নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
জীবনানন্দ দাশের 'বনলতা সেন' কবিতাটি পড়েননি- এমন পাঠক খুব কমই পাওয়া যাবে।
অদ্ভুত সুন্দর একটা কবিতা। এই কবিতায় একটা লাইন আছে- 'হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা '। এই লাইনটা বলা যেতে পারে- ধার্মিকদের জন্যি লেখা। ডারউইন বলেছিলেন- 'Survival of the fittest'. সমস্ত প্রানী কুলের মধ্যে অবিরাম জীবন যুদ্ধ চলছে। যারা জয়ী হয়, শুধু তাদেরই অধিকার আছে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার। এই ধারণা মানুষ বেশ দ্রুতই গ্রহণ করেছে, শুধু ধার্মিকরা ছাড়া। সেই সময়ে ইউরোপের অধিকাংশ মানুষ বাইবেলের বর্ণানুসারে 'ঈশ্বর ৭ দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করেন' বলে বিশ্বাস করত। ডারউইন সাহেব ধার্মিকদের এই ধারনায় আঘাত করলেন। মানুষের উদ্ভব সম্ভবত 'এপস' (লেজবিহীন বানর) থেকে, যা পৃথিবীর সৃষ্টি সম্পর্কিত প্রচলিত বিশ্বাসকে বিনাশ করে দিলো। এখনো পর্যন্ত যত সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে তার কোনটাই বিবর্তনতত্ত্বকে অযৌক্তিক প্রমাণিত করে না। অর্থ্যাত ডারউইন সাহেব সঠিক কথাই বলেছেন।
ডারউইন লিখলেন- 'অরিজিন অব স্পিসিস' বইটি।
তিনি বললেন- 'এই যে জীবজগৎ, এই যে সব গাছপালা, পশুপাখি, মানুষ এর কিছুই আল্লাহ সৃষ্টি করেন নি। মুসলমানরা মনে করেন আল্লাহ, হিন্দুরা মনে করেন ভগবান আর খ্রিস্টানরা মনে করেন গড। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। কিন্তু ডারউইন বলেছেন, কোনও পরমেশ্বরই এসব সৃষ্টি করেন নি। প্রকৃতির সব কিছুই নিজস্ব সৃষ্টি। ডারউইন হুট করে এই কথা বলেননি। তিনি ২০ বছর তাঁর তত্ত্বের উপর গবেষণা করেন।
বিবর্তনবাদ কি? যে প্রক্রিয়ায় কোনো জীব বেঁচে থাকার জন্য, প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য নিজের পরিবর্তন ঘটায়, তাকে বিবর্তন বলে। অথবা, যে প্রক্রিয়ায় সহজতর জীব জটিল জীবে পরিণত হয় অনুন্নত জীব আরো উন্নত হয়, তাকে বিবর্তন বলে। বিজ্ঞানে কোনো হাইপোথিসিসকে এমনি এমনি থিওরি বা তত্ত্বের মর্যাদা দিয়ে দেওয়া হয় না। এজন্য হাইপোথিসিসটিকে কঠোর পরিক্ষণ ও পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বিনা দ্বিধায় বলা যায়- ডারউইন সাহেব সঠিক।
ডারউইনও জন্মসূত্রে মেধাবী ছিলেন।
তার বাবা চেয়েছিলেন ছেলে ধর্ম নিয়ে লেখাপড়া করুক। কিন্তু রুপকথার দুনিয়া বুদ্ধিমান মানুষের জন্য নয়। তিনি ধর্মীয় গ্রন্থ গুলোর ভুল সকলের সামনে নিয়ে এলেন। ডারউইন এর যখন ২২ বছর বয়স, তখন তিনি একটি জাহাজে ঘোরার আমন্ত্রণ পান। সেই জাহাজে নানান রকম লোকজন ছিল। ডারউইন কে নির্বাচন করা হলো প্রকৃতি বিজ্ঞানী হিসেবে। জাহাজ টা সমদ্রে ভাসবে দীর্ঘ পাঁচ বছর। বহু দ্বীপ ঘুরে ঘুরে ডারউইন অনেক জন্তু-জানোয়ার, পোকা-মাকড়, লতা-পাতা সংগ্রহ করে আনেন। তারপর সেগুলো নিয়ে গবেষনা করতে করতে অনেক বছর পরে একটা বই লিখেন। সেই বইটির নাম- 'দা অরিজিন অফ স্পিসিজ'। এখন ধার্মিকদের সমস্যা হলো- ধর্মের বইতে যেহেতু বিবর্তনবাদের কথা লেখা নেই, আছে আদম হাওয়ার রুপকথার গল্প তাই বিবর্তনবাদ বৈজ্ঞানিক সত্য নয়, আদম হাওয়া হলো বৈজ্ঞানিক সত্য। ১৪ শ' বছর আগের ধ্যানধারনা নিয়ে ধার্মিক লোকজন মত্ত হয়ে রইলেন। অর্থ্যাত তাঁরা ভুলের মধ্যে রইলেন।
