![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে বাংলাদেশ যথার্থ সম্মান দেয়নি
রেজা ঘটক
মাত্র আট বছর হল। অথচ এরমধ্যেই বাংলাদেশের মানুষ ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে ভুলে গেল! বাংলাদেশে এখন অনেক টেলিভিশন চ্যানেল। অনেক জাতীয় দৈনিক। অনেক সাপ্তাহিক পত্রিকা। অনেক সাহিত্যের কাগজ। কোথাও ১১ আগস্ট ডক্টর হুমায়ূন আজাদ নেই। ২০০৪ সালের ১১ আগস্ট হুমায়ূন আজাদকে ভীনদেশ জার্মানির মিউনিখে জার্মান সরকার প্রদত্ত একটি সরকারি বাসভবনে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ঊনিশ শতকের বিখ্যাত জার্মান রোমান্টিক কবি হেনরিক হেইনের উপর গবেষণার জন্যে ডক্টর আজাদ স্কলারশিপ নিয়ে জার্মানির মিউনিখে গমন করেছিলেন ৩ আগস্ট ২০০৪ সালে। এর আগের কাহিনী বাংলাদেশ জানে। মিডিয়ার কল্যানে জানে বিশ্ববাসী।
২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমীর অমর একুশে বইমেলা থেকে ফেরার সময় মৌলবাদী চরমপন্থীরা ডক্টর আজাদের প্রাণ নাশের চেষ্টা চালিয়েছিল। মারাত্মক আহত অবস্থায় প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁকে সেনানিবাসের কম্বাইন্ড মিলিটারি হসপিটালে (সিএমএইচ) স্তানান্তর করা হয়েছিল। ওই সময় ডক্টর আজাদের উপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে জনতা তখন বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল। আর নিঃশংস ওই হামলার দৃষ্টান্তমূলক বিচারও দাবী করেছিল। তখন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডক্টর আজাদকে দেখার জন্য গাড়ি নিয়ে সিএমএইচে ঢুকতে পারেননি। জাহাঙ্গীর গেটে শেখ হাসিনার গাড়ি আটকে দেওয়া হয়েছিল। তখন সেখানে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে শেখ হাসিনা ডক্টর আজাদকে সিএমএইচে দেখতে গিয়েছিলেন। আর তিনি বিক্ষোভরত জনতার সঙ্গে সুর মিলিয়ে ডক্টর আজাদের উপর হামলাকারীদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও চেয়েছিলেন।
জনগণের অব্যাহত বিােভের কারণে তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপি জামায়াত জোট সরকার শেষ পর্যন্ত ডক্টর আজাদকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাথ হাসপাতালে পাঠাতে বাধ্য হয়েছিল। থাইল্যান্ড থেকে ডক্টর আজাদ সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসার পর থেকে নিরাপত্তা হীনতা এবং মৌলবাদী চরমপন্থীদের মুহূর্মুহু জীবন নাশের হুমকি পেতে থাকেন। ডক্টর হুমায়ুন আজাদ বাংলাদেশে বেঁচে থাকার আশায় ২০০৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী ও দেশবাসীর কাছে একটি খোলা চিঠি লিখেছিলেন। ওই চিঠিও তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেনি। তাই তিনি বেঁচে থাকার জন্যে শেষ পর্যন্ত দেশ ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ঊনিশ শতকের বিখ্যাত জার্মান রোমান্টিক কবি হেনরিক হেইনের উপর গবেষণার জন্যে ডক্টর আজাদ তখন স্কলারশিপ নিয়ে জার্মানির মিউনিখে গমন করেন ৩ আগস্ট ২০০৪ সালে। ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে ১১ আগস্ট ২০০৪ সালে জার্মানির মিউনিখে ডক্টর আজাদকে জার্মান সরকার প্রদত্ত রেসিডেন্টসিয়াল ভবনে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কীভাবে ডক্টর আজাদ মারা গেছেন। কারা তাঁকে সুদূর বিদেশের মাটিতেও নিরিবিলি বাঁচতে দেয়নি। ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে হত্যা করা হয়েছে। যারা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাঁকে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের মতো ব্যক্তিরা বাঁচতে পারেনি।
১৯৮০ সালের শুরুর দিকে ডক্টর আজাদ সমকালীন সামাজিক রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লিখতে শুরু করেন। ১৯৯০ সাল পর্যন্ত তাঁর এই কলাম লেখা অব্যাহত ছিল। ওই সময়ে তিনি ধর্মীয় মৌলবাদের বিপে তাঁর সুস্পষ্ট অবস্থান তুলে ধারেন। বাংলাদেশে ইসলামী গোড়ামীরও তিনি ছিলেন একজন কঠোর সমালোচক। ১৯৯২ সালে প্রখ্যাত লেখক সিম্যোন দ্য বিভ্যোর-এর ‘দ্য সেকেন্ড সেক্স’ অবলম্বনে ডক্টর আজাদ লেখেন বাংলায় তাঁর প্রথম ফেমিনিস্ট বই ‘নারী’। ওই সময়ে ‘নারী’ বেস্ট সেলার হিসেবে পাঠক সমাজে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিল। রাতারাতি তখন ডক্টর আজাদ বাংলাদেশে লেখক খ্যাতি পেতে শুরু করেন। ওই সময় বিএনপি জামায়াত জোট ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামী মৌলবাদীদের খুশি করতে ১৯৯৫ সালে হুমায়ুন আজাদের ‘নারী’ বইটি সরকারিভাবে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে। ডক্টর আজাদ সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আদালতের স্মরণাপন্ন হয়েছিলেন। ২০০০ সালে উচ্চ আদালত বইটি সম্পর্কে সরকারের সিদ্ধান্তকে বেআইনি ঘোষণা করেন।
২০০৩ সালের ৩ ডিসেম্বর দৈনিক ইত্তেফাকের ঈদ সংখ্যায় প্রকাশিত হয় হুমায়ূন আজাদের উপন্যাস ‘পাক সার জমিন সাধ বাদ’। এই উপন্যাস নিয়ে আবারো তখন মৌলবাদী গোষ্ঠী তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ওই সময় ‘মুক্তমনা’ নামক একটি অনলাইন ব্লগে ডক্টর আজাদ লেখালেখি করতেন। ২০০৪ সালের ৬ জানুযারি মৌলবাদীরা ‘মুক্তমনা’র মডারেটরের কাছে ই-মেইলে ডক্টর আজাদকে হত্যার হুমকি প্রদান করেছিল। আর ২০০৪ সালের ২৭ ফেব্র“য়ারি বাংলা একাডেমীর অমর একুশে বইমেলা থেকে ফেরার সময় মৌলবাদী চরমপন্থীরা ডক্টর আজাদের প্রাণ নাশের চেষ্টা চালিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মৌলবাদীরা ডক্টর আজাদকে বাঁচতে দেয়নি।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নের্তৃত্বাধীন মহাজোট সরকার বিজয়ী হয়। শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে মহাজোট সরকার এখন মতায়। ডক্টর আজাদের উপর হামলার পর যাঁর নের্তৃত্বে তখন ছাত্র জনতা আন্দোলন করেছিল, সেই প্রফেসর আ.আ.ম.স. আরেফীন সিদ্দিক এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যাঞ্চেলর। কিন্তু ডক্টর হুমায়ূন আজাদের উপর হামলাকারীদের আজ পর্যন্ত বিচার হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কে বা কারা ডক্টর আজাদের উপর সেদিন হামলা করেছিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিংম্বা ভিসি প্রফেসর আ.আ.ম.স. আরেফিন সিদ্দিক ডক্টর আজাদের হামলাকারীদের বিচারের জন্যে কী উদ্যোগ নিয়েছেন আমরা জানি না। বাংলাদেশের মানুষ ওই হামলাকারীদের বিচারের আওতায় দেখতে চায়। এবং হামলাকারীদের এখনো দৃষ্টান্তমূলক বিচার চায়। অন্তঃত আপনাদের দু’জনের কাছ থেকে এই বিষয়ে কিছু প্রত্যাশা এখনো করতে চাই।
বাংলাদেশ একটি হুজুগে দেশ। সেই সুযোগে এই দেশে কিছু রাজনৈতিক ভণ্ড মতা ভাগাভাগি করেন। আর অতি অভিনয় করে কিছু রাজনৈতিক ক্যানভাসার সবকিছুর দায় চাপায় সাধারণ জনগণের উপর। এই কালচারের কারণে বাংলাদেশে যখন যা ঘটে মানুষ তাই নিয়ে তখন কিছু দিন লম্ফ ঝম্ফ করে। কিছু দিন পর তা আবার সবাই ভুলে যায়। এখন সবাই ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে যেমন ভুলে গেছে। তাঁর উপর হামলাকারীদের ভুলে গেছে। তাঁর হত্যাকারীদের ভুলে গেছে। গত কয়েক সপ্তাহ আরেক বিখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে এই জাতী ব্যস্ত ছিল। এমন কি ১১ আগস্ট ২০১২ চ্যানেল আই হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে লাইভ প্রোগ্রাম করেছে। দ্য ডেইলি স্টার সাহিত্য পাতায় হুমায়ূন আহমেদের সাহিত্য আলোচনা করেছে। কিন্তু ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে নিয়ে নয়।
আমি খুব অবাক হয়েছি, ১১ আগস্ট আমাদের কোনো গণ মাধ্যমে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ ঠাই পান নি দেখে। আমি খুব আশংকাবোধ করছি, এই জাতী কয়েক দিন পর হুমায়ূন আহমেদকেও ভুলে যাবে ভেবে। আমি খুব বেদনাবোধ করছি, এই জাতী কীভাবে কতো দ্রুত সময়ে বেমালুম ইতিহাস ভুলে যায়। আমি খুব কষ্ট পেয়েছি, বাংলাদেশের কোথাও ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে ১১ আগস্ট কোনো অনুষ্ঠান না হতে দেখে। ফরিদুর রেজা সাগররা হয়তো ব্যবসার খাতিরে আরো কিছু দিন হুমায়ূন আহমেদ নিয়ে মাতামাতি করবেন। রাজনীতিবিদরা হয়তো আরো কিছু দিন রাজনৈতিক প্রয়োজনে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের উপর হামলা এবং তাঁকে হত্যা নিয়ে রাজনৈতিক ফয়দা লুটবেন। কিন্তু আমাদের সাহিত্য সমাজ কী করছে?
বাংলাদেশের দৈনিক পত্রিকাগুলোর একটি করে সাহিত্য সাময়িকী পাতা আছে। সেখানে অনেক অপাঠ্য কুপাঠ্য প্রতি সংখ্যায় ছাপা হয়। সেখানে ঘটা করে অনেক লেখক শিল্পী’র স্মৃতিচারণও হয় বটে। কিন্তু সেখানে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ নেই! কারণ নির্মম সত্য হল এইসব সাহিত্য পাতার যারা মোড়ল তারা ডক্টর আজাদকে পছন্দ করেন না। অথবা ডক্টর আজাদের মতো মানুষের নির্ভিক সত্যটা বলার মতো সাহস তাদের নেই। অথবা ডক্টর আজাদের লেখার শক্তিকে তারা ভয় পান। কারণ তারা নিজেরাই তেলেজমাতী করে মোড়লীপনা করেন।
১৯৪৭ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকার মুন্সীগঞ্জের রাঢ়িখালে ডক্টর হুমায়ুন আজাদ জন্মগ্রহন করেন। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত লেখক, একজন স্কলার, একজন ভাষা সাহিত্যের প্রফেসর ছিলেন। এন্টি-এস্টাবলিস্টমেন্ট, এন্টি-রিলিজিয়ন ও এন্টি-মিলিটারি ভয়েসের জন্যে ডক্টর আজাদের লেখনী সারা দেশে তুমুল গণ জোয়ারের সৃষ্টি করেছিল। আমার বিশ্বাস রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ডক্টর আজাদের রাজনৈতিক মন্তব্যগুলো যে কোনো সময়ের বাংলাদেশের জন্যে আজীবন উজ্জীবনী সুধা হিসেবে সবাইকে আলোড়িত করবে। ১৯৭৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উপর মাস্টার্স করার পর ডক্টর আজাদ লন্ডনের এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটি থেকে লিংগুইস্টিকের উপর পিএইচডি ডিগ্রি গ্রহন করেন। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক হিসেবে যোগদান করেন। আজীবন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিকতা করেছেন। বাংলা লিংগুইস্টিকের উপর তিনি রচনা করেন বাংলা সিনট্যা´। ১৯৮৬ সালে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের জন্যে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান।
ডক্টর হুমায়ূন আজাদের লাশ জার্মানী থেকে দেশে আনা হলে রাঢ়িখালে তাঁর পৈর্তৃক ভিটায় তাঁকে সমাহিত করা হয়।
ডক্টর হুমায়ূন আজাদের প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৭৭ টি। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো নিম্নরূপ-
কবিতা: অলৌকিক ইস্টিমার (১৯৭৩), জ্বলো চিতাবাঘ (১৯৮০), সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে (১৯৮৫), যতোই গভীরে যাই মধু যতোই ওপরে যাই নীল (১৯৮৭), আমি বেঁচেছিলাম অন্যদের সময়ে (১৯৯০), হুমায়ুন আজাদের শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৯৩), আধুনিক বাংলা কবিতা (১৯৯৪), কাফনে মোড়া অশ্র“বিন্দু (১৯৯৮), কাব্য সংগ্রহ (১৯৯৮), চোষা বই (১৯৯৯)।
উপন্যাস: ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল (১৯৯৪), সব কিছু ভেঙে পড়ে (১৯৯৫), মানুষ হিসেবে আমার অপরাধ সমূহ (১৯৯৬), জাদুকরের মৃত্যু (১৯৯৬), শুভব্রত, তার সম্পর্কিত সুসমাচার (১৯৯৭), রাজনীতিবিদগণ (১৯৯৮), কবি অথবা দণ্ডিত অপুরুষ (১৯৯৯), নিজের সঙ্গে নিজের জীবনের মধু (২০০০), ফালি ফালি করে কাঁটা চাঁদ (২০০১), উপন্যাস সংগ্রহ-এক (২০০১), উপন্যাস সংগ্রহ-দুই (২০০১), শ্রাবণের বৃষ্টিতে রক্তজবা (২০০২), দশ হাজার এবং আরো একটি ধর্ষণ (২০০৩), পাক সার জমিন সাধ বাদ (২০০৩), একটি খুনের স্বপ্ন (২০০৪)।
সমালোচনা: রবীন্দ্র প্রবন্ধ : রাষ্ট্র ও সমাজ চিন্তা (১৯৭৩), শামসুর রাহমান : নিস্বর্গ শেরপা (১৯৮৩), শিল্পকলার বিমানিকীকরণ ও অন্যান্য প্রবন্ধ (১৯৮৮), ভাষা আন্দোলন : সাহিত্যিক পটভূমি (১৯৯০), নারী (১৯৯২), প্রতিক্রিয়াশীলতার দীর্ঘ ছায়ার নীচে (১৯৯২), নিবিঢ় নীলিমা (১৯৯২), মাতাল তরণী (১৯৯২), নরকে অনন্ত ঋতু (১৯৯২), জলপাই রঙের অন্ধকার (১৯৯২), সীমাবদ্ধতার সূত্র (১৯৯৩), আধার ও আধায়ো (১৯৯৩), আমার অবিশ্বাস (১৯৯৭), পার্বত্য চট্টগ্রাম : সবুজ পাহাড়ের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হিংসার ঝর্ণাধারা (১৯৯৭), নির্বাচিত প্রবন্ধ (১৯৯৯), মহাবিশ্ব (২০০০), দ্বিতীয় লিঙ্গ (২০০১), আমরা কী এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম (২০০৩), আমার নতুন জন্ম (২০০৫)।
লিংগুইস্টিক: প্রনোমাইনালাইজেশান ইন বেঙ্গলি (১৯৮৩), বাংলা ভাষার শত্রুমিত্র (১৯৮৩), বাক্যতত্ত্ব (১৯৯৪), বাংলা ভাষা- এক (১৯৮৪), বাংলা ভাষা-দুই (১৯৮৫), তুলনামূলক ও ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান (১৯৮৮), অর্থবিজ্ঞান (১৯৯৯)।
শিশু সাহিত্য: লাল নীল দীপাবলী বা বাংলা সাহিত্যের জীবনী (১৯৮৩), ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না (১৯৮৫), কতো নদী সরোবর বা বাংলা ভাষার জীবনী (১৯৮৭), আব্বুকে মনে পড়ে (১৯৮৯), বুক পকেটে জোনাকি পোকা (১৯৯৩), আমাদের শহরে একদল দেবদূত (১৯৯৬), অন্ধকারে গন্ধরাজ (২০০৩)।
অন্যান্য বই: হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ (১৯৯২), সাাৎকার (১৯৯৪), আতোতায়ীদের সঙ্গে কথোপকথন (১৯৯৫), বহুমার্ত্রিক জ্যোর্তিময় (১৯৯৭), রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কবিতা (১৯৯৭), আওয়ার বিউটিফুল বাংলাদেশ (২০০৪)।
বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে। ডক্টর হুমায়ূন আজাদ বাংলাদেশ নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষ এখনো সেই স্বপ্ন দেখে। কিন্তু আমরা ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে বাঁচাতে পারিনি। আমরা ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে যথার্থ সম্মান দেখাতে পারিনি। ডক্টর আজাদের প্রতি সুবিচার করতে পারিনি। বাংলাদেশে এখনো সুবিচার সুদূর পরাহত। কিন্তু বাংলা সাহিত্যে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের অবদানকে কোনদিন মুছে ফেলা যাবে না। বাংলা সাহিত্য যতোদিন বাঁচবে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ ততোদিন বাংলা সাহিত্যে একটি উজ্জ্বল নত্র হয়ে থাকবে। কিন্তু আমার ভীষণ কষ্ট হয় যখন দেখি ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে বাংলাদেশ যথার্থ সম্মান দেয়নি। তবু সারা বিশ্বের হাজারো বাংলা ভাষাভাষীদের হৃদয়ে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ হাজার হাজার বছর বেঁচে থাকবেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২২
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩৮
রাজদরবার বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ হামলার শিকার হওয়ার আগে তাকে নিয়ে প্রথম আলোতে সমালোচনা হয়েছে, তার এই উক্তি নিয়ে যে, আমার বই নিষিদ্ধ হতে পারে। আলপিনে তাকে নিয়ে কার্টুন ছাপা হয়েছে।
সে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নকলবাজ লেখকদের একজন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
রেজা ঘটক বলেছেন: রাজদরবারে এসব প্রপাকাণ্ড চালিয়ে লাভ নেই।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫০
তানভীর স্বপ্নীল বলেছেন: হুমায়ন আজাদের মত ইসলামবিরোধী নাস্তিককে সম্মনা দেওয়ার কি আছে??
