![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষার জন্যে প্রবেশ কর
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে মন্ত্রিসভা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে এ সিদ্ধান্ত হয় বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে এ সংক্রান্ত কোনো প্রজ্ঞাপন বিকেল সাড়ে ৩টা নাগাদ মন্ত্রি পরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হয়নি।
পবিত্র হজ ও তাবলিগ জামাত এবং প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের সম্পর্কে বিরুপ মন্তব্যের কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ওই সূত্রের দাবি।
প্রসঙ্গত: গত রোববার নিউ ইয়র্কে স্থানীয় টাঙ্গাইল সমিতির এক অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি কিন্তু হজ আর তাবলিগ জামাতের ঘোরতর বিরোধী। আমি জামায়াতে ইসলামীরও বিরোধী।’
লতিফ সিদ্দিকীর ওই বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ওই ভিডিওতে তাকে বলতে দেখা যায়, ‘এ হজে যে কতো ম্যানপাওয়ার (জনশক্তি) নষ্ট হয়। এই হজের জন্য ২০ লাখ লোক আজ সৌদি আরবে গেছেন। এদের কোনো কাজ নাই। কোনো প্রডাকশন নাই। শুধু ডিডাকশন দিচ্ছে। শুধু খাচ্ছে আর দেশের টাকা বিদেশে দিয়ে আসছে।’
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় ‘সরকারের কেউ নন’।
একজন সাংবাদিক ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভূমিকা নিয়ে মন্ত্রীর মন্তব্য চাইলে লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘কথায় কথায় আপনারা জয়কে টানেন কেন। 'জয় ভাই' কে? জয় বাংলাদেশ সরকারের কেউ নয়। তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ারও কেউ নন।
তথ্যসুত্রঃ বাংলানিউজ
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধূ মন্ত্রীত্ব থেকে বরখাস্তই শেষ নয়।
তাকে প্রকাশ্যে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইতে হবে। তোবা করতে হবে।
নইলে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দিতে পারবে না। তার মৃত্যুর পর তার জানাজা কেউ পড়বে না। হাশরের শাস্তিতো আল।লাহর কাছেই রইল!
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: মৃত্যুর পরের জানাযার ব্যাপারে আল্লাহই ভালো জানেন। বঙ্গবন্ধুর জানাযা হয়েছিল প্রকাশ্য দিবালোকে - কেউ তাড়া দেয়নি। তারপরেও তার জানাযায় মানুষ হয়েছিল মাত্র ১৪ জন।
আর আবদুল কাদের মোল্লার জানাযার সময় পুলিশ ব্যাপক বাড়াবাড়ি করেছে। জানাযা ও দাফনের জন্য আধ ঘন্টা সময় বেঁধে দিয়েছে। মানুষ যাতে তার জানাযায় আসতে না পারে, তার জন্য বিভিন্ন জায়াগায় প্রহরা বসিয়েছে, গ্রেফতার করেছে। তারপরেও রাত তিনটার সময় তার জানাযায় ৪০০ লোক হয়েছে।
আর পরদিন তার গায়েবানা জানাযার সময় প্রত্যেকটা মসজিদের সামনে এক গাড়ি করে পুলিশ প্রস্তুত রাখা হয়। তারপরেও সেই গায়েবানা জানাযায় যেসংখ্যক মানুষের সমাগম হয়েছিল - নিঃসন্দেহে তা একটি বিশ্বরেকর্ডের সমতুল্য।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮
এইচ আর খান বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু'র সাথে আংশিক(প্রথম দুই লাইন) সহমত। মন্ত্রীত্ব যাওয়ার পর তার ক্ষমা চাওয়া এবং সেইসাথে তার অবৈধভাবে অর্জন করা সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করতে হবে
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
কলাবাগান১ বলেছেন: হায়রে বাংলাদেশ ........ এখন রাজাকার কাদের মোল্লার সাথে বংগবন্ধুর তুলনা। ১৪ জন লোক জানাযা পড়লে, আরো ১০০ বছরে ও তো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারত না
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
নতুন বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: হায়রে বাংলাদেশ ........ এখন রাজাকার কাদের মোল্লার সাথে বংগবন্ধুর তুলনা। ১৪ জন লোক জানাযা পড়লে, আরো ১০০ বছরে ও তো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারত না
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
প্রেমিক চিরন্তন বলেছেন: http://bdnewseveryday.com/