নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম নারীকে স্বাধীনতা দিয়েছে?

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩

ছবিঃ বিবিসি বাংলা।

নবীজি (সাঃ) জন্মের আগে আরবের নারীদের গজব অবস্থা ছিলো।
নবীজি জন্মের পর আমরা কোরআন পেলাম। পেলাম অনেক কিছুর সমাধান। নবীজির উছিলায় আরবে মেয়েরা অনেক স্বাধীনতা পেলো। নারীর স্বাধীনতা নিয়ে কোরআনে একটা সূরা অবতীর্ন হলো। সূরার নাম- নিসা। নিসা মানে মহিলা বা নারী। নবীজি জন্মের আগে মেয়ে কন্যা জন্ম হলে জ্যান্ত কবর দিয়ে দেওয়া হতো। বাজারে নারী কেনাবেচা হতো। বুঝুন অবস্থা! কতটা অমানবিক। নবীজি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন- যার প্রথম সন্তান মেয়ে হবে তার ভাগ্য খুলে যাবে। এবং পরপর তিনটা কন্যা হলে বেহেশত নিশ্চিত। এমনকি নবীজি বলে দিয়েছেন, মায়ের পায়ে সন্তানের বেহেশত। এরপর আর কোনো কথা থাকে না। মন্ত্রী দিয়ে রাজা চেক। দাবা খেলা শেষ। সকল ধর্মকে পেছনে ফেলে ইসলাম জয়ী হয়ে গেলো।

নারী নিজে পছন্দ করে বিয়ে করতে পারবে।
স্বামী মরে গেলে আবার বিয়ে করতে পারবে। স্বামী যদি দুষ্টলোক হয় তাহলে স্বামীকে তালাক পর্যন্ত দিতে পারবে। ইসলাম সব সময় নারীদের পক্ষে। বাপের সম্পত্তির ভাগও মেয়ে পাবে। বিয়ের সময় দেনমোহর পাবে। কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে- পিরিয়ড হলে স্বামী সহবাস করতে পারবে না। ইসলাম নারীদের অর্থ উপার্জন করতে বলেছে। নবীজি চাইতেন নারীরা বিজনেস করুক। নিজের পায়ে দাড়াক। নবীজি তার সাহাবীদের সব সময় বলতেন মেয়েদের সাথে কঠিন আচরন করবে না। তাদের প্রতি নমনীয় ও সুন্দর আচরন করবে। নবীজি কোনোদিন স্ত্রী জাতির গায়ে হাত তুলেন নি। এবং তার কন্যাদেরও বকাজকা দেননি। এমনকি নবীজি মৃত্যুর কয়েকদিন আগে বলেছেন, দাসদাসীদের সাথে (কাজের লোক) ভালো ব্যবহার করবে। তোমরা যা খাবে, ওদেরও তা খাওয়াবে।

একবার নবীজি একলোক কে ডেকে পাঠালেন।
সেই লোক এলো না। কারন তার স্ত্রী অসুস্থ। স্ত্রীর সেবা যত্ন করছিলেন। নবীজি খুশি হলেন ঐ লোকের উপর। আরেকবার একলোককে নবীজি ডাকলেন। সেই লোক এলো না। কারন তার মা অসুস্থ। মায়ের সেবা যত্ন করছেন। এই ঘটনায় নবীজি অনেক খুশি হলেন। নিজের গলার মাফলার খুলে দিয়ে বললেন, দিয়ে আসো। এটা আমার পক্ষ থেকে তাকে সামান্য উপহার। নারী অধিকার বলতে পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক তথা সকল ক্ষেত্রে নারীর যথার্থ মূল্যায়নকেই বুঝানো হয়। যা ইসলাম নারীদের দিয়েছে। ইসলাম সব সময় নারীদের পক্ষে। ইসলাম নারীকে কখনোই বন্দি করেনি। বরং নারীকে দিয়েছে নির্মল স্বাধীনতা। নবীজির স্ত্রী বিজনেস করতেন। কিছু দুষ্ট হুজুর ভুলভাল ফতোয়া দিয়ে ইসলামকে ছোট করে দিয়েছে। তাই আমাদের জানতে হবে আসল ও সত্য ইতিহাস। সঠিক পথে চলতে হবে।