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
রেজা ঘটক বলেছেন: নো থ্যাকংস...
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৬
মহাপাগল বলেছেন: আমি শুনেছিলাম হু.আ. অতিরিক্ত ভায়াগ্রা সেবনে কাইত হয়েছিলেন। ঘটনা কি সইত্য?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৭
রেজা ঘটক বলেছেন: বুঝলাম, আপনি একজন ভায়াগ্রা ভক্ত....
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এটাই তো সমস্যা।
বাংলাদেশে কেউ কাউকে সম্মান করে না। গুণী মানুষদের এই দেশে কোন কদর নাই।
এই দেশের মানুষ একটা জিনিসেরই কদর করে সেটা হল টাকা। টাকার জন্য যে কোন কাজ করতে পারে এই দেশের মানুষ।
আমরা যে বাচ্চাকাচ্চাদের পড়াশোনা করাই, তার অন্যতম এবং প্রধানতম কারণ হল, আমরা চাই তারা কোন রকমে পাশ দিয়া একটা ঘুষের চাকুরি নিক বা মোটা বেতনের যে কোন চাকুরি নিক। বাংলাদেশে প্রায় সব বাবা মায়েরাই এই মানসিকতার। পড়াশোনার করার মূল কারণ যে জ্ঞানার্জন সেই বিষয়টা বহু আগেই চাপা পড়ে গেছে।
পারিবারিকভাবে বই পড়া বা জ্ঞান চর্চাকে কোনরকম উৎসাহিত করা হয় না। বরং পাঠ্য বইয়ের বাইরে কোন বই পড়াকে অনর্থক সময় নষ্ট বলেই বিবেচনা করা হয়।
অন্য দিকে স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় সবগুলোই দিন দিন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। ফেল কড়ি মাখ তেল স্টাইলে পরিচালিত হচ্ছে কিছু স্কুল, কলেজ বা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। বাসা বাড়ির ফ্ল্যাটের মধ্যে যখন বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হয়, তখন সেটা যে কেবল মালপানি কামানোর উদ্দেশ্যে খোলা হয়, তা খুব পরিষ্কার। আর কোচিং সেন্টারে দৌড়াদৌড়ির কথা না হয় নাই বললাম। এখানে যারা পড়ে তারা পড়ে এই জন্য পড়ে যে এখান থেকে বেরিয়ে একটা মোটা বেতনের চাকুরি পাবে। এই সব পড়াশোনার পেছনে কোন রকম জ্ঞান চর্চার স্থান নাই।
আর কোন রকমে চাকুরিটা বগলদাবা করতে পারলেই ব্যাস। আর কোন চিন্তা নাই। শিশ্নোদর সর্বস্ব এক জীবন। সে আবার তার বাচ্চাকাচ্চাদের পাঠ্য বইয়ের বাইরে কোন বই পড়তে দেয় না। এই দেশে পাঠ্য বই ছাড়া অন্য কোন বই পড়াটাই অপরাধ। কঠিন অপরাধ। কারণ অন্য কোন সৃজনশীল বই পড়ে তো মোটা বেতনে চাকুরি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই।
এই অবস্থার মধ্যে হুমায়ূন আজাদের মতো লোকের কথা মনে না রাখাটাই স্বাভাবিক।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৯
রেজা ঘটক বলেছেন: গুণী মানুষদের এই দেশে কোন কদর নাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
সুলতান মির্জা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ লেখক কে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
ইমুব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্যের জন্য উনার কি কি অবদান আছে-সে সম্পর্কেই কিছুই জানিনা। যদি দয়া করে বিস্তারিত জানাতেন তাহলেই অনূভব করতে পারতাম- বাংলাদেশের জন্য উনার কি অবদান।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২০
রেজা ঘটক বলেছেন: কষ্ট করে পড়ে নেন। ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
রোদ্দুর মামুন. বলেছেন: ঘটক ভাই , হাজার হাজার মানুষের বিশাসে আঘাত করার নাম কিন্তু সত্য কথা বলা নয় । যেটা আজাদ স্যার গরবের সাথে করেছেন । তিনি অনেক ভালো বুঝতেন ভালো লিখতেন কিন্তু একটু বেশিই বুঝতেন একটু বাড়িয়েই লিখতেন । যাকে আমরা অনধিকার চরচা অথবা নিজের জ্ঞানের মাধ্যমে বিখ্যাত হওয়ার লালসায় উগ্র মন্তব্যকে মুক্তমনা বলে চালিয়ে দিয়ে থাকি ।
আমরা একটু হুজুগের জাতি মানি এবং এটাও মানি এই হুজুগেই একাত্তর আসে, এভারেস্টে উপর লাল সবুজের পতাকা পত পত করে উড়ে বেড়ায় ।
আমরা কিন্তু জীবনান্দ দাশ নজরুল ,রবি ঠাকুর ফররুখ, আলী আহসান , গোলাম মোস্তফ, সুফিয়া কামাল এদের কাউকেই ভুলিনি। কারন, এরা আশাহত মানুষের আশা জাগিয়েছেন কারো বিশাসে আঘাত করেনি ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
২৪ বলেছেন:
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ???
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: কিছু আসলে বলার নাই। সেই সময়ে যা করেছিল জোট সরকার সেটা কখন ভোলার নয়। কি একটা অস্থির সময়ে বসবাস। দেশ জুড়ে বোমা হামলা, পহেলা বৈশাখ করা যাচ্ছে না, রাজাকারদের গাড়িতে রাষ্ট্রীয় পতাকা, বাংলা ভাই রাজশাহী থেকে দেশ চালাচ্ছে, তারেক চালাচ্ছে হাওয়া ভবন থেকে। সবার মধ্যে আতঙ্ক। বিএনপি থেকে বিদায় নিচ্ছে বর্ষীয়ান নেতারা, তাদের উপরে হামলা হচ্ছে প্রকাশ্যে, সবাই চুপ, কারও কিছু বলার নাই, শামসুর রাহমানকে মুরতাদ ঘোষনা, তাকেও হত্যার হুমকি, জামাত আর শিবিরের হাতে পুরো দেশ জিম্মি। সেই সময় মনে আসলে এখন গা কাপে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২১
সীমান্তে অসীম বলেছেন: খুবই বাজে লেখক। তার লেখার মান অতি নিন্মমানের।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৪
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি কীসের প্রফেসর???
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২১
কলাবাগান১ বলেছেন: "পড়াশোনার করার মূল কারণ যে জ্ঞানার্জন সেই বিষয়টা বহু আগেই চাপা পড়ে গেছে। "
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩০
বিরোধী দল বলেছেন:
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৩
রেজা ঘটক বলেছেন: !!!
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হুমায়ূন আজাদকে ভুলিনি। তাকে ভোলা সম্ভব না। তাকে এড়িয়ে যাওয়া, অবজ্ঞা করা সম্ভব না। হয়তো প্রচার মাধ্যমে তাকে নিয়ে মাতামাতি হবে না, ব্যবসায়িক কারণে। দরকারও নেই। তার অসামান্য অবদান কখনও মুছে যাবেনা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
আমি সাজিদ বলেছেন: যথাযত সম্মান প্রদর্শন করে বলছি,হুমায়ুন আজাদ নামটা এতটাই বিতর্কিত যে উনাকে প্রাপ্য সম্মান দিতে গিয়ে এটা বড় অন্তরায় হয়ে গিয়েছে।উনার অমন মৃত্যু আশা করা যায় না।শেষ দিকে খুব আক্রমণাত্মক হয়ে গিয়েছিলেন বোধহয়।তাঁর গুটিকয়েক লেখা ভাবায় তবে কখনও উনাকে কালজয়ী বলবো না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
ঠেলা বলেছেন: .
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ???
১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮
আদ্ভুত ছেলেটি বলেছেন:
ও ও ।।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ?!!!
১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
আরজু পনি বলেছেন:
অষ্টম শ্রেণীতে "লাল নীল দীপাবলী"দিয়ে শুরু হয়েছিল যাত্রা...যখন "নারী" নিষিদ্ধ ছিল সেবার এক বই মেলায় "যাদুকরের মৃত্যু" বইটাতে উনার অটোগ্রাফ পেয়েছিলাম। জেন্ডার সম্পর্কে আমি উনার লেখা পড়েই অনেক কিছু জানতে পারি।
সত্যিই নিজেকে অসম্ভব অপরাধী মনে হচ্ছে
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
ঘর কুনো বলেছেন:
সামুতে অলটাইম একটা না একটা স্টিকী পোস্ট থাকতে হয়। তা নাহলে যে সামুর চলে না।
কেঊ উনাকে পছন্দ করে কেউ করে না। বিতর্কিত এই লেখকের পোস্ট স্টিকি করার কি প্রয়োযন আছে?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪১
রেজা ঘটক বলেছেন: কষ্ট পাইলেন!!!
২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫২
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: দেখলাম
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রেজা ঘটক,
আপনার এই লেখার মন্তব্যে অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখলাম । স্বাভাবিক ।
বিরূপ মন্তব্যগুলিতে কষ্ট পাবেন না । কারন , সহ ব্লগার "লেখাজোকা শামীম" এর - "পড়াশোনার করার মূল কারণ যে জ্ঞানার্জন সেই বিষয়টা বহু আগেই চাপা পড়ে গেছে।" এই লাইন ক'টির রেশ ধরে বলি- জ্ঞানহীন কারো কাছ থেকে "সু-চিন্তা", "সু-বিচার" আশা করবেন না । আমাদের জ্ঞানের বহরে আমরা খুবই দৈন্য । তথাকথিত, শিক্ষিত - অশিক্ষিত সবাই । এর কারনেই হীরের বদলে কাঁচের কদর আমাদের কাছে বেশী ।
হা, উচিত ছিলো একজন বিদগ্ধ ডঃ আজাদকে স্মরনে রাখা বহুকাল। কেন যে রাখা হয়নি তাও বেশ কজন সহ-ব্লগার এবং আপনিও উল্লেখ করেছেন । এ দৈন্যতা, এ অজ্ঞতা, এ অক্ষমতা আমাদেরই ।
পরিশেষে আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
উদাসীফাহিম বলেছেন: vaire.uni jibite thakte kawke shomman diten????????vabta erokom silo uni chara deshe kuno gyani look nai.............rajniti/dhormo bad e dilaam..............ahmed chofa, humayun akmedder niye onek kutukti koresen..uni gyani look silen........kintu shudhu uni-e non.onek gyani lookkei desher manush mone rakheni..tader opokormer jonno....jemon manush humayun azadkeo vule jeye boshese................ar unar gobesona dhormi likha gulu mulloban..kintu uponnas????????????/ oigulu holo okhaddo choti boi
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০০
নাঈম আহমেদ বলেছেন: এই বিতর্কিত নাস্তিক লেখক কে নিয়ে পোষ্ট কিভাবে স্টিকি হয়...। বুঝলাম না
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
রেজা ঘটক বলেছেন: বোঝার দরকার আছে কী???
২৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০২
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অন্যতম সেরা পান্ডিত ব্যাক্তি এই হুমায়ূন আজাদ স্যার।
মতগত বা বিশ্বাসের অমিল থাকায় বেশীরভাগের কাছে আলোহীন থাকলেও তার বিশেষ বিশেষ লজিক আর কঠিন সত্য বলার সাহসিকতার জন্য তিনি কারো কারো স্বৃতিতে অবশ্যই চির জীবন শ্রদ্ধায়ই থাকবেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৪
স্বাধীকার বলেছেন:
ডক্টর হুমাযূন আজাদকে বাংলাদেশ যথাযথ সন্মান দেয়নি-এটা সত্য। সেদিন যারা পায়ে হেটে হুমায়ূনভক্তদের সাথে অভিনয় করেছিলো, তারাতো আজ ক্ষমতায় তাদের উচিত ছিলো একটু সন্মান দেওয়া।
নীল ছবির নায়িকাদের মতো মরার আগেও যদি তহবীহ হাতে একটি ছবি তুলে মরতেন তিনি-তাহলে আজকে অনেকেই তার ছবিটি ফেইসবুকে দিয়ে ‘‘আ্ল্লাহর প্রতি জ্ঞানীর অবারিত বিশ্বাস’’ এই জাতীয় বানী প্রচার করে ধর্মের সেবা করতে পারতো! আফসোস তিনি তা করেননি। তাই মানুষ হিসাবে কিংবা লেখক হিসাবে তিনি সন্মান পাবেন না-কারণ মানুষ কিংবা লেখকের এখানে কদর নেই। সন্মান কিংবা আহাজারি থাকবে ধার্মিকের জন্য, কন্যার বয়সী কাউকে বিয়ে করলেও র্ধার্মিকের সন্মানের কোনো হেরফের হবেনা!
