![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ একটি মানুষ।
রাজধানী ঢাকায় বাসে অগ্নিসংযোগে মর্মান্তিক প্রাণহানি ও এক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা নিয়ে ৩টি প্রশ্ন-
- বিএনপি নেতাদের ধরা হয়েছিল চেয়ারপারসনের অফিসের সামনে থেকে। চট্টগ্রামে নেতাদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে গভীর রাতে। সীতাকুন্ডের জামায়ত নেতা আমিনুলকে ধরা হয়েছে তার পরিবারের সামনে থেকে। তারপর তাকে হত্যা করা হয়েছে। এমন দমননীতি যেই সরকারের, সেই সরকার একটার পর একটা অগ্নিসংযোগের ঘটনার একটিরও তদন্ত ও দোষীদের ধরতে পারে না কেন?
- সারা শহরে এত হাজার হাজার পুলিশ-র্যাব থাকলেও সেসব অগ্নিসংযোগের সময়ে ঘটনাস্থলে তাদের টিকিরও দেখা পাওয়া যায় না কেন?
- হাজার হাজার পুলিশের একজনও যে অগ্নিসংযোগের ঘটনাস্থলে থাকতে পারছে না, সেখানে বলা কওয়া ছাড়া রাশি রাশি সাংবাদিক, তাদের ক্যামেরাম্যান আর গাড়ি কী করে থাকছে?
শেখ হাসিনার হাতে আজ গণমাধ্যম আছে, বিচার বিভাগ আছে, প্রশাসন আছে, সংসদ আছে। অতএব সে যেভাবে পারছে মানুষকে নিয়ে খেলে যাচ্ছে। মানুষকে সে গুলি করে মারছে, বিএনপির ঘাঁড়ে দোষ চাপাতে আগুনে পুড়িয়ে মারছে, ডিবি অফিসে ধরে নিয়ে নির্যাতন করে মারছে। শেখ হাসিনার এখন সে ক্ষমতা আছে।
কিন্তু শেখ হাসিনার আর কোন জনপ্রিয়তা নেই। সে এখন এক জনবিচ্ছিন্ন অত্যাচারী শাসক। তার পতন অনিবার্য। তার পতনের পর আগামী যেদিনই এই দেশে সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে, ইনশাল্লাহ অগ্নিসংযোগ ও মানুষ পুড়িয়ে মারার এই প্রত্যেকটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদেরকে বিচারের আওয়াতায় নিয়ে আসা হবে। ইনশাল্লাহ!
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
ফালতু অযুহাতে কাজ হবে না।
বোমা নিক্ষেপকারী এবং বোমা নিক্ষেপের নির্দেশ দানকারীদের ধরে দ্রুত বিচার আইনে কঠোর শাস্তি দেয়া হোক।
যারা ছাপান্ন হাজার বর্গমাইলের সব জালিয়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছিল এবং মঞ্চে যারা যারা ছিল সবাইকে।
এবং ইসরাইলের মত আইনে নিক্ষেপকারি ও নির্দেশ দানকারীদের বাড়ীঘর জালিয়ে ও গুড়িয়ে দেয়া হোক। তারা নির্বিচারে সাধারন মানুষ মেরে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে তাই যুদ্ধের আইনই চলবে!
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: স্বপ্নতো দেখছি মাশা আল্লাহ।