নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
জামায়াত কে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো।
তাতে কি হয়েছে? কিছুই হয় নাই। জামায়াত এখন মাথা উঁচু করে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ হচ্ছে সব সম্ভবের দেশ। আমাদের দেশে সব সম্ভব। নিষিদ্ধ করা সম্ভব। আবার নিষিদ্ধ দলকে নিয়ে নাচানাচি করা হবে। নিষিদ্ধ দল ক্ষমতায় আসবে। আমাদের দেশে কোনো কিছুই নিশ্চিত না। এক রাতের মধ্যে সব কিছু বদলে যেতে পারে। আজ যে খারাপ, কাল সে ভালো। উপদেষ্টারা দুদিনের মেহমান। এখন যদি তারা ভুল করে তাহলে তাদের কপালে দুখ আছে।
আমাদের দেশে যারা ক্ষমতায় থাকে তারাই ভুলভাল বকে, অন্যায় করে, মিথ্যা বলে।
দূর্নীতি করে। এটা আমাদের দেশের রাজনীতির অলিখিত নিয়ম। আজ যারা উপদেষ্টা আছেন, চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলছেন, একসময় তাদের জেলে যেতে হবে। অন্যায় কিছু করুক বা না করুক তাদের সাজা ভোগ করতেই হবে। এটাই আমাদের দেশের নিয়ম। বহু বছর পর শিবির মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ছাত্রদল জেগে উঠেছে। কেউই আওয়ামী লীগের ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিচ্ছে না। এখন যে উপদেষ্টা আছেন, তারাও আওয়ামী লীগ থেকে শিক্ষা নিচ্ছে না। কপালে দুখ আছে।
উপদেষ্টারা কেউই এখন পর্যন্ত ভালো কোনো কিছু করে দেখাতে পারে নাই।
ফুটপাত দখল মুক্ত করতে পারে নাই। সরকারি হাসপাতালের দালাল দূর করতে পারে নাই। সিএনজিওলাদের মিটার চালাতে বাধ্য করতে পারে নাই। পারে নাই বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে। কোটা আন্দোলন কেন্দ্র করে যারা দেশের সম্পদ নষ্ট করেছে তাদের গ্রেফতার করে নাই। শেখ মুজিবের ভাস্কর্য যারা ভেঙেছে, আওয়ামিলীগের পার্টি অফিসে আগুন দিয়েছে, এবং শেখ মুজিবের বাড়িতে যারা আগুন দিয়েছে তাদের গ্রেফতার করে নাই। উপদেষ্টারা শুধু চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলছে। যে যার জীবনে যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে না, তার কপালে দুখ নিশ্চিত।
একটা দলকে নিষিদ্ধ করা সহজ নয়।
হ্যা আওয়ামী লীগের যারা অন্যায় করেছে, তাদের শাস্তি দেওয়া উচিৎ। কিন্তু দেশের একটা দলকে নিষিদ্ধ করা অন্যায়। আওয়ামীলীগের অবদান তো কম নয়। দেশের জন্য বিএনপির চেয়ে আওয়ামীলীগের অবদান বেশি। এই যে মেট্রোরেল, এই যে পদ্মাসেতু। একবার ভেবে দেখুন। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। দেশের ৪০% মানুষ মন থেকে আওয়ামিলীগ করে। এই ৪০% মানুষ চায় না তাদের প্রিয় দল নিষিদ্ধ হোক। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি অর্থাৎ এরশাদ সাহেবের দল না। আওয়ামী লীগ ভেসে আসে নাই। তাদের ইতিহাস অনেক গভীর।
বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো তারা কি অন্যায় করে নাই?