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৫
bangal manus বলেছেন: দূর্দন্ত পোষ্ট।। + প্রিয়তে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৭
টুনা বলেছেন: আমি জামাতকে ঘৃনা করি, ফাকিস্তানকেও ঘৃনা করি । আমি আমার ধর্মকে ভালবাসি। কিন্তু হুমায়ুন আজাদ পাক সার জমিন সার বাদ উপন্যাসে যেইভাবে ইসলামকে এবং এর বিশ্বাসকে অবমাননা করেছেন সেখানে ৯৫% মুসলমানের দেশে তার মত একজন নাস্তিককে মনে না রাখাটাই স্বাভাবিক। বিখ্যাত হওয়ার জন্য মানুষ কতটা কুৎসিত হতে পারে তার উদাহরন হুমায়ুন আজাদ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আবার পড়েন। বারবার পড়েন। তখন বুঝবেন।
২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১১
মেংগো পিপোল বলেছেন: প্রত্যেক মানুষ কেই তার কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১২
ব্রেথ অব ফেট বলেছেন: আগুনে পোস্ট.. খাসির কাবাবের গন্ধ পাচ্ছি!
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১২
ব্রেথ অব ফেট বলেছেন: +
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৪
মেনােশদাস বলেছেন: ভুলে যেতে চাইলেই কি ভূলা যায় ।হুমাযুন আজাদ আজও বেঁচে আছেন আমাদের মাঝে।তিনি বেচে থাকবেন তার সৃষ্টির মাঝে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৫
উদাসীফাহিম বলেছেন: টুনা বলেছেন: আমি জামাতকে ঘৃনা করি, ফাকিস্তানকেও ঘৃনা করি । আমি আমার ধর্মকে ভালবাসি। কিন্তু হুমায়ুন আজাদ পাক সার জমিন সার বাদ উপন্যাসে যেইভাবে ইসলামকে এবং এর বিশ্বাসকে অবমাননা করেছেন সেখানে ৯৫% মুসলমানের দেশে তার মত একজন নাস্তিককে মনে না রাখাটাই স্বাভাবিক। বিখ্যাত হওয়ার জন্য মানুষ কতটা কুৎসিত হতে পারে তার উদাহরন হুমায়ুন আজাদ।
sohomot
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৮
গাজী আলআমিন বলেছেন: সবখানে সবাই আছে বলেছেন: কিছু আসলে বলার নাই। সেই সময়ে যা করেছিল জোট সরকার সেটা কখন ভোলার নয়। কি একটা অস্থির সময়ে বসবাস। দেশ জুড়ে বোমা হামলা, পহেলা বৈশাখ করা যাচ্ছে না, রাজাকারদের গাড়িতে রাষ্ট্রীয় পতাকা, বাংলা ভাই রাজশাহী থেকে দেশ চালাচ্ছে, তারেক চালাচ্ছে হাওয়া ভবন থেকে। সবার মধ্যে আতঙ্ক। বিএনপি থেকে বিদায় নিচ্ছে বর্ষীয়ান নেতারা, তাদের উপরে হামলা হচ্ছে প্রকাশ্যে, সবাই চুপ, কারও কিছু বলার নাই, শামসুর রাহমানকে মুরতাদ ঘোষনা, তাকেও হত্যার হুমকি, জামাত আর শিবিরের হাতে পুরো দেশ জিম্মি। সেই সময় মনে আসলে এখন গা কাপে। একমত
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৯
গাজী আলআমিন বলেছেন: জামাত আর শিবির মুক্ত বাংলাদেশ চাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৫
নিভৃত নয়ন বলেছেন: ইনি হারিয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক।কয়েকজন শুধু তাকে নিয়ে মাতামাতি করে এই যা।
তবে তার কয়েকটা বই খুব ভাল লাগছে আমার।যৌনতা আর অশ্লীলতা করেছিলেন মনে হয় শুধু খ্যাতি পাবার জন্য
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৮
amhabib বলেছেন: নাঈম আহমেদ বলেছেন: এই বিতর্কিত নাস্তিক লেখক কে নিয়ে পোষ্ট কিভাবে স্টিকি হয়...। বুঝলাম না
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৯
রেজা ঘটক বলেছেন: কী বুঝতে চান???
৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
ব্যতিক্রমী বলেছেন: @নাঈম আহমেদ, এটাই এই ব্লগের নিয়ম। কতো দেখলাম।
হুমায়ূন আহমেদ ও তো লিখেছেন, আর আজাদ ও তো লিখেছেন।
আজাদের মতো এরকম লুচ্চা মানসিকতার লেখক এদেশে খুব কমই জন্মাবে।
শালার প্রত্যেকটা বইতে জানু, যোনি, রসালো বক্তব্য আছেই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: আয়নায় নিজের চেহারা দেখুন। আপনি কী পড়তে ভালোবাসেন, বুঝে যাবেন।
৩৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
সরল মানুষ৭ বলেছেন: এই বিতর্কিত নাস্তিক লেখক কে নিয়ে পোষ্ট কিভাবে স্টিকি হয়...। বুঝলাম না
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০১
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি মোটেও সরল মানুষ নয়। আপনি একটা গরল...
৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
লাল চাঁন বলেছেন: পোষ্টে +, প্রিয়তে নিলাম
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
৪০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ''তবু সারা বিশ্বের হাজারো বাংলা ভাষাভাষীদের হৃদয়ে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ হাজার হাজার বছর বেঁচে থাকবেন।''- পুরো লেখার সাথে এ লাইনটা মিলাতে পারলাম না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ। বার বার পড়েন তাহলে মিলাতে পারবেন।
৪১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
এ্যাপেলটন বলেছেন: ...উনার লেখা তেমন একটা পড়া হয় নাই ... কিছু কিছু কবিতা পরেছি এবং আমার কাছে ভালো লেগেছে ....
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৪২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
আঁতেল বলেছেন: সম্মান কেউ কাউকে দেয় না সম্মান অর্জন করে নিতে হয়। হুমায়ুন আহমেদ কিন্তু সম্মান কারো কাছ থেকে চেয়ে নিচ্ছে না সবাই নিজ ইচ্ছায় তাকে সম্মান করছে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
ব্লাক সেপ্টেম্বর বলেছেন: সিনেমাই শুধু পর্ণতা নেই, বেশ্যা পাড়াতেই শুধু যৌনতা নেই- সাহিত্যেও যে পর্ণতার ভয়াবহতা কত প্রকার ও কি কি তাহা উদাহরণসহ হুমায়ুন আজাদ দেখিয়ে গিয়েছেন। কাজেই তাকে তার কাস্টমারেরা মনে রাখবেন-তাতে অবাক হবার কিছু নেই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৬
রেজা ঘটক বলেছেন: কালো তালিকা দলের আরেক মক্কেল।
৪৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৮
আমি মাতাল বলেছেন: হেরে পাবলিক মনে রাখবো ক্যমানে?
এই যে আপনে এই পোস্টে বেশিরভাগ টাইম হুমু আজাদের কোপাকুপি কাহিনী, ভীন দেশে বিতর্কিত মরা নিয়া কপচাইলেন। চামে কিছু আওয়ামী প্রীতিও দেখলাম। ইসলাম জড়ায়ে রাজারদের নিয়া ঘৃণা ব্যবসার গন্ধও পাইলাম।
লাস্টে ফাও বায়োগ্রফীর সাথে কিছু বই এর লিস্টি পাইলাম। আর কিচ্ছু নাই!
আমার পর্যালোচনায় হুমু আজাদ বিখ্যাত হিসাবে মনে রাখার চেয়ে কুখ্যাত হইয়া মনে রাখবো মাইনষে বেশি।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার কমেন্ট মডারেটর মুছে দিয়েছেন। তার মানে আপনি সেই কুরুচিপূর্ণ দলের একজন।
৪৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৮
গাধা মানব বলেছেন: দূর্দান্ত পোষ্ট! যদিও লেখক বেশ বিতর্কিত।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
৪৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৯
বুদ্ধুবোকা বলেছেন: শত্রুকে আঘাত করারও একটা নীতি রয়েছে । হুমায়ুন আজাদ শত্রু হননে কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করেননি ।তিনি মৌলবাদ নয় শুধু ধর্ম তথা ইসলামেরও ঘোর বিরোধী ছিলেন । পাক সার যমিন সাদ বাদ- ইসলাম বিরোধী অশ্লিল ও অশোভন বই । এ বই পড়ে মোল্লারা নয় শুধু সাধারণ মুসলমানকেও মর্মাহত হতে হয় ।
তুখোড় মেধাবী এ মানুষটিকে আমার প্রায়ই মনে হয় বখে যাওয়া রাজপুত্তুর । তিনি সত্যিই বাংলা সাহিত্যের এক প্রতিভাবান পাগল ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৫
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে....কোন কথা নয়।
অনেকের মন্তব্য দেখে আমি যথেষ্ঠ অবাক। তথাকথিত আস্তিকেরা রমজানের তাৎপর্য বুঝতে কতটুকু অপারগ তা টের পাওয়া গেলো। খালি নাস্তিকদের গালি দিলেই হয়না, নিজের আস্তিকতাকে চর্চার মাধ্যমে আরো শক্ত করতে হয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২১
ইঁন্দুর বলেছেন: এই লোকেরে কোপানোর পরেই আমি ওনার নাম প্রথম শুনি। কোপ খাইয়া বিখ্যাত হবার পরেই ওনার লেখা পড়ে বুঝলাম কেনো কোপাইছে। ঐ বই পড়ে বেশ্যা পাড়ায় নাগেলেও অনেকের সমস্যার সমাধান হয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: মুখোমধারী ইঁন্দুর...
৪৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২২
অবাক-পৃথিবী বলেছেন: :-< :-< :-<
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: কী কইতে চান???
৫০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: অনেক অনেক তথ্য।পোস্টে ++
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৩
ব্যতিক্রমী বলেছেন: আমার এক বন্ধু। ধর্মে হিন্দু। ও বলে কি, ওরে কুপানোই উচিত ছিল।
ফালি ফালি করে কাটা চাঁদ পড়ে ও এই কথা বলেছে। আর ইসলাম বিদ্বেষ যা করছে, তাতে ইসলাম ধর্মানুসারীরা তো এখনো জুতা মারে।
আর যাই হোক। রেজা ঘটক মিঞার হিট তো বাড়লো।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৩
ফালতু বালক বলেছেন: লোকটা আমার পছন্দের না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনাকে কে কে পছন্দ করে? ধারনা আছে ফালতু বালক???
৫৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৩
অবাক-পৃথিবী বলেছেন: ইঁন্দুর বলেছেন: এই লোকেরে কোপানোর পরেই আমি ওনার নাম প্রথম শুনি। কোপ খাইয়া বিখ্যাত হবার পরেই ওনার লেখা পড়ে বুঝলাম কেনো কোপাইছে। ঐ বই পড়ে বেশ্যা পাড়ায় নাগেলেও অনেকের সমস্যার সমাধান হয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনে নিজে তো ওখানেই থাকেন তা সবাই বুঝতে পারল...
৫৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৬
উপদেশ গুরু বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: রেজা ঘটক,
আপনার এই লেখার মন্তব্যে অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখলাম । স্বাভাবিক ।
বিরূপ মন্তব্যগুলিতে কষ্ট পাবেন না । কারন , সহ ব্লগার "লেখাজোকা শামীম" এর - "পড়াশোনার করার মূল কারণ যে জ্ঞানার্জন সেই বিষয়টা বহু আগেই চাপা পড়ে গেছে।" এই লাইন ক'টির রেশ ধরে বলি- জ্ঞানহীন কারো কাছ থেকে "সু-চিন্তা", "সু-বিচার" আশা করবেন না । আমাদের জ্ঞানের বহরে আমরা খুবই দৈন্য । তথাকথিত, শিক্ষিত - অশিক্ষিত সবাই । এর কারনেই হীরের বদলে কাঁচের কদর আমাদের কাছে বেশী ।
হা, উচিত ছিলো একজন বিদগ্ধ ডঃ আজাদকে স্মরনে রাখা বহুকাল। কেন যে রাখা হয়নি তাও বেশ কজন সহ-ব্লগার এবং আপনিও উল্লেখ করেছেন । এ দৈন্যতা, এ অজ্ঞতা, এ অক্ষমতা আমাদেরই ।
পরিশেষে আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৮
আমার জীবন বলেছেন: মডুর ভালো লাগলেই একজন বিতর্কিত লেখককে নিয়ে পোস্ট স্টিকি করতে হবে? অথচ অনেক গুরুত্বপুর্ণ পোস্ট স্টিকি করার দাবী জানালেও স্টিকি করা হয়না। আর কতভাবে মডুরা প্রমাণ করবেন যে তারা নিরপেক্ষ নন? আওয়ামী অন্যায়ের বিরুদ্ধে পোস্ট দিলেই সরিয়ে ফেলা হয় অথচ ইসলাম ও মুসলমানদের ধর্মবিশ্বাসে নির্লজ্জভাবে আক্রমন করা হলেও সেই পোস্ট ও ব্লগার বহাল তবিয়তে থাকে! ধিক এই একচোখা মডারেশনকে...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২১
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি তো আগেই একপক্ষ নিয়ে বসে আছেন...
৫৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩১
ইঁন্দুর বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের রসাত্মক লেখাগুলো সামুর বর্তমান মডারেটরের চারিত্রিক স্বভাবের উপযোগী-তাই সেই লেখাগুলো ছাপিয়ে জন নিন্দিত মডু আধ্যাত্মীক রস উপভোগ করতে পারেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
রেজা ঘটক বলেছেন: তার মানে আপনি সেই কুরুচিপূর্ণ দলের একজন।
৫৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
নাজমুস চৌধুরি বলেছেন: মনে হয় উনিই বলেছিলেন " নিষিদ্ধ জিনিষের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশী "
তাই তো তাঁর উপন্যাস গুলি নিষিদ্ধের তালিকায়ই পরত। যা হোক আর কিছু না হোক তাঁর লেখা গুলার জন্য মানুষ তাকে মনে রাখবে
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৫৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪০
সালমা শারমিন বলেছেন: রোদ্দুর মামুন. বলেছেন: ঘটক ভাই , হাজার হাজার মানুষের বিশাসে আঘাত করার নাম কিন্তু সত্য কথা বলা নয় । যেটা আজাদ স্যার গরবের সাথে করেছেন । তিনি অনেক ভালো বুঝতেন ভালো লিখতেন কিন্তু একটু বেশিই বুঝতেন একটু বাড়িয়েই লিখতেন । যাকে আমরা অনধিকার চরচা অথবা নিজের জ্ঞানের মাধ্যমে বিখ্যাত হওয়ার লালসায় উগ্র মন্তব্যকে মুক্তমনা বলে চালিয়ে দিয়ে থাকি ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪০
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: আসলে হুমায়ুন আযাদ ইসলামকে অন্তরের অন্তর স্থল থেকে ঘৃণা করতেন। তার পাক সার জমিন সার বাদ যারা পড়তেন তারা বুঝতে পারবেন। এরকম একজন মানুষ যত পন্ডিতই হোক তাকে শ্রদ্ধা করা যায় না।
উনি সাধারন মানুষের ধর্মানুভূতিতে তীব্রভাবে আঘাত করেছিলেন, তাই স্বাভাবিক ভাবেই তিনি মানুষের শ্রদ্ধা হারিয়েছেন। এতে অবাক হবার কিছু নেই। এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
রেজা ঘটক বলেছেন: বুঝতে পারছি আপনি মুখোশদলের একজন...