বিবর্তন সত্য, মিউটেশন ঘটে, প্রাকৃতিক নির্বাচন হয়, জীবন সবসময় বিকশিত হয়।
এটা বিজ্ঞান, এটাই সাইন্স। কিছু লোকের ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বাস্তবতার কিছু দিক লুকিয়ে রাখা বা মিথ্যা বলা সমর্থন করা বিরাট আকারের ভুল। ইউরোপে যখন শিল্প বিপ্লব শুরু হয় তখন চার্চ ধীরে ধীরে বুঝতে পারে মানুষকে আর বাইবেলের অবৈজ্ঞানিক কথাবার্তা যেগুলো বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যায় সেগুলো গেলানো সম্ভব নয়। 'বিবর্তনবাদ' বেশিরভাগ ধর্মগুলোর মুখোশ খুলে দিয়েছে। বিবর্তনবাদ মতে নতুন প্রাণীর উদ্ভব বিবর্তনের মাধ্যমেই হয়। এছাড়া মানব বিবর্তনের ব্যাপারে বলতে গেলে প্রথম মানুষ আদম এবং হাওয়ার কাহিনী মিথ্যা হয়ে যায়। তাই ধর্ম কে বাঁচাতে বিবর্তনবাদের বিরোধিতা করা জরুরী হয়ে দাঁড়ালো ধার্মিকদের কাছে। অল্প বয়সী ছেলে গুলো পুরো কোরআন মুখস্ত করে বসে আছে। তাঁরা হাফেজ হয়ে গেলো। অথচ তাঁরা জানে কোরআনে কি লেখা আছে। এই লেখা গুলো দিয়ে তাঁরা জীবনে কতদূর যেতে পারবে। কোরআন মুখস্ত করা সহজ। বিজ্ঞান মূখস্ত করার বিষয় নয়।
১৮৮২ সালের ১৯ এপ্রিল বিশ্বখ্যাত এই বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন মারা যান।
বিজ্ঞানী জন হার্শেল ও আইজ্যাক নিউটনের সমাধি পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়। আফসোস এই যে, এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বিবর্তনবাদ নিয়ে সন্দেহজনক কথা শুনতে হয়! মনে প্রশ্ন এসে যায়- আদম মাটি থেকে ও হাওয়া হাড় থেকে জন্ম নিলেও তাঁদের সন্তান 'জন্ম দিতে হলো কেন? তাঁরা আরবী ভাষায় কথা বলতেন। তাহলে পৃথিবীর প্রাচীন লিপিগুলি আরবী হল না কেন? বিজ্ঞানকে আঘাত করা হয় ধর্ম দিয়ে, ধর্মের কারণে যিনি বিবর্তনকে অস্বীকার করেন, তিনি বিজ্ঞানের ব্যখ্যাকে ভুল প্রমাণ করেন ধর্মের যুক্তি দিয়ে। জাকির নায়েক আর ডারউইনের জ্ঞান কি এক? মহামতি এরিস্টটল আর নবী রাসূলের জ্ঞান কি এক? কোথায় আগরতলা আর কোথায় চোকির তলা? এই বিশ্বে কাদের অবদান বেশি? আরবের ধর্মগুরু শুধু সস্তা ও ভুলভাল বলে গেছেন। আর জ্ঞানীরা করে দেখিয়েছেন।
তথ্যসুত্রঃ
বিবর্তনবিদ্যা- প্রফেসর ড.নিশীথ কুমার পাল
ডারউইন : বিগল যাত্রীর ভ্রমণকথা- দ্বিজেন শর্মা
বিবর্তনবাদ ও ইসলাম- মোহাম্মদ সিদ্দিক।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ইতিহাস হচ্ছে বিজয়ীর হাতে লেখা বিজিতের নামে এক রাশ কুৎসা। (হুমায়ুন আজাদ)
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: গত ১৪০০ বছর ধরে যে ইতিহাস লুকানো হয়েছে।
গাওয়া হয়েছে খেলাফতের জয়গান। সেই খেলাফতের বিভৎস রূপ দেখতে পাবেন আফগানিস্তানের দিকে তাকালে। অতীতে ইন্টারনেট না থাকায় ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা সম্ভব হয়েছে। বিভৎস রূপকে মিথ্যার সুন্দর চাদর দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। কিন্তু এখন ইন্টারনেটের যুগে আর সম্ভব নয়।
২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরবের ধর্মগুরু বলতে কাকে বুঝাচ্ছেন?
