![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ হিসাবে কেমন জানি না । তবে ভাল কাজ করতে না পারলেও কারো ক্ষতি করি না। অন্যায় দেখলে প্রতিবাদের ভাষা হিসাবে তৃতীয় উপায়টা বেছে নেই ( পেশী শক্তি নেই বলে)।
টিম ইন্ডিয়ার কাছে হেরে আমরা এই বিশ্বকাপে হারের হ্যাট্টিক পুরন করেছি আরও ৩ দিন আগে। কাল পাকিস্থানের কাছে হেরে হারের মুকুটে আরও একটা পালক যোগ করলাম আর কি। এ রকম পরিস্থিতি আমাদের কাছে নতুন নয় তাই বেশি খারাপ লাগেনি । সয়ে গেছে। কালে ভদ্রে কিছু কিছু ম্যাচ আমারা আমাদের স্বাভাবিক খেলার বাইরে খেলে জিতেছিও। যেহেতু বিশ্লেষণ ধর্মী পোষ্ট তাই কষ্ট না বাড়িয়ে বিশ্লেষণে যাওয়াই ভাল। আমি গত ৩ টা ম্যাচের গাণিতিক বিশ্লেষণ করব অর্থাৎ এই হার গুলোর কি কারন থাকতে পারে, কোথায় বাংলাদেশ দলের দুর্বলতা, অন্যদের থেকে আমারা কোথায় পিছিয়ে , কি করলে ভাল করা সম্ভব ইত্যাদি ইত্যাদি। আগেই বলে রাখি আমি স্বল্প জ্ঞানের মানুষ আর আমার এই স্বল্প জ্ঞানে যতটুকু বুঝেছি তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
ম্যাচ ০১ - বাংলাদেশ vs ওয়েস্ট ইন্ডিজ তারিখঃ ২৫-০৩-২০১৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজ- ১৭১/৭(২০)
বাংলাদেশ- ৯৮/১০(১৯.১)
ফলঃ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭৩ রানে জয়ী।
আমি জানি এই বড় পরাজয়ের ম্যাচে অনেক কারনই খুঁজে পাওয়া যাবে কিন্তু আমি খুজব কমন কারন যেগুলো প্রতি ম্যাচেই দৃশ্যমান। প্রথমে আসি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে, ওরা প্রথমে ব্যাট করে ১৭১ রান তুলে ৭ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে।
যার ভিতরে অতিরিক্ত থেকে আসে ১৯ রান (বাই ১০,wd 7,lb 1, nb 1).
আমরা জানি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যানরা সিঙ্গেলস ডাবলস এর পরিবর্তে চার ছয় মারতে বেশি পারদর্শী। তাই ঐ ইনিংসে সিঙ্গেলস ডাবলসে এসেছে ৩৫% রান এবং বাউন্ডারিতে এসেছে ৬৫% রান, ডট বল হয়েছে ৪১%। এবার আসি বাংলাদেশের ইনিংসে, ১৭২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৯৮ রানে অল আউট ১৯.১ ওভারে।
যার ভিতরে অতিরিক্ত ৪ রান। সিঙ্গেলস ডাবলসে এসেছে ৫১% রান, বাউন্ডারিতে এসেছে ৪৯ % রান এবং ডট বল ৫০%।
পরাজয়ের সম্ভাব্য কারনঃ ১. আমরা অতিরিক্ত থেকে ১৯ রান দিয়েছি যা আমাদের ম্যাচ থেকে একটু দূরে ঠেলে দিয়েছে। ১৯ রান না দিলে ওদের রান হত ১৫২ যা আমাদের হাতের নাগালেই থাকত।
২. ওদের ইনিংসে ডট বল হয়েছে ৪১% কিন্তু আমাদের ইনিংসে হয়েছে ৫০% যা আমাদের উপর চাপ বৃদ্ধি করেছে এবং এতে আমাদের উইকেট পড়েছে নিয়মিতভাবে।
তাই ডট বল যত কমানো যাবে ততো চাপ কমবে এবং এতে কিছু রানও আসবে এবং উইকেট পড়বে কম এবং আমাদের জেতার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
