![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ হিসাবে কেমন জানি না । তবে ভাল কাজ করতে না পারলেও কারো ক্ষতি করি না। অন্যায় দেখলে প্রতিবাদের ভাষা হিসাবে তৃতীয় উপায়টা বেছে নেই ( পেশী শক্তি নেই বলে)।
মোবাইল ফোনে সংক্রমণ ছড়ানো রোধ করতে এসে গেল এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল টাচস্ক্রীন ডিসপ্লে -
পৃথিবীর প্রথম এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল টাচস্ক্রীন যা জীবাণুকে হত্যা করবে অপরিছন্ন আঙ্গুল থেকে।
তোমার স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট পরিষ্কার দেখাতে পারে কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় পাওয়া গেছে হাজার হাজার জীবাণু টাচস্ক্রীনে বসবাস করে যারা বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতা এবং ডাইরিয়া ছড়াতে সক্ষম।
এই জীবাণুদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে , শক্তিশালী গরিলা গ্লাস ফোন স্ক্রীন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘করনিং’ তৈরি করেছে এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল টাচস্ক্রীন যা জীবাণুদের দেখামাত্র হত্যা করবে।
ডিসপ্লেটাতে লাগানো হয়েছে এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট আয়নিক সিলভার এবং এটাই হল পৃথিবীর প্রথম এন্টি-মাইক্রোবিয়াল গ্লাস যা ৯৯.৯% জীবাণু ধ্বংস করতে সক্ষম।
ছবিঃ আপনার আঙ্গুল দ্বারা জীবাণু ছড়াচ্ছে
এই গ্লাসটি ভেগাসে কনজুমার ইলেকট্রনিক মেলায় (সিইএস) ক্রেতাদের জন্য প্রদর্শন করা হয়েছে এবং বর্তমানে বিভিন্ন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানে এটা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
এটা একদিন ব্যবহার হতে পারবে জানালায়, কর্মক্ষেত্রের আসবাবপত্রে, স্মার্টফোনের ডিসপ্লেতে, ট্যাবলেটে, ক্যাল্কুলাটরে এবং আরও বিভিন্ন জায়গায়।
‘করনিং এর এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল গরিলা গ্লাস শৈবাল , ছত্রাক, মোল্ড ইত্যাদির বংশ বিস্তারকে দমন করে ইহার বিল্ট-ইন এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণের কারনে, যা গ্লাসে নিহিত থাকে এবং এর প্রভাব ডিভাইসে সারাজীবন থাকে’। বলেছেন করনিং এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও জেনারেল ম্যানেজার জেমস স্টেইনার।
করনিং আরও দাবি করেন, গ্লাস দুর্বল করা ছাড়াই এখানে এন্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য যোগ করা যায় এবং ডিসপ্লেটা স্কাচ-রেজিস্টান্ট হওয়ায় এর খাঁজে জীবাণু বাঁচতে পারবে না।
সাধারন গরিলা গ্লাস বর্তমানে ব্যবহৃত হচ্ছে স্যামসাঙ গ্যালাক্সি মোবাইল ফোনে , গুগল নেক্সাস ৭ ও ১০ ট্যাবলেটে এবং সনি ব্রাভিয়া NX ও HX সিরিজ টেলিভিশনে।
আয়নিক সিলভার বর্তমানে ব্যবহৃত হচ্ছে হাসপাতালে এবং মেডিক্যাল যন্ত্রপাতিতে।উদাহরনস্বরূপ সিলভার অন্তর্ভুক্ত করা থাকে ক্রিমের মধ্যে, প্লাস্টারে, ড্রেসিং এ এবং এন্টিবায়োটিক আবরন হিসাবে মেডিক্যাল যন্ত্রপাতিতে।
এই সিলভার আয়নকে বলা হয় ‘বায়োক্টিভ’ এবং যা জীবাণুকে দেখা মাত্র ধ্বংস করতে পারে। এটা মানুষের জন্য নিরাপদ এবং এর টক্সিটি অনেক কম।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
অকুল পাথার বলেছেন: ঠিক বলেছেন তবে অবশ্যই আমি চাইব না ই-কলাই আমাকে আক্রমন করুক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ভাই কিছু সংক্রমনের দরকার আছে শরীরে। তা না হলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কাজের অভাবে দূর্বল হয়ে পড়বে।