সব নবী রসূল শুধু আরবেই এসেছে এটা মনে করার কোন কারণ নাই। হজরত ঈসার (আঃ) ভাষা কি ছিল? উনি কি আরবিতে কথা বলতেন? মুসা(আঃ) কোন ভাষায় কথা বলতেন? এটা কি আরবি ছিল?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১১
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশি মুসলিম বাঙালিদের নিজস্ব ভাবনা চিন্তা আর যুক্তি বলে কিছু নেই। ভারতের বাঙালিদের মানসিকতা এত নিম্ন মনের নয়।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২০
রাজীব নুর বলেছেন:
আফগানিস্তানে ২৮ মিলিয়ন লোক খাবার পাচ্ছেন না! কিন্তু তালিবান মোল্লাদের খাবারের কোনো অভাব নেই!
৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তাহলে পশ্চিমবঙ্গ চলে যান। ভালো থাকবেন।
নিজস্ব ভাবনা, চিন্তা, যুক্তি না থাকলে একটা স্বাধীন দেশের উদ্ভব হল কি করে? এই ভাবনা, চিন্তা, যুক্তি কি ভারতের বাঙ্গালীদের থেকে ধার করা হয়েছিল ১৯৭১?
বাংলাভাষা এবং সংস্কৃতি হুমকির মুখে কোন দেশে বেশী? ভারত না বাংলাদেশ?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধরুন আপনার কাছে ৫ কেজির একটি বাটখাড়া আছে। আপনাকে বলা হলো ৩ বস্তা আলু মাপতে। নিশ্চয় পারবেন। কিন্তু যদি বলা হয়, আলুর বস্তা ভর্তি ট্রাকটা ওজন করে দিতে! মনে হয় পারবেন!!
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের 'কাজের লোক' কবিতাটি পড়েছেন?
৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
মাটি থেকে মানুষ সৃষ্টির গল্পটি আদিম যুগের মানুষের গল্প। খোদা যদি মানুষ বানাতেন, সোজাসুজি "জীবিত সেল" থেকেই বানাতেন; যেহেতু আদি মানুষের মাথায় "জীবিত সেল" ভাবনাটি আসেনি, তারা মাটির কথা বলেছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: মাছ বের হয়ে পড়ছে। এখন আর শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেও লাভ হবে না।
মিথ্যা প্রপাগান্ডা সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে ডাঃ জাকির নায়েক। ডাঃ জাকির নায়েক একজন গোজামিল বিশেষজ্ঞ। কিন্তু মেধা ও কুযুক্তি দিয়ে সত্যকে চিরকাল ধামাচাপা দিয়ে রাখা যায় না। আজ থেকে ২০ বছর আগে কে জানতো নেটের যুগ আসবে ইসলামিস্টদের সব গোজামিল ফাস হবে।
৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তালেবানের চেয়ে বেশী লোক মারছে অ্যামেরিকা। তালেবান কয়টা লোক মেড়েছে? আল কায়েদা আর আইএসকে বানিয়েছে অ্যামেরিকা এবং তাদের দোসররা। বিশ্বে অস্ত্রের ব্যবসা কি তালেবান করে নাকি অ্যামেরিকার মত দেশগুলি করে? যুদ্ধ ব্যবসা কারা করে? সৎভাবে সঠিক উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেন। বিশ্বের পরিবেশ দূষণ মুসলমানরা বেশী করে নাকি অন্য ধর্মের লোকেরা? লাদেন এবং তালেবানকে ইউ এস এ কেন সমর্থন করতো? তাদের কি স্বার্থ ছিল?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে কত লোক মারা গেছে? এই যুদ্ধের জন্য মুসলমানরা বা আরবরা কি দায়ী?