৬০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫২
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
হুমায়ুন আজাদ এর উপন্যাসগুলোতে যৌনতার অতি ব্যাবহার ব্যাবহার বিব্রত করতো। কিন্তু এই পোস্টে অনেকের কমেন্ট দেখলাম, আমি নিশ্চিত , তারা ওই যৌনতাই বুঝে, আর কিছু বোঝে না।
লেখাজোকা শামীম যেমন বলেছেন - "পড়াশোনার করার মূল কারণ যে জ্ঞানার্জন সেই বিষয়টা বহু আগেই চাপা পড়ে গেছে।"
বাংলা সিন্ট্যাক্স নরমালাইজড গ্রামার নিয়ে উনার কাজগুলোই যথেষ্ট উনাকে বিখ্যাত করে রাখার জন্য। প্রসঙ্গত বলে রাখি , কম্পিউটার প্রকৌশলে বাংলা এনএলপি গবেষণায় হুমায়ুন আজাদ এর গবেষনাকর্মগুলো বহুল ব্যাবহার হয়। হুমায়ুন আজাদ কে মনে রাখার কারণ নিয়ে যারা শংকিত- তাদের বলে রাখি - দশগন্ডা ইন্টারনেট ব্যাবহার করা আবাল বাঃ দলবাজী করা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগুলা দিয়ে এইরকম গবেষনা আর হবে না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ডক্টর আজাদের গবেষণা ওইসব মৌলবাদীদের বোঝার ক্ষমতা নাই।
৬১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০১
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই হুমায়ুন আযাদ কে মনে রাখি নাই কারন উনি মনে রাখার মত কিছু করে জেতা পারেন নাই। উনি একটা পাঠক সমাজ তৈরি করতে পারেন নাই এটাই ওনার ব্যথতা। আর ওনার লেখায় বেহাংরাপানা ছাড়া আর কিছুই নেই। দেখেন হুমায়ুন আহামেদ কে কিন্তু পোস্ট দিলেও মনে রাখবে না দিলেও রাখবে কারন ওনার কর্ম মনে রাখার মত। আর এই পোস্ট স্টিকি করাই উচিত হয় নাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৬২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
সেভেরাস স্নেইপ বলেছেন: বছর পাঁচেক আগের কথা। আড্ডা দিচ্ছিলাম বন্ধুদের সাথে। এক পর্যায়ে কোন এক কথাসাপেক্ষে আমি বলে উঠলাম, সেইদিন 'পাক সার জমিন সাদ বাদ' বইটা পড়লাম... কথা শেষ করতে পারি নাই, এর মাঝে এক বন্ধু বলে উঠলো, কি!! তুই ঐ হারামী শুয়োরটার বই পড়স?? তুই তো পুরা বরবাদ হয়ে গেলি রে!!
তবে আমি হলপ করে বলতে পারি ঐ বন্ধু নিজে কোনদিন হুমায়ূন আজাদের লেখা একটা লাইন পড়ে নাই, শুধু হুজুগের ভিত্তিতে তার মনে হুমায়ূন আজাদ ভীতি তৈরি হয়েছে। আজাদের লেখা পড়লে ধম্ম যাবে।
এই হল হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে আমাদের সমাজের অবস্থা। সেখানে মৃত্যুর এতবছর পর যে বাঙালী তাকে মনে রাখবে, সেটা আশা করা একটু কষ্টের।
যা হোক, অনেক ভালো পোস্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩১
রেজা ঘটক বলেছেন: কয়লা ধুইলেও ময়লা যায় না।
৬৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
নরাধম বলেছেন: Click This Link
৬৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৬
নাজমুস চৌধুরি বলেছেন: টিকেটার বলেছেন: কে বলেছে মনে রাখে নাই ?
কুখ্যাত চটি লেখক হিসেবে সবাই মনে রাখবে । নজরুল রবীন্দ্রনাথকে যেভাবে বাঙালী মনে রেখেছে তার ঠিক উল্টোভাবে এই রসময় গুপ্তকেও মনে রেখেছে
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
রেজা ঘটক বলেছেন: বুঝতে পারলাম আপনি রসময় খুব পড়েন। ওজন ঠিক আছে তো? যাচাই কইরেন...
৬৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২০
শহিদুল বলেছেন: বাংলাদেশের মোড়ল শ্রেনীর প্রায় সাবই সুবিধাবাদী মুখোশধারী।
হুমায়ন আযাদ কে এরা পছন্দ করেনা কারন মানুষ যতই হুমায়ন আযাদকে বুঝবে ততই এদের মুখোশের আড়ালের বিশ্রী চেহারটা মানুষের কাছে স্পষ্ট হবে। তাই হুমায়ন আযাদকে আড়াল করে রাখে নিজেদের স্বার্থেই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৫
জহির উদদীন বলেছেন: একজন বিধর্মীর সন্মান আমার কাছে থাকলেও কোনো নাস্তিকের সন্মান আমার কাছে নাই.......
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার নিজের সম্মান নিয়ে থাকুন।
৬৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩
মুদ্দাকির বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ হামলার শিকার হওয়ার আগে তাকে নিয়ে প্রথম আলোতে সমালোচনা হয়েছে, তার এই উক্তি নিয়ে যে, আমার বই নিষিদ্ধ হতে পারে। আলপিনে তাকে নিয়ে কার্টুন ছাপা হয়েছে। শুনেছি সে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নকলবাজ লেখকদের একজন। আর বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্যের জন্য উনার কি কি অবদান আছে-সে সম্পর্কেই কিছুই জানিনা। যদি দয়া করে বিস্তারিত জানাতেন তাহলেই অনূভব করতে পারতাম- বাংলাদেশের জন্য উনার কি অবদান।
হুমায়ুন আজাদ নামক লোকাটা মরার পর কি কবর দেয়ে হইসে? নাকি মাটি চাপা দেয়ে হইসে? নাকি পোড়ান হইসে? আমি ঠিক জানি না? জানতে চাই। আশা করি লেখক কিছু মনে করবেন না।
আর উনি যেহেতু নাস্তিক ছিলেন তাই তার মৃত্যুতেই সব শেষ হয়ে যাবার কথা। উনাকে আর মনে করে কি হবে?
এই পোষ্ট স্টিকি কেন, তা বোঝার মত বুদ্ধি আল্লাহ মনে হয় আমাকে দেন নাই। কেউ কি আমাকে বূঝাবেন?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার বোঝার দরকার নাই। কারণ আপনি একটু বেশি পাইকা গেছেন।
৬৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: তার কিছু কাজ অসাধারণ; নাস্তিকতা বাদে তার লেখা পছন্দ করি।
২৩ নম্বর প্লাস।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
টিকেটার বলেছেন: আমার উচিত এখন তসলিমা নাসরিনের কর্মময় জীবনের বন্দনা করে একটা পোস্ট দেয়া । তাহলে আশা করি দুইটা সৌন্দর পোস্ট একলগে আঠা মারা অবস্হায় দেখা যাইব
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার টিকিট আছে তো সাথে???
৭০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
বেঙ্গলেনসিস বলেছেন: অতি অসাধারণ পোস্ট। রাষ্ট্র ড. আজাদের প্রতি যথাযথ সম্মান দেয় নি, রাষ্ট্রের সেই যোগ্যতাও নেই। কিন্তু মুক্তমনাদের অন্তরে তিনি আছেন এবং যুগে যুগে থাকবেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করে সামু যে বেকায়দায় পড়েছে তা বেশ বোঝা যাচ্ছে। এখানে সমর্থনের চাইতে বিরূপ প্রতিক্রিয়াই বেশি। কারণটা হলো বাংলাদেশের মানুষ ধর্মের প্রতি অত্যন্ত অনুগত। হুমায়ূন আজাদ ধর্মবিরোধীতা করে সাময়িক দৃষ্টি কেড়েছিলেন কিন্তু দীর্ঘ সময় লাইম লাইটে থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না। ফলে যৌনগন্ধী লেখাকেই তিনি আশ্রয় করে ছিলেন।
ওনার বড় সমস্যা ছিল সবাইকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা। ফলে অনিবার্যভাবে আজ তিনি নিজেই তুচ্ছ হতে শুরু করেছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি তাঁকে 'ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না' বা লাল নীল দীপাবলি' বইগুলোর জন্যে দীর্ঘ দিন মনে রাখব।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩৮
রেজা ঘটক বলেছেন: সক্রেটিস বলেছেন, তিনি দশ সহস্র গর্দভ দ্বারা পরিবৃত্ত। এখন থাকলে তিনি ওই সংখ্যার ডানে কটি শূন্য যোগ করতেন?---ডক্টর হুমায়ূন আজাদ
৭২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
সাইফুল আল খান বলেছেন: উনাকে আমি সম্মান জানানো তো দূরের কথা উনাকে আমি অন্তরের থেকে চরম ঘৃণা করি।উনার বই পড়ে যে কোন সুন্দর বা ভাল মনের মানুষ ই তাকে ঘৃণা করবে।আমি আপনাদের প্রশ্ন করতে চাই উনি বাংলা সাহিত্যকে কি দিয়েছেন?উনার সব কিছু তো নকল।তসলিমা নাসরিন পর্যন্ত দাবি করেছে যে হুমায়ুন আজাদ তার বই নকল করেছে।একজন নকলবাজকে সম্মান জানানোর কোন মানে হয় না
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: নিজের সম্মান আছে তো???
৭৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: অন্তত সামুর মডুকে ছাগবান্ধব হবার অপবাদ থেকে রেহাই দিন। সেই অভিমানে সব ভাল লেখকেরা হিজরত করে সচু, আমুতে চলে গেলেন। তাহলে আর থাকে কী ব্লগে?
৭৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
ইঁন্দুর বলেছেন: ১ম কমেন্টকারীর ব্যক্তিগত পছন্দে পোস্ট লটকানো হইছে ।
কালার হলুদ হইলেই কি জোর কইরা পাবলিকরে দই বইলা গু খাওয়ানো যায় ?
গু সব সময় তার দুর্গন্ধ ছড়ায় ।
৭৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:০৭
নাফীস কাজী বলেছেন: ভুলি নাই। ভোলাও উচিৎ না। ইসলামে বিপক্ষে যারা লেখে তারা যে শান্তিতে মরতেও পারে না, তার এক উজ্জল প্রমান হিসেবে সকলেরই উচিৎ তাকে মনে রাখা।
সে জীবিত অবস্থায় শান্তিতে ছিল না, মৃত্যুও হয়েছে বিভৎষ।
আর নাস্তিকদের সর্ব বৃহত পৃষ্ঠপোষক সামুর মডারেটরদের ধন্যবাদ এই পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।
লেখককে বলতে চাই , সামনে ঈদ ... টাকা পয়সা দরকার ....... হুমায়ূন আজাদকে নিয়া পোস্ট দিছেন ............ পেমেন্টটা কিন্তু কাল-পরশুর মধ্যে তুইলা নিয়েন। এরপর ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে।
ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: ওনার বড় সমস্যা ছিল সবাইকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা। ফলে অনিবার্যভাবে আজ তিনি নিজেই তুচ্ছ হতে শুরু করেছেন।
৭৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১০
মরূেবল বলেছেন: শুনেছি উনি নাকি আন্যর লেখা চুরি করতেন।
৭৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: তার কিছু বই পড়েছি,
বইয়ের অনেক বক্তব্য পড়ে বিবমিষা হতো,
অনেক বক্তব্য আবার মনে ধরতো।
ওনি যে আদর্শের ধারক ছিলেন তার নিকটজনরাও হয়তো চায় নাই তিনি এইরকম আদর্শে লালিত হন
বাংলা সাহিত্যের অনেক উপকার হয়তো হতো তার দ্বারা, কিন্তু সেই শ্রেণীর পাঠক তিনি তৈরি করতে চাননি।
৭৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৪
হা...হা...হা... বলেছেন: লোকটি ব্রিলিয়ান্ট ছিল। কিন্তু চটি লিখে জীবন কাটিয়ে দিল।
প্রতিভার অপচয় একেই বলে। আফসোস।
৭৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
শাহরিয়ার উসামা বলেছেন: সব কিছু ভেঙে পড়ে (১৯৯৫)
আমি আজাদের লেখা কেবল একটি বই ই পরেছি এবং বড় ভুল করেই পরেছি।
বাংলাদেশ ক্যান তাকে সম্মান দিতে যাবে?
সব কিছু ভেঙে পড়ে (১৯৯৫) বই টা কি কেও পরেছেন। আমি জানি না তার সব লেখাই কি এইরকম কি না?
কিন্তু যে বাক্তি তার নিজের বাবা, নানা, মেয়ে, বউ কাউকে সম্মান করতে পারে না, তারে দেশ ক্যান সম্মান করবে?
৮০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৮
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: পোস্ট টা স্টিকি থেকে সরিয়ে ফেলা হোক... As a whole হুমায়ূন আজাদের মত নেতিবাচক চরিত্রকে "ফুলের মত পবিত্র" দেখানোর চেষ্টা না করাই শোভন।
ব্লাক সেপ্টেম্বরের কমেন্ট অনুযায়ী (কমেন্ট নং৪৫): তার কাস্টমারেরা মনে রাখবেন-তাতে অবাক হবার কিছু নেই। একজন মানুষের মধ্যে অনেক ভাল থাকলেও তাকে কিছু খারাপের জন্য অযোগ্য বলা হয়। এর তো প্রায় পূরাটাই অগ্রহনযোগ্য চৌর্যবৃত্তি।
৮১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২০
টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: একজন চটি লেখককে নিয়ে পোস্ট কি ভাবে স্টিকি করা হয় সেটা তো বুঝলাম না । আজব আজব .........সামুর কাজকাম সবই আজব।
৮২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: ব্লাক সেপ্টেম্বর বলেছেন: সিনেমাই শুধু পর্ণতা নেই, বেশ্যা পাড়াতেই শুধু যৌনতা নেই- সাহিত্যেও যে পর্ণতার ভয়াবহতা কত প্রকার ও কি কি তাহা উদাহরণসহ হুমায়ুন আজাদ দেখিয়ে গিয়েছেন। কাজেই তাকে তার কাস্টমারেরা মনে রাখবেন-তাতে অবাক হবার কিছু নেই
৮৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
শাহরিয়ার উসামা বলেছেন: একজন Medical student এর কাছে একটা মৃত বেউয়ারিশ লাশ খুব ই গুরুত্ব পূর্ণ। তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ খুবলে খুবলে খুলে সেটা দিয়ে Anatomy পড়া তাদের কাছে গুরুত্ব পূর্ণ। অথবা গরম পানি তে সিদ্ধ করে মাংস ছাড়িয়ে সেই কঙ্কাল দিয়ে Bones পড়া খুবই জরুরি।
কিন্তু এই নাস্তিক তার দেহ ঢাকা মেডিকেল এ দান করে গেলেও সেখানের Student রা সেটা নেয় নি। তাঁদের একটি বেওয়ারিশ লাশের প্রতিও সম্মান থাকে। কিন্তু নাস্তিক আজাদের লাশের প্রতি সম্মান ছিল না।
উল্লেখ্যঃ তার নিজের ছেলে বাবার লাশ দেখে চিন্তে পারে নি। বলেছিল এটা তার বাবা না।
৮৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
আমি মাতাল বলেছেন: সাঈফ শেরিফ বলেছেন: অন্তত সামুর মডুকে ছাগবান্ধব হবার অপবাদ থেকে রেহাই দিন। সেই অভিমানে সব ভাল লেখকেরা হিজরত করে সচু, আমুতে চলে গেলেন। তাহলে আর থাকে কী ব্লগে?
নরাধমের পোস্ট গায়েব!!