৩. ওরা সিঙ্গেলস ডাবলসে করেছে ৩৫% রান যার সিঙ্গেলসে শুধু ২৭% এবং ডাবলসে ৭% রান করেছে , বাউন্ডারিতে করেছে ৬৫% রান পক্ষান্তরে আমরা সিঙ্গেলস ডাবলসে করেছি ৫১% রান যার সিঙ্গেলসে শুধু ৪৬% এবং ডাবলসে ৪% রান এবং বাউন্ডারিতে ৪৯% রান। এইখানে আমারা বাউন্ডারিতে এবং ডাবলসে রান কম করেছি ওদের চেয়ে। আমারা যেহেতু শারীরিক ভাবে অন্যদের চেয়ে একটু দুর্বল তাই বাউন্ডারি মারতে যেয়ে ক্যাচ আউট হওয়ার চেয়ে ডাবলস এবং সিঙ্গেলসে আরও ভাল করলে জেতা সম্ভব। বিশেষ করে আমাদের ডাবলসের অবস্থা খুবই খারাপ।
আর ফিল্ডিঙের কথা না ই বললাম। অনেক স্লপি ফিল্ডিং লক্ষ্য করা গেছে যেখান থেকে কমপক্ষে ২০ রান সেভ করা যেত। আমাদের মতো দলের এই ডিপার্টমেন্টে উন্নতির বিকল্প নাই।
ম্যাচ ০২- বাংলাদেশ vs ইন্ডিয়া তারিখঃ ২৮-০৩-২০১৪
বাংলাদেশঃ ১৩৮/৭(২০)
ইন্ডিয়াঃ ১৪১/২(১৮.৩)
ফলঃ ইন্ডিয়া ৮ উইকেটে জয়ী।
পরাজয়ের সম্ভাব্য কারনঃ ১. গত ম্যাচে আমাদের বাউন্ডারির পরিমান কম ছিল কিন্তু এই ম্যাচে বাউন্ডারি থেকে এসেছে ৬৮% রান কিন্তু সিঙ্গেলস ডাবলস থেকে এসেছে মাত্র ৩২% রান যার সিঙ্গেলস থেকে ২৭% এবং ডাবলস থেকে মাত্র ৪% রান এসেছে। পক্ষান্তরে ইন্ডিয়ার সিঙ্গেলস এবং ডাবলস থেকে এসেছে ৫৬% রান যার শুধু সিঙ্গেলস থেকে ৪৪% এবং ডাবলস থেকে ১১% রান এসেছে এবং বাউন্ডারি থেকে এসেছে ৪৪% রান। এই ম্যাচে আমরা ১৬ টা চার এবং ৪ টা ছয় মেরেছি এবং গত ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ মেরেছিল ১৭টা চার এবং ৫ টা ছয়। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ করেছিল ১৭১ রান আর আমরা করলাম ১৩৮ রান। তাই শুধু চার ছয় মেরে যে রান বাড়ানো সম্ভব নয় তা ই এই ম্যাচে প্রমানিত হয়েছে। তাই এই ম্যাচে পরাজয়ের ১ নম্বর কারন সিঙ্গেলস এবং ডাবলস কম করা। মাত্র ৪% ডাবলস হয়েছে এই ম্যাচে যা আমদের রানের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে। ইন্ডিয়ার সাথে ম্যাচ জিততে হলে সিঙ্গেলস এবং ডাবলসের পরিমান বাড়াতে হবে। সিঙ্গেলস এবং ডাবলস অবশ্যই বাউন্ডারি মারার থেকে কম রিস্কি। যেটা ইন্ডিয়া করে দেখিয়েছে তাই ওদের মাত্র ২ উইকেট পড়েছিল।
২. এই ম্যাচে বাংলাদেশের ইনিংসে ডট বল হয়েছে ৫১% যা ব্যাটসম্যানদের উপর চাপ বৃদ্ধি করেছিল এতে আমাদের তাড়াতাড়ি উইকেট পরতেছিল এবং কোন ভাল পার্টনারশিপ গড়ে উঠে নি তাই আমরা ভাল রান করতে পারি নি। পক্ষান্তরে ইন্ডিয়ার ইনিংসে ডট বল হয়েছে মাত্র ২৮% । তাই যতটা সম্ভব ডট বলের পরিমান কমিয়ে অন্তত সিঙ্গেলস নিয়ে রান বাড়াতে পারলে এবং চাপ কমাতে পারলে ইন্ডিয়ার সাথে জেতা তো শুধু সময়ের ব্যাপার। কমপক্ষে ৩০% এর নিচে ডট বলের পরিমান রাখতে পারলে ম্যাচ জেতা সম্ভব।
৩. এই ম্যাচের একটা ভাল দিক হল অতিরিক্ত থেকে কম রান দিয়েছি তবে এই ম্যাচেও স্লপি ফিল্ডিং দিয়েছি। তাই আর বললাম না।
ম্যাচ ৩- বাংলাদেশ vs পাকিস্থান তারিখঃ ৩০-০৩-৩০১৪
পাকিস্থানঃ ১৯০/৫(২০)
