নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
আওয়ামীলীগ হচ্ছে কচ্ছপের মতোন, অক্টোপাসের মতন।
তাঁরা একবার যেটা ধরে সেটা আর ছাড়ে না। শেখ হাসিনা যতদিন বেঁচে আছেন ততদিন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় টিকে থাকবে। শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন, কিভাবে আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকতে হয়। আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকার জন্য শেখ হাসিনা সবার আগে বিএনপির কোমর তিলে তিলে ভেঙ্গে দিয়েছে। তারেককে দেশ ছাড়া করেছে। তার মাকে বাড়ি ছাড়া করেছে। তার মায়ের সাজা হয়েছে। অন্যসব নেতাদের দৌড়ের উপর রেখেছে। সাধারণত নেতা কর্মীরা যেন বোবা হয়ে গেছে। তাল গাছের মতোন সোজা হয়ে গেছে। এসব অবশ্যই শেখ হাসিনার কল্যাণে সম্ভব হয়েছে। শেখ হাসিনা চালাক মানুষ। তিনি তার বাবার মতো ভুল গুলো করবেন না। কাজেই 'আপা'র উপর সবার ভরসা আছে। আপা সব জানেন।
জামাতকে কঠিন সাইজ করা হয়েছে।
এখন তাঁরা বিড়াল হয়ে গেছে। এমন বিড়ালই হয়েছে তাদের মিউ মিউ আওয়াজও পাওয়া যায় না। আমলাদের ব্যাপক সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তাদের থাকার জন্য রাজকীয় অট্রালিকা তৈরি করা হয়েছে। অন্যসব সুযোগ সুবিধা তো আছেই। এছাড়া আমলারা সুন্দর করে দূর্নীতি করতে পারছে। তাদের বাঁধা দেওয়া হচ্ছে না। এসব আমলারা চায় আজীবন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকুক। তিন মহান। পুলিশ, র্যাব তারাও চায় শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকুক। হাসিনার তুলনা হয় না। শেখ হাসিনা যেন সুন্দর ভাবে ক্ষমতায় থাকতে পারে তার জন্য র্যাব পুলিশ জীবন দিয়ে দেবে, এমন অবস্থা বিরাজ করছে। মাথার উপর বটগাছ তো আছেই। ভারতের কথা বলছি। মোদী সাহেব। মোদী শেখ হাসিনাকে খুব পছন্দ করেন। তাই আওয়ামীলীগের আর ভয় নেই। চিৎকার কর সবাই বলুন জয় বাংলা।
সেনা বাহিনী শেখ হাসিনার উপর অনেক খুশি।
তারাও চায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকুক। তাদেরও অনেক রকম সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। কাজেই দেশে এমন লোক নেই যে বলবে শেখ হাসিনাকে চাই না। কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, কারো বলার সাহস নাই- শেখ হাসসিনাকে চাই না। যদি কেউ এরকম বলে তাকে গুম করা হবে। অথবা মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হবে। অথবা দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে। পিনাকী সাহেব পালাতে বাধ্য হয়েছেন। এখন ইউটিউবে সমানে কাউ কাউ করে যাচ্ছেন। যেন তিনি কাউ কাউ করে হাসিনাকে গদি থেকে নামিয়ে ফেলবেন। তার মতো একশ' জন পিনাকিও পারবে না। নো নেভার। কাজেই আগামী বছর, তার পরের বছর, তার পরের বছর ক্ষমতায় আওয়ামীলীগ'ই থাকবে। এটা একটা অলিখিত আইন ও নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ এরকম পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। এবং এটা সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার জন্যই। শেখ হাসিনার সামনে আওয়ামী লীগের অন্যসব নেতারা দুধভাতা।
দেশের সাধারন জনগন হাজার চিৎকার করলেও কোনো লাভ নাই।