রসূলের জমানায় মুসলমানদের সাথে কাফেরদের যুদ্ধে ২৩ বছরে সর্বমোট ১১০০ বা তার কম মানুষ মারা গেছে। আর ক্রুসেডে কত লোক মারা গেছে? কত বছর ধরে ক্রুসেড চলেছে? হিরোশিমা আর নাগাসাকিতে কত লোক মারা গেছে? কারা মেড়েছে? কারা বেশী মেড়েছে? কত দিন ধরে যুদ্ধ চলছে? উত্তর জানা না থাকেল ইন্টারনেটের সাহায্য নেন। বর্তমানে বিশ্বের এক নম্বর ভয়ংকর সঙ্কট হল রাশিয়া আর ইউক্রেন যুদ্ধ। কোন কোন মুসলিম দেশ এটার সাথে জড়িত?
উইঘর আর গুয়েন্তানামো কারাগারে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে কারা? গরু জবাই দিলে মানুষ হত্যা করে কারা?
প্যালেস্টাইনে প্রতি বছর কতজন শিশুকে হত্যা করা হয় ঢিল মারার জন্য? ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোন কোন দেশ ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে।? তার মধ্যে মুসলিম দেশ কয়টা ছিল?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: সকল মানুষকে কিছু সময়ের জন্যে বোকা বানানো যায়। কিছু কিছু মানুষকে সকল সময়ের জন্যে বোকা বানানো যায়। কিন্তু সকল মানুষকে সকল সময়ের জন্যে বোকা বানানো যায় না।-------মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্টঃ আব্রাহাম লিঙ্কন।
৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
যখন মানুষ লিখতে ও পড়তে পারতেন না, তখনকার জ্ঞানীদের বার্তা নিজ গোত্রের মাঝে সীমাবব্ধ থাকতো, সামান্য দুরে যারা বাস করতো, তারাও সেই জ্ঞানের পরশ পেতো না; ফলে লাখ বছরও মানব সভ্যতার তেমন অগ্রগতি হয়নি। আজকের মানুষ আমেরিকার গতকালের আবিস্কারকে কাজে লাগাতে পারছে, জ্ঞান শেয়ার হচ্ছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: মহাভারতে স্পষ্ট লেখা আছে- যে-গোপন যে কথাটি তোমাকে বলছি (যুধিষ্ঠির) তা হল মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কেউ নেই, কিছু নেই।
অর্থ্যাত ধর্ম অতি নগন্য।
৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আশিক ১০২৫৬৩ বলেছেন: কলা বিজ্ঞানি !