বাংলাদেশঃ ১৪০/৭(২০)
ফলঃ পাকিস্থান ৫০ রানে জয়ী।
পরাজয়ের সম্ভাব্য কারনঃ ১. অতিরিক্ত থেকে দিয়েছি ১৩ রান যা ২০ ওভারের ম্যাচে একটু বেশিই।
২. এই ম্যাচে ওরা সিংগেলস ডাবলসে করেছে ৪২% রান এবং আমরা করেছি ৪৬% রান। ওরা বাউন্ডারিতে করেছে ৫৮% রান আমরা করেছি ৫৪% রান তাই এইখানে প্রায় সমান সমান কিন্তু ওদের ইনিংসে ডট বল হয়েছে মাত্র ৩০% পক্ষান্তরে আমাদের ইনিংসে ডট বল হয়েছে ৪১%। এইখানে আমরা হেরে গেছি। তাই সেই আগের কথা যতটা সম্ভব ডট বলের পরিমান কমিয়ে অন্তত সিঙ্গেলস নিয়ে রান বাড়াতে পারলে এবং চাপ কমাতে পারলে পাকিস্থানের সাথে জেতা তো শুধু সময়ের ব্যাপার।
৩. এই ম্যাচেও স্লপি ফিল্ডিং লক্ষ্য করা গেছে । যেখানে এক রান হয়না সেখানে দুই রান হয়েছে। ফিল্ডারদের যথেষ্ট পরিমান তৎপর মনে হয় নি। ভাল ফিল্ডিং দিলে কমপক্ষে ২০-২৫ রান সেভ করা যেত। আর ক্যাচ মিসের কথা না ই বললাম।
ওভার অল বিশ্লেষণঃ
১ম ম্যাচে ডট বলের পরিমান বাংলাদেশের ইনিংসে ৫০%
১ম ম্যাচে ডট বলের পরিমান ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে ৪১%
২য় ম্যাচে ডট বলের পরিমান বাংলাদেশের ইনিংসে ৫১%
২য় ম্যাচে ডট বলের পরিমান ইন্ডিয়ার ইনিংসে মাত্র ২৮%
৩য় ম্যাচে ডট বলের পরিমান বাংলাদেশের ইনিংসে ৪১%
৩য় ম্যাচে ডট বলের পরিমান পাকিস্থানের ইনিংসে ৩০%
এইখান থেকে দেখা যাচ্ছে প্রতিটা ম্যাচেই আমাদের ইনিংসে ডট বলের পরিমান বেশি ছিল এবং অন্যদের অনেক কম ছিল। আসলে এইটাই আমাদের জয় পরাজয়ের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করেছে।
তাই যতটা সম্ভব ডট বলের পরিমান কমিয়ে অন্তত সিঙ্গেলস নিয়ে রান বাড়াতে পারলে এবং চাপ কমাতে পারলে এবং প্রতিপক্ষের ইনিংসে ডট বলের পরিমান বাড়াতে পারলে যে কোন দলের সাথে জেতা তো শুধু সময়ের ব্যাপার। তাই প্রতিপক্ষের ইনিংসে ডট বলের পরিমান বাড়াতে ভাল ফিল্ডিং এর বিকল্প নাই এবং সাথে সাথে ভাল অধিনায়কেরও বিকল্প নাই কারন ফিল্ডিং সাজানোটা অনেকখানি অধিনায়কের উপর নির্ভর করে ।পাশাপাশি বোলারদেরও ফিল্ডিং সাজানো অনুযায়ী ঠিক লাইনে বল করতে হবে।
এই ছোট খাটো কিছু জিনিস ঠিক করতে পারলে আমাদের আর গ্যালারী থেকে বাড়ি যাওয়ার সময় দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে যেতে হবে না।
সামনে জয় আমাদের সুনিশ্চিত। ইনসেআল্লাহ।
টাইগারদের জন্য শুভকামনা রইল।
বিঃ দ্রঃ এটা আমার স্বল্প জ্ঞানের মস্তিস্ক নিঃসৃত বিশ্লেষণ তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন আর কারো কোন সাজেশন থাকলে সানন্দে গ্রহন করিব।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
অকুল পাথার বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আমার কাছে মনে হয়েছে এই ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারলে (অন্যান্য বড় দল গুলোর মতো) ম্যাচ জেতা সহজ হত। অন্তত শোচনীয় পরাজয়ের হাত থেকে বাচা যেত।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: কপাল খারাপ হলে সব জায়গায় দোষ থাকে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
