![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ একটি মানুষ।
দেশের ৪টি সিটি করপোরেশনের সামপ্রতিক নির্বাচন শুধু ঢাকার ক্ষমতাসীনদের ভিতকেই নড়বড়ে করে দেয়নি এতে বিপদে পড়ে গেছেন নয়া দিল্লির
নীতিনির্ধারকরাও। হাতে একাধিক ঝুড়ি থাকলে প্রায় সব ডিম একটিতে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কিন্তু অতি বুদ্ধিমান বলে বিবেচিত নয়া দিল্লির সাউথ ব্লকের ঝানু কূটনীতিকরা বাংলাদেশের ব্যাপারে কেন যেন বারবার একই ভুলের পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছেন। নইলে বাজির সব টাকা তারা এ দেশের একটি দলের পেছনেই ধরে রাখবেন কেন? আসলে বুদ্ধিমত্তা আর ধূর্ততা এক বিষয় নয়। চাণক্যনীতি দিয়ে সব সময় ভাল ফল পাওয়া যায় না, এ বিষয়টি তারা বাংলাদেশের ব্যাপারে বুঝতে পারছেন না।
দেশে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে কি হবে, সেটা পরিষ্কার হয়ে যায় অনেক আগেই। পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে আওয়ামী লীগ স্বীকার করে নিয়েছে, দেশে অবাধ সাধারণ নির্বাচন হলে তাদের ক্ষমতায় থাকার কোন সম্ভাবনাই নেই। আদালতের রায় তো একটি অজুহাত মাত্র এবং অনেক চেষ্টা করে পাওয়া সেই রায়টিও খণ্ডিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এ নিয়ে এ পর্যন্ত অনেক লেখালেখি হয়েছে যা দেশবাসী অবহিত আছেন। ভারতেরও কিন্তু তা অজানা নয়। ঢাকায় ক্ষমতাসীনদের জনপ্রিয়তা কতটা তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে সামপ্রতিক সিটি করপোরেশন নির্বাচন তা স্ফটিকের মতো স্পষ্ট করে দিয়েছে। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা তার আলামত পান অনেক আগেই। হবিগঞ্জে সংসদীয় উপনির্বাচন এবং চট্টগ্রামে মেয়র নির্বাচনে যার সূচনা নারায়ণগঞ্জ ও কুমিল্লায় সেই ধারাবাহিকতাই অব্যাহত থাকে। ইদানীং আমরা অন্য দলে অনুপ্রবেশকারী ও গুপ্তচর বলে যাদের উল্লেখ করে থাকি সেই পঞ্চম বাহিনীর ভারতীয় স্রষ্টা কিন্তু চাণক্য। আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় পঞ্চম বাহিনীর মাধ্যমে তিনি তাদের খোঁজ-খবর রেখেছিলেন। এদের তৎপরতা আলেকজান্ডারের পশ্চাৎ অপসারণকে ত্বরান্বিত করে। ওরা একদিকে ভয় দেখাবার জন্য মেসিডোনীয় আগ্রাসীদের কাছে মগধের রাজার সমরশক্তিকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তুলে ধরে, অন্যদিকে শত্রু পক্ষের গোপন খবরাখবর নিজ কর্তৃপক্ষের কাছে নিয়ে আসে। পঞ্চম বাহিনী কিন্তু এখনও ভারতের একটি বড় অস্ত্র। এদের মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চালচিত্রের পূর্বাপর খবর নয়া দিল্লি পায়নি, তা মনে করার কোন কারণ নেই। তাছাড়া নিজেদের পর্যবেক্ষকরা তো আছেনই। এ প্রেক্ষাপটে ভারত তখনই বুঝতে পারে গণরায়ে বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে যেতে পারে। তাই বছর খানেক আগেই তারা বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের একটি দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করে। আর দেশের ভৌগোলিক অবস্থানকে যেহেতু বদলানোর অবকাশ নেই তাই ক্ষমতায় গিয়ে যাতে নয়া দিল্লির সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে কাজ করা যায় সে জন্য খালেদা জিয়াও তাতে ইতিবাচক সাড়া দেন। নয়া দিল্লিতে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রায় সরকার প্রধানের মতো সংবর্ধনা দেয়ার ঘটনাটি দেখে অনেকেরই ধারণা হয় সাউথ ব্লকের বুঝি সত্যিই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটেছে। তারা কেবল আওয়ামী লীগের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে আগ্রহী নয়, বরং প্রয়োজনে বিএনপির প্রতিও বন্ধুত্বের হাত বাড়াতে রাজি। অন্য কথায় তারা বোঝাতে চেষ্টা করেন যে, ভারত কোন বিশেষ দলের পৃষ্ঠপোষকতা না করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় অধিকতর গুরুত্ব দেয়। এ কথাটি তারা সময় সময় বলেও থাকেন। কিন্তু তাদের বাহ্যিক মুখের কথা এবং বাস্তব আচরণে খুব কমই মিল দেখা গেছে। এটা সুকূটনীতি নয়। স্রেফ শঠতা, ধূর্ততা এবং পরস্পরবিরোধিতা। এ অবস্থায় বিএনপি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের বিশেষ উদ্যোগটির গতি শ্লথ করে দেয়। ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরের সময় বেগম খালেদা জিয়া যে তার সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকটি বাতিল করে দেন তাকে এ পটভূমিতেই দেখতে হবে। শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ এবং তথাকথিত দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভারতের প্রত্যক্ষ সমর্থনের কথা প্রভাবশালী ভারতীয় পত্রিকাগুলোতেই ফলাও করে ছাপা হয়। ঢাকা-দিল্লি বিশেষ অক্ষশক্তিটির আশা ছিল, শাহবাগীদের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশে সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট গণজাগরণের গতিকে রুদ্ধ করে দিতে পারবে। কোন ছলচাতুরি বা অপকৌশলের মাধ্যমেই যে মূল ইস্যু থেকে মানুষের দৃষ্টি দীর্ঘদিনের জন্য সরিয়ে রাখা যায় না এখানেও তা প্রমাণিত হয়েছে। হেফাজত কার্ডকে তো সরকারও তার পক্ষে ব্যবহার করতে চেয়েছে। সেটি ব্যর্থ হওয়ায় তাদের দু’কূলই তলিয়ে যায়। ভারত যে আসলে এখনও আওয়ামী লীগকেই মূল মিত্র বলে মনে করে এবং আগামী নির্বাচনেও তাদেরই বিজয়ী দেখতে চায় তার প্রমাণ তারা দিয়েছে সমপ্রতি অনুষ্ঠিত গাজীপুরের সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে। সকলেই জানেন, এ নির্বাচনটাকে দেশে আগামী সাধারণ নির্বাচনের একটি জনমত যাচাই হিসেবেই সকল পক্ষ ধরে নিয়েছিল। সেজন্য এতে বিজয়ী হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি নিয়োগ করে। আর এ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে উভয় পক্ষই এরশাদের দ্বারস্থ হয়। এ অবস্থায় এরশাদ নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে বসেও তাকে বাহ্যত টলাতে পারেননি। ঠিক তখনই ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তার পরে সকলকে বিস্মিত করে দিয়ে একেবারে শেষ মুহূর্তে এরশাদ গাজীপুরের মেয়র নির্বাচনে মহাজোট তথা আওয়ামী লীগ প্রার্থীর প্রতি তার সমর্থন ঘোষণা করেন। এরশাদকে পঙ্কজ শরণ এই অনুরোধ করেছিলেন, এমন কোন প্রমাণ আমাদের কাছে নেই, কিন্তু এরশাদ যে ভারতের বিশেষ পছন্দের লোক তাতে