কলা বিজ্ঞানি আর কাঠ-মোল্লা ২টাই ভয়াঙ্কর,
কলা বিজ্ঞানিরা ইসলাম বিরুধি যাহা পায় তাহাই বিনা চিন্তায় বিশ্বাস করে এমনকি (বিবর্তন বাদের মত ফালতু থিউরি ও ) আর কাঠ মোল্লারা আসল বিজ্ঞানিরা আজিবন চেষ্টা করে একটা আবিস্কার করে আর মোল্লারা ক্রেডিট নেয়ার জন্য বলে এটা ১৪০০ বছর আগেই কোরআনে ছিল। এ যেন চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ার মত অবস্তা। বিজ্ঞানিদের থেকে তো আপনারা আরবি ভাল পরতে পারেন , তো আপনারা কেন এটা পরে আবিস্কার করতে পারলেন না?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: মহাবিশ্ব ক্রমাগত সম্প্রসারিত হচ্ছে, এবং গ্রহগুলো একে অপরের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পাগলাগুড়ু বলেছেন: আমার মন্তব্য করার আনুমতি রয়েছে?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ। করুণ।
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ডারউইন বাইবেলকে ঘিরে পশ্চিমা দেশে চলমান ভুলভাল তথ্যকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন।
তিনি ইসলামকে কটাক্ষ করে কিছু বলেছিলেন কি? এমন প্রমাণ দিতে পারবেন না আপনি।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: না এরকম প্রমান আমার কাছে নেই।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে ২ লাখ মসজিদে ৪ লাখ মানুষ কাজ করে। চার মানে প্রতিটা মসজিদে মাত্র দুজন মানুষ। ২ লক্ষ মসজিদ যদি চারটি গৃহহীন পরিবারকে প্রতি রাতে মাথা গোঁজার ঠাঁই দিতো তাহলে হিসাব করি প্রতি রাতে পুরো বাংলা দেশে কতজন ঠাঁই পাবে। উন্নতবিশ্বে প্রতিদিন গৃহহীন গরীবদেরকে দুবেলা বিনামূল্যে খাইয়ে থাকার ব্যাবস্থা করে চার্চে।
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ডারউইন বিজ্ঞান এবং ধর্মের অনুসারীদের এক অপরকে আঘাত করা পছন্দ করতেন না। তিনি বিজ্ঞান ও ধর্মকে ভিন্ন মনে করতেন না। তাই তিনি বলেছেন-
“I hardly see how religion & science can be kept…distinct,”........ “but…there is no reason why the disciples of either school should attack each other with bitterness.” [3]
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ডারউইন জ্ঞানী মানুষ ছিলেন। আর আমি জ্ঞানহীন।
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩০
ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনিতো মনে হচ্ছে উইকিপেডিয়া ঘেটে বিশাল জীব বিজ্ঞানী হয়ে গেছেন ! দ্বিজেন শর্মার লেখাটা নিশ্চই অনেক আগের হবে। আর প্রফেসর পালের রেফারেন্সটা কোন সালের? এই রেফারেন্সগুলো থেকে কার কি বক্তব্য সেটা তো বোঝা গেলো না।এদের কেউ কি বলেছে ডারউইন ঠিক আর মানুষ সৃষ্টির ধর্মীয় বর্ণনা মিথ্যে? নাকি সেটা আপনি বলছেন সূত্রগুলোর আড়ালে? আপনার লেখা থেকে তো সেটা বোঝা গেলো না, যা বোঝা গেল সেটা হলো আপনার এই বিষয়ে পড়াশোনা খুবই কম। এতো কম জেনে কোনো বিষয় নিয়ে লিখেছেন সেটাই আশ্চর্য !যাক ব্লগের যেই অবস্থা তাতে এই রকম লেখা আরো নিশ্চই হবে ! চালিয়ে যান জীববিজ্ঞানি সেজে ভুলভাল বা যা ইচ্ছে তাই বলে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচলিত ধর্ম মানুষকে এমনই অন্ধকার কুয়োর ব্যাঙ বানিয়ে ফেলেছে যে মানুষের আর খোলা মনে ভাবার ও দেখার ক্ষমতা নেই! ধর্মের বা ধর্মের ধ্বজাধারীদের কুৎসিত রূপ চোখে পড়ে না।
১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
খ্রিস্টানরা ডারউইনের উপর ক্ষেপা কেন জানেন? কারণ, ডারউইন বলেছেন-
“I do not believe in the Bible as a divine revelation, & therefore not in Jesus Christ as the son of God.”
