নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অশান্ত বাশিওলা

raselabe

তাই মনে হয় আমি বড় স্বার্থপর।

raselabe › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সংরক্ষণাগার

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে আমাদের আজকের তরুন সমাজের মাঝে আছে এক আবেগময় ও চিন্তা। আমাদের দেশের তরুন সমাজের কাছে মুক্তি যুদ্ধ হল কম্পিউটার আবিস্কারের মত ইতিহাস। আমাদের কেউ কেউ মনে করি এটি তো সেই আনেক আগের ঘটে যাওয়া কোন ইতিহাস। কেউ কেউ আআবার জানি না সঠিক ইইতিহাস। কেন আমরা জানলাম না সঠিক ইতিহাস। এটা কি কেউ কখনো ভেবে দেখেছি? আমার মনে হয় নি !! যদি হতোই তবে আমাদের তরুন সমাজ সঠিক ইতিহাস জানলো না কেন? কে দেবে এই প্রশ্নের উত্তর??
আমাদের মাঝে আজ এমন অবস্তা যেঃ কেউ বিশ্বাস করতেই পারিনা যে দেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল একদিন। কারন আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ইতিহাসের সাথে পরিচিত হয়েছি। আজ যখন যুদ্ধাপরাদীর বিচার চলছে তখন সেটা মনে হচ্ছে এটা আমাদের সমাজের অন্য কোন ব্যাক্তির সফল করার কাজ। এই বিচার কাজ যদি সব দলমত নির্বিশেষে করা হতো তাহলে এরকম মনে হতো না। আজ যে সরকার বিচার করছে, আমরা ভাবছি কাল যখন অন্য কোন শক্তি মাথা তুলে দাঁড়াবে তখন হয়তো বিচার কাজ থোমকে যাব। যা অতীতে হয়ে এসেছে। তাই আমি বিশাস করি তরুনদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের বীজ আগে বোপন করতে হবে। যেন কো সময় যুদ্ধাপরাধী ছাড় না পায়। তরুনদের গড়তে হবে সেই ১৯৭১ সালের যুদ্ধা। তাদের শিক্ষাতে হবে যুদ্ধের রণকৌশল। আর এর জন্য প্রয়োজন যুদ্ধের সঠিক ইতিহাস। কিন্তু কোন প্রতিষ্ঠান কি গড়ে তোলেছে যে সংরক্ষন করবে সঠিক ইতিহাস?? আজ আমাদের তরুনরা বিভিন্নজন জানে বিভিন্ন ইতিহাস। সবাইকে একই এবং সঠিক ইতিহাস জানার জায়গা বা সুযোগ করে দেয়ার দায়িত্ব আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের। আর সেই কাজ করার এখনি সময়। যখন একে একে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হচ্ছে তখন আমরা তরুনরা কেন দিমত পোষন করি? এক দল তরুন যখন আনন্দ উল্লাস করছে তখন কোন এক পথ ভ্রুস্ট দল মন খারাপ করে বসে আছে। যদি আমাদের মাঝে সব সময় সঠিক ইতিহাসের দেখা মেলতো তবে আজ এই বিভক্ত তরুন সমাজ দেখতে হতো না।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:

ইতিহাস লেখা হয়েছে, যাদুঘর আছে।
কেহ উল্লাস করছে না, যে বিচার ৮৮ বছর আগে হওয়ার কথা, তা দেরী হওয়াতে অনেকে মনে করছে, যাক হচ্ছে।
যারা বিরোদীতা করছে, তারা পরাজিতদের অংশ।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমরা কয়জন বন্ধু মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করছিলাম। শেষে আমাদের এক বন্ধু বললো, ইতিহাস প্রতিষ্ঠিত হয় শত বছর পরে। হয়তো আমাদের ইতিহাসও শত বছর পর প্রতিষ্ঠিত হবে।

আমরা ইতিহাস পড়ি পাঠ্যপুস্তক থেকে, শুনি টেলিভিশন থেকে, পত্রিকা থেকে জানি।

কিন্তু আমরা সহজে কি কোন মুক্তিযোদ্ধার কাছ থেকে ইতিহাস জানার চেষ্টা করি।

প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধার কাছ থেকে যুদ্ধের ইতিহাস জানা দরকার।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রের বৈধ ইবুক ভার্সন এভেইলএবেল করা উচিৎ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.