নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি আপনার দাদা-দাদীর কাছ থেকে কি কি শিখেছেন?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২১



আমার দাদা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন।
দাদা দেখতে ভীষন সুন্দর ছিলেন। একদম নায়ক উত্তম কুমারের মতো। দাদার গায়ের রঙ ছিলো ফর্সা। উঁচা লম্বা এবং স্বাস্থ্যবান। দাদা থাকতেন বিক্রমপুর। লেখাপড়া শেষ করে কলকাতাতেই ব্যবসা করতেন। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কলকাতা বৈঠকখানা রোডে ছিলো। দাদা বৈঠকখানা রোডে একটা দোতলা বাড়ি কিনে ফেলেন। সেই বাড়ি এখনও আছে। আমার এক চাচা সেই বাড়ি উদ্ধারের অনেক রকম চেষ্টা করেছিলেন। ফলাফল লাখ লাখ টাকা খরচ। দাদার ব্যবসা ছিলো নিউজ প্রিন্ট কাগজের। আমার জন্মের আগেই আচমকা দাদা অন্ধ হয়ে যান।

দাদাকে সবাই জমিদার বলে ডাকতেন।
তার চাল চলন, কথাবার্তা এবং খরচের হাত ছিলো অনেক। অনেক বিষয় সম্পত্তি ছিলো। জমি ছিলো মাইলের পর মাইল। এমনকি আড়ই বিলের অর্ধেক ছিলো আমার দাদাদের। গ্রামের লোকজন দাদাকে বলতো নওসা মিয়াঁ। আমি যখন ছোটবেলা গ্রামে যেতাম গ্রামের লোকজন আমাকে বলতো নওসা মিয়ার নাতী। আমাদের একটা জমিদার বাড়ি ছিলো। যার বয়স ১২০ বছরের বেশি। ভগ্ন দশা। দাদা অন্ধ হওয়ার পর বললেন, এই বাড়িতে আমি থাকবো না। এ বাড়ি ভেঙ্গে যাবে যেকোনো সময়। আমি অন্ধ। আমি দৌড় দিতো পারবো না। আমার জন্য একটা কাঠের দোতলা বাড়ি বানাও। একটা কাঠের দোতলা বাড়ি তৈরি করা হলো। সেই বাড়িতে আমি ছোটবেলায় যেতাম, থাকতাম। এখন অবশ্য কাঠের দোতলা বাড়িটা নেই।

আমার দাদার ভাগ্য খারাপ।
মাত্র ৩৫ বছর বয়সে আমার দাদা হঠাত অন্ধ হয়ে যান। দেশ বিদেশে অনেক ডাক্তার দেখিয়ে চোখ আর ঠিক হয়নি। বাকি ৩৫ বছর দাদা অন্ধ হয়ে রইলেন। তখন দাদার মোট ৯ জন ছেলেমেয়ে। সবাই ছোট ছোট। দাদার পাসপোর্টে লেখা ছিলো ল্যান্ড লর্ড। দাদার কেনা কলকাতার সেই বাড়িটা এখনও আছে। কিন্তু আমাদের দখলে নেই। দাদা কোনোদিন সেলুনে গিয়ে চুল দাঁড়ি কাটেন নি। নিতাই নামে এক পারমানিক (নাপিত) এসে মাসে দুবার দাদার চুল দাঁড়ি কেটে দিয়ে যেতেন। আমার মনে আছে, আমি গ্রামে গেলেই দাদা আমাকে নিয়ে বিকেলে পদ্মানদীর পাড়ে হাঁটতে যেতেন। দাদা ধবধবে সাদা পাঞ্জাবী পড়তেন। হাতে আঙ্গুলে ছিলো অনেক গুলো সোনার আংটি। দাদা তার ছোটবেলার গল্প বলতেন তখন। পদ্মা নদীতে গোছল করেছেন। মাছ ধরেছেন। নৌকায় করে ফরিদপুর যেতেন।

ছোটবেলা আমি বছরে দুবার গ্রামে যেতাম।
তখন ঢাকা থেকে বিক্রমপুর যেতে অনেক সময় লাগতো। ৬/৭ ঘণ্টা। এখন তো দেড় দুই ঘণ্টায় চলে যাওয়া যায়। দাদা অন্ধ হয়ে গেছেন। সারাদিন বিছানায় শুয়ে বসে থাকেন। কানের কাছে একটা রেডিও সারাদিন থাকে। দাদী ছাড়া দাদার কছে কেউ খুব একটা আসে না। আমি দাদার কাছে গেলে দাদা হাত দিয়ে আমার নাক ধরতেন। বলতেন নাক তো আমার মতো হয়নি। শরীর স্বাস্থ্য এত খারাপ ক্যান? মনজুর মা বলে কাউকে ডাকতেন। (পড়ে জেনেছি, মনজু নামে আমার এক ফুপি ছিলেন। তিনি জন্মের এক বছর পর মারা যায়।) দাদী এসে সামনে দাড়াতো। তখন দাদা দাদীকে বলতেন- পুকুরে ঝাল ফেলো। মনাকে বাজারে পাঠাও। নাতী এসেছে আমার। মনা সব সময় দাদার কাছে থাকতো। মনা বিয়ে করেনি। গ্রামে যাওয়া মানে খাওয়া। নিজের ইচ্ছায় নয় দাদা দাদীর ইচ্ছায়। প্রিয় মানুষের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের অনেক গুলো মাধ্যমের একটা হচ্ছে তাকে জোর করে খাওয়ানো।