কি খুব বেশি লোকের সন্দেহ আছে? অনেকেই তো মনে করেন, সেনাকর্মকর্তা হিসেবে ভারতে ট্রেনিং নেয়ার সময় থেকেই তিনি তাদের লোক হয়ে যান এবং সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তার ক্ষমতায় আরোহণও হয় তাদের সমর্থনেই যাতে শেখ হাসিনারও সায়-সহযোগিতা ছিল। রটনা আছে, ফুলের মতো পবিত্র এরশাদের চরিত্রের দালিলিক প্রমাণও নাকি ভারতের কাছে রয়েছে। কাজেই তিনি ইচ্ছা করলেই নয়া দিল্লির ইচ্ছার বাইরে যেতে পারবেন না। তার ইসলামপ্রীতি এবং রাষ্ট্রধর্মের উদ্দেশ্য ভিন্ন। এগুলো তার নীতি নয়, কৌশল। এরশাদের সঙ্গে পঙ্কজ শরণের সাক্ষাৎকারটাকে যদি বিএনপি এ পটভূমিতে দেখে তাহলে তাকে অযৌক্তিক বলা যাবে না। কিন্তু সকল অপচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে গাজীপুরের জনগণ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করে বিরোধীদলীয় প্রার্থীকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করেছে। গত চারটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে, অবাধ নির্বাচন হলে আগামী সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীনদের ভরাডুবি অবশ্যম্ভাবী। এ নির্বাচনের একমাত্র নেতিবাচক দিক হলো- এখন বোধহয় শেখ হাসিনা আর কোনমতেই নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু করতে রাজি হবেন না। এর জন্য সর্বক্ষণ কুযুক্তি দিয়ে যেতে থাকবেন। স্থানীয় সরকার নির্বাচন ‘অবাধ ও নিরপেক্ষ’ হয়েছে অতএব আগামী সাধারণ নির্বাচনও অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে- হাসিনার এই বক্তব্য দেশের ৯০ ভাগ মানুষই বিশ্বাস করেন না। কেন করেন না, তা নিয়ে অনেক কথা বলা হয়েছে যা সকলেই জানেন। অবশ্য অনেকে মনে করেন, সরকারের প্রতি জনসমর্থন এত তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে যে, এখন কিছু রক্ষাকবচসহ দ্বি-জোটীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগের পরাজয়কে ঠেকানো যাবে না।
আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের পটভূমিতে বিলিয়ন ডলারের একটি প্রশ্ন হচ্ছে- এখন ভারতের অবস্থান কি হবে? তারা কি বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছা তথা গণরায়ের উপর সবকিছু ছেড়ে দেবে নাকি আওয়ামী লীগকে বাঁচাবার জন্য নতুন কোন পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হবে? আমরা মনে করি, রাষ্ট্রকে সর্বপ্রথম রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারটায় গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। দলের বিবেচনাটি আসবে পরে। এতে যে ভারতের চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই তা দেশাই এবং ভিপি সিংহের সময় নয়া দিল্লি-ঢাকার চমৎকার সম্পর্কটা পর্যালোচনা করলেই বোঝা যাবে। বাংলাদেশে তখন কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন ছিল না। অন্য দেশের সরকারকে সন্তুষ্ট করার চেয়ে জনগণকে সন্তুষ্ট করায় আখেরে লাভ বেশি হয় যদিও বড় রাষ্ট্রগুলো অনেক ক্ষেত্রেই বাইরে অনুগত সরকার খুঁজে বেড়ায়। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তারা ইসলামী মৌলবাদীদের দ্বারা ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী যুদ্ধ শুরু করে দেবে- এ কথাটা কেবল যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান তারাই বলতে পারেন। এমন চিন্তা যে অবাস্তব তা একজন সাধারণ মানুষও বোঝেন। তবে হ্যাঁ, ভারত যদি বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারকে ফেলে দিতে বা চাপে রাখতে আবারও পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিস্থিতি অশান্ত করতে তৎপর হয় কিংবা চিত্তরঞ্জন সুতার, ডা. কাশীনাথ বৈদ্য প্রমুখদের উসকে দেয় তাহলে ঢাকা-ও দেশের অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে পাল্টা ব্যবস্থা নিতেই পারে এবং তা-ই স্বাভাবিক। ভারতীয় নীতিনির্ধারকদের আচার-আচরণে মনে হয়, নিজেদের স্বার্থে তারা ঢাকায় অনুগত মিত্রদের রক্ষা করবে নাকি বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিষয়টা বাংলাদেশের জনগণের উপরেই ছেড়ে দেবে তা নিয়ে উভয় সঙ্কটে পড়ে গেছে। আসলে তাদের এ ধরনের কোন সঙ্কটই নেই। এটি তারা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন ততই তা দু’দশের জন্য মঙ্গলজনক হবে। আওয়ামী লীগের প্রত্যাশা ভারতের ব্ল্যাঙ্ক চেক। ভারতের নির্ভরতা হওয়া উচিত বাংলাদেশের জনগণ, সেই জনগণ যাকেই ভোট দেন না কেন। চাণক্য নীতির ধুরন্ধরতা এখানে পরিহার করতে হবে। আর চাণক্যনীতি যে সব সময় কাজে দেয় না জীবদ্দশাতেই তিনি তার প্রমাণ পেয়ে গেছেন। চাণক্য রাজা চন্দ্রগুপ্তকে বিষ-প্রতিরোধী করতে গিয়ে রানীকে মেরে ফেলেছিলেন। চাণ্যকের ভয় ছিল শত্রুরা বিষ প্রয়োগ করে চন্দ্রগুপ্তকে হত্যা করে ফেলতে পারে। তাই চাণক্য রাজার অজান্তে তার খাদ্যে নিয়মিতভাবে সামান্য পরিমাণ করে বিষ দিতেন যাতে রাজার শরীরে বিষ-প্রতিরোধী শক্তি তৈরি হয়। একদিন রাজা তার খাবার তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী তথা প্রিয়তমা রানীকে খাওয়ালে তিনি মারা যান। চাণক্য অবশ্যি রানীর পেট কাটার ব্যবস্থা করে গর্ভাধীন পুত্র সন্তানকে বের করে আনতে সক্ষম হন। কিন্তু রানীকে বাঁচানো যায়নি। এমনকি চাণক্যের মৃত্যু নিয়েও ভিন্ন মত আছে। কেউ বলেন, পরম জৈন ধর্মাবলম্বী হিসেবে তিনি না খেয়ে খেয়ে তথা উপবাসব্রত পালন করে মৃত্যুবরণ করেন। অন্যরা বলেন, রানীর মৃত্যুর দায়ে তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এখন ভারতকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা বাংলাদেশে তাদের মিত্র-অনুগতদের যে কোনভাবে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য প্রকারান্তরে গণতন্ত্রকে হত্যা কিংবা বাধাগ্রস্ত করবে নাকি জনগণ আওয়ামী লীগ বা বিএনপি যাদের নির্বাচিত করবে তাদেরকেই মেনে নেবে।
আনিসুর রহমান: সুইডেন প্রবাসী বাংলাদেশী সাংবাদিক।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২১
রাসেল মাহমুদ মাসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৮
উড়োজাহাজ বলেছেন: যাই বলেন, ভারত এমনি এমনি ছেড়ে দিতে রাজি নয়। খেলা একটা খেলবেই। কিন্তু সমস্যা হোল ঐ চান্ক্য নীতি। গুটির চাল যদি ঠিক না হয়।
আর ভারত যে খেলাটি খেলবে সেটাই বাংলাদেশের ভাগ্য। আওয়ামীলীগ বিএনপি পুতুল মাত্র।
সুন্দর বিশ্লেষণ।