎ বিগব্যাংগই মূল কারন নয়। এর পূর্বে কিছ ছিলো।এবং আমাদের মহাবিশ্ব ও তার অর্ন্তভুক্ত সকল কিছুই সেই কিছুর বিবর্তিত অবস্থা মাত্র যা সদা সর্বদা বিবর্তনশীল? এটা পরির্স্কার আধুনিক বিজ্ঞানের মাতে স্পেস টাইমে চরম শুন্যতা থাকতে পারে না। কোন না কোন কারন বা বিষয় স্পেস টাইমে চরম শুন্যতা সৃষ্টি হতে বাধা দিচ্ছে ? এই বাধা দেওয়ার অর্থ হচ্ছে মহাবিশ্ব বারেবার সৃষ্টি হচ্ছে। যদি তাই হয় তাহলে এটা ভেবে নিতে হয় যে আমরা একটা সাইক্লিক মহাবিশ্বে বসবাস করছি। যা পূন:পূনিক: মিলিয়ে গিয়ে পূনরায় বিগব্যাঙের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করছে? ঠিক সাইক্লিক নয়, একটি মহাবিশ্ব যা নিরাকারে মিলিয়ে গিয়ে সেই মহাবিশ্বের হিসেবের উপর ভিত্তি করে নতুন মহাবিশ্বের আত্মপ্রকাশ। বিশিষ্ট বিজ্ঞানি ভিলেংকিন সহ অনেকেই কোয়ান্টাম টানেলিং প্রক্রিয়ায় মহাবিশ্ব সৃষ্টি এই কনসেপ্ট নিয়ে গবেষনা করছেন। তাদের সকলেই প্রায় একই বেসিক কনসেপ্টের মধ্য দিয়ে ভাবছেন। তাদের প্রস্তবনাটা হলো আমাদের এই মহাবিশ্বটা কোয়ান্টাম টানেলিং নামক প্রক্রিয়ায় অপর একটি মহাবিশ্ব থেকে উদ্ভুত হয়েছে। যে মহাবিশ্বের টাইম axis আমাদের উল্টা। পূর্বের মহাবিশ্বের ওয়েভ ফাংশন যেটা শুন্যতায় মিলিয়ে গিয়ে নতুন মহাবিশ্বের স্পেস টাইমকে আর্বিভ’ত করে। এই বেসিক কনসেপ্টটি একটি মহাবিশ্ব থেকে আরেকটি মহাবিশ্বের transition। তাহলে তার পূর্বের মহাবিশ্বটি কোথা থেকে এলো? এ ক্ষেত্রে আমাদের মেনে নিতে হয় পূর্বের মহাবিশ্বটি তারও পূর্বের একটি মহাবিশ্ব হতে উদ্ভুত। এই ধারাবাহিকতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাায় যে একটি মহাবিশ্বের হিসাব নিকাশ তথা পাপ পূন্যের উপর ভিত্তি করে আবার সৃষ্টি হবে। পরের মহাবিশ্বের আবির্ভাব ঘটে।
এমনটি যদি হয় তবে আপনার এ জগতের পাপ পূন্যের উপর ভিত্তি করে আপনার আগামীর মহাবিশ্বর এবং আপনার আগামীর জীবন গঠিত হবে। সেই জগতে আপনার অসহায়ত্ব আপনাকে কষ্ট দিবো। হয়তো জীবনটা চরম কস্টের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হবে।
অনেক নাস্তিককেই দেখি বেহেস্তের হুর নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে। আগামীতে এ বিষয় টি নিয়ে আমার একটি পোষ্ট আসছে।
ভালো থাকুন।
৩০| ০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: মতপ্রকাশের স্বাধীনতা মানেই কিন্তু সমালোচনা করার স্বাধীনতা। কারণ আপনি কারও প্রশংসা বা স্তুতি করলে সে আপনার কন্ঠরোধ করতে চাইবে না, বরং খুশিই হবে।
নবী মুহাম্মদ ৫৪ বছর বয়সে ছয় বছর বয়সী আয়েশাকে বিয়ে করেন এটা তো সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। এখন ভন্ড মুমিনের দল নিজেদের পিঠ বাচানোর জন্য এই হাদিসগুলোকে জয়ীফ বলে চালাতে চাইছেন।
কয়েক বছর আগেও টাইম ম্যাগাজিন এর দৃষ্টিতে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী (Influential) মানুষ বিবেচিত হতেন যুদ্ধবাজ ও অন্যতম ঘৃণ্য জর্জ ডাব্লিউ বুশ এটা জানেন তো। তার অর্থ কী এই যে জর্জ বুশ দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো মানুষ?
৩১| ০৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাস্তায় ময়লাকে যদি সমস্ত ব্লগার বলে সুন্দর। সেটা আমি মানব না। এবং রাস্তার ময়লা আবর্জনা ফুলের বাগান হয়ে যাবে না।
সামুর ব্লগাররা আমজনতার চেয়ে অনেক বেশি জ্ঞান রাখে, তারা ভালো কে ভালো মন্দকে মন্দ বলতে জানে।
আপনার মতন বুঝমান মানুষই এমন ভাবনাতে সায় দেবে।
৩২| ১০ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৫৫
গরল বলেছেন: আমিও মৃত্যুদন্ড তুলে দেওয়ার বিপক্ষে, মৃত্যুদন্ড দেওয়া মানে হল তাকে মুক্তি দিয়ে দেওয়া। ভয়ঙ্কর অপরাধিদের এমন সাস্তি দেওয়া উচিৎ যাতে তারা নিজেরাই নিজেদের মৃত্যু কামনা করে প্রতিদিন।
১০ ই জুন, ২০২২ রাত ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলাদেশে বছরে কয়টা মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়?