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ডারউইনের উপর সমস্ত ধর্মের লোকই ক্ষেপা।
১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিবর্তন প্রান কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সেটা নিয়ে কথা বলে না। প্রান সৃষ্টি হওয়ার পর হাজার হাজার প্রজাতি থেকে প্রজাতি কিভাবে বিবর্তিত হয়েছে সেটা নিয়ে আলোচনা করে। বিবর্তন সম্পর্কে আমাদের এটি ভুল ধারণা যে প্রান কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সেটা নিয়ে বিবর্তন তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে। বিবর্তনের ব্যাখা শুরু হয় এককোষী প্রাণী থেকে। এই এককোষী প্রাণী কিভাবে হয়েছে সেটা বিবর্তন ব্যাখ্যা করেনা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: এককোষী জীব এমিবা পানি থেকে সৃষ্টি হয়েছে।
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
@সত্যপথিক শাইয়্যান,
আপনি বলেছেন, " খ্রিস্টানরা ডারউইনের উপর ক্ষেপা কেন জানেন? কারণ, ডারউইন বলেছেন-
“I do not believe in the Bible as a divine revelation, & therefore not in Jesus Christ as the son of God.” "
প্রশ্ন: তোরাহ ও কুরান নিয়ে উনার কি ধরণের মনোভাব?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: গৌতম বুঝতে পেরেছিলেন প্রচলিত ধর্মগুলি ধর্মপুরুষদের পাতানো ফাদ বৈ কিছু নয়। তাই গৌতম বুদ্ধ ধর্ম পুরুষদের ফাদ এড়াতে ঈশ্বরকে এড়িয়ে নতুন ধর্ম প্রবর্তন করেন। কেননা ভন্ড ধর্মপ্রবর্তকরা ঈশ্বরকে ব্যবহার করে নিজেরা ফায়দা লুটে।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
কোন জ্ঞানী মানুষ ধর্মকে আঘাত করেনি, ধর্ম জ্ঞানীদের থামানোর চেষ্টা করেছে; কোন বিজ্ঞানী কোন নবীর বিপক্ষে তেমন কিছু বলেনি, কিন্তু ধর্মীয়রা বিজ্ঞানীদের হত্যা করেছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ৯৯% ধর্মপ্রবতর্কের ব্যপারে যেখানে রাজ্যজয় ও নারীলোভ সন্দেহ করা যায়। সেখানে গৌতম পুরোই উল্টো। তিনি তো রাজ্য আর নারী ছেড়ে চলে এসেছেন। তাই তাকে জেনুইন বলা যায়।
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ব্লগার সোনাগাজী ভাই,
ডারউইনের ৮০০ বছর আগে চিন্তাবীদ ইবনে আরাবী বলেছেন-
"On they rolled to perfection: Thus the meaner world was born. Mineral passed to vegetable life, out of which animal life was born. Then creation continued on earth, minerals, then vegetation, then animals, and then man. God made the last of every one of these kinds. The last of the minerals and the first of the vegetations is the truffle. The last of the vegetation and the first of the animals is the date palm. The last of the animals and the first of mankind is the monkey."
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: কুরআনে সুরা ইখলাছে বলা হয়েছেঃ আল্লাহ এক। তাকে কেউ জন্ম দেয় নি।
কেউ না। (মানে শূন্য)
কেউ না (শূন্য) যদি আল্লাহকে জন্ম দিতে পারে তবে আমরাই যে সরাসরি শূন্য থেকে আসি নি তার প্রমান কি?
সুতরাং একেশ্বরবাদ কখনো নিরেশ্বরবাদকে খন্ডাতে পারে না।
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
ঈশ্বরকণা বলেছেন: "কোন জ্ঞানী মানুষ ধর্মকে আঘাত করেনি,--- কোন বিজ্ঞানী কোন নবীর বিপক্ষে তেমন কিছু বলেনি .." এই কথাগুলো খুবই ঠিকই । ব্লগেও ধর্ম বিরোধী ব্যাঞ্জো বাজানো প্রাচীন যারা ছিল আর বিবর্তনবাদ প্রমান করে এখনো যে তাদের কিছু ব্যাঞ্জোবাদক আছে এরা কেউই জ্ঞানী ব্লগার না। চূড়ান্ত অখ্যাদ্য ব্লগার। সত্যি কথাটা স্বীকার করার জন্য গ্রাসিয়াস বলা যায় এ'রকম কারেন্ট একজন ব্যাঞ্জো বাদক সর্দারকে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: মহাবিশ্ব সম্পর্কে আপনার এখন পর্যন্ত উপলব্ধি করা সেরা বিষয়টি কী?
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গা বাঁচানো উত্তর কেন দিচ্ছেন??? !!!