৮৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩
ব্যতিক্রমী বলেছেন: ব্লগে প্রায় আড়াই বছরই আসা হয় না। তবে আজকে স্টিকি পোস্টটা দেখে ব্যাপক বিনোদন পাইলাম।
মডুরা যে কতো জ্ঞানী এর প্রমাণ আর কতো ভাবে যে দেখাবে এর ইয়ত্তা নেই।
একটা গল্প বলি--
এক ছাত্র একবার রাগ করে বাড়ি থেকে চলে যায়। যেতে যেতে পথে দেখে একজন দরবেশ একটা উচু স্থানে বসে ইবাদত করছে। ঐ দরবেশের একটি চোখ, একটি নাকের ছিদ্র আর একটি কানের ছিদ্র বন্ধ। ছেলেটি জিজ্ঞেস করলো- আপনার চোখ, নাক ও কানের একটি অংশ করে বন্ধ রেখেছেন কেন?
দরবেশ জবাব দিলেন, আল্লাহ আমাকে একটি সুন্দর শরীর দিয়েছে। কাল হাশরে যদি বলে, আজ আমাকে তোর শরীরের হিসেব দে। তখন আমি দিতে পারবো না। তাই এর হিসেব যাতে কম দিতে হয় তাই আমি আমার শরীরের এই অংশগুলোকে ঢেকে রেখেছি।
আর ঐ ছেলেটি জানতো ওযূর ফরজ কোনগুলি। তখন ছেলেটি বললো, আপনি যে এতোদিন ইবাদত করেছেন আপনার শরীরের ঐসমস্ত স্থানে তো ওযূর পানিই লাগেনি। তাহলে আপনার ইবাদত হলো কেমন করে?
তেমনি আজাদ ভক্তরা নিজ গুণেই পণ্ডিত। এরা নিজেই সব জানে। আর অন্যরা কিছুই জানেনা। হায়রে বেকুব দরবেশ..
চোর কে চোর ই বলতে হবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
রেজা ঘটক বলেছেন: নিজের ইবাদত ঠিক আছে তো???
৮৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
িমল্টসুিম বলেছেন: ei chobita amar.......ami tokhon rastar opor dike silam ebog ekjonke dekhesi............total 3 jon silo. ami ekhon OMAN e thaki........MILTON ( 968-93731652)
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: মিল্টন আপনি যা যা সেদিন দেখেছিলেন সব কী আপনার মনে আছে? আপনি সেই দিনের সেই ভয়ংকর ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী যদি হয়ে থাকেন, আপনার উচিত মুখোশধারী মৌলবাদীদের মুখোশ টা খুলে দেওয়া।
আপনার সেই অভিজ্ঞতা শোনার অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
৮৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
সজিব তৌহিদ বলেছেন: ভালো লাগলো । অনেক যৌক্তক লেখা।
৮৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
িমল্টসুিম বলেছেন:
৮৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
সরদার সীজার বলেছেন: গুণের কদর যে দেশে নেই সে দেশে জ্ঞানী কিভাবে জন্মাবে সে প্রশ্ন অনেক আগেই শহীদুল্লাহ করে গেছেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: খাঁটি কথা। ধন্যবাদ।
৯০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
িমল্টসুিম বলেছেন: উনি ভালো কি খারাপ জানি না তবে এই ভাবে আঘাত কি ঠিক?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯
রেজা ঘটক বলেছেন: কিন্তু মৌলবাদীরা তাই করে। আপর আপনি তাই প্রত্যক্ষ করেছেন।
৯১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
হাছুইন্যা বলেছেন: নোবেল কমিটি হুমায়ন আজাদকে যথার্থ সম্মান দেয়নি এ ব্যাপারেও একটি পোস্ট স্টিকি করলে ভালো হয়
৯২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
িফেরাজ আহেমদ ভুইয়া বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ তার লেখা ১টা বই তে বলছান গরভভতি মহিলা দেক্তা
নাকি পশুর মত দেখাই, এই জানোয়ের কে কেন মানুশ মন এ রাকবে?????
৯৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬
কাঠুরে বলেছেন: আল্লাহ্ তাকে জায়গামত স্টিকি কৈরা রাখুক।
আমিন।
৯৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ব্যতিক্রমী বলেছেন: আজাদ ভক্তরা নিজ গুণেই পণ্ডিত। এরা নিজেই সব জানে। আর অন্যরা কিছুই জানেনা।
পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক। আজাদ এমন কেউ না যে তাকে এত বছর ধরে স্মরন করতে হবে
৯৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: Humayun Azad k respect korar moto tar maximum boi pore bujhar moto educated lok bangladesh a nei bole. University theke akta degree nilei jekhane educated hoa jaina sekhane to bangladesh er maximum lok s.s.c/h.s.c pass tader kotha cherei dilam! Bd er koijon lok ase jara Bernard Shaw,ba Emily Dickinson ba Ernest Hemingway etc etc er nam sunece? Nam e janena airokm writer der.r alochona krbe ki?
৯৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
প্রল্ল্যেখ বলেছেন: আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন।
৯৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮
বিবেক বিবাগী বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ একজন ভালো ভাষাবিদ, কবি, প্রবন্ধকার ছিলেন। কিন্তু তিনি কিছু ক্ষেত্রে এমনভাবে সীমা অতিক্রম করেছেন, যা জাস্ট সাধারণ মূল্যবোধেই ঘৃণার দাবীদার। হুমায়ুন আহমেদকে "অপন্যাসিক" বলতো যে ঈর্ষা থেকে, তখন থেকেই বুঝতাম যে উনি জ্ঞানী হলেও কিছু প্রবলেম আছে। এরপর "পাক সার ...", আমি মনে করি উনি চটি বইয়ের লেখক হলে অবশ্যই রসময় গুপ্তদের হাজার গুণে ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। "নারী" বইটাতেও খুব বেশি বায়াস্ড হয়ে গেছেন, প্রবীর ঘোষ অনেক ভালো লেখেন তার চাইতে।
"১১ আগস্ট ২০০৪ সালে জার্মানির মিউনিখে ডক্টর আজাদকে জার্মান সরকার প্রদত্ত রেসিডেন্টসিয়াল ভবনে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কীভাবে ডক্টর আজাদ মারা গেছেন। কারা তাঁকে সুদূর বিদেশের মাটিতেও নিরিবিলি বাঁচতে দেয়নি। ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে হত্যা করা হয়েছে। যারা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাঁকে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের মতো ব্যক্তিরা বাঁচতে পারেনি।"
-মানুষ এখনো জানে না মানে? হত্যা করা মানে? উনি ওনার কবিতার মত "ছোট্ট কিছুর জন্যই" হয়তো মারা গেছেন। মানুষটাকে অসুস্থ করে দিয়েছিল ২৭ ফেব্রুয়ারির আক্রমণ, ঠিক আছে। কিন্তু এরপর কিছুটা সুস্থ হয়ে তিনি উচ্চতর পড়াশোনার জন্য গিয়েছিলেন। অর্থাৎ অনেক খানি রিকভার করেছিলেন। আসলে ২৭ ফেব্রুয়ারি উনি যদি পুরো মারা যেতেন, ব্যাপারটা আপনারা উপভোগ করতেন, আজীবন এই কথাটা নিয়ে খোঁটা টা দিতে পারতেন। আপসোস, ঠিকমত আক্রমণ টা করলো না!
জঙ্গী বা আক্রমণকারীর সাফাই গাইবো না, শারীরিক ভাবে আঘাত করে ইন্টেলেকচুয়ালি ওনাকে ফাইট করা দরকার ছিল। যারা ওরকম হামলা করেছে, সত্যিই কাজটা জঘন্য ছিল। সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই।
যাক, সামু একেবারে পোস্ট টা স্টিকি দিল দেখে খুব খারাপ লাগলো। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে কোন পোস্ট স্টিকি হওয়া প্রয়োজন। হুমায়ুন আজাদ এমন কেউ না যে জনমানুষের ভালোবাসা পাবেন, উনি আরেকজন আহমদ শরীফ, আরেকজন আরজ আলী মাতুব্বর, যাকে কিছু মানুষ মনে রাখবে। পোস্টটা স্টিকি করার নিন্দা জানাই।
৯৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯
মাল বিশেষজ্ঞ বলেছেন: ফালি ফালি করে কাঁটা চাঁদ -হুমায়ূন আজাদ
পৃষ্ঠা নং ১৪৭- ১৪৮।
জানি এই কমেন্ট মুছে দেওয়া হবে। তবে মুছার আগে একবার ভাবুন, যে লেখককে শ্রদ্ধাজানাতে পোস্ট স্টিকি করেছেন, তার দুই পাতা লেখাও কমেন্টে রাখতে পারেন না।
৯৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০২
সোহেল খান রিমন বলেছেন: যার মূল্য যতটুকু সে পাবেই সেটা, আঝ হোক কিংবা কাল ++++
১০০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
মানহুস বলেছেন: আমি জামায়েত ইসলাম কে ঘৃনা করি মুক্তিযুদ্ধে যারা র্ধমের নামে নারী নির্যাতন, স্বদেশীদের হত্যা করেছে, জুলুম করেছেন। এবং ধর্মের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করছে।
কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে হুমায়ুন আজাদকেও পছন্দ করিনা। "পাক সার জমিন ......" আমি পরে ছিলাম। "একজন শিক্ষক কি এভাবে বই লিখতে পারে?"
জামায়েত ইসলামকে আঘাত করতে গিয়ে উনি ইসলামকেও আঘাত করেছেন।
আমি একবার চট্বটগ্রাম বই মেলায় উনার বক্তব্য শুনছিলাম। মাঝখানে এশা'র আজান হচ্ছিল। উনাকে আযানের জন্য কিছুক্বষনের অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল , উনি সেটা করেন নাই পরে কতৃপক্ষ মাইক বন্ধ করে দেয়ে। উনি অনেক উত্তেজিত হয়ে গিয়েছিলেন।
সত্য/মিথ্যা জানিনা। কিন্তু আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ যেখানে ধর্মকে ভালবাসে বিশ্বাস করে। উনি কিভাবে সেই ধর্মকে অশ্রদ্ধা করতে পারেন। কিভাবে মানুষকে অসম্মান করতে পারেন?
সুতরাং মানুষ কিভাবে উনাকে সম্মান করবে।
মন্তব্য করেই ফেললাম। কারো ভালো বা খারাপ লাগলে করার কিছু নাই।
১০১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
িফেরাজ আহেমদ ভুইয়া বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: আল্লাহ্ তাকে জায়গামত স্টিকি কৈরা রাখুক।
আমিন। শামীম আরা সনি @ তোর জন্য ১০৯ নং comments
১০২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
পরের তরে বলেছেন: হে আল্লাহ উনাকে জাহান্নামে স্টিকি কর।
১০৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
অহন_৮০ বলেছেন: ভাই.....উনি যে ভাষায় বই লিখতেন সেটা সবাই পড়ার মত না
১০৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
পরব বলেছেন: জ বাংলাদেশের সাহিত্য সমাজ দুই ভাগে বিভক্ত । তারা আজ ভাঁড়দের নিয়ে ব্যস্ত । তাদের এত টাইম কই কোন খানের কোন হুমায়ূন আজাদ কে মনে করার। দরকার কি ... মনে করলে কোন দলে তাদের অবস্থান কি আরও ভালো হবে ? সব নষ্টদের অধিকারে যাবেই
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
১০৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২০
ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের লেখা পড়া হয় নাই। তবে তার গবেষনাকর্ম শুনেছি অনেক উচু মানের। বাংলাভাষার উপর এই মানের গবেষনা এখন হয় না।
না হওয়ারই কথা। যে সাবজেক্ট পড়ে কোনো চাকুরী পাওয়া যায় না শিক্ষকতা ছাড়া সে সাবজেক্ট পড়ার দায় কার আছে!
একটা ভাষার বিবর্তন দরকার, নাহলে সেই ভাষা স্বকীয়তা হারায়। বাংলা ভাষার বিবর্তন কোন পথে যাবে, কোথা থেকে এসেছে, এর মূল খুজে কোথা এর গমন এ বিষয়ের খুটনাটি নিয়ে গবেষনা মনে হয় গত দেড় যুগে হয়েছে কিনা সন্দেহ। আর তাই এদেশে জন্মে ছেলে পুলেরা বাংলার সাথে ইংলিশ হিন্দি মিশিয়ে কথা বলে। ছোটকালে মনে পড়ে মাঝে মাঝেই শুনতাম হ্রস্ব ই কার বা দীর্ঘ ই কার অথবা আরো ছোটখাটো ব্যাপারে পরিবর্তন এনেছে। দেখে ভালো লাগতো যে না, এখনো কেউ আছে যারা এগুলো নির্ধারন করছে। এখন আর সেগুলো পাওয়া যায় না।
তাই ব্লগে দেখি ভুল বাংলায় লেখা হচ্ছে, আমি নিজেও লিখি। এখনকার বাংলাভাষা নিয়ে যত গবেষনা যত দাবীদ্বার সব যেনো কলকাতা বাবুদের হাতে। তাই তো আনন্দবাজারের মতো বাজারী হিন্দিওয়ালাদের চামচা পত্রিকা যখন ভুল ভাল ক্যালেন্ডার বানিয়ে ভুল ভাল বানান লেখে অথবা বানানরীতিতে পরিবর্তন আনে তখন মনে হয় আমাদের বাংলা ভাষার মেধাস্বত্বও বুঝি এরা কিনে নিলো!
প্রত্যেকটা মানুষের গুন থাকে। এই মানুষটা নাস্তিক ছিলো, কিন্তু চোর ছিলো হাসিনা-খালেদার মতো, নিজামী-মুজাহিদ-গো.আজমের মতো রগকাটা অনুসারীর জন্ম দেয়নি অথবা যৌবন বয়সে গনীমতের মালের নামে হত্যা খুন ধর্ষন করেনি। লোকটা তার নিজের মতামত লিখেছে। তার যেটা ভালো লাগে নাই সেটা বলেছে যেটা ভালো লেগেছে সেটাও বলেছে। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে কিন্তু সেগুলো নিয়ে কোর্টে বা যুক্তি দিয়ে লড়তে যায়নি। তাও যা লড়তে গিয়েছিলো যুক্তির খাতিরে সেগুলোও কোর্ট থেকে খারিজ হয়ে গেছে।
তার মানে তার লেখায় যা বোঝানো হয়েছে তা বুঝতে নিশ্চয়ই কিছু লোক ভুল করছে!
এখানেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখলাম, অস্বীকার করবো এখানকারই অনেক বরাহছানা হুমায়ুন আহমেদকে প্রথম প্রথম নাস্তিক বলতো, এমনকি তার ব্যাক্তিগত এবং পারিবারিক জীবন নিয়েও অনেক কুৎসা মন্তব্যও করেছে যেগুলো করার অধিকার নাই। এতটা নীচ কাজ যারা করতে পারে আশা করি তারা এমন মন্তব্য করতেই পারে!
একটা সময় ছিলো যখন ২-১% খারাপ মানুষের জন্য পুরো জাতী কলংকিত হতো। কিন্তু এখন ৯৯% খারাপ মানুষের জন্য পুরো জাতী কলংকিত হয়ে গেছে। এজন্যই তিনি একটা টাইটেল লিখেছিলেন সবকিছু নষ্টদের অধিকারে চলে যাবে!