দাদার কাছ থেকে আমি কিছুই শিখিনি।
একজন অন্ধ মানুষের কাছ থেকে আর কি শিখবো? অন্ধ হওয়ার পর দাদা দুজনকে আপন করে নিয়েছিলেন। এক, আমার দাদী। দুই, রেডিও। এই ছিলো তার দুনিয়া। কারন তার ছেলে মেয়ে আর নাতী নাতনী থাকতো শহরে। একসময় দাদাকে ঢাকা নিয়ে যাওয়া হলো। কিন্তু ঢাকাতে দাদার ভালো লাগে না। সে যাই হোক, যে কথা বলছিলাম- দাদার কাছ থেকে কি কি শিখলাম? একেবারেই কি কিছু শিখুনি? জিনগত অনেক কিছুই তো বংশগত ভাবে পেয়েছি। দাদা সময় মতো সব করতেন। খাওয়া, গোছল, ঘুম। দাদা রাত আট টায় নিজের হাতে দরজায় খিল দিতেন। তারপর এই খিল আর কারো খোলা নিষেধ। দাদা খেতে পছন্দ করতেন। দাদা সাত পদ সামনে নিয়ে খেতে বসতেন। সাত পদের কম রান্না হলো খুব চিল্লাচিল্লি করতেন। দাদার একটা খাট ছিলো। এরকম খাট আমি আরা কোথাও দেখি নাই। ভুল বললাম, দেখেছি। যাদুঘরে দেখেছি। অনেক উঁচু খাট। তিনটা সিড়ি দিয়ে উপরে উঠে খাটে উঠতে হতো। দাদার একটা বন্ধুক ও সিন্ধুক ছিলো।

দাদা ঢাকা আসতেন মাঝে মাঝে।
আমাদের বাসায় উঠতেন। আমি দাদাকে নিয়ে হাঁটতে বের হতাম। দাদার মাথার সমস্ত চুল সাদা। হাতে একটা লাঠি। দাদা ধূমপান করতেন না। সারাদিন রেডিও শোনার কারনে দেশ বিদেশের সব খবর তিনি জানতেন। দাদার ছেলেমেয়েরা দাদাকে খুবই ভয় করতো। একমাত্র দাদী দাদাকে ভয় করতেন। দাদা দাদীকে আদর করে ভাই বলে ডাকতেন। ভাই বলে এক চিৎকার দিতেন। তখন দাদী বুঝতে দাদা কি চাচ্ছেন। দাদাকে ছেড়ে দাদী কোনোদিন কোথাও যাননি। দাদা তার অনেক গুলো ছেলেমেয়ের মধ্যে শুধু তার বড় ছেলের সাথেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা করতেন। দাদার বড় ছেলেই আমার আব্বা। আমার আব্বার মধ্যেও দাদার মতো জমিদারি ভাব ছিলো। যাইহোক, লেখা অনেক লম্বা হয়ে গেছে। পড়ে কখনোও দাদীর কথা বলব। বেশ ইন্টারেস্টিং কাহিনী। দাদী ছিলেন একেবারে অন্যরকম মানুষ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



কলিকাতার বাড়ীর ব্যাপারে আপনি কলিকাতা শহরের মেয়র অফিসে কথাবার্তা বলেননি?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: জমিজমা নিয়ে আমি কোনোদিন কোনো কথা বলি নাই। বলবও না।
আব্বা মারা যাওয়ার পর, চাচারা আব্বার জমির ভাগ বুঝিয়ে দেয় নাই। বলেছে, আমাদের কোনো জমি নেই। আব্বা নাকি মৃত্যুর আগে চাচার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তবে চাচা বলেছে, তোমাদের কোনো সমস্যা নেই। যখন ইচ্ছা গ্রামে আসবা।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার চাচা কত জন?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: পাঁচ জন।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মাত্র ৩৫ বছর বয়সে আপনার দাদা অন্ধ হয়েছিলেন, শুনে খুবই মর্মাহত হলাম। সহায় সম্পত্তি সবই ছিল অথচ জীবনের ঠিক মধ্য গগণে তিনি দৃষ্টি শক্তি হারালেন, আসলে এই পৃথিবী খুবই আনফেয়ার। বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারেই দেখি জমিজামা নিয়ে চাচাদের সাথে বিরোধ বাঁধে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: জমি নিয়ে আমি কোনো ঝামেলায় যাই না। জমিজমা নিয়ে আমার কোনো মোহ নেই।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫১