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম গ্রন্থ বলে- বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। কেন করতে হবে? তার সপক্ষে কোন পরিস্কার যুক্তি দেয় না। 'বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে' এটা একটা স্বতঃসিদ্ধ, কোন প্রশ্ন করা চলবে না। এই স্বতঃসিদ্ধ মেনে নিয়ে আপনাকে সামনে এগোতে হবে।
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পৃথিবীতে আইনস্টাইনের থিউরি বোঝার মত মানুষ এখনও হাতে গোনা। আপনি আর আমি যদি বলি যে কেন আমরা এই থিউরি বুঝবো না। আমাদের যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দেন। তারপরেও ঐ জিনিস আপনার আর আমার মাথায় ঢুকবে না। আল্লাহর জ্ঞান আইনস্টাইনের চেয়ে অনেক অনেক বেশী। এই কারণেই আমাদের বিশ্বাস করতে বলেছেন। বুদ্ধিমান লোক যেমন না বুঝেও আইনস্টাইনের থিউরি মেনে নেয়। একইভাবে বুদ্ধিমান লোক সৃষ্টিকর্তার বাণী বিনা বাক্যে মেনে নেয়।
গরুর মগজের সাইজ মানুষের চাইতে বড়। কিন্তু একটা গরুকে এস এস সি পাশ করাতে পারবেন? সৃষ্ট জীবের বোঝার সীমাবদ্ধতা আছে। এটা আল্লাহ জানেন। এই কারণেই বিশ্বাস করতে বলেছেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি তর্ক করবো না।
শেষে ব্যান খেয়ে যেতে পারি। তাই চুপ থাকলাম।
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৩
কাঁউটাল বলেছেন: জ্বিন কফিল আপনার জন্য বিশেষ প্রজাতির গুড়া কৃমির ছবি পাঠিয়েছে, দেখেন পছন্দ হয় কি না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: বিরক্তিকর।
২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পৃথিবীতে আইনস্টাইনের থিউরি বোঝার মত মানুষ এখনও হাতে গোনা। আপনি আর আমি যদি বলি যে কেন আমরা এই থিউরি বুঝবো না।
-আইনষ্টাইনের থিওরী, ডিজিটেল কম্প্যুটিং থিওরী কঠিন; কারণ, এগুলোতে কঠিন লজিক্যাল ভাবনা কাজ করছে। আল্লাহের কথা বুঝা সহজ হচ্ছে, কারণ আল্লাহ কিছু বলেননি; কিছু কম জ্ঞানী মানুষ নিজের কথাগুলোকে আল্লাহের নামে চালিয়ে দিয়েছে।
২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৬
ঈশ্বরকণা বলেছেন: রাজীব নূর,
ডারউইনের বিবর্তন আর ধর্ম আমাদের সৃষ্টির ব্যাপারে যা বলে দুটোই যে একইসাথে সত্যি হতে পারে সেটা ভেবেছেন কি কখনো ? কুরআন আর হাদিসের সাথেতো আমি ডারউইনের কথার কোনো দ্বন্দ্ব দেখিনা। বরং ডারউইনের কথার অমিল হলো আধুনিক জীববিজ্ঞানের সাথে। যেমন ডারউইন জীব সৃষ্টির উৎস হিসেবে বিশেষ করে মানুষ সৃষ্টির উৎস হিসেবে একটা লিনিয়ার ইভলিউশন প্রসেসের কথা মানে একটা কমন ডিসেন্টের কথা বলেছেন। কিন্তু আধুনিক জীববিজ্ঞান ইভলিউশনের একটা মাল্টিলেভেল থিওরির কথা বলে। তিনটি পৃথক উৎস হিসেবে Archaea, Eukaryotes -র সাথে সাথে Bacteria-কেও আমাদের এনসেস্টর হিসেবেই বর্ণনা করে। আধুনিক জীববিজ্ঞান কমন ডিসেন্টের সাথে ব্যাকটেরিয়াল ইনফ্লুয়েন্সের কথাও বলে মানব সৃষ্টির উৎস হিসেবে। আমাদের ডিএনএ -র পুরোটাই বিবর্তনের ফসল না