![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা বিষয় সমাজ ও স্বাস্হ্যের জন্য ক্ষতিকর হওয়ার পরও কেউ যদি তার পক্ষে সাফাই গায় তাকে কি মুক্তমণা/যুক্তিবাদী বা বিজ্ঞানমণষ্ক বলবেন ?সমকামীদের মধ্যে এইডস প্রবণতা বেশি, কারণ :
১) নারীর যোনীগাত্র ৩টি পুরু লেয়ারের সমন্বয়ে গঠিত এবং তাই, এটি অনেক শক্ত এবং স্থিতিস্থাপক বিধায় যৌনসঙ্গমের সময় যোনীগাত্রের চামড়াতে যে ইনজুরি হবেই, এমনটি নিশ্চিতভাবে বলা যায়না । উল্লেখ্য, ইনজুরি হলেই শুধুমাত্র এইডস হবে, কিন্তু ইনজুরি না হলে এইডসের জীবাণু ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করতে পারবেনা, অর্থাৎ এইডস হবেনা । দেখা যাচ্ছে যে, পুরুষ সঙ্গীর এইডস থাকলেও তার জীবাণু নারীর ৩ লেয়ার বিশিষ্ট পুরু ও শক্ত যোনীগাত্রের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই ইনজুরির স্বীকার না হয়ে রক্তপ্রবাহে মিশতে পারেনা, ফলে এইডস হয়না । কিন্তু মলাশয়গাত্র অনেক নরম এবং অস্থিতিস্থাপক, তাই লিঙ্গের ঘর্ষণে এটিতে সহজেই ইনজুরি হয়, রক্তপাত ঘটে। পেনেট্রিটিভ অ্যানাল সেক্সের কারণে মলদ্বারের চারপাশের মেমব্রেন (ঝিল্লী) সহজেই ছিড়ে যায় এবং বীর্যরসে থাকা এইডসের জীবাণু ছিড়ে যাওয়া মেমব্রেন থেকে ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করে। এজন্যেই বিষমকামী যৌনসঙ্গমে এইডস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং সমকামী যৌনসঙ্গমে অনেক বেশি।
২) একটি লিঙ্গ সহজেই রক্তপাত না ঘটিয়ে নারীযোনীতে ঢুকে যেতে পারে কিন্তু একটি লিঙ্গ মলাশয়ে সহজেই ঢুকে যেতে পারেনা, তাকে প্রেশার দিয়ে ঢোকাতে হয় এবং ঢোকাতে যেয়ে প্রায়শই রক্তপাত হয় যেখান থেকে এইডসের জীবাণু এইচআইভি রক্তপ্রবাহে চলে আসে ।
৩) যৌনসঙ্গমের সময় যোনী বেশ পরিমাণে লুব্রিক্যান্ট পদার্থ নিঃসরিত করে, কিন্তু মলাশয় থেকে এরকমের কোন লুব্রিক্যান্ট পদার্থ নিঃসরিত হয়না । তাই যৌনসঙ্গমে যোনীর সচারাচর ইনজুরি না হলেও মলাশয়ের অতিসহজেই ইনজুরি হয় যার থেকে এইডসের জীবাণু এইচআইভি অতিসহজে ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করে ।
৪) মলাশয়ের লেয়ার না থাকার কারণে ব্লাড ভেসেলগুলো একেবারে মলাশয়ের গাত্রের নিকটে অবস্থান করে, যোনীর বেশ কটি লেয়ার থাকার কারণে ব্লাড ভেসেলগুলো একেবারেই সম্মুখে থাকেনা, তাই এইচ আইভি জীবাণু মলাশয়ের মাধ্যমেই বেশি সংক্রমিত হয় ।
৫) মলাশয়ের ছিদ্রের অভ্যন্তরে জায়গা অপ্রশস্ত এবং তাই যৌনসঙ্গমের সময় মলাশয়গাত্রের সাথে লিঙ্গের ঘর্ষণের মাত্রাও বেশি, ফলে মলাশয় গাত্রের ইনজুরি হওয়াটা একেবারেই সহজ, কিন্তু যোনীছিদ্রের অভ্যন্তরে জায়গার পরিমান বেশি, তাই যোনীগাত্রে সেরূপে ঘর্ষণ হয়না এবং তাই ইনজুরিও অস্বাভাবিক ।