জনগননের চিল্লাচিল্লি বেশি দূর যায় না। বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায় না। কেউ যদি সাহস দেখিয়ে স্যোসাল মিডিয়াতে বকবক করে তাহলে তাকে গ্রেফতার করে সাইজ করা হবে। জনগন এমনিতেই অনেক সাইজ হয়েছে। তাঁরা আর নতুন করে সাইজ হতে চায় না। এখন তাঁরা কোনো মতে দুটো ডাল ভাত খেয়ে বেঁচে থাকতে চায়। আর যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো তাঁরা উন্নত দেশের দিকে ছুটে। সেখানে আনন্দময় জীবনযাপন করে। কিন্তু বার্গারে কামড় দেয়, কফিতে চুমুক দেয় আর দেশের জন্য তাদের মন পুড়ে। দূর থেকে দেশের কথা ভেবে বিষন্ন হয়, হা হুতাশ করেন। শেখ হাসিনার কথা মতো 'দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে' গেলেও- আজও মানুষ রাস্তায় ঘুমায়। আজও সরকারী হাসপাতালে দালাল, আজও লাখ লাখ বেকার, আজও সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় পানি জমে যায়, আজও ফুটপাত দখল, আজও ছাত্রলীগ ভয়ঙ্কর, আজও সরকারী অফিসে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না। আজও ক্ষমতাবানরা অসহায় ও দরিদ্র মানুষের উপর ঝুলুম করছে।
সহজ সরল সত্য কথা হলো-
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামাবোর মতোন কোনো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশে নেই। কেউ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। কোনো সাংবাদিক, কবি সাহ্যিতিক, সুশীল, বামদল, ডানদল, ফ্রন্ট, জামাত, আমলা, পুলিশ র্যাব, সেনাবাহিনী, জনগন কেউ তাদের সঠিক মনের কথা উচ্চারন করতে পারবে না। এখন আসল কথা শুনুন, বিএনপির চেয়ে আওয়ামীলীগ হাজার গুণ ভালো। তাঁরা দূর্নীতি করলে দেশের জন্য কাজ করেছে। ফালু, মালু, কালু, খোকা আর মির্জারা কি করেছে? তাদের দূর্নীতির ইতিহাস ভুলে গেছেন? পদ্মাসেতুর কথা ভাবুন, মেট্রোরেলের কথা ভাবুন, কত শত বড় বড় সুন্দর রাস্তাঘাট হয়েছে। বিদ্যুতের কথা ভাবুন। বহুদেশ বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় না। যদিও গত এক যুগে বহুলোক লোক ধনী হয়েছেন। অনেক লোক গাড়ি বাড়ি আর সীমাহীন সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। গ্রামের মফিজও এখন দেড় লাখ টাকা দামের বাইকে চড়ে বাজার করতে যায়। অনেকেই বউ বাচ্চাকে লন্ডন, আমেরিকা রেখে এসেছেন।
রাজনীতিবিদদের ছাত্রছায়ায় থেকে বহু লোক হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছে।
তাঁরা স্কুল করেছে, মাদ্রাসা করেছে, এতিমখানা করেছে, বাপ, মা আর দাদার নামে ফাউন্ডেশন করেছে, টিভি চ্যানেল করেছে, দৈনিক পত্রিকা বের করেছে, অনেক রকম ব্যবসা শুরু করেছে। সে প্রতিষ্ঠানে হাজার হাজার লোক কাজ করছে। তাতে বেকার সমস্যা কমেছে। এদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করে লোকজন খেয়েপড়ে বেঁচে আছে। কেউ কেউ গ্রামে পাকা বাড়ি করেছে। ছাত্রলীগ যদিও জল্লাদ। বড় ভয়ংকর। তাঁরা দিনে দুপুরে মানুষ কুপিয়ে মেরে ফেলে। তাঁরা বেশ ভালো আছে। অল্প বয়সে অনেক টাকার মালিক হতে পেরেছে। তাঁরা ক্ষমতা বেশ ভালো কাজে লাগাচ্ছে। তারা ক্ষমতা উপভোগ করতে পারছে। এজন্য এখন পুলাপানদের প্রথম পছন্দ মহান সংগঠন ছাত্রলীগে যোগ দেওয়া। যাইহোক, শেষ কথা একটাই শেখ হাসিনা আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকবেন।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি জ্ঞানী লোক। মানী লোক। আপনার কথার দাম আমার কাছে আছে। তাই তর্ক করবো না।
২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশের ৫০ ভাগ ( সাড়ে ৯ কোটী মানুষ ) পরিবার কৃষির সাথে যুক্ত, তাঁরা কেমন আছেন?