একজন পুরুষ হালাল পন্থায় যেসব ব্যবসা করতে পারবে।
নারীও সে ধরনের ব্যবসা করতে পারবে। সে বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক। তবে নারীদের খোলামেলা পোশাক পরা ইসলাম পছন্দ করে না। খোলামেলা পোশাক পড়লে বিপদআপদ আসতে পারে। তবে চাকরির বিষয়ে নারীর অবাধ স্বাধীনতা রয়েছে। ইচ্ছা করলে একজন নারী চাকরি করতে পারে, ইচ্ছা করলে নাও করতে পারে। কেউ জোর করে তার ঘাড়ে চাকরির বোঝা চাপিয়ে দিতে পারে না। উপার্জনকারী নারী তার ইচ্ছামতো খরচের অধিকার রাখে। এটাই ইসলামের বিধান। নারীর সাথে সাথে পুরুষের জন্যও ধর্মীয় আইনের সীমা টেনে দেওয়া হয়েছে। নারীকে জান্নাত লাভের জন্য কী করতে হবে? পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, রমজানের রোজা আর স্বামীর আনুগত্য। ব্যস সোজা বেহেশত। সহজ জিনিসকে কিছু লোক প্যাচিয়ে জটিল করে দেয়।

আমি আমার স্ত্রীর কথা বলি-
আমি কখনো স্বামীগিরি ফলাই না। নিজের ইচ্ছা স্ত্রীর উপর জোর করে চাপিয়ে দেই না। স্ত্রী বাইরে যেতে চাইলে মানা করি না। এমনকি বাপের বাড়ি যেতে চাইলেও মানা করি না। তিন দিনের কথা বলে সাত দিন থেকে এলেও আমি কিছু বলি না। স্ত্রী যা খেতে চায়, কিনে নিয়ে আসি। স্ত্রী ভুলভাল করলেও ঝগড়া করি না। সে আমার কছে পরামর্শ চাইলে আমি তাকে সঠিক পরামর্শ দেই। আমার স্ত্রী মাস্টার্স পাশ করেছে। আমি তাকে বলেছি, তুমি চাইলে চাকরী করতে পারো। আমার কোনো আপত্তি নেই। আমি তাকে অবাধ স্বাধীনতা দেই। আমার স্ত্রী বলেছে, আমি একজন ভালো মানুষ। নবীজি বলেছেন, যাকে তার স্ত্রী ভালো বলবে সে আসলেই ভালো। কারন স্ত্রীরা জানেন তাদের স্বামী ভালো লোক, না মন্দ লোক।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯

নতুন বলেছেন: মাশাল্লাহ রানু ভাই আলোর পথে চলে এসেছেন :-B

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার পথ আলোর পথ।
আমি সব সময় আলোর পথেই থাকি।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আজ আপনাকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দেব যার দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি, অবসাদ দুর হয়ে যাবে।
যখন বিছানায় শুতে যাবেন তখন ৩৪ বার আল্লাহু আকবার, ৩৩ বার সুবহান আল্লাহ্ এবং ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ্ পড়বেন। এটাকে তসবিহ ফাতেমী বলা হয়। আসুন আজ থেকেই আমল শুরু করুন।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



ভারতের নারীরা পড়ার ও পরিবারের জন্য কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে; তার পাশেই আফগানিস্তান, ওখানে কি হচ্ছে?

