নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সে এক বড় অদ্ভুত বিষয়।
চিন্তা করে দেখুন এত দিনের চেনা পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। বিশাল বিশাল ইমারত ভেঙ্গে যাবে, গুড়িয়ে যাবে। মানুষ গুহা থেকে বেরিয়ে আজকের আধুনিক পৃথিবী তৈরি করেছে। কত সাধনা, কত ত্যাগ। কত পরিশ্রম। কোনো দেবতা, কোনো ফেরেশা বা কোনো নবী এসে আধুনিক বিশ্ব গড়ে দিয়ে যায়নি। মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল আজকের আধুনিক পৃথিবী। কিন্তু একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। ভাবলেই বুকের মধ্যে মোচর দিয়ে ওঠে।
প্রতিটা ধর্মেই মানব সভ্যতা ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে।
ধর্মের কথা গুলোতে লজিক নেই। আসলে সামন্ত যুগে মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না। তখন লোকজন তাদের ক্ষুদ্র জ্ঞানে ভুলভাল কথা বলে গেছেন। মহাকাশে গেছেন নবীজি। বোরাকে করে। বোরাকে পাখা ছিলো। অথচ মহাকাশে বাতাস নেই। লাঠি সাপ হয়ে গেছে। মাছের পেটে ঢুকে যাওয়া। হাতির মাথা লাগিয়ে দেওয়া। হনুমান পুরো রাজ্য উঠিয়ে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে যায়। শতশত রুপকথার গল্প আছে। যা ভিত্তিহীন। লজিকহীন।
সবার আগে সূর্য আলো দেওয়া বন্ধ করে দিবে।
সূর্যের আলো ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার। গাছপালা সব মরে যাবে। কোনো জীবজন্তু বেচে থাকতে পারবে না। অক্সিজেনের অভাব দেখা দিবে। বাংলাদেশ সহ ৩৬ টা দেশ একদম পানিতে ডুবে যাবে। আর ৪২ টা দেশে বরফ দিয়ে পুরো জমে যাবে। সমুদ্রের পানি এক হাজার ফুট উপরে উঠবে। পিপড়ার মতো মানুষ মরতে থাকবে। বিশাল বিশাল ইমারত গুলো ভেঙে যাবে। চুরমার হয়ে যাবে সারা বিশ্ব। এক বছরের মধ্যে পুরো পৃথিবীর মানুষ মরে যাবে। মহামারী মানুষ ঠেকাতে পারবে। কি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঠেকাতে পারবে না।
মুসলিমরা নাম দিয়েছে কেয়ামত।
পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সব মানুষ মরে যাবে। তারপর সমস্ত মৃত মানুষ একসাথে উঠে দাঁড়াবে। হাশরের ময়দানে জমা হবে। কেউ কাউকে চিনবে না। সবাই কান্না করবে। হাশরের ময়দানের একপাশে বেহেশত, আরেক পাশে জাহান্নাম। মানুষের পাপ পূণ্যের ফয়সালা হবে। ফেরেশতারা আল্লাহ কে সাহায্য করবে পাপী সনাক্ত করতে। মূলত ফেরেশতারা উকিলের ভূমিকায় অভিনয় করবে। যারা জান্নাতে যাবে তারা খুশি। অনেক গুলো হুর পাবে। নানান রকম খাদ্য। আর যারা জাহান্নামে যাবে তাদের খবর আছে। সূর্য থাকবে মাথার এক হাত উপরে। মাংস গলে গলে পড়বে।
স্ট্রোক করে বছরে কোটি মানুষ মারা যায়।
মানব সভ্যতা রক্ষা করবে মানুষ নিজেই। প্রযুক্তির উন্নতি মানুষের বড় ক্ষতির কারণ হবে একদিন। এই তো করোনায় বিশ্বে ২২ লাখ মানুষ মারা গেছে। দুনিয়াতে মহামারী হবে, হবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ। যে কোনো দুর্যোগ মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারবে। অতীতে অনেক সভ্যতা ধ্বংস হয়েছে। হরপ্পা সভ্যতা হারিয়ে গেছে। মায়া সভ্যতা নাই হয়ে গেছে। কারন পানির সংকট। পৃথিবীতে যা আছে, তার সব কিছুই একদিন ধ্বংস হবে। যেদিন একসাথে সব ধ্বংস হবে, সেদিনই মানব সভ্যতা বিলীন হয়ে যাবে। অবশ্য চিন্তা নেই, কয়েক শ বছর পর মানুষ আবার রাজত্ব করবে।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আগামী মাসে।
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২০
কামাল১৮ বলেছেন: গুরুর কাছে কি শিখলেন।আগের পোষ্টের সকল মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে নতুন পোষ্ট দিলে,আগের পোষ্টের অপমান করা হয়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: স্যার, ব্যস্ততার মধ্যে আছি।
ক্ষমা করবেন।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৮
আজব লিংকন বলেছেন: "জীবনটা সিগারেটের ছাই। ছু দিয়ে তাকে উড়াই। কি হবে ভেবে আর যে জীবন দম গেলে নাই।।"
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: ধ্বংস হচ্ছে মানুষ ও পৃথিবী! সম্পূর্ণ হবে না এমন কোনো নিশ্চয়তা আছে?