৬) বাচ্চাকাচ্চা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই ভয়ে না চাইলেও বাধ্য হয়ে বিষমকামিগণ কনডম ব্যবহার করেন, কিন্তু সমকামীদের ক্ষেত্রে বাচ্চাকাচ্চা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে যৌনানন্দ পরিপূর্ণভাবে পেতে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কনডম ব্যবহার করেননা ।
আম্রিকায় সমকামিতা হালাল হওয়া আর বাংলার মাটিতে ধর্মকারী বা মুক্তমণার মত সাইট গুম হয়ে যাওয়ার কারণ টা খুব স্পষ্ট । ডেশ চালায় সরকার আর সরকার চলে পাবলিকের সাপোর্টে । ব্যতিক্রম থাকলেও পাবলিক সাপোর্টের একটা বড় ভুমিকা রাজতন্ত্রেও থাকে । রাস্ট্রনীতি পোষ্টের আলোচ্য বিষয় না - শুধু এটাই বলটে চাচ্ছি পাবলিকে -রে খুশী রাখার জন্যই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আয় আইন হয় ।
সরকার চাইলেই সিগেরেট নিষিদ্ধ করতে পারবেনা, কারণ অনেক পাবলিকে খায় , পুলিশেও খায় । কে কারে বন্ধ করবে ? বাস্তবে সম্ভব না । একই ভাবে আমেরিকায় পাবলিকে মদ খায় , সরকার চাইলেই টা বন্ধ করতে পারবে না - সবাই খায় ( প্রায় ) । তাই সরকারে আরেক দল যারা মদ সিগারেট বিরোধী তাডেরেও খুশী রাখতে কিছু আইন করে । যেমন জনসমক্ষে বিড়ি টানা যাবে না , ২১ বছর না হইলে পোলাপাইনরে মদ বেচা যাবে না, মদ খাইয়া গাড়ি চালান যাবে না ,আরো কত কি ?
সরকার কি করল বা না করল সেটা দিয়ে তো ভাল মন্দ বিচার করা যায় না ! আমেরিকাতে আপনি মাদক সেবন করতে পারবেন, চালান দিতে পারবেন না ! কেন ? স্বাধীনতা !! এতে কি মাদক ভাল প্রমাণ হয় ?
কতিথ মুক্তমণা - যুক্তিমনষ্কদের যুক্তি সিগেরেট - মদ ক্ষতিকর হওয়ার পরও যেহেতু নিষইদ্ধ নয় তাই সমকামিতাকেও হালাল করা হোক - কি অভিনব ভয়াবহ যুক্তি ! খাবরে ফরমালিন আর কার্বাইড মিশানোকেও হালাল করেন যাদের মন চায় খাবে , মন না চাইলে খাবে না - একেবারেই বিজ্ঞান মনষ্ক জবাব !
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: ওরা তো ছেলে - মেয়ের সাথে ইয়ে করাকেও ...
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
টি এম মাজাহর বলেছেন: একটা জিনিস ভালো হয়েছে, ছেলেবেলা থেকে আমেরিকা যাওয়ার একটা প্রবল ইচ্ছা ছিলো। এই সপ্তাহে সেটা পুরোপুরি মরে গেছে। নিজের যাই হোক, ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যতের কথাও তো চিন্তা করতে হবে। ভাবতে পারেন, "কথিত বিজ্ঞান মনষ্ক, মুক্তমণা , যুক্তি চর্চায় বিশ্বাসীরা" যারা আজকে সমকামিতার দালালী করছে, তাদের ছেলে/মেয়ে যদি তাদের সামনেই এসব করে বেড়ায়, তাদের মনের অবস্থাটা কি হতে পারে?