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভারতের নারীরা অনেক স্বাধীন। ভারতে নারীরা লেখাপড়ায় মন দিয়েছে। এখন তাদের আর থামানো যাবে না। আফগানিস্তান পাকিস্তানের চেয়ে খারাপ আছে। ওদের এই অবস্থার জন্য ওরাই দায়ী। আফ্রিকার চেয়েও আফগানরা কষ্টে আছে।

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: না দেয় নি, বরং কলা এবং চকলেটের মত খোলস বন্দি করে ঘরকুনো করে রেখেছে।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: চেপে যান। চেপে যান।

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আপনি বলার পরেও ভাবি চাকরি করে না। আসলে শুধু ভাবিই না, আমি যতটুকু দেখেছি সিংহভাগ নারীই চাকরি বাকরির চেয়ে সাংসারিক কাজে আগ্রহী। বুয়েটের ৭০% ছাত্রী এটা ভেবে স্যাটিসফাই যে, বুয়েটের ট্যাগ থাকায় তার স্বচ্ছল এবং হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন ছেলের সাথে বিয়ে হবে। যারাও চাকরি করছে তাদের অধিকাংশই আবার সামাজিক চাপ হতে করছে। অর্থাৎ পড়াশোনা করেছে, ঘরে বসে থাকলে মাইনষে কি বলবে এই মনস্তত্ত্ব হতে চাকরি করছে। আমি কয়েকজন চাকরিজীবী নারীর কাছে প্রশ্ন করে এমনটাই জেনেছি। আমি মনে করি কেউ চাকরি করতে চাইলে বাঁধা দেয়া যেমন ঠিক না, আবার নারীকে চাকরি করার জন্য সামাজিক ভাবে ফোর্স করাও উচিত না। কারো মনে চাইলে করবে মনে না চাইলে করবে না, সে স্বাধীনতা তার থাকা উচিত।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক নারীকে দেখেছি তাঁরা সংসার করতে ভালোবাসে। সারাদিন সংসারে ব্যস্ত থাকাতে পছন্দ করে। আমার কথা হলো শুধু সংসার করার জন্য মাস্টার্স পাশ করতে হয় না। আসলে মেয়েদের মন মানসিকতা আত্মকেন্দ্রিক। এরা শুধু নিজের সংসারের কথা ভাবে। বিশ্বসংসারের কথা ভাবে না।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাবীকে ব্লগিং করতে উৎসাহ দিন। আপনার মুখে কথা আমরা বিশ্বাস করুম না, ভাবি কইলে বিশ্বাস করুম =p~

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি একদিন আমার বাসায় আসেন। নিজেরি সুরভিকে বলেন।

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আমরা ভাবীর বক্তব্য জানতে চাই।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি মিথ্যা বলি না।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫২

জ্যাকেল বলেছেন: আমার স্ত্রী তো এখনও চাকুরি করে, পরিবার থেকে কোন বাধা আসে না বরং সবাই সাহায্য করে। নাতি নাতনিরাও এ নিয়ে পজেটিভ।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



মেয়েরা যে সংসার করতে চায় তাদের ক্ষেত্রে সেটা প্রাকৃতিক। পৃথিবীতে মানবসমাজের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম উপাদান হচ্ছে ব্যক্তি, ব্যক্তির সমন্বয়ে পরিবার, পরিবারের সমন্বয়ে সমাজ। সুন্দর একটা সমাজ গড়তে সুন্দর একটা পরিবার অবশ্যক। এক্ষেত্রে নারীর সংসারে যা করছে তার গুরুত্ব একেবারে কম নয়। পরিবারের জন্য করা মানে সমাজের জন্য করা, সমাজের জন্য করা মানেই তো বিশ্বসংসার তথা বিশ্বের জন্য করা। এ বিষয়ে আরো জানার জন্য এখানে ক্লিক করে লেখাটি পড়ে নিতে পারেন।

২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: যে বাবা মা দুজনই চাকরি করেন। আর সন্তান বড় হয়ে কাজের লোকের কাছে, সে পরিবার থেকে কি শিক্ষা পাবে?

