নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহাজ্জুদের নামাজ অথবা দোয়া কি আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০৮



নামাজ মানুষের ভাগ্যেয়ের কোনো পরিবর্তন করতে পারবে না।
নামাজ পড়তে পড়তে আপনি যদি কপালে স্থায়ী কালো দাগ বসিয়ে ফেলেন তাও লাভ নাই। আপনার কোনো ভাগ্য পরিবর্তন হবে না। নো নেভার। এখন হয়তো আপনি ভাববেন আমি নাস্তিক। আমি ইসলাম বিদ্বেষী। কথা সেটা নয়। কথা হচ্ছে- আপনাকে বাস্তবটা বুঝতে হবে। মানতে হবে। নইলে কপালে দুঃখ আছে। নামাজ কারো ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারে না। আমাকে একজন মানুষ দেখান, যার দোয়ায় বা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে? স্পষ্ট করে বলি- প্রভু কিছুই দেবে না। সম্ভব না। কাউকেই দেয় না। যে জিনিস নাই সেটা কি করে দিবে? সে তো নিরাকার। শূন্য। তার হাত নেই, পা নেই। তাকে ধরা যায় না। ছোঁয়া যায় না। তাকে কিছু চালাক লোক নিজেদের আরাম আয়েশ আর বিলাসিতা করার জন্য সৃষ্টি করেছে। চেয়ে দেখুন, ধর্ম গুরুরা কি বিলাসিতাপূর্ন জীবপনযাপন করে। আর নির্বোধেরা নামাজ রোজা তাহাজ্জুদ করে-করে মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের বিশ্বাস ইহকাল যখন ভালো গেলো না, পরকালটা ভালো যাবে। আল্লাহ মহান। সুবাহানাল্লাহ।

আপনি যদি টানা ৫০ বছর নামাজ পড়েন, তবু আপনার ভাগ্য পরিবর্তন হবে না।
ভাগ্য পরিবর্তন হবে কর্মে। কর্ম করুণ। পরিশ্রম করুণ। ধরুন, আমি পরীক্ষার খাতায় কিছুই লিখলাম না। তাহলে আমি নিশ্চিত ফেল করবো। কিন্তু এখন যদি আমি দিনরাত নামাজ পড়ি, রোজা রাখি। তাহাজ্জুদ পড়ি, দোয়া করি- তাহলে কি আমি পাস করে যাবো? না পাস করবো না। কোরআনে কিন্তু কোথাও নামাজের কথা নেই। তাহাজ্জুদের কথা নেই। দোয়া করে সব কিছু হাছিল করে ফেলবেন- চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ হজ্বে যায়, আমাদের দেশে লাখ লাখ মানুষ ইজতেমায় যায়- সেখানে সবাই আল্লাহর দরবারে হাত তুলে। অনেক কিছু চায়। বিশ্ব শান্তি চায়। কিন্তু আল্লাহ কিছুই দেয় না। প্রতি বছর হজ্ব ও ইজতেমায় মানুষ দুহাতা তুলে চাইতেই থাকে। ফলাফল দেশে দেশে যুদ্ধ, বন্যা হয়, ভূমিকম্প হয়, আগুন লাগে ইত্যাদি নানান রকম দূর্ঘটনা ঘটতেই থাকে। তবু বোকা মানুষ চেয়েই যাচ্ছে। একজন ভিক্ষুককে আমি দশটা টাকা দিলাম। বিনিময়ে সে বলে- আল্লাহ আপনার ভালো করবে। আয় রোজগার বাড়িয়ে দিবে। ভিক্ষুক কিন্তু জানে আল্লাহ কিছুই দেবে না। তাই সে বলে- আল্লাহ আপনাকে দিবে। আপনার আয় রোজগার বাড়াবে। ভিক্ষুক সারা জীবন চেয়েছে, ফলাফল সে ভিক্ষুকই থেকে গেলো। তার সে এখন নিজের জন্য না চেয়ে অন্যের জন্য চায়। হাস্যকর।