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ কৃষক দরিদ্র। সারা বছর তদের অভাব।
৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:২৯
কলাবাগান১ বলেছেন: আমি মেট্রো রেলের কোয়ালিটি দেখে আনন্দিত এই ভেবে যে বাংলাদেশে বসেই বিদেশে বিশেষ করে ইউরোপ আমেরিকার মেট্রো রেলের মত ই সুযোগ-সুবিধা দেওয়া আছে....এই অভিজ্ঞতা নতুন ধরনের উপলব্ধিে জন্ম দিবে বাংলাদেশে...আশা করি কেউ গেট টপকিয়ে বিনা টিকেটে ভ্রমন করতে চেস্টা করবে না আর স্টশনকে ডাস্টবিন বানাবে না। আমেরিকার ডিসির মেট্রো স্টেশন গুলিতে কোন দোকান/বাথরুম এর ব্যবস্হা রাখা হয় নাই। টিকেট কাটতে শুধু দেখলাম ক্যাশ টাকা দিয়ে ভেন্ডিং মেশিন থেকে টিকেট কিনতে পারা যাবে কিন্তু ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড, স্মার্ট ফোন এপ দিয়ে টিকেট কাটার ব্যবস্হা ভবিষ্যতে করা উচিত।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: মেট্রোরেল আর ২০ বছর আগে করা উচিৎ ছিলো।
আমেরিকার সাথে আমাদের তুলনা দিবেন না। ওদের সব কিছুই ভালো। আমাদের সব কিছুই খারাপ। আমেরিকা সোনার দেশ। ওদের জনগন ভালো। রাস্তাঘাট ভালো। খাবারে ভেজাল নেই। দালাল নেই, চাটুকার নেই।
৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪৪
রানার ব্লগ বলেছেন: জামাত কে মোটেও সাইজ করা যায় নাই। এরা ধান্দাবাজ পার্টি এদের সাইজ করা হবে একদম সহজ না। এরা আওমিলীগেই লুকিয়ে আছে ভিন্ন বেশে। আপনি যদি এদের অর্থের উৎস ধ্বংস করে দিতে পারতেন তবেই বলতে পারতাম জামাত সাইজ হইছে। এদের সব থেকে বড় অর্থের উৎস এইদেশের বিভিন্ন আনাচে কানাচে কানা গোলিতে সেই সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিন জামাত পুরা সাইজ।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: জামাত মূলত ব্যবসায়ী। বাংলাদেশে ওরা দারুন ব্যবসা করতে পারছে।
আওয়ামীলীগে শুধু জামাত না, সকল শ্রেনীই লুকিয়ে আছে। রাজাকারও আছে। শিবির আছে। জাসদ আছে। সব আছে। ঘাপটি মেরে আছে।
৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আপনি বলেছেন, "শেখ হাসিনা যেন সুন্দর ভাবে ক্ষমতায় থাকতে পারে তার জন্য র্যাব পুলিশ জীবন দিয়ে দেবে"। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলি, কিছুদিন আগে এক রাজনৈতিক বন্দী তাঁর মায়ের জানাজায় ইমামতি করেছেন তিন ঘণ্টার পেরোল নিয়ে। তিনি ডান্ডাবেরি পরিহিত অবস্থায় জানাজায় ইমামতি করেছেন। তাঁকে যিনি মামলা করেছেন বলে কাগজে উল্লেখ আছে তিনি বলেছেন, তিনি এই মামলার ব্যাপারে কিছু জানতেন না এবং মামলা করতে চাননি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা মামলা তৈরী করে জোর করে বাদী বানিয়েছেন। এই মামলার নির্দেশ কি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে এসেছে? না। এই