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ইসলামের ডকুমেন্টে সঠিক অধিকার দেয়া আছে,বলা আছে; তবে মানুষের হাতে পড়ে অর্থ পরিবর্তিত হয়ে নতুন রুপ নিচ্ছে।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের বেশির ভাগ নিয়ম লোকজন মানছে না।

১০| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগের নীতিমালায় একটা ধারা থাকা উচিত, সেটা হোল কারও আচরণে যদি অসততা বা ভণ্ডামির ছোঁয়া পাওয়া যায় সেই ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে সতর্ক করা। একাধিক বার সতর্ক করার পরে যদি না শুধরায় সেই ক্ষেত্রে কড়া কোন পদক্ষেপ নেয়া। একজন ব্লগারের আচরণে যদি দেখা যায় যে সে ব্লগে একটা আদর্শের পক্ষে লিখছে আবার দুই দিন পরে সেই আদর্শের বিপক্ষে লিখছে সেই ক্ষেত্রে বোঝা যায় যা;
১। সে ফাইজলামি করছে অথবা,
২। তার মানসিক কোন সমস্যা আছে অথবা,
৩। সে অ্যাটেনশন সিকার।
৪। সে ব্লগে ঝামেলা পাকাতে চাচ্ছে এবং মজা দেখছে
৫। ব্লগারদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে
৬। সে অতি চালাক

পাবলিক প্লাটফর্মে যা খুশি বলা যায় না। বাক স্বাধীনতা মানে যা কিছু বলার অধিকার না।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: পজেটিভ লিখলে সমস্যা। মেগেটিভ লিখলে সমস্যা। তাহলে আমি কি লিখব বলে দিন।
আপনাদের মতো মানুষদের প্রধান সমস্যা হলো- আপনারা অতি দ্রুত একজন মানুষকে বিচার করে ফেলেন। এই নীতি থেকে বেড়িয়ে আসুন। নিজে ভালো থাকুন। অন্যকে ভালো থাকতে দিন।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




শুধু সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দেওয়ার জন্যই নয়, সংসারে নারীর অবদান আরও অনেক ক্ষেত্রেই আছে। আমরা মনে করি নারী ঘরে কাজ করলে তাতে দেশ বা সমাজের কোন লাভই নাই, কেবল চাকরি করলেই দেশ লাভবান হয়, এটা মনে হয় ভুল ধরনা, বরং নারী সংসারে কাজ করে বলেই পরিবার ব্যবস্থা টিকে আছে, আর পরিবার ব্যবস্থা টিকে না থাকলে মানবসমাজ এবং সভ্যতা হুমকির মুখে পড়বে। তাই নারীর ঘরের কাজকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। মানবসমাজ এবং সভ্যতা টিকিয়ে রাখতে তাদের ঘরের কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। এ জন্যই হয়তো প্রকৃতি তাদের মনস্তত্ত্ব সেভাবেই করে দিয়েছে, তারা ঘরে কাজ করতে চায়।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট। সহমত।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২০

কামাল১৮ বলেছেন: বিবি খাদিজা একজন ধনী নারী ছিলো।ইসলাম প্রচারের পর তার হাল করুণ হয়েছিলো।
জীবন্ত প্রথিত কন্যা এবং তার মাউভয়েই জাহান্নামী।হাদিসের কথা।কন্যাটির কি দোষ বুঝতে পারলাম না।
নবী বলেছেন “আমার পরে পুরুষের জন্য নারীদের চেয়ে অধিক বিপর্যয়কর আর কিছু রেখে যাবো না।
ইসলামের পূর্বে ছেলে মেয়ে পিতার সম্পদের সমান পেতো।ইসলাম ছেলের অর্ধেক দিয়েছে কন্যা কে।
আল্লাহ বলেছেন,”স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র তোমরা যে ভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার করো।
এরকম আরো বহু মর্যাদা দিয়েছে নারীকে যা লিখে শেষ করা যাবে না।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আপনি সঠিক কথা বলেছেন। তবে সঠিক কথা বললে 'আতে' লাগে। তাই এড়িয়ে যান।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার সাথে একমত।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে যদি 'মগজহীন' বলি তাহলে রাগ করবেন?