এর দশ ভাগ এসেছে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন থেকে যেটাকে বলে হরাইজন্টাল জীন ট্রানফার বা HGT যে ব্যাপারগুলো ডারউইন জানতেনও না। জিনেটিক মিউটেশন থেকে আমাদের ডিএনএ-র চেঞ্জটাকে বেইজ করেই নিও ডারউইনিজমের সৃষ্টি। বুঝতেই পারছেন ডারউইনিজম শুরুতে যেমন ছিল এখন আর তেমন নেই। অনেক কিছুই এড করতে হয়েছে ডারউইনিজমকে টেকসই করতে। তেমন আমার মনে হয় ধর্মের মানব সৃষ্টির ইন্টারপ্রিটেশনতা যে খুবই যৌক্তিক সেটা ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে মধ্যযুগের বিজ্ঞানীরা কখনোই স্বীকার করতে চাননি তাদের নিজেদের স্বার্থেই। ধর্মকে বিজ্ঞানের প্রতিদ্বন্ধি হিসেবে দেখিয়েছে তাদের বিশেষ সামাজিক কর্তৃত্ব ধরে রাখতে। সেই ট্রেডিশনটাই এখনো চলছে। এখানে দ্বন্দ্বটা শুধুই ধর্মীয় বক্তব্য বুঝবার ভুলের বা ইন্টারপ্রিটেশনের ভিন্নতার । বিবর্তন আর মানবসৃষ্টির ইন্টারপ্রিটেশন দুটোই যে সত্যি এটা আপনি জানেন না বা বুঝতে পারছেন না সেটা আশ্চর্য কিছু নয় কিন্তু কিছু ধর্ম অবিশ্বাসী অতিবৈজ্ঞানিকও বুঝতে পারছেন না। সেই পক্ষপাতপূর্ণ চাদরটা সরিয়ে ধর্মের মানব সৃষ্টির ইন্টারপ্রিটেশন আর ইভ্যুলিউশন যে একই সাথে সত্যি হতে পারে আর ইনফ্যাক্ট সেটাই যে সত্যি সেটা বলা দরকার। অল্প করে হলেও সেই বলাটা শুরু হয়েছে সেটাই আসল কথা। আপনারা কবে সেটা জানবেন বা বুঝবেন সেটা অবশ্য বুঝতে পারছি না। আমি আপনাদের সেই না বোঝা নিয়ে এখনই বলতে পারি কিন্তু আপনাদের জ্ঞানের উন্মেষ হবে কখনো সেই আশায় থাকলাম, সে জন্যই এখন কিছু বলছি না। তবে আবারো জোরের সাথেই বলছি ধর্ম বিশেষ করে ইসলাম মানব সৃষ্টি নিয়ে যেই বর্ণনা দেয় সেটার সাথে বিবর্তনের কোনো দ্বন্দ্ব নেই। দুটোই একই সাথে সত্যি হতে পারে। আর সেটাই হয়তো ঠিক। চাউ।
২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এককোষী জীব এমিবা পানি থেকে সৃষ্টি হয়েছে।
সেটা অন্য হাইপোথিসিস বিবর্তন তত্ত্বের বিষয় নয়। শুধু পানি নয়, উল্কাপিন্ডের মধ্য দিয়ে এককোষী প্রান এসেছে এমন হাইপোথিসও আছে।
২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: একটি জটিল বিষয়কে সহজ সরল সুন্দর ভাষায় প্রকাশ করেছেন।এই বিষটা এখন আর কোন বিতর্কের বিষয় না।যেহেতু বিষয়টা ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক তাই ধার্মিকরা এটা মেনেনিতে পারে না,মানা উচিতও না।
২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭
বিটপি বলেছেন: আদম (আ) আরবী ভাষায় কথা বলতেন, এটা আপনাকে কে বলল? কুরআনের আগে যত আসমানী কিতাব নাজিল হয়েছিল, তার একটাও তো আরবী ভাষায় হয়নি। তাওরাত হিব্রু, যাবুর আরানিক, ইঞ্জিল সুমেরী ভাষায় নাজিল হয়েছিল। এখানেও তো বিবর্তনের প্রভাব দেখা যাচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু আরবরাই সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী? যদি তা নাহয় তাহলে শুধু আরবদের মেনশন করা ইসলাম বিদ্বেষ ছাড়া আর কিছুই নয়।