আমরা বুদ্ধিবৃত্তীক কাজে এতটাই দৈন্য যে তার গবেষনা কোন পর্যায়ে আছে সেটা নিয়ে কথা বলার জন্য একটা লাইন লিখতে পারি না। বাইরের দেশে অবশ্যই এটা দেখা যায় না, কারন সেখানকার পাঠককূল অনেক ম্যাচিউরড। আমাদের পাঠককূল অশিক্ষিত কারন তাদের আচরনই বলে দেয়, হুমায়ুন আহমেদ কোনানড্রম দ্রষ্টব্য।
যাই হোক, পোস্ট প্রিয়তে। যে কাজ গুলো পত্রিকাগুলো করতে পারেনি, সে কাজটা এই সামু করেছে, এবং হুমায়ুন আজাদকে অন্তত বাংলাভাষার জন্য যত অবদান উনি রেখেছেন আমার মনে হয় ৫২ এর চেতনা যতদিন বেচে থাকবে ততদিন ভাষা সৈনিকদের যেমন সম্মান করা উচিত ঠিক ততদিন বাংলা ভাষার প্রতি অবদানের জন্য তাকে স্মরন করা উচিত!
আর যদি সমালোচনা করতেই হয় তাহলে বাংলা ভাষার উপর সেই লেভেলের কেউ গবেষনা করে দেখাক, তখন না হলে বুঝে নেবো আসলেই তার সমালোচনা করার যোগ্যতা আছে!
আর হুমায়ুন আহমেদের সাহিত্যগুন নিয়ে উনি যা বলেছেন, আমার মনে হয় সাহিত্য যারা বুঝে তারাও একই কথা বলবে, এটা নিয়ে দ্বিমত থাকবার কথা না। অবশ্য যেসব অল্প জ্ঞানে অতিজ্ঞানী পাবলিক বা পাবলিক সেন্টিমেন্ট বেচে খাওয়া পাবলিক কি বলে তা দিয়ে মনে হয় ইতিহাস রচনা হবে না, তাদেরকে ডাস্টবিনের ময়লা বলে তুলনা দিলেও ভুল হবে না!
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১০৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩০
চাচু বলেছেন: গালিগালজ দিয়ে বই লিখলেই যে মানুষ তারে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে , এটা চিন্তা করা অবান্তর ।
১০৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: এখনকার সময়ের সবচে আলোচিত ঘটনা মেডিকেল ভর্তি ইস্যু নিয়ে পোষ্ট ষ্টিকি না করে এই পোষ্ট ষ্টিকি করবার জন্য তীব্র নিন্দা জানালাম
১০৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬
পরের তরে বলেছেন: অসামাজিক ০০৭০০৭ এর সাথে একমত।
১০৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
.. বলেছেন: হুমায়ুন আজাদকে নিয়ে পোস্ট স্টিকি করায় ভালোই হলো। মানুষজন আবারো তার সম্পর্কে জানতে পারলো।
১. মৌলবাদী মৌলবাদী করে চিৎকার করার জন্যই এই ঘটনা ঘটানো হলো, বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ঘাড়ে দায় চাপানোর জন্য। আর আ.লীগ সেটার বিচার করবে কেনো ? করেছে তো তারাই !
২. অতিরিক্ত মদ্যপানে শেষমেষ বেচারাকে পটল তুলতে হলো।
৩. মানুষকে দিয়ে জোর করে মনে রাখানো যায় না। হুমায়ুন আজাদের নামই বেশিরভাগ মানুষ জেনেছে কোপ খাওয়ার পর। আর যেহেতু বাংলা সাহিত্যে তার উল্লেখযোগ্য অবদান নাই, তাই তাকে মানুষ মনেও রাখে নি ! এমনি করেই মানুষ ভুলে যাবে হুমায়ুন আহমেদকে। আবার এমনি করেই চার-পাচ বছর পর সামুতে কেউ না কেউ পোস্ট দিবে -- প্রিয় হুমায়ুন স্যারকে দাম দেয় নি বাংলাদেশ, আমরা কী করে তাকে ভুলে যেতে পারলাম ?
যত্তসব।
কয়জন কাজী নজরুলের কবর দেখতে যায়, বা জীবনে দেখেছে ? রবীন্দ্রনাথের লাশ দেখেছে ক'জন, আর এখন দেখারই কি সুযোগ আছে ? তাই কি বাঙালি ভুলে গিয়েছে তাদের ?
কারণ রবীন্দ্র-নজরুল, রবীন্দ্র-নজরুলই। তাদের বই আউট অব প্রিন্ট হয়ে গেলেও বাঙালির হৃদয়ে, বাঙালির সত্তায়, বাঙালির গুণগুণ করে গাওয়া গানে আর হঠাৎ মনে পড়ে যাওয়া গল্পে রবীন্দ্র-নজরুল বারবার ফিরে আসবে, বেঁচে থাকবে।
কেবল হুমায়ুন আজাদের - হুমায়ুন আহমেদের মত লোকেরা, যারা ফালতু বস্তা পচা লেখা লিখে, যৌন উত্তেজক লেখা লেখে -- তাদেরকেই জোর করে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করে বিশেষ কিছু গোষ্ঠী।
কিন্তু হায় ! এ যে সাহিত্য। সাহিত্যের দুনিয়ায় তো এইভাবে কাউকে বাঁচিয়ে রাখা যায় না।
আমি সেই দিনের অপেক্ষা করতেসি যেদিন হুমায়ুন আহমেদকেও মানুষ ভুলবে, আর তার লেখা গল্প-উপন্যাস-নাটক থেকে এদেশের যুবসমাজ মুক্তি পাবে।
সামু কত্রিপক্ষকে ধন্যবাদ এই পোস্টকে স্টিকি করার জন্য। মানুষ জানতে পারলো আবারো হুমালুন আজাদের নানা দিক। :-)
১১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
অনিক আহসান বলেছেন: তিনি ভন্ড ছিলেন না, যা অনুভব করতেন সেটাই লিখতেন।বাংলাদেশে অল্প যে কয়জন পরিস্কার চিন্তার ভাবনার সাহস করতেন তাদের মধ্যে তিনি একজন। কাউকে খুশি করার জন্য লিখতেন না। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা ।
১১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
Eisenheim বলেছেন: একজন ভাষাবিজ্ঞানী হিসেবে হুমায়ুন আজাদের তুলনা হুমায়ুন আজাদ-ই..
১১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: সব নষ্টদের অধিকারে
১১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
ছবির জীবন বলেছেন: গ্যালারিতে বইয়া মজা দেখতাছি।
১১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
অর্ধমৃত সাকিব বলেছেন: তার লিখা পড়িনি।তবে কেমন হবে তা ১০৯ নং কমেন্ট থেকে বুঝে নিলাম।তাকে নিয়ে আবার স্টিকি পোস্ট??!!
১১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
আলাপন বলেছেন: ড হুমায়ুন আজাদ স্যার রাষ্ট্রের সম্মানের মুখাপেক্ষীও ছিলেন না। এভাবে তাকে নিয়ে আক্ষেপের পোষ্টের অর্থ উনি এটা চেয়েছিলেন কিন্তু না পেয়ে মর্মাহত হয়েছিলেন। উনি রাষ্ট্রের সম্মানের তোয়াক্কা করন নি এবং আফসোস করেন নি বলেই উনি স্বতন্ত্র।
১১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: ফালি ফালি করে কাঁটা চাঁদ -হুমায়ূন আজাদ
পৃষ্ঠা নং ১৪৭- ১৪৮।.....।এটা লেখকের সভ্যতা????....।
সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ এই পোষ্টকে স্টিকি করার জন্য। মানুষ জানতে পারলো অনেক কিছু!!
১১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
জন রাসেল বলেছেন: উনার যে কয়টা কবিতা পড়েছি সেগুলো পড়ে আমার কাছে এযুগের লেখকদের মত মনে হয় নি। মনে হয়েছে, রবীন্দ্রযুগের কোন শক্তিশালী কবির কবিতা।
তবে ধর্ম, আর সেক্সুয়াল বিষয়ে উনার ব্যাখ্যাগুলো আমার কাছে কিছুটা একতরফা মনে হয়েছে। প্রতিটা জিনিসের আলোকিত আর অন্ধকার - এই দুটি দিক থাকে। উনি ধর্ম আর সেক্সের ক্ষেত্রে একটা দিক দেখতেন আরেকটা দিক দেখতেন না।
তবে উনাকে যে যোগ্য সম্মান দেয়া হয়নি, তা নিঃসন্দেহে। কারণ বর্তমান এই সস্তার যুগে এত শক্তিশালী লেখনী বিরল।
তবে হ্যা, ধর্ম আর সেক্সের ব্যাপারে একতরফা কথা বলে কেউই গ্রহনযোগ্যতা পাবেনা। সেটা হূমায়ুন আজাদই হোক, আর তসলিমা নাসরিনই হোক।
উপরে একজন দেখলাম পাঠকদের নিয়ে সমালোচনা করেছেন। উনার লেখা নাকি কেউ বুঝবে না বাঙ্গালীরা কারণ জর্জ বার্নার্ড শ, হেনরী লং ফেলো এদের লেখা বাঙ্গালীরা পড়েনি। তার উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলি, বাংলাদেশের রবীন্দ্রনাথ, কাজী নজরুল পড়েন অনেক কিছু শিখতে পারবেন। বার্নার্ড শ পড়ার আগে নিজের দেশের লেজেন্ডদের সম্মান করতে শিখুন। বাংলাদেশের অনেক লেখকদের লেখা ইউরোপ আমেরিকার সাহিত্য একদম উপরের ক্যাটাগরিতে থাকে। নাম তো জানেন, ওই বার্নার্ড শ-ই।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
পাঞ্জেরি বলেছেন: তার সরাসরি ছাত্র আমার বাংলা শিক্ষক ছিল হিন্দু কিন্তু কঠিন নাস্তিক আর তার ছাত্রদের সাথে তিনি পতিতা পল্লিতে গমন করতেন এটা নাকি তার গুরুর শিক্ষা । এমন পোষ্ট স্টিকি হয় কেমনে রে মমিন... মেডিকেল ইস্যু নিয়া যেখানে স্টিকি হওয়ার কথা
১১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭
অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি হওয়ার যোগ্যতা রাখে না !
১২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১
মাহমুদডবি বলেছেন: আজাদ একটা প্যারাসাইট।
১২১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩
স্বপ্নরাজ বলেছেন:
এই পোস্ট স্টিকি করায় হুমায়ুন আজাদের সম্মান বাড়ল না বেইজ্জতি বাড়ল?
১২২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০
মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন:
পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক।
১২৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
সরোজ রিক্ত বলেছেন: আপনার কি ধারণা জার্মানীতে তিনি খুন হয়েছেন? জার্মান পুলিশ বা গোয়েন্দারা সেটা বের করে ফেলতো না? ওদের কে বাংলাদেশী পুলিশ/গোয়েন্দা মনে হয় আপনার? এই রকম গাঁজাখুঁড়ি কথা কই পান? নাকি ভাব ধরেন?
পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট কি বলে সেটা দেখছেন? দেখে থাকলে ব্লগে উল্লেখ করেন না কেন?
১২৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাচু বলেছেন: পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক।
১২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
িসয়াদ বস বলেছেন: চাচু বলেছেন: পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক।
১২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: "হুমায়ুন আজাদ" বড় মাপের, কোন সন্দেহ নাই, কিন্তু "বড় মাপের মানুষ" কি না সেই ব্যাপারে আপনার সাথে অনেকেই দ্বিমত করবে। এই কথা কেন বলতেছি? কারন গত শতাব্দীর শেষের দিকে হুঃ আজাদের হাড়ি হাটের মধ্যে ভেংগে দিয়েছিলেন আহমেদ ছফা। আহমেদ ছফার সেই হাটে হাড়ি ভাংগা লেখার একটা অংশ কপি করে দিলাম:
একবার হুমায়ুন আজাদ ভাষাবিজ্ঞানের ওপর থান ইটের মত প্রকান্ড একখানা কেতাব লিখে বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশ করলেন এবং যত্রতত্র বুক ফুলিয়ে বলে বেড়াতে লাগলেন যে, আমার সমান ভাষাবিজ্ঞানী বাংলাভাষায় কস্মিনকালেও আর একজন জন্মাননি। তার অনতিকাল পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. মিলন কান্তি নাথ নামে আর একজন অধ্যাপক প্রবন্ধের পর প্রবন্ধ লিখে অকাট্য প্রমাণ হাজির করে দেখালেন যে, হুমায়ুন আজাদের এ ঢাউস বইটা আগাগোড়াই চৌর্যবৃত্তির ফসল। ওই রচনা যাঁরা পড়েছেন, বাংলা একাডেমীর কাছে কৈফিয়ৎ চেয়ে বসলেন, আপনারা এমন একটা বই কেন প্রকাশ করলেন, যার আগাগোড়া চৌর্যবৃত্তিতে ঠাসা? বাংলা একাডেমী হুমায়ুন আজাদের বই বাজার থেকে পত্যাহার করে নিলেন এবং বিক্রয় বন্ধ করলেন আর হুমায়ুন আজাদের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করলেন, আপনি দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়েও কেন আগাগোড়া একটি নকল গ্রন্থ একাডেমীকে দিয়ে প্রকাশ করিয়ে একাডেমীকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেললেন?
---মানবজমিন ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৮লেখক বলেছেন: "হুমায়ুন আজাদ" বড় মাপের, কোন সন্দেহ নাই, কিন্তু "বড় মাপের মানুষ" কি না সেই ব্যাপারে আপনার সাথে অনেকেই দ্বিমত করবে। এই কথা কেন বলতেছি? কারন গত শতাব্দীর শেষের দিকে হুঃ আজাদের হাড়ি হাটের মধ্যে ভেংগে দিয়েছিলেন আহমেদ ছফা। আহমেদ ছফার সেই হাটে হাড়ি ভাংগা লেখার একটা অংশ কপি করে দিলাম:
একবার হুমায়ুন আজাদ ভাষাবিজ্ঞানের ওপর থান ইটের মত প্রকান্ড একখানা কেতাব লিখে বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশ করলেন এবং যত্রতত্র বুক ফুলিয়ে বলে বেড়াতে লাগলেন যে, আমার সমান ভাষাবিজ্ঞানী বাংলাভাষায় কস্মিনকালেও আর একজন জন্মাননি। তার অনতিকাল পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. মিলন কান্তি নাথ নামে আর একজন অধ্যাপক প্রবন্ধের পর প্রবন্ধ লিখে অকাট্য প্রমাণ হাজির করে দেখালেন যে, হুমায়ুন আজাদের এ ঢাউস বইটা আগাগোড়াই চৌর্যবৃত্তির ফসল। ওই রচনা যাঁরা পড়েছেন, বাংলা একাডেমীর কাছে কৈফিয়ৎ চেয়ে বসলেন, আপনারা এমন একটা বই কেন প্রকাশ করলেন, যার আগাগোড়া চৌর্যবৃত্তিতে ঠাসা? বাংলা একাডেমী হুমায়ুন আজাদের বই বাজার থেকে পত্যাহার করে নিলেন এবং বিক্রয় বন্ধ করলেন আর হুমায়ুন আজাদের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করলেন, আপনি দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়েও কেন আগাগোড়া একটি নকল গ্রন্থ একাডেমীকে দিয়ে প্রকাশ করিয়ে একাডেমীকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেললেন?
---মানবজমিন ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৮
(কপি)
১২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সরোজ রিক্ত বলেছেন: এখানে বলা হয়েছে তিনি হার্ট এটাকে মারা গেছেন, জার্মান পুলিশ বা ডাক্তার কোন ভাওলেন্স খুঁজে পায় নাই । অথচ আপনি বললেন, " বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কীভাবে ডক্টর আজাদ মারা গেছেন। কারা তাঁকে সুদূর বিদেশের মাটিতেও নিরিবিলি বাঁচতে দেয়নি। ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে হত্যা করা হয়েছে। যারা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাঁকে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের মতো ব্যক্তিরা বাঁচতে পারেনি। "
এত্ত মিথ্যাচার কেন করেন আপনারা!!!