মামলা কি পুলিশ প্রধানের কার্যালয়ের নির্দেশে হয়েছে? না। কোন সাংসদের অথবা তার নিম্ন স্তরের নেতার নির্দেশে? না। তাহলে কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো? সর্বোচ্চ মহল থেকে কোন ইঙ্গিত (সাধারণ) ছিল গ্রেপ্তারের? হ্যা ছিল। পত্রিকা/মিডিয়া মারফত এটুকুনি দেখেছি। তাঁকে দুর্ধর্ষ হিসাবে দেখাবার নির্দেশ/ইঙ্গিত ছিল? না। তাহলে পুলিশ এটা করলো কেন? পুলিশে এসব করার পেছনে নিশ্চয় ইন্সনটিভ আছে যথেষ্ট।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: কারাগারে থাকলে কারো মৃত্যুতে পেরোলে কয়েক ঘণ্টার জন্য ছাড়া পায় আসামী। কিন্তু তাকে হাতকড়া পরিয়ে রাখা হয়। দেশের আইনতো এরকমই। সাইদীও পেরোলে ছাড়া পেয়েছিলো। জানাজার জন্য।
বাংলাদেশের পুলিশ দিনকে রাত করতে পারে।
৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আপনি বলেছেন, "শেখ হাসিনা যেন সুন্দর ভাবে ক্ষমতায় থাকতে পারে তার জন্য র্যাব পুলিশ জীবন দিয়ে দেবে"। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলি, কিছুদিন আগে এক রাজনৈতিক বন্দী তাঁর মায়ের জানাজায় ইমামতি করেছেন তিন ঘণ্টার পেরোল নিয়ে। তিনি ডান্ডাবেরি পরিহিত অবস্থায় জানাজায় ইমামতি করেছেন। তাঁকে যিনি মামলা করেছেন বলে কাগজে উল্লেখ আছে তিনি বলেছেন, তিনি এই মামলার ব্যাপারে কিছু জানতেন না এবং মামলা করতে চাননি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা মামলা তৈরী করে জোর করে বাদী বানিয়েছেন। এই মামলার নির্দেশ কি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে এসেছে? না। এই মামলা কি পুলিশ প্রধানের কার্যালয়ের নির্দেশে হয়েছে? না। কোন সাংসদের অথবা তার নিম্ন স্তরের নেতার নির্দেশে? না। তাহলে কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো? সর্বোচ্চ মহল থেকে কোন ইঙ্গিত (সাধারণ) ছিল গ্রেপ্তারের? হ্যা ছিল। পত্রিকা/মিডিয়া মারফত এটুকুনি দেখেছি। তাঁকে দুর্ধর্ষ হিসাবে দেখাবার নির্দেশ/ইঙ্গিত ছিল? না। তাহলে পুলিশ এটা করলো কেন? পুলিশে এসব করার পেছনে নিশ্চয় ইন্সনটিভ আছে যথেষ্ট।
৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মন্তব্য দিলাম একবার, গেলো দুইবার কীভাবে জানা নেই। এই ওয়েবসাইট যারা মেইনটেইন করছেন তাঁরা আশা করি এটা দেখবেন।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: মনে হয় ভুলে আপনি দুবার ক্লিক করেছেন। যাক এটা কোনো বড় সমস্যা নয়।
এরকম আমারও হয় মাঝে মাঝে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১২
কামাল১৮ বলেছেন: আওয়ামী লীগের টিকে থাকার সম্ভাবনা শতভাগ।আপনি যে যে অপবাদগুলো দিয়েছেন তার অকটাও সম্পুর্ণ সত্য নয়।আওয়ামী লীগের মতো এতো সুন্দর ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর অন্য কোন দল করে নাই।