একবার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল দূর্নীতির অভিযোগে। এরপর তিনি ছাড়া পেয়েছেন এবং দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। কেউই ধোয়া তুলসীপাতা নয়। দোষ ত্রুটি সকলেরই আছে। কেউই সারাজীবন ক্ষমতায় থাকবে না। উপদেষ্টারাও বিদায় নেবে। একসময় তাদেরও বিচার বাংলার মাটিতে হবে। এখন বলবেন তারা কি অন্যায় করেছে? এই দেশে অন্যায় করতে হয় না। কিন্তু মিথ্যা মামলা দিয়ে হলেও কারাগারে পাঠানো হয়। ব্যারিস্টার সুমন, নূর সাহেব সহ আওয়ামী লীগের যাকেই পাচ্ছে তাকেই কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। সেই সাথে দেওয়া হচ্ছে এক বা একাধিক মিথ্যা মামলা।
সবচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশে শান্তি নেই।
এই দেশে আপনি আনন্দ নিয়ে বড় হতে পারবেন না। একদল আরেকদল কে পিষিয়ে মেরে ফেলতে চায়। আওয়ামিলীগ ১০/১৫ বছর পর আবার ক্ষমতায় আসবে। এই ১০/১৫ বছর বিএনপি লুটপাট চালাবে। রাজত্ব করবে। গত পনের বছর তারা অনেক কষ্ট করেছে। কষ্টের পরে সুখ আসে। অবশ্য এবার জামায়াত ক্ষমতায় আসার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। তারা তাদের কার্যক্রম জোরালো ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। না জানি কি হয়! তবে জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ আফগান হবে। জামায়াতের চেয়ে বিএনপি ভালো। যেহেতু আর অপশন নেই।
উপদেষ্টারা মেহমান। তারা অল্প কয়েক দিনের জন্য এসেছে।
বড় বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। অভিজ্ঞতা নেই। বর্তমান উপদেষ্টারা তিন বাহিনীর ভালো সাপোর্ট পাচ্ছে। বিএনপিও তাদের ভালো চোখে দেখছে। বিএনপি গত পনের বছরে আওয়ামিলীগ কে সরাতে পারেনি। অথচ সেই কাজ মাত্র কয়েকদিনে কোমলমতিরা করে দেখিয়েছে। যাইহোক, ভবিষ্যতে এইসব উপদেষ্টাদের কপালে দুখ আছে। বিশেষ করে কোটা আন্দোলনকারী নেতাদের। যতই আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করুক, সেটা দেশের ৪৫% মানুষ কিছুতেই মেনে নেবে না। মনে রাখতে হবে, দেশের আসল ক্ষমতা জনগণের হাতে।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: খুব রেগে আছেন?
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: দেশের এই ৪৫% মানুষ গতকাল কোথায় হাওয়া খেতে গিয়েছিল? তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল একা একা নূর হোসেন চত্বরে যাবার জন্য। সবাই একত্র হলে পরে জয় বাংলা স্লোগানে পুরো চত্বর প্রকম্পিত করতে। তাদের মধ্যে কয়েকজন যখন জয় বাংলা বলে চিৎকার করেছে, আশপাশের মানুষ তাদের ধরে উদোম কেলানি দিয়েছে। অন্তত ৫০ জন লোকও যদি জয় বাংলা বলে চিৎকার করতো, তাহলে তো তাদের এই করুণ অবস্থা হতোনা।
এই ৪৫% মানুষের মধ্যে ৫০ জন মানুষেরও কলিজার দম হয়নাই যে ঐ জায়গায় গিয়ে একবার জয় বাংলা বলে একটা চিৎকার দেয়। এই হল সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগের অবস্থা। তারা নাকি আবার সফল হয়েছে!
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: কলিজায় ধম হুট করে একদিন এসে যাবে, বেড়ে যাবে।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড মোহাম্মদ ইউনূস। ছাত্ররা Scapegoat!
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: না না। একদম না।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: যাবতীয় মিথ্যাচার, অপপ্রচারের মাস্টারমাইন্ড পালিয়ে যাওয়া লীগ নেত্রী আর স্কেপগোট ছাত্রলীগাররা। নেত্রীতো ভারতে আরামেই আছে। কিন্ত তার স্কেপগোট বেচারেদের এখন মাঠে ময়দানে দৌড়ানির উপড় থাকতে হচ্ছে!