নামাজ পড়ে, দোয়া করে কখনও কিছু পাওয়া যায় না।
যদি পাওয়াই যেতো তাহলে কোটি কোটি মানুষ নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে হাত তুলে প্রতিদিন। কিন্তু তাদের চাওয়া পূরন হয় না। এখন ধার্মিকরা বলবেন, চাওয়ার মতো করে চাইতে হবে। এখন কি মাথা নিচে, পা উপরের দিকে তুলে চাইতে হবে? না চেয়ে- এই কোটি কোটি লোক যদি পরিশ্রম করতো, তাহলে হয়তো কিছু পাওয়ার সম্ভবনা ছিলো। এই যে এত এত নবীজির হাদীস। হাদীস গুলো বানোয়াট। নবীজির মৃত্যুর ২/৩ শ' বছর পর হাদীস গুলো পয়দা হয়েছে। যা ভিত্তিহীন ও কাল্পনিক। ভুলভাল কথা লেখা। হাদীস ফলো করে ধার্মিকেরা বেশি বেকায়দায় পড়ে গেছে। এই হাদীস গুলো মুসলিমদের মাথা খারাপ করে দিয়েছে। হাদীসের কারনেই মুসলিমরা রুপকথার দুনিয়া বিশ্বাস করে। তাহাজ্জুদ পড়ে। আল্লাহর কাছে অনেকে কিছু চায়। হাদীসে আছে 'চোখ উপড়ে ফেলো'। বিয়ে করো। ভোগ করো। চুলে উকুন হলে চুল ফেলে দাও। ছাগল জবাই করো, রোজা রাখো। এরকম বলার কারন হলো- সে সময় মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞান উন্নত ছিলো। সেই যুগে যদি ইন্টারনেট থাকতো, ল্যাপটপ থাকতো, রকেট থাকতো- তাহলে হাদীস গুলো অন্য রকম হতো। সেই সময়ের অল্প জ্ঞানের আইডিয়া দিয়ে এই আধুনিক যুগে চলাচল করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

আমার এক বন্ধু, ধর্মীয় গোড়ামিতে তার জীবন ভরপুর।
তার স্ত্রীর বাচ্চা হবে- সে চায় আল্লাহর নিয়মে বাচ্চা হোক। সে তাঁরা স্ত্রীকে হাসপাতালে নেয়নি। শেষমেশ বন্ধুর স্ত্রী মরতে বসেছিলো। যাইহোক, বাচ্চা হলো। বাচ্চা অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে যায় না। সূরা পড়ে ফু দেয়। ফলাফল বাচ্চা মৃত্যু শয্যায়। বন্ধুর ধারনা কোথাও আগুন লাগলে আযান দিলেই আগুন থেমে যাবে। ধার্মিকদের জীবনে হাদীস এক অভিশাপের নাম। স্ত্রীর টাকা পয়সার দিকে আমার বন্ধুর খুব লোভ। জোর করে স্ত্রীর টাকা ছিনিয়ে নেয়ে। স্ত্রীকে হাদীসের বানী দিয়ে ভয় দেখায়। পরকালের ভয় দেখায়। শিক্ষিতা মেয়ে। টানা একে বছর সহ্য করলো। এরপর লাথথি দিয়ে স্বামীকে তালাক দিয়ে দিলো। এখন আমার সেই বন্ধু ফকিরের মতো রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে। তার বিশ্বাস তার স্ত্রী আবার ফিরে আসবে। সে নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে তাই চেয়েছে। ফলাফল- স্ত্রী একটা বিয়ে করেছে। সে এখন ভালো আছে। তার জীবন আনন্দময় হয়েছে। বন্ধু এখন এক পীরের মুরিদ হয়েছে। পীর বলেছে, সে তাঁরা স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনবে। এদিকে সেই মেয়ে বিয়ে করে আমেরিকা চলে গেছে স্বামীর সাথে। পীর সেই মেয়েকে আমেরিকা থেকে কিভাবে ফিরিয়ে আনবে আমি জানি না।