অকুল পাথার বলেছেন: কপালের দোষ আর কতদিন দিবেন। একটা দুইটা ম্যাচ খারাপ করলে কপালের দোষ দেয়া যায় কিন্তু ধারাবাহিক খারাপ করলে ???
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
সোনালী সিড়ি বলেছেন: আমার মতে বিবাহ প্রধান সমস্যা । এনারজি আর মনঃ যোগে ঘাটতি আছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
অকুল পাথার বলেছেন: ভাল বলেছেন ! এটা তো ভেবে দেখে নি।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
মুঘল ভাই বলেছেন: আপনি পোস্ট লেখার জন্য যে কষ্ট করেছেন বাংলাদেশ দল এত পরিশ্রম করলে চ্যাম্পিয়ন হত।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
অকুল পাথার বলেছেন: মুঘল ভাই , সেটা যদি ওরা বুঝত...
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
হেডস্যার বলেছেন:
সুন্দর বিশ্লেষন করছেন। খুব মনোযোগ দিয়ে খেলা দেখেছেন।
+++++
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
অকুল পাথার বলেছেন: ধন্যবাদ হেডস্যার। মাঠে গিয়ে খেলা দেখেছি।
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
সামুরাই০০৮ বলেছেন: বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা সিঙ্গেল নিতে চায় না। সিঙ্গেল নিলে চাপ যে কত কমে যায় এরা বুঝে না। ছয়-চার ও মারতে পারে না। চাপে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
অকুল পাথার বলেছেন: আপনি এক্কেবারে আমার মনের কথাটা লিখেছেন। ধন্যবাদ সামুরাই০০৮ ভাই।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
দি সুফি বলেছেন: বাংলাদেশে টপ অর্ডারের কেউই সিঙ্গেল নিতে চায়না। ৪-৫বল ঠেকিয়ে একটা বাউন্ডারী মারতে পারলেই এরা খুশি। কিন্তু এই ৪-৫ বলের ভিতরে খুব সহজেই এক রান এক রান করে ৩-৪ রান করে ফেলা সম্ভব!
দারুণ বিশ্লেষণ করেছেন। +++++
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
অকুল পাথার বলেছেন: ধন্যবাদ দি সুফি ভাই। আপনার বিশ্লেষণটাও দারুন হয়েছে।++++
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চৎকার বিশ্লেষণ করেছেন !! প্রতিটা ম্যাচের পরে এরকম বিশ্লেষণ করে পুরা টিম কে বোঝানো উচিত যে কোথায় ভুলগুলা হয়েছে। এবং সে অনুযায়ি স্টেপ নেয়া উচিত!
আর এরকম বিশ্লেষণের জন্য একটা এনালিস্ট টিম দরকার আমাদের জাতীয় দলের জন্য!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
অকুল পাথার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আসলে ভাল প্লান ছাড়া এবং নিজেদের ভুল গুলো বুঝতে না পারলে এই যুগে ভাল করা সম্ভব না।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ভাল লিখেছেন...ডট বলই কি প্রধান কারন?