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা তো দেশের ভালো চেয়েছিলেন। কিন্তু তার দলের লোক তাকে বিপদে ফেলেছে।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: দেশ ৫৩ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভাল পর্যায়ে আছে। বিগত তিন মাসে একটা টাকা বিদেশে পাচার হয়নি । শুনলাম বিলাসবহুল গাড়ি, ব্র্যন্ডেড জামা কাপড়ের দোকানের ব্যবসায় লাল্বাত্তি জ্বলছে। কিন্ত সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যবসা বানিজ্য উন্নতি হচ্ছে। রিজার্ভ দিন দিন বাড়ছে। ইনশাআল্লাহ এই দেশ আর কোনদিন পেছনে ফিরে তাকাবে না। মিথ্যাবাদীর দল বসে বসে কলা খাক
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১
নতুন বলেছেন: শুনলাম বিলাসবহুল গাড়ি, ব্র্যন্ডেড জামা কাপড়ের দোকানের ব্যবসায় লাল্বাত্তি জ্বলছে। কিন্ত সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যবসা বানিজ্য উন্নতি হচ্ছে। রিজার্ভ দিন দিন বাড়ছে। ইনশাআল্লাহ এই দেশ আর কোনদিন পেছনে ফিরে তাকাবে না। মিথ্যাবাদীর দল বসে বসে কলা খাক
যাদের অবৈধ আয় বন্ধ হয়ে গেছে তারাতো কান্নাকাটি করবেই। তারা আপার জন্য অপেক্ষা করবে।
সরকারের উচিত সাধারন মানুষের জীবন যাত্রা সহজ করতে চেস্টা করা। নতুবা আফসোসলীগ জনগনকে বোঝাবে আগের দিনই ভালো ছিলো।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলছেন।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মেঘনা বলেছেন: সরকারের উচিত সাধারন মানুষের জীবন যাত্রা সহজ করতে চেস্টা করা।
নতুবা আফসোসলীগ জনগনকে বোঝাবে আগের দিনই ভালো ছিলো।
আর জামাতিরা বোঝাবে ফাকিস্তান আমল ভালো ছিল l
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৭
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
এই ভাতিজারা কাহারে উপদেশ দেয়??
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
উপদেষ্টা ভাতিজাদের কামই তো উপদেশ বিতরণ করা।
এই কাম তো হেরা ঠিকই করতাছে।
মাগার তুমি ভাতিজা তাগো উপর বিলা ক্যালা হেইডা কৌ।
নাকি তোমারও ভি উপদেষ্টা হৈবার খায়েছ হৈছে?
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: খুব রেগে আছেন?
আয়ামীলীগের আমলে বা অন্য কোন সরকারের আমলে এমপি মন্ত্রীদের যোগত্যা নিয়ে প্রশ্ন নাই। তারা খুবই দক্ষ মন্ত্রী।
আর বিভিন্ন বিষয়ে পিএইচডি ধারীরা সিন্ধান্ত নিতে পারবে না!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
নতুন বলেছেন: উপদেষ্টারা মেহমান। তারা অল্প কয়েক দিনের জন্য এসেছে।
বড় বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। অভিজ্ঞতা নেই।
টাকা পয়সা বানিয়ে নিবার্চনের কাড কিনে এমপি হলেই অভিঙ্গতা হয়ে যায়?
মমতাজ, পলক, সাহেরা খাতুনের মতন অভিঙ্জতা ওয়ালা এতোদিন দেশ চালিয়েছে।
আজ পিএচডি ডিগ্রি ধারীরা বড় বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না?
বলুন এরা ধান্দাবাজদের সুবিধা দেবেনা তাই তাদের বন্দনা চামচারা করবেনা তাই তাদের অতটা সফল ইমেজ সোসাল মিডিয়াতে ভাইরাল হবেনা।