মনে রাখবেন ভাগ্য পরিবর্তন হয় কর্মে। নামাজে না। তাহাজ্জুদেও না।
যদি নামাজ বা তাহাজুদ ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারতো- তাহলে আমি নামাজ পড়ে, তাহাজ্জুদ পড়ে মস্ত বড় ডাক্তার হয়ে যেতাম। ডাক্তার না হলেও ইঞ্জিয়ার হয়ে যেতাম নিশ্চিত। নিদেন পক্ষে নভোচারী হতাম। মহাকাশে ঘুরে বেড়াতাম। নামাজ সবচেয়ে ভালো দিক হলো- ব্যয়াম। সারা দিনে পাঁচ বার ভভালো ব্যয়াম। কাজেই জীবনে সফল হতে হলে- কাজ করুণ। পরিশ্রম করুণ। নামাজ পড়ে দুহাত তুললে হবে না। তাহাজ্জুদেও কিচ্ছু হবে না। জাস্ট সময় অপচয় হবে। এই যে কয়েকদিন আগে ভূমিকম্প হয়ে গেলো, দেখেছেন? ছোট ছোট বাচ্চাদের কি করুণ পরিনতি দেখেছেন? ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ। সারা বিশ্বে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি। আমাজনে আগুন। ভূমিকম্প। কত লোক টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছে না। কেউ কেউ পেট ভরে খাবার খেতে পারছে না। চারিদিকে কত শত অন্যায়। কাজেই পরকালের লোভে পড়বেন না। দোজকের ভয়ে কাতর হবেন না।

(লেখাটি আমার নয়। আমার বন্ধু শাহেদ জামালের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছি।)

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৪

নতুন বলেছেন: (লেখাটি আমার নয়। আমার বন্ধু শাহেদ জামালের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছি।)

তাকে বলুন কারুর বিশ্বাস নিয়ে এতো ভাবার দরকার নাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন আপনাকে।

তাকে আমি অনেক বুঝাই। সে বুঝে না। আল্লাহ হেদায়েত দিলেন একদিন সে বুঝবে। এছাড়া আর কোনো উপায় নাই।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রার্থণা হচ্ছে একটা মেন্টাল জিমন্যাস্টিক, ফলাফল জিরো, অনেকেই অবশ্য জিরো ফলাফলেই সন্তুষ্ট।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনি কি ইসলাম, আল্লাহ, রাসুল এসব বিষয় বিশ্বাস করেন? যদি করেন, তাহলে এগুলির ব্যাখ্যা যারা দেওয়ার মত তাদের উপর ছেড়ে দিন। আর যদি বিশ্বাস না করেন, তাহলে এগুলি থেকে বিরত থাকুন। সেটাই ভালো হয়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার বিশ্বাস অবিশ্বাসের কথা আসছে কেন?
একজন লিখেছেন, সেই লেখা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। জাস্ট বুঝানোর জন্য কিছু মানুষ ধর্ম, নামাজ রোজা সম্পর্কে কি ভাবছেন।

আমি অনেক কিছু থেকেই বিরত আছি। আমার কথা হলো- দশজন যেদিকে আমিও সেইদিকে।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

চারাগাছ বলেছেন:
ইউক্রেন - রাশিয়া যুদ্ধের কারণ হিসেবে তাহাজ্জুদ পড়া মানুষ কতটা দায়ী বলে মনে করেন ?
আপনি তাহাজ্জুদ কিংবা নামাজ না পড়ে যুদ্ধ ঠেকাতে পারলেন না কেন ?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগার 'কামাল১৮'র মতো আপনারও সব সময় দরকারী বিষয়ে চোখ যায়।

ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের জন্য দায়ী মহান প্রভু। কারন তার ইচ্ছাতেই তো সব হয়। হও বললেই হয়ে যায়। যারা নামাজ পড়ছে তাদের কোনো দোষ নেই।

আল্লাহ্‌ যুদ্ধ লাগাইছে, আমি কি করে থামাবো?

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

নতুন বলেছেন: মনে রাখবেন ভাগ্য পরিবর্তন হয় কর্মে।

আপনি ভাগ্যে বিশ্বাস করেন? তাহলে ভাগ্য কে বা কিভাবে নিদ্ধারিত হয়?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভাগ্য বলে কিছু নেই। ভাগ্যটাকে নিজের মনের মতো করে গড়ে নিতে হয়। বুদ্ধিমানরা তাই ই করে।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ব্লগার 'কামাল১৮' বিজ্ঞ লোক। বামধারার রাজনীতি পছন্দ করেন কিন্তু তাঁর আদর্শের সাথে এখনকার বামধারার রাজনীতি যায়না হয়তো।
উনি কমেন্ট করতে পছন্দ করেন। আমি উনার মন্তব্যে নজর রাখি।

ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের জন্য দায়ী মহান প্রভু। আপনি প্রভুকে বিশ্বাস করেন?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মতো তুচ্ছ মানুষের বিশ্বাস অবিশ্বাস দিয়ে কিছু যায় আসে না।
কোটি কোটি মানুষ প্রভু কে বিশ্বাস করে। আমি তাদের কথা বলেছি। শুনেছি একটা গাছের পাতাও আল্লাহর হুকুম ছাড়া নড়ে না। তাই বলেছি পৃথিবীতে যা কিছু ঘটছে সব আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটছে।
এই যে ভূমিকম্প। বিল্ডিং এর পিলারের চাপায় শিশুর মৃত্যু। রাশিয়া ইউক্রেন এই যুদ্ধ সবই প্রভুর ইচ্ছায়। মহান প্রভুর ইচ্ছায়।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি আমার ঝামেলায় জড়ালেন। চারা গাছ আর নতুনের কমেন্টে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঝামেলায় জড়াই নাই বন্ধু।
হুজুরে যখন পায়জামা বানায়, প্রস্বাবের রাস্তা করেই রাখে। দেখবেন ছোট চেন আছে। সেটা দিয়েই তাঁরা জলবিয়োগ করে। পুরো পাজামা খুলার প্রয়োজন নেই।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার প্রতি আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে- আপনি যদি ইসলাম ধর্মের মৌলিক বিষয়গুলো বিশ্বাস করেন, তাহলে এই ধর্মের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনকিছু নিয়ে লেখা বা কথা বলা ঠিক হবে না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনার অভিমতকে শ্রদ্ধা জানাই।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
চারাগাছ বলেছেন:
ইউক্রেন - রাশিয়া যুদ্ধের কারণ হিসেবে তাহাজ্জুদ পড়া মানুষ কতটা দায়ী বলে মনে করেন ?
আপনি তাহাজ্জুদ কিংবা নামাজ না পড়ে যুদ্ধ ঠেকাতে পারলেন না কেন ?



রাজীব নূর আপনার প্রশ্নের জবাব সঠিক ভাবে দেবেন না। উনাকে এইসব প্রশ্ন করে লাভ নাই।

তবে আপনার প্রশ্নের ধরন ভালো লাগে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: চারাগাছ বুদ্ধিমান মানুষ।
উনি হিসাব করে কথা বলেন।

আমি সবার প্রশ্নের জবাব দেই। অবশ্য একসময় কারো প্রশ্নের জবাব দেই নাই। গত পাঁচ বছর ধরে আমি সবার প্রশ্নের জবাব দেই।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২০

চারাগাছ বলেছেন:

তাহলে বলতে চাচ্ছেন তাহাজ্জুদ পড়া মানুষ খুব একটা ক্ষতি করছেন না ?
আপনি কেন তাদের মোটিভেট করতে চাচ্ছেন ?
আপনার উচিত যুদ্ধবাজদের মোটিভেট করা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: তাহাজ্জুদ কোনো উপকার করছে না। আমি সেটাই বলতে চাচ্ছি। তাহাজ্জুদের উপর বিশ্বাস রাখতে মানা করছি।
আর বলছি- নিজের উপর ভরসা রাখতে। কর্ম করতে। কর্মই সফলতার চাবিকাঠি।

শুধু যুদ্ধবাজ নয় আমি বিশ্বের সমস্ত ভুল পথে থাকা মানুষদের মোটিভেট করতে চাই।
আমার ইচ্ছা একটা মাঠ ভরতি 'ভুল পথে থাকা' মানুষজন থাকবে। আমি তাদের মোটিভেট করবো।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪

চারাগাছ বলেছেন:
@স্বপ্নবাজ সৌরভ ,
উত্তর জানা থাকলে প্রশ্ন করতে ভালো লাগে।
আমি যেই প্রশ্ন গুলো করি সেই প্রশ্নগুলোর বেশিরভাগ উত্তর আমি মনে মনে বানিয়ে নেই। অধিকাংশই মিলে যায়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ আবেগি মানুষ। কিন্তু বাস্তববাদী।

উত্তর জানা ভালো। তারচেয়ে বেশি ভালো আত্মবিশ্বাস থাকা।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমার মতো তুচ্ছ মানুষের বিশ্বাস অবিশ্বাস দিয়ে কিছু যায় আসে না।


জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার প্রতি আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে- আপনি যদি ইসলাম ধর্মের মৌলিক বিষয়গুলো বিশ্বাস করেন, তাহলে এই ধর্মের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনকিছু নিয়ে লেখা বা কথা বলা ঠিক হবে না।

বিশ্বাস অবিশ্বাস যখন এভাবে প্রকাশ করবেন তখন একটা প্রভাব আসবেই।



শুভকামনা বন্ধু।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আফগানিস্তান থেকে একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে। ভিডিওতে নারীদের জনসমক্ষে নির্মমভাবে ৬ মিনিট যাবত ৭০-৮০টি বেত্রাঘাত করতে দেখা যায়। দেশটিতে পুরুষ অভিভাবক ছাড়া দোকানে যাওয়া নারীদের জন্য নিষিদ্ধ।

নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা গত মাসে বিচারকদেরকে ইসলামী শরীয়াহ আইন অনুসারে শাস্তি প্রদানের নির্দেশ দিয়েছিলেন। যার মধ্যে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড, পাথর মারা এবং বেত্রাঘাত রয়েছে। এ ছাড়াও চোরদের জন্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলার নিয়মও রয়েছে।

এরকম অমানবিক কাজ করছে ধর্মীয় কারনে।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১

চারাগাছ বলেছেন:
যারা তাহাজ্জুদ পড়ে তারা কোন কাজ না করে সারাদিন ঘুমায় এই তথ্য আপনি কোথায় পেলেন ?
আপনার প্রভু কোথায় বলেছে ইবাদত করে চুপচাপ বসে থাকতে। বরং আপনার প্রভুর নির্দেশ মত কোন কাজ করাই ইবাদত।
এই যে আপনি ব্লগিং করছেন এটাও ইবাদত যদি আপনার প্রভুর নির্দেশ মত হয়।

ভালো কাজে আদেশ আর খারাপ কাজে নিষেধ।
আপনি যদি মন করেন তাহাজ্জুদ খারাপ কাজ সেটা আলাদা ব্যাপার। কারণ আপনার ধর্ম গ্রন্থে তেমন লেখা থাকতেই পারে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: প্রশ্ন উত্তর খেলা দিলাম। আপনিও নাদ দিন।
আপনাকে একটা ছোট গল্প শুনাই।

দুবাই শহরে বেড়ানোর এক পর্যায়ে গফুর মিঞা আর স্ত্রী ফাতিমা বিবি একটি শপিং মলের বাইরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
এই সময়ে এক ধনী আরব শেখ তাঁদের দিকে এগিয়ে এসে সালাম করে জানতে চাইলেন ওনারা কোথা থেকে এসেছেন। গফুর জানালেন, করাচি, পাকিস্তান।
এবার শেখ সাহেব সরাসরি জানালেন, উনি একশোটি উটের বিনিময়ে ফাতিমা বিবিকে কিনে নিতে চান।

হতভম্ব গফুর শেখ সাহেবের দিকে নিঃশব্দে চেয়ে রইলেন। টানা দশ মিনিট পর গফুর বললেন, 'আমার স্ত্রী বিক্রির জন্য নন'!

শেখ হতাশ হয়ে চলে যাওয়ার পর ফাতিমা আর থাকতে না পেরে গফুরের গালে একটা চুম্মি দিয়ে বললেন, 'আমি অভিভূত! কত রোমান্টিক তুমি! কত ভালোবাসো আমাকে গো! শুধু একটা ব্যাপার বুঝলাম না, তুমি জবাব দিতে এত লম্বা সময় নিলে কেন? ওনাকে অনেক আগেই তো ভাগিয়ে দেওয়া উচিৎ ছিলো'!

গফুর মিঞা বললেন- 'আমি নানাভাবে চিন্তা করার চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু কিছুতেই সমাধান খুঁজে পেলাম না! কিছুতেই ভাবতে পারলাম না আমি একশোটা উট কি করে করাচিতে নিয়ে যাবো'!