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে যদি 'মগজহীন' বলি তাহলে রাগ করবেন?

১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি মগজহীন আপনি বিরাট মগজওয়ালা এক মুখে দুই কথা।

আর কিছু কইয়ুন না যে। এখানে আর আইতাম না

১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯

বিটপি বলেছেন: বুইড়া ছাগল হাদীস নামের কতগুলো বালছাল কোত্থেকে জোগাড় করেছে আর এরশাদ মিয়া জ্বি হুজুর জ্বি হুজুর বলে তা সত্য বলে স্বীকার করে নিয়েছে। ইসলাম যে নারীদেরকে দমিয়ে রেখেছে, অনেক হাদীস এবং ইতিহাস দ্বারাই তাঁর অনেক ভুড়ি ভুড়ি প্রমাণ করা যায়। হাদীসের নামে বালছাল দেখিয়ে তা করতে হবে কেন?

- ইসলাম বলেছে জাহান্নামে বেশির ভাগ পূর্ণ করা হবে নারীদের দ্বারা। কারণ বেশির ভাগ নারীই তার স্বামীর উপার্জনে সন্তুষ্ট নয়।
- হাদীসে আছে, স্বামী যদি ডাকে, তবে তরকারী পুড়ে গেলেও আগে স্বামীর ডাকে সাড়া দিতে হবে। অন্যত্র আছে। যে স্ত্রী তাঁর স্বামীর ডাকে সাড়া দেয়না, ফেরশতারা সারা রাত তাকে লানত করতে থাকে।
- স্বামী একাধিক বিয়ে করতে পারলেও স্ত্রীর সেই অধিকার নেই। স্বামী চাইলেই তাকে তালাক দিতে পারে - স্ত্রীর তা ঠেকানোর ক্ষমতা নেই।

এই হাদীসগুলোকেও তো নারীর জন্য অবমাননাকর হিসেবে উপস্থাপন করা যেত। হাসীদের নামে ফালতু বাতচিতের কি প্রয়োজন ছিল? সত্য বললে আঁতে লাগে না - মিথ্যাকে ফ্যাক্ট বলে চালিয়ে দিলে মেজাজ খারাপ হয়।

২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: ''বুইড়া ছাগল'' বলা ঠিক হচ্ছে না। এরকম ভাষা ব্যবহার করে আপনি অন্যায় করছেন।
তিনি একজন সম্মানিত মানুষ। জ্ঞানী মানুষ। শিক্ষিত মানুষ। অভিজ্ঞ মানুষ। দেশের জন্য তার অবদান আছে।

১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইসলামে দ্বিমুখী ভাব পোষণকারীকে বলা হয় 'মোনাফেক'। যেহেতু, আপনি ইসলাম ধর্মে আর নেই, তাই আপনাকে আর মোনাফেক বলা যাবে না...

২৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ইসলামে নাই, এ কথা আপনাকে কে বলল?

১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩

বিটপি বলেছেন: বুইড়া ছাগল যদি মানুষের মত আচরণ করে, তাহলে তার সম্মান আমি তাকে ফিরিয়ে দেব। ঐ সম্মানিত জ্ঞানী শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ ছাগলার মন্তব্য দেখলেই কেমন যেন মেজাজটা বিলা হইয়া যায়। আমি ভেবে রাখি যে একটা সুন্দর কমেন্ট করব। কিন্তু দেশের জন্য অবদান রাখা এই ছাগল ব্লগের পরিবেশ এমনভাবে নষ্ট করে দেয়, যে ভালো মন্তব্য করা আর হয়ে ওঠেনা।

২৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: রাগ কমান। মাথা ঠান্ডা রাখেন।
আপনি উত্তম পথে থাকুন। তাহলেই তো হলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.