কামাল১৮ বলেছেন: উথ্থান পতন প্রতিটা পরিবারেই আছে।পরিবারের বড়ছেলে হিসাবে আপনার বাবার কর্তৃত্ব ছিলো না।ছোট ভাইরাএভাবে বাবার জায়গা জমি নিয়ে যেতে পারে না।আপনার বাবাতো বেশিদিন আগে মারা যায় নাই। ভালো লাগলো জমিজমা নিয়ে ঝগড়া ঝাটিতে যান নাই।এগোল করতে যেয়ে অনেক পরিবা ধ্বংস হয়ে গেছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাবা মাটির মানুষ। তিনি তার ছোট ভাইদের ভালোবাসেন। আব্বা বলেছেন সামান্য জমি নিয়ে আমি আমার আপন ভাইদের সাথে মামলায় যাবো না। তাঁরা ভালো থাকুক।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:২২

মৌন পাঠক বলেছেন: তাদেরকে আমি দেখিনি, শুনেছি, যৎসামান্য।

আপনার গল্প পড়ে খারাপ লাগল।

লিগ্যাল প্রসিডিউরে আগালে জমি উদ্ধার সম্ভব, যদিও লাগবে অনন্তকাল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো ক্যাচালে যাবো না। বেশ আছি।

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

অধীতি বলেছেন: কলকাতার বাড়িটার জন্য লোভ হচ্ছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: বাড়িটা কোনো কারনে পেয়ে গেলে জ্যাকপট লেগে যেতো।
বাড়িটির বর্তমান মূল্য সাড়ে তিন কোটি টাকা।

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত/উচ্চমধ্যবিত্ত পরিবারের অতীত প্রায় একই রকম।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঘরে ঘরে একই কাহিনী।

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি দাদা দেখিনি। আমরাও শহুরে হওয়ার কারণে আমার বাবার জমি এখনো চাচারা বুঝিয়ে দেয়নি। তবে বলেছে, তোমাদের জমি জায়গা মতই আছে। আপনার ছবি না দিলে আপনার জন্য ভাল হয়, অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে পারবেন...

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ছবি আর দিবো না।

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

বিটপি বলেছেন: জমি নিয়ে কোন গন্ডগোলে যাবার দরকার নেই। চাচাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। সেটাই আসল সম্পত্তি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমিও এরকমটাই মনে করি।

১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নওসা মিয়ার যোগ্য নাতি হিসেবে কোলকাতায় উনার বাড়িটি উদ্ধার অভিযানে নামতে পারেন, এজন্য বাংলা সিনেমা থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারেন। দাদার নাম রাখতে হবে না?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০২

রাজীব নুর বলেছেন: বাড়ি দিয়ে কি হবে?
একদিদন তো মরে যাবো। ছোট কবরে আমাকে শুইয়ে দেওয়া হবে।

১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: লেখা টা পড়ে নিজের দাদা দাদির কথা মনে পড়ে গেল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: এটাই চেয়েছিলাম।

১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: কোলকাতার বাড়ি আর ফেরত পাওয়া যাবে না।

আপনি ভাগ্যবান আপনার দাদা কে দেখতে পেয়েছেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা দাদী দুজনকেই দেখতে পেরেছি।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দাদা, দাদী এবং নানা যখন মারা যান তখন আমি অনেক ছোট তাই ওনাদের থেকে কিছু শেখার সুযোগ ছিল না। তবে আমার নানীর কাছ থেকে হামান দিস্তা দিয়ে পান ছেঁচা শিখেছিলাম। আর উনি আমার কাছ থেকে শিখেছিলেন আরবি কায়দা পড়া। ওনার মনে মৃত্যু ভয় ঢুকেছিল মনে হয়। তাই শেষ সময়ে কোরআন পড়ার জন্য কায়দা শেখার চেষ্টা করেছিলেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: মৃত্যু ভয় তো আমারও আছে। তাই বলে আমি কোরআন হাদিসে মন দেইনি।

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: আব্বা মারা যাওয়ার পর, চাচারা আব্বার জমির ভাগ বুঝিয়ে দেয় নাই। বলেছে, আমাদের কোনো জমি নেই। - এই কথাটা বাংলাদেশের বহু পরিবারেই বলে সম্পত্তির দখল থেকে বঞ্চিত করার জন্য । আমাদেরও বলেছে।
ভূমি মন্ত্রনালয়ের অনলাইন আপনার বা বা দাদার নাম লিখে খূজলে নিজেদের জমির পরিমাণ বের করা যাবে।
তখন সেটার মালিকানাও দাবী করতে পারবেন।
নিজের সম্পত্তির অধিকারী হওয়া লজ্জার না, গর্বের।
সবা্ই জমিদারি করতে পারে না।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার জমি দরকার নেই। কি করবো এসব দিয়ে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.