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনি ইসলাম না তালেবানের কথা বলছেন ?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: তালেবান'ই ইসলাম। ইসলামই তালেবান। আমরা আমরাই।



তসবিহ সহ হাতের ছবি।
তার বন্ধু ও সহকর্মীদের মতে, ভূমিকম্পের সময় তিনি তাহাজ্জুদের নামায পড়ার পর সকালের জিকির করছিলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাত ও তার পরিবারকে সবর দান করুন।

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কিছু বলার নাই

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: এজন্যই আপনি কবি।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা বিষয় ভাল হয়েছে যে, আমি সহ অনেকের অনুরোধের পর আপনি এখন নিজের আসল রূপ ধরেই ইদানিং পোস্ট দিচ্ছেন। আগের মত একবার ধার্মিক, একবার নাস্তিকতার পোস্ট দিচ্ছেন না। আপনার শুভাকাঙ্খী হিসেবে অনুরোধ করছি, ব্লগ ও ফেসবুকে আপনার ও আপনার স্ত্রী কন্যাদের ছবি গুলো মুছে ফেলুন। আপনি বেনামে নাস্তিকতা নিয়ে চর্চা করুন, লিখুন কিন্তু ছবি দিয়ে নিজের ও পরিবারের ক্ষতি করবেন না...

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সাহস তো আছে আপনার তা জানি। এখন তো খোলাখুলিই ইসলাম বিদ্বেষী পোস্ট দিচ্ছেন। এই পোস্ট এখনও টিকে আছে। অথচ বৈশাখী পূজা (মঙ্গল শোভাযা্ত্রা)-র বিপক্ষে লেখায় আমাকে জেনারেল করে রাখা হয়েছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি অনেকদিন জেনারেল হচ্ছি না।

১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দোয়া ভাগ্য পরিবর্তন করে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ এরকম ভেবে শান্তি পাওয়া যায়।

১৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩১

কাঁউটাল বলেছেন: গুড়া কিরমি শেষ হয়ে গেছে নাকি ভাই? পারফরমেন্স এত খারাপ কেন আজকাল? জ্বিন কফিলরে বলব আপনার জন্য আরও দুই কৌটা বিশেষ প্রজাতির কাঁটা যুক্ত গুড়া কিরমির ব্যবস্থা করতে। ঠিকমত চুলকানি না উঠলে আসলে সমস্যা, ঠিকমত লিখতে না পারলে আপনার এসাইলামের কি হবে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি দুষ্টলোক।

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ নিরাকার কোরান কিন্তু তা বলে।আল্লাহ নিজ হাতে আদমকে বানিয়েছে।এতো কাল তাই শুনে আসছি।তার মানে আল্লাহর হাত আছে।ছয় দিনে মহাবিশ্ব বানিয়ে( হয় বললেই যেখানে হয়ে যায় ছয় দিন কেন কষ্ট করতে গেলেন এখনো আমার বুঝে আসে নাই)অবশেষে আরশে গিয়ে বসলেন।বসলেন যখন তখন কিভাবে বসলেন মুমিনরাই ভালো বলতে পারবে।তার মানে দেহ আছে।
এখন কেউযদি প্রমান করে আল্লাহ নিরাকার,আমার কিছু বলার নাই।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো আমার মনের কথা বলে দিলেন।

যখন যা দরকার আল্লাহকে সেভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে।

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: তা বলে না,হবে

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: গোঁজামিলে ভরপুর।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দোয়া ভাগ্য পরিবর্তন করে। আপনি বিশ্বাস করবেন কি করবেন না সেটা আপনার ব্যাপার।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি না। এবং যারা বিইশ্বাস করে তাদের আমি বোকা মনে করি।

২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @ লেখক, আপনার কথাবার্তা শুনলে আমার হাসি পাই? নামাজ ভাগ্যের পরিবর্তন করে এই আপ্ত বাক্যটা আপনাকে কোন নাস্তিক বলেছে? কারন আমি তো এজাতীয় কোন তথ্য আল কোরানে পাই নাই? বরং আল কোরান বলে নামাজ তোমার চিত্ত্বের প্রশান্তি এনে দেয়” লক্ষ্য করুন 'তিনি তাদেরকে তাঁর পথ দেখান, যারা তাঁর অভিমুখী, যারা ইমান আনে এবং আলস্নাহর স্মরণে যাদের চিত্ত-প্রশান্ত হয়। জেনে রাখ, আলস্নাহর স্মরণেই চিত্ত-প্রশান্ত হয়।' (সুরা রা'দ, আয়াত: ২৭-২৮) এখন আসেন আপনার সাথে আলোচনায় আসি। নামাজ মানুষের চিত্ত্বে প্রশান্তি দেয় মানে কি! চিত্ত্ব হলো মানুষের মানসিক ফিটনেস।

