![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোলকাতায় কখনও যাইনি। তবে অনেকের মুখে শুনেছি নিচের কথাগুলো কৌতুকের মতই-
১. আপনি কোলকাতায় কারও বাড়িতে অনেক দিন পর বেড়াতে গেলেন, আর গিয়েই যদি এই কথাটি শুনেন-
দাদা, আসলেন তো, থাকছেন তো না, তো যাচ্ছেন কখন?
২. আত্মীয়রা আপনাকে দেখে খুব খুশি হয়ে বলবে-
কিরে অনেক দিন পর এলি, তো থাকবি না চলে যাবি? তো তোর জন্য কি চারটা চাল ভাতে দেবো?
৩. খাওয়ার সময় কারুর বাড়িতে গেলে বলবে-
দাদা, খেয়ে এসেছেন? নাকি গিয়েই খাবেন?
৪. আবার খেতে যদি কোনো রকম বসতেও বলে তাহলে আপনার ভাতের থালায় অর্ধেক ডিম দিয়ে বলবে-
দাদা, পুরোটাই খেতে হবে, না হলে কিন্তু খুবই রাগ করব।
আবার বাজার করতে গিয়ে দোকানদারকে বলবে- দাদা, পাঁচ পিস মাংস দেনতো, তিন টুকরা মাছ দেনতো, চার পিস মিষ্টি দনতো ইত্যাদি ইত্যাদি।
৫. আবার ধরুন আপনাকে নিয়ে কোনো চায়ের দোকানে চা খেতে গেছে, তখন আপনার কাছে বড়লোকি ভাব দেখানোর জন্য দোকানদারকে বলবে-
দাদা, দুই হাফ কাপ চা দেনতো।
৬. আবার ধরুন আপনি কারুর বাসায় বেড়াতে গেলেন এমন সময় কথার মাঝে আপনাকে বলে ফেলবে - দাদা , আজকে তো চা খেলেন না, এরপর এসে চা না খেলে কিন্তু খু্বই রাগ করব।
২| ৩০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
রাসেল আহমেদ মাসুম বলেছেন: তবে ভাই বাকি রুপিগুলো মনে হয় ফেরত দেওয়া উচিত ছিল। কারণ সেই মানুষটি হয় তো বা সৎ থাকতে পারে। আসল ঘটনা যেহেতু আমি জানি না, তাই এর মধ্যে নাক গলানো উচিত হলো কিনা জানি না। নিজের সরল বিশ্বাসকে কেউ জিম্মি করে ঠকিয়ে গেলে খুব কষ্ট লাগে। আপনি কোলকাতায় নতুন বলে আপনার সাথে এ রকম ব্যবহার খুবই দু:খ জনক।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
দিশেহারা আমি বলেছেন: হুম।
যদিও কোলকাতায় কোন আত্মীয় স্বজন নেই তবুও কয়েকবার গিয়েছি বেড়াতে।
কোন কিছু কেনা কাটা করতে গেলে বাংলাদেশি বাংলায় কথা বললেই হল গলাকাটা দাম চাইবে।সবচ্চেয়ে খারাপ হল কোলকাতার ট্যাক্সি ড্রাইভাররা। দুনিয়া টা ঘুরিয়ে তারপর গন্তব্যে নিয়ে যাবে। এমন ও হয়েছে যে - রাস্তার এপার আর ওপার ভাড়া চাইলো ২০০ রুপি। সাইন বোর্ড দেখে ২০০ টাকা বেঁচে গেল সেদিন। প্রথম বার অনেক ধরা খাইছি।
২য় বার তো মজাই মজাই। ২০০ ইউরো ভাংতি করতে গিয়ে ৪০০ ইউরোর সমপরিমান রুপি দিয়ে দিছে ভুলে।আমারে আর পায় কে ? গাট্টি বস্তা নিয়ে তখনই দারজেলিং চলে গেলাম।