১২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মিলন পাঠান বলেছেন: আসলে আমাদের সকলের স্যারের আশেপাশে না যাওয়াই ভালো। কাছে গেলে কেউ মজে যায়, কেউ জমে যায়, কেউ হারিয়ে যায়, কেউ উড়ে যায়, কেউ বিদ্রোহী হয়ে যায়, কেউ খুন হয়ে যায়, কেউ খুনী হয়ে যায়, কেউ পাগল হয়ে যায়, কেউ নষ্ট হয়ে যায়, কেউ সুস্থ হয়ে যায়, কেউ পক্ষে যায়, কেউ বিপক্ষে যায়। সেজন্য সবার না যাওয়াই মঙ্গল জনক।
পক্ষ-বিপক্ষ, আলোচনা-সমালোচনা এগুলো নিয়েই লেখক সত্ত্বা বেঁচে থাকে নিরন্তর।
১২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
পুচকী বলেছেন: এই জানোয়ারকে জাহান্নামে স্টিকি করে রাখা হোক ...
১৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
দীপ জ্বেলে যাই বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ নিয়া না লেইখা তার চটির এনালাইসিস করলে পাবলিক মজা পাইত! :!>
১৩১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রুমি আলম বলেছেন: যতদিন বাংলা ভাষা থাকবে ততদিন বাংলা ব্যাকরন থাকবে এবং ততদিনই হুমায়ুন আজাদ প্রাসঙ্গিক থাকবে। এটা অনস্বীকার্য।
১৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ডক্টর হুমায়ূন আজাদ তার স্বীয় কৃতকর্মের কারণেই স্মৃতির অতল গহবরে নিমজ্জিত হয়েছে।
বাংলাদেশ তাকে ভুলে গিয়ে যথাযথ প্রতিদান দিয়েছে। চটি লেখকদের এর চেয়ে বেশী সম্মান প্রাপ্য নয়।
১৩৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জিনিয়ো বলেছেন: যাক, সামু একেবারে পোস্ট টা স্টিকি দিল দেখে খুব খারাপ লাগলো। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে কোন পোস্ট স্টিকি হওয়া প্রয়োজন। হুমায়ুন আজাদ এমন কেউ না যে জনমানুষের ভালোবাসা পাবেন, উনি আরেকজন আহমদ শরীফ, আরেকজন আরজ আলী মাতুব্বর, যাকে কিছু মানুষ মনে রাখবে। পোস্টটা স্টিকি করার নিন্দা জানাই।
১৩৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ফেরারী এলিয়েন বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ মূলত একজন পর্ণ লেখক ছিলেন, উনাকে নিয়ে এত গর্ব করার কিছু নেই। উনার মত ফালতু লেখক আমি আর দ্বিতীয়টি দেখিনাই, মনে যা এসেছে তাই লিখছে, লেখায় কোন সাহিত্য গুন নেই। মূলত উনি বিখ্যাত হয়েছেন উনার ইসলাম বিরোধী লেখাগুলোর জন্য। যেমন, উনি এক বইয়ের কভারে লিখেছেন- এই বিশ্বের কোন স্রষ্টা নেই, প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি হয়েছে এই মহাবিশ্ব। (বইয়ের নাম মনে নেই, বলতে পারলে ভাল হত)। যতদুর জানি উনি বাংলার শিক্ষক ছিলেন, বিজ্ঞান বিষয়ে উনার কোন গবেষণা থাকার কথা নয়। এইরকম আন্দাজের ভিত্তিতে লিখা কেবল মানসিক বিকারগ্রস্থদের দ্বারা সম্ভব।
কেন এই লিখাটিকে স্তিকি করা হল তাই বুজতে পারলাম না। হয়তো হুউমায়ুন আজাদের মত কোন নাস্তিকের দ্বারা এটা হয়েছে।
১৩৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আলোকন বলেছেন: তিনি ইসলামবিরোধী বিশেষ শ্রেনীর নাস্তিক ছিলেন, কারন তা না হলে তিনি জার্মানির মিউনিখে কোনকালে যেতে পারতেন না । বিদেশে বসে মদ গিলতে পারতেন না। সকাল-বিকাল নিষিদ্ধ পল্লীতে যেতে পারতেন না।
মানুষের দৃষ্টি আকর্ষনের পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি হলো, "ভরা মজলিসে ল্যাংটা হওয়া"। তিনি এ পদ্ধতিটি বেছে নিয়েছিলেন। কারন ভাল কিছু করে অথবা লিখে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষনের যোগ্যতা তার ছিল না।
তিনি চটি লিখতেন, কারন চটি লেখা ছাড়া অন্য কোন প্রতিভা তার ছিল না।
তার গেলমানরা তাকে চিরকাল মনে রাখবে। কারন তিনি অনেক রস ঝরাতে পারতেন, তার লেখার মাধ্যমে।
১৩৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পাখিরা৮৬ বলেছেন: আমার মনে হয় হুমায়ূন আজাদরে পচাইতেই স্টিকি করা হইছে........
১৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পুংটা বলেছেন: উনারে মোল্লারা টুপি পরাইতে পারেনাই দেইখ্যা উনি খ্রাপ।
১৩৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ছোট বালক বলেছেন: সামুর মাথাকি আসলে পাগল হতে যাচ্ছে ।
হুমায়ুন আজাদের পোষ্ট স্টিকি করা হল।
ভাবতে অবাক লাগে। কারন সামু পর্ন সাইট নয়।
১৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০০
আলোকন বলেছেন: গুরুত্বপুর্ন বিষয়ের কি অকাল দেখা দিসে?
ফালতু পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক।
১৪০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০১
আহমদ শরীফ বলেছেন: অতিরিক্ত মদ্যপানে উনি মারা যান ।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে উনার প্রতি সিমপ্যাথি তৈরি করারা কোন মানে হয় না ।
১৪১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৯
আমার জীবন বলেছেন: @ শামীম আরা সনি, প্রমথ চৌধুরীর রচনার শিল্পগুণ আরেকবার পড়ে দেখবেন। যে লেখা মানুষ বোঝেনা সে লেখার গ্রহণযোগ্যতাও মানুষের কাছে থাকেনা। হুমায়ূন আজাদের মুরীদরাই শুধু জর্জ বার্নার্ড শ বা এমিলি পড়েচেন, আর বাকিরা তো মূর্খ। একদম জ্ঞান নাই। ১০৯ নাম্বার মন্তব্য পড়েন আর বুঝতে থাকেন। এই পোস্ট আগামী ১০০ বছর স্টিকি রাখার জোরালো দাবী জানাই
১৪২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১০
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: ওনার বড় সমস্যা ছিল সবাইকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা। ফলে অনিবার্যভাবে আজ তিনি নিজেই তুচ্ছ হতে শুরু করেছেন।
১৪৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১১
মৃধা জুয়েল বলেছেন: হুমাউনের মত বদমাইশ লেখক বাংলার মাটিতে কখনো জন্মায় নি ।
১৪৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৫
মোহাম্মদ তারেক হোসাইন বলেছেন: এর মতো রসময় গুপ্তরে যে গুয়ের নর্দমায় বিসর্জন না দিয়ে রিতিমত জানাজা পড়ায় কবর দিছে এইডাইতো এর বড় সম্মান... এর চেয়ে বেশি আর কি আশা করেন ..... এরে কি মাথায় তুইলা নাচবো?? তাইলে রসময় গুপ্ত কি দোষ করল??.... রসময়ের দোষ একটাই সে চটি লেখে সেই মান্ধাতার আমলের ভাষায়... আর গু আজাদ চটি লেখে সাহিত্যিক ভাষায়।:.. এই যা.....
আর একটা কথা বিরোধী পক্ষরে সজ্জ হইলেও আপনাদের মতো ভদ্র শয়তানদের আমি দুই চোখে দেখতে পারিনা কেন জানেন?? গু আজাদ তার পাক স্যার জমিন সহ অন্যান্য লেখায় জামাতরে যতই পোন্দাক আমি খুশি... বাহবা দিমু... কিন্তু জামাতরে গালি দিত গিয়া সে যখন দেশের ৯০% মানুষের জিবনব্যাবস্থা মানে ইসলাম রে গালিগালাজ করে তখন এর প্রতিবাদ করলে আপনাদের মতো ভদ্র শয়তানরা তাদেরকে বলেন মৌলবাদী.... সোজাসুজি যদি বলতেন মুসলিমরা এর বিরুদ্ধে খেপছে ... মুসলিমরা খারাপ হেন তেন...ইত্যাদি... তাইলে আপনারে বুঝতাম এক নীতির লোক... আপনার সাথে কথাও বলতাম সেইভাবে... কিন্তু ভদ্র শয়ানদের আমি শুধু গদাম দিতেই জানি আর কিছু না.... সরাসরি বলেন মুসলিম রা খারাপ, ইসলাম খারাপ গু আজাদ সঠিক... ড্যাটস লাইক এ ম্যান.... আবার মৌলবাদী এই শব্দটা টানেন কেন? যে মুসলমান মৌলবাদী না সে কি তাইলে পাক স্যার স্বাদ বাদ বৈটারে ধৈরা ছুম্মা খাইব??... বুকে, কপালে নিব?
১৪৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৬
মোহাম্মদ তারেক হোসাইন বলেছেন: এর মতো রসময় গুপ্তরে যে গুয়ের নর্দমায় বিসর্জন না দিয়ে রিতিমত জানাজা পড়ায় কবর দিছে এইডাইতো এর বড় সম্মান... এর চেয়ে বেশি আর কি আশা করেন ..... এরে কি মাথায় তুইলা নাচবো?? তাইলে রসময় গুপ্ত কি দোষ করল??.... রসময়ের দোষ একটাই সে চটি লেখে সেই মান্ধাতার আমলের ভাষায়... আর গু আজাদ চটি লেখে সাহিত্যিক ভাষায়।:.. এই যা.....
আর একটা কথা বিরোধী পক্ষরে সজ্জ হইলেও আপনাদের মতো ভদ্র শয়তানদের আমি দুই চোখে দেখতে পারিনা কেন জানেন?? গু আজাদ তার পাক স্যার জমিন সহ অন্যান্য লেখায় জামাতরে যতই পোন্দাক আমি খুশি... বাহবা দিমু... কিন্তু জামাতরে গালি দিত গিয়া সে যখন দেশের ৯০% মানুষের জিবনব্যাবস্থা মানে ইসলাম রে গালিগালাজ করে তখন এর প্রতিবাদ করলে আপনাদের মতো ভদ্র শয়তানরা তাদেরকে বলেন মৌলবাদী.... সোজাসুজি যদি বলতেন মুসলিমরা এর বিরুদ্ধে খেপছে ... মুসলিমরা খারাপ হেন তেন...ইত্যাদি... তাইলে আপনারে বুঝতাম এক নীতির লোক... আপনার সাথে কথাও বলতাম সেইভাবে... কিন্তু ভদ্র শয়ানদের আমি শুধু গদাম দিতেই জানি আর কিছু না.... সরাসরি বলেন মুসলিম রা খারাপ, ইসলাম খারাপ গু আজাদ সঠিক... ড্যাটস লাইক এ ম্যান.... আবার মৌলবাদী এই শব্দটা টানেন কেন? যে মুসলমান মৌলবাদী না সে কি তাইলে পাক স্যার স্বাদ বাদ বৈটারে ধৈরা ছুম্মা খাইব??... বুকে, কপালে নিব?
১৪৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৭
শিক কাবাব বলেছেন: ফেরাউনের ছাওয়াল
১৪৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৯
শাহরিয়ার উসামা বলেছেন: . মানুষকে দিয়ে জোর করে মনে রাখানো যায় না। হুমায়ুন আজাদের নামই বেশিরভাগ মানুষ জেনেছে কোপ খাওয়ার পর। আর যেহেতু বাংলা সাহিত্যে তার উল্লেখযোগ্য অবদান নাই, তাই তাকে মানুষ মনেও রাখে নি ! এমনি করেই মানুষ ভুলে যাবে হুমায়ুন আহমেদকে। আবার এমনি করেই চার-পাচ বছর পর সামুতে কেউ না কেউ পোস্ট দিবে -- প্রিয় হুমায়ুন স্যারকে দাম দেয় নি বাংলাদেশ, আমরা কী করে তাকে ভুলে যেতে পারলাম ?
@সোহেল হোসেন
কঠিন বলেছেন।
১৪৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৯
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: --
১- একদলের চলছে জোর পুর্বক স্মরনে রাখার চেষ্টা--
২- আরেক দলের চলছে তার বিরোধিতা--
৩- আরেকদল গিয়েছিল তাকে হত্যা করতে।
সে আসলে কেমন ছিল???
সে যদি মানুষের মনে রাখার মত কাজ করেই থাকে তবে মানুষ কেন তাকে মনে রাখল না???
১০৯ নং কমেন্টের কথা গুলো বেজায় অশ্লিল, এমন লেখা ব্লগে লিখলে ব্লগারকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়, ''ভাই এটা চটি লেখার জায়গা না'' অন্য কোথাও যান।
পোষ্টার/পোষ্ট প্রসবকারি কেন কোন কমেন্টের জবাব দিচ্ছেন না??
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২০
লগারিদম বলেছেন: বাংলাদেশে কে কাকে মনে রাখে? তবে যারা মনে রাখার তারা মনে রাখলেই সেটাই অনেক বড় অর্জন ।
১৫০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২১
অযুত বলেছেন: লেখক এতক্ষণ বাংলাদেশের মানুষের কথা বললেন।
এখন প্লিজ বইলেন না যে সামু-ও মৌলবাদী দিয়া ভরা!
আশা করি বুঝতেই পারছেন এই মানুষটা কেন ম্যাগাজিন/পত্রিকায় নাই।
*** তবে যে কারো উপর সরাসরি হামলা ঘৃণ্য।
১৫১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২২
রোমেল খান বলেছেন: এই লন পাক সার জমি সাদ বাদ
এইখানে আরো কিছু http://prothom-aloblog.com/posts/27/140018/
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২৫
রিফাত হাসান০২২৮ বলেছেন: ঘুমাইলে চোখে দেখি না! ......১০০% সহমত ...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৮
রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: মডুরা এই পোস্টটি স্টিকি করে স্যারকে কি সম্মান করল নাকি মরণোত্তর বেইজ্জতি করল বুঝলাম না।
১৫৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩৯
রাহীম বলেছেন: "বাংলাদেশ যথার্থ সম্মান দেয়নি "
জোর করে সম্মান নেয়া যায় না । তিনি নারীদের চরম অপমানিত করেছেন । ষ্টিকি বাতিল করুন ।
১৫৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪০
পিথু বলেছেন: যারা সম্মান দেয়ার তারা ঠিকি, দেবে যারা মনে রাখার তারা ঠিকি মনে রাখবে। তবে গনমাধ্যমের কেউই তাকে স্মরন করলনা , খুবি বিস্ময়কর!
হুমায়ুন আজাদকে উপলব্ধি করার মনন গন আবুলদের থাকবেনা স্বাভাবিক, এতে বিস্ময়ের কিছু নাই!
খারাপ লাগছে এই জন্যে যে কিছু আবাল পুনরায় হুমায়ুন আজাদ কে গালি দেয়া শুরু করেছে ,
লেখক ভাই তারে শান্তিতে থাকতে দেন। এই চেয়ে নেয়ে সম্মানের কাতর হুমায়ুন আজাদ নন। ধন্যবাদ
১৫৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৩
পেস মেকার বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ একজন বেয়াদব
১৫৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০০
তোমোদাচি বলেছেন: উনি অনেক বেশী গ্যানী লোক ছিলেন, উনার বই পড়ে বুঝতেও অনেক বেশী গ্যানী হতে হয়। আমি অতটা গ্যানী মানুষ নয়, উনার লেখা আমি বুঝিও না।
তবে একটা কথা, এই প্রথম মনে হয় কোন স্টিকি পোষ্টের বিরুদ্ধে এতটা কমেন্ট হচ্ছে !