১৮৯২ সালের যখন বোঝা গেলো প্রাথর্ণার কারনে মানুষের মস্তিস্কির টেম্পোরাল লোবে রেড ষ্ফিট বৃদ্ধি পায়। আর এই রেড শিফট বৃদ্ধি পেলে মানব দেহ থেকে কিছু হরমোন ক্ষয়িত হয়ে মানব দেহকে শীতল অনুভূতী সরবরাহ করে। মানুষ যখন প্রার্থনায় বা ঈশ্বর-চিন্তায় মগ্ন থাকে তখন মস্তিষ্কের কিছু রাসায়নিক যৌগের ক্ষয়িত হয়ে একটি অভুতপূর্ব উপলদ্ধি বোধ সৃষ্টি করে ? মস্তিষ্কে সৃষ্টি করে এমন কোনো পরিবেশ, যা চিরবিরাজমান সেই উচ্চতর সত্ত্বার উপলব্ধির জন্য একান্ত অনুকূল? মানুষ যখন মসজীদ, গীর্জায় প্রার্থনায় বসে তখন তার মস্তিস্কের ওয়েভ ফ্রিকোন্সির পরিবর্তন ঘটে। মানুষের ব্রেইন স্ক্যান করে দেখা গেছে মানুষের ব্রেনের উপর প্রাথনার প্রভাব পড়ে। প্রাথনা করবার পর মানুষের ব্রেন ওয়েভ কেমন যেনো সৌন্দর্যময় হয়ে ওঠে। নীচের চিত্রটির দিকে লক্ষ্য করুন প্রাথনার আগের ব্রেনের স্ক্যানে লাল চিহিৃত জায়গা টি নেই কিন্ত পরের প্রার্থনার পর স্ক্যানকৃত চিত্রে লাল চিহিৃত জায়গা টি দেখা যাচ্ছে।

ব্রেনের ওয়েভ ফ্রিকোন্সি তো বোঝেন? মানুষের হার্ট এবং ব্রেন থেকে একধরনের রেডিয়েশন বা সহজ ভাষায় বলা যায় নূর বা আলো নিগর্ত হয়। প্রাথনা করার পর আল্লা ভক্ত মানুষদের দেহ থেকে যে নুর বের হয় সেই নূর বা ওয়েভ মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবে রেড ষ্ফিট সৃষ্টি করে। ফলে মানুষের মস্তিস্ক কিছু হরমোন ক্ষয়িত হয়। মানুষ মস্তিস্কের excitatory and inhibitory neurotransmitters যখন উদ্দীপ্ত হয় তখন কিচু হরমোন মানব দেহে মস্তিক্ত থেকে প্রবেশ করে ফলে দেহ শীতল এক ঐশ্যরিক অনুভূতী লাভ করে। এই শ্রেণীর মানুষদের আমরা নুরানী চেহারার মানুষ বলে থাকি। অথাৎ এদের ওয়েভ ফ্রিকোন্সি স্বচ্ছ বা সুন্দর। ব্রেইন স্ক্যান করে দেখা গেছে মানুষের ব্রেনের উপর প্রাথনার প্রভাব পড়ে। প্রাথনা করবার পর মানুষের ব্রেন ওয়েভ কেমন যেনো সৌন্দর্যময় হয়ে ওঠে। নীচের চিত্রটির দিকে লক্ষ্য করুন প্রাথনার আগের ব্রেনের স্ক্যানে লাল চিহিৃত জায়গা টি নেই কিন্ত পরের প্রার্থনার পর স্ক্যানকৃত চিত্রে লাল চিহিৃত জায়গা টি দেখা যাচ্ছে।

টেম্পোরাল লোবই হল স্রষ্টাবিন্দুর বাসস্থান এবং আধ্যাতিকতা অর্জনের পিঠস্থান এবং এটি এন্টিনা স্বরূপ কাজ করে। বিজ্ঞানের ভাষায় এটিকে গড স্পট বলা হয়ে থাকে। প্রথমেেএটিকে নেগেটিভ আকারে দেখা গেলেও পরবর্তী ব্যাপক গবেষনা পজিটিভ বিষয় দেখাতে থাকে। গবেষনায় দেখা যায় অথাৎ ইলেকট্রো এনসেফালোগ্রাম (electro-encephalogram) পরীক্ষায় পরিস্কর ভাবে মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবের কম্পাঙ্ক তরঙ্গ পরিবর্তনের মাধামে পরিস্ফূটিত হয়ে উঠে। বর্তমানে FMRI (Functional Magnetic Resonance Imaging) and PET (Positron Emission Tomography) পরীক্ষার দ্বারা দেখা গেছে যে, প্রার্থনা বা ধ্যানের সময় মস্তিস্কের কয়েকটি অংশ শুধু কাজ করে, বাকী অংশগুলো তখন অকেজো থাকে, আর তা হল মস্তিস্কের সম্মুখভাগ (prefrontal cortex)যা মানুষের মনযোগ আনয়ন করে।

গড স্পট মানুষের মস্তিস্কেরই একটি অংশ। অতএব এটা প্রকৃতি প্রদত্ত্ব। গবেষনার চুড়ান্ত পর্যায়ে দেখা যায় যেহেতু মানুষের মস্তিস্ক তরঙ্গ স্রষ্টার সন্ধান করে অতএব স্রষ্টার বোধগম্যতা মানব মস্তিস্কপ্রসুত। অতএব মানুষের সৃষ্টি থেকে এভাবে মস্তিকের টেম্পোরাল লোবে স্রষ্টার সন্ধান করার বিষয়টি লিপিবদ্ধ করা ছিলো। অতএব এটি স্রষ্টা প্রদত্ত।

ভাইগো, ধর্ম ব্যবসায়ীদের বানানো হাদীস বা স্বস্তা অন্য পুস্তকের কপি পেষ্ট করে কথা বলাল আগে একটু ভাববেন ওটার গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু? নামাজ মানুষের মানসিক উন্নয়ন করে। অতএব আপনার পাগলের প্রলাপ সাধারন ধর্ম
প্রাণ মুসলিমরা কি মানবে?

২৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন:

২৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৫

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @ কামাল, আল্লাহ নিরাকার কোরান কিন্তু তা বলে। আল্লা নিরাকার আল কোরানের কোন আয়াতে বলছে আমাকে জানাবেন কি? আমার হয়তো জানা নেই! দয়া করে জানিয়ে বার্ধিত করিবেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, রাশিদুল ইসলাম লাবলু আপনি আসলে অনেক কিছুই জানেন না। এবং যতটুকু জানেন ভুল জানেন। কাজেই আমি আপনার সাথে কোন আলাপে যাবো না।

২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১

যাযাবর তরুণ বলেছেন: লেখক সুনির্দিষ্ট করে শুধু একটি ধর্মকেই বেছে নিয়েছেন তার সমালোচনার বিষয়বস্তু হিসেবে। পূজা, পার্বন, বাইবেল, ত্রিপিটক, গির্জা, মন্দির এসব নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে যে এই আধাবৈজ্ঞানিক রাজিবস্টাইন নির্দিষ্ট একটি জনগোষ্ঠীর ভাবাবেগে আঘাত করার উদ্দেশ্যেই এসব করছেন।

২৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোনো উদ্দেশ্য নেই।

২৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @যাযাবর তরুণ, হ্যা আপনি কথা ঠিক বলেছেন। বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। এই ব্যাটা নিজেকে জার্মান বা অন্য কোথাও যাওয়ার ভিসা চাইছে। ব্যাটা বৈজ্ঞানিক কোন প্রমান দিতে পারে না। এমনকি ধর্ম সম্পর্কেও জানে না। আবোল তাবোল কথা বলে। আমি প্রশ্ন করলাম আল কোরআনের কোন আয়াতে উল্রেখ আছে। তিনি আমাকে এ্যানসার দিলেন-“আমি আপনার সাথে কোন আলাপে যাবো না”। আলাপে যাবার মতো যোগ্যতা থাকতে হবে তো। ধর্মের বিরুদ্ধে অযথা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.