১৫৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০১
মকামাল বলেছেন: স্টিকি করার জন্য ধন্যবাদ ! বা্ংলাদেশে খুব বেশী পূর্নাঙ্গ মানুষ জন্মায় নি, হুমায়ুদ আযাদ একজন পরিপূর্ন মানুষ। তার মূল্যায়ন করবে ইতিহাস.....
১৫৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৭
আলোকন বলেছেন: শ্রী হুমায়ুন আজাদ স্বরনে...
১৬০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৪
সংগ্রামী অলস বলেছেন: স্বপ্নরাজ বলেছেন:
এই পোস্ট স্টিকি করায় হুমায়ুন আজাদের সম্মান বাড়ল না বেইজ্জতি বাড়ল?
চরম বিনুদন
১৬১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৫
ববিজী বলেছেন: হুমায়ুন আজাদদের মত লেখকেরা অনেক বির্তকিত এবং রগ রগে বই লিখে, খ্যাতিমান হয়ে দীর্ঘদিন মানুষের মাঝে সম্মান নিয়ে বেচেঁ থাকতে চান।
কিন্তু মানুষ গুলোও শালার এত সার্থপর যে, মরার বছর না যেতেই তাদের ভূলে বসে থাকে।
আর হুমায়ুন আজাদদের আমও যায়, ছালাও যায়।
১৬২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৭
অব্যক্ত অভিব্যক্তি বলেছেন: স্টিকি বাতিল করুন।
১৬৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২০
দ্রষ্টা বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ নানা বিষয়ে লেখালেখি করেছেন, সকল বিষয়ে তাঁর সফলতা কিংবা ব্যর্থতা সমান নয়। পাঠকদের উচিৎ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর সাফল্য বা ব্যর্থতা যথাযথভাবে নিরূপণ করা এবং অন্যদের কাজের সাথে তুলনা করে বাঙালির সৃষ্টি, বিশ্লেষণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে তাঁর অবস্থান নির্নয় করা। হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা অবশ্যই হতে পারে এবং উপযুক্ত সমালোচনাই কাম্য, কিন্তু এখানে সমালোচনার নামে যা চলছে তাকে সের্ফ গালাগালির বেশি কিছু বলা যায় না। এখানে দেখা যাচ্ছে, হুমায়ুন আজাদ বিরোধীরা মাত্র কয়েকটি পয়েন্টের উপর ভিত্তি করে তাকে গালি দিচ্ছেন। প্রধান দুটি পয়েন্ট হল:
১. তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন
২. তাঁর অনেক লেখায় যৌনপ্রসঙ্গের খোরাখুলি অবতারণা আছে
এই দুইটি পয়েন্টের উপর মাত্রাতিরিক্ত জোর দিয়ে এখানের সমালোচকরা আবেগগত স্বাভাবিকতা হারিয়েছেন, ফলে কারও কাজ মূল্যায়নের জন্য প্রয়োজনীয় স্থিরতা তাদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না, যার স্বভাবিক পরিণতি চিন্তা কিংবা যুক্তি নয় গালাগালিতেই সমাপ্ত হওয়া।
শয়তানকেও যেমন তার প্রাপ্য দেওয়া উচিৎ, তেমনি কোনো লেখককেও তার প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করা উচিৎ নয়। লেখার সঠিক মূল্যয়ন লেখার বিরোধীতার জন্যও জরুরি। আমার দুঃখ, এখানে গালাগালির বাইরে কার্যকরভাবে কোনো হুমায়ুন আজাদের বিরোধীতা করতে পারে বা মূল্যায়ন করতে পারে এমন কারও দেখা পাওয়া গেলো না ।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:০৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২১
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: এই মানুষটার মধ্যে ভালোমানুষির ভন্ডামি ছিলোনা।
নারীকে খুলে তিনি কিছুটা মানুষ করতে চেয়েছেন, বোধ করি নারী এই মানুষটা থেকে কিছুটা নিজেকে বুঝতে ও চিনতে পেরেছে।যারা তার লেখা বুঝে তারা।
তার কথার যুক্তি ও দক্ষতা ছিলো দারুন।
যখন নারী বইটা নিষিদ্ধ হয় তখন বইটা এত পরিমান বিক্রি হয়েছিলো যে ছাপাখানা থেকে মলাট লাগানোর আগেই বিক্রি হতে শুরু করলো।তখন এক সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করেছিলো -কি এমন লিখেছেন যে বইটি মলাট লাগানোর আগেই নিয়ে যাচ্ছে।
তখন হুমায়ুন আজাদ রসিকতা করে জবাব দিলেন- নারী তো মলাট ছাড়াই জনপ্রিয়
এই মানুষটা আমার অনেক প্রিয় একজন লেখক,যাকে শ্রদ্ধা জানাতে আমি কার্পন্য করিনা ধর্ম জাত বর্ন টানিনা।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ এমন একটা মানুষ নিয়ে ভাব্বার জন্য।
১৬৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২২
ওয়াহিদ হিমেল বলেছেন: রসময় গুপ্ত সাহেবের চটি গুলোর সাথে হুমায়ূন আজাদ এর চটিগুলোর একটা পূর্ণাঙ্গ সংকলন বের করা হোক। এটিই হবে তার প্রতি যথার্থ শ্রদ্ধা প্রদর্শন। একজন খ্যাতিমান চটি লেখকের এর চেয়ে বেশি পাওনা আর কি হতে পারে? তাকে মরণোত্তর AVN এ্যাওয়ার্ড দেবার পক্ষে জোর দাবী জানাচ্ছি।
পুনশ্চঃ যারা জানেন না, তাদের জন্য বলছি, AVN এ্যাওয়ার্ড হল বিশ্বের নামী দামি পর্ণ তারকাদের জন্য অস্কার সমতুল্য পুরস্কার।
১৬৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২২
শাহ জালাল মুনসী বলেছেন: বহুমাত্রিক পৃথিবী এবং মানুষ!!!
১৬৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৩
মাজহার অপু বলেছেন: কবিতাটা পুরোটা পড়বেন আশা করি.।
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়েঃ হুমায়ূন আজাদ
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমার খাদ্যে ছিল অন্যদের আঙুলের দাগ,
আমার পানীয়তে ছিল অন্যদের জীবাণু,
আমার বিশ্বাসে ছিল অন্যদের ব্যাপক দূষণ।
আমি জন্মেছিলাম আমি বেড়ে উঠেছিলাম
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমি দাঁড়াতে শিখেছিলাম অন্যদের মতো,
আমি হাঁটতে শিখেছিলাম অন্যদের মতো,
আমি পোশাক পরতে শিখেছিলাম অন্যদের মতো ক'রে,
আমি চুল আঁচড়াতে শিখেছিলাম অন্যদের মতো ক'রে,
আমি কথা বলতে শিখেছিলাম অন্যদের মতো।
তারা আমাকে তাদের মতো করে দাঁড়াতে শিখিয়েছিলো,
তারা আমাকে তাদের মতো করে হাঁটার আদেশ দিয়েছিলো,
তারা আমাকে তাদের মতো করে পোশাক পরার নির্দেশ দিয়েছিলো,
তারা আমাকে বাধ্য করেছিলো তাদের মতো করে চুল আঁচড়াতে,
তারা আমার মুখে গুজে দিয়েছিলো তাদের দূষিত কথামালা।
তারা আমাকে বাধ্য করেছিল তাদের মতো করে বাঁচতে।
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমি আমার নিজস্ব ভঙ্গিতে দাঁড়াতে চেয়েছিলাম,
আমি পোশাক পরতে চেয়েছিলাম একান্ত আপন রীতিতে,
আমি চুল আঁচড়াতে চেয়েছিলাম নিজের রীতিতে,
আমি উচ্চারন করতে চেয়েছিলাম আন্তর মৌলিক মাতৃভাষা।
আমি নিতে চেয়েছিলাম নিজের নিশ্বাস।
আমি আহার করতে চেয়েছিলাম আমার একান্ত মৌলিক খাদ্য,
আমি পান করতে চেয়েছিলাম আমার মৌলিক পানীয়।
আমি ভুল সময়ে জন্মেছিলাম। আমার সময় তখনো আসে নি।
আমি ভুল বৃক্ষে ফুটেছিলাম। আমার বৃক্ষ তখনো অঙ্কুরিত হয় নি।
আমি ভুল নদীতে স্রোত হয়ে বয়েছিলাম। আমার মেঘ তখনো আকাশে জমে নি।
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমি গান গাইতে চেয়েছিলাম আপন সুরে,
ওরা আমার কন্ঠে পুরে দিতে চেয়েছিলো ওদের শ্যাওলা-পড়া সুর।
আমি আমার মতো স্বপ্ন দেখতে চেয়েছিলাম,
ওরা আমাকে বাধ্য করেছিলো ওদের মতো ময়লা-ধরা স্বপ্ন দেখতে।
আমি আমার মতো দাঁড়াতে চেয়েছিলাম,
ওরা আমাকে নির্দেশ দিয়েছিলো ওদের মতো মাথা নিচু করে দাঁড়াতে।
আমি আমার মতো কথা বলতে চেয়েছিলাম,
ওরা আমার মুখে ঢুকিয়ে দিতে চেয়েছিলো ওদের শব্দ ও বাক্যের আবর্জনা।
আমি খুব ভেতরে ঢুকতে চেয়েছিলাম,
ওরা আমাকে ওদের মতো করেই দাঁড়িয়ে থাকতে বলেছিলো বাইরে।
ওরা মুখে এক টুকরো বাসি মাংস পাওয়াকে বলতো সাফল্য,
ওরা নতজানু হওয়াকে ভাবত গৌরব,
ওরা পিঠের কুঁজকে মনে করতো পদক,
ওরা গলার শেকলকে মনে করতো অমূল্য অলংকার।
আমি মাংসের টুকরা থেকে দূরে ছিলাম। এটা ওদের সহ্য হয় নি।
আমি নতজানু হওয়ার বদলে নিগ্রহকে বরণ করেছিলাম। এটা ওদের সহ্য হয় নি।
আমি পিঠ কুঁজের বদলে বুকে ছুরিকাকে সাদর করেছিলাম। এটা ওদের সহ্য হয় নি।
আমি গলার বদলে হাতেপায়ে শেকল পড়েছিলাম। এটা ওদের সহ্য হয় নি।
আমি অন্যদের সময়ে বেঁচে ছিলাম। আমার সময় তখনো আসেনি।
ওদের পুকুরে প্রথাগত মাছের কোনো অভাব ছিলো না,
ওদের জমিতে অভাব ছিলো না প্রথাগত শস্য ও শব্জির,
ওদের উদ্যানে ছিলো প্রথাগত পুষ্পের উল্লাস।
আমি ওদের সময়ে আমার মতো দিঘি খুঁড়েছিলাম ব'লে
আমার দিঘিতে পানি ওঠে নি।
আমি ওদের সময়ে আমার মতো চাষ করেছিলাম ব'লে
আমার জমিতে শস্য জন্মে নি।
আমি ওদের সময়ে আমার মতো বাগান করতে চেয়েছিলাম ব'লে
আমার ভবিষ্যতের বাগানে একটিও ফুল ফোটে নি।
তখনো আমার দিঘির জন্য পানি উৎসারণের সময় আসে নি।
তখনো আমার জমির জন্য নতুন ফসলের সময় আসে নি।
তখনো আমার বাগানের জন্যে অভিনব ফুলের মরশুম আসে নি।
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমার সবকিছু পর্যবসিত হয়েছে ভবিষ্যতের মতো ব্যর্থতায়,
ওরা ভ'রে উঠেছে বর্তমানের মতো সাফল্যে।
ওরা যে-ফুল তুলতে চেয়েছে, তা তুলে এনেছে নখ দিয়ে ছিঁড়েফেড়ে।
আমি শুধু স্বপ্নে দেখেছি আশ্চর্য ফুল।
ওরা যে-তরুণীকে জরিয়ে ধরতে চেয়েছে তাকে ধরেছে দস্যুর মতো।
আমার তরুণীকে আমি জরিয়ে ধরেছি শুধু স্বপ্নে।
ওরা যে-নারীকে কামনা করেছে, তাকে ওরা বধ করেছে বাহুতে চেপে।
আমার নারীকে আমি পেয়েছি শুধু স্বপ্নে।
চুম্বনে ওরা ব্যবহার করেছে নেকড়ের মতো দাঁত।
আমি শুধু স্বপ্নে বাড়িয়েছি ওষ্ঠ।
আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়ে।
আমার চোখ যা দেখতে চেয়েছিলো, তা দেখতে পায় নি।
তখনো আমার সময় আসে নি।
আমার পা যে-পথে চলতে চেয়েছিলো, সে পথে চলতে পারে নি।
তখনো আমার সময় আসে নি।
আমার হৃদয় যা নিবেদন করতে চেয়েছিলো, তা নিবেদন করতে পারে নি।
তখনো আমার সময় আসে নি।
আমার কর্ণকুহর যে-সুর শুনতে চেয়েছিলো, তা শুনতে পায় নি।
তখনো আমার সময় আসে নি।
আমার ত্বক যার ছোঁয়া পেতে চেয়েছিলো, তার ছোঁয়া পায় নি।
তখনো আমার সময় আসে নি।
আমি যে পৃথিবীকে চেয়েছিলাম, তাকে আমি পাই নি।
তখনো আমার সময় আসে নি। তখনো আমার সময় আসে নি।
আমি বেঁচে ছিলাম
অন্যদের সময়ে।
(আমি বেঁচে ছিলাম অন্যদের সময়েঃ হুমায়ূন আজাদ)
স্যার বেঁচে ছিল আপনাদের সময়ে.।
১৬৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৪
িরয়াজ েমাহাম্মদ শািকল বলেছেন: জঘন্য চরিত্রের এ মানুষটা মরেও কি আমাদের শান্তি দিবে না।
কবরের মাটি পাওয়ার (যদিও নিজ ইচ্ছায়) ভাগ্যও যে জালেমের কপালে জুটল না, তার কি সম্মান।
আল্লাহ তার আত্মাকে চিরদিন দোজখের আগুনে পোড়াক।
১৬৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৭
স্বপ্নচারী আলো বলেছেন: সামুকে অনুরোধ করবো যদি স্টিকি করার এত প্রয়োজন হয় তবে এটাকে পাশাপাশি রাখা হোক।
Click This Link
তা না হলে সামু বিতর্কিত হবে। অনেকের কমেন্ট পড়ে জানতে পারলাম কয়েকটি পোস্ট সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এমন যদি হয় তাহলে আমরা সবাই সামুকে বর্জন করতেও পিছপা হবনা। আমাদের লেখালেখির অনেক প্লাটফর্ম আছে।
১৭০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সৌভাগ্য এই যে, হূমায়ূন আজাদের মতো লোকের জন্ম হয়েছিল আমাদের সময়ে। যে মোল্লাদের হিংস্র আঘাতে মেধাবী এই সাহিত্যিক ও ভাষাবিজ্ঞানীর মৃত্যু ত্বরান্বিত হয়েছিল, সেই মোল্লাগুলোর প্রেতাত্মারা এই লেখার মন্তব্যের ঘরে আশ্রয় নিয়ে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা জানে না, প্রতিটি প্রগতিশীল মানুষের মনে হূমায়ূন আজাদ বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। জামায়াতি বিষবাষ্প ছড়িয়ে তার মতো মানুষকে শ্রদ্ধার সেই জায়গা থেকে একচুল নড়ানোও অসম্ভব। সামহোয়্যারকে ধন্যবাদ জানাই, হূমায়ূন আজাদকে স্মরণ করার এই উদ্যোগের জন্য। আজ থেকে চার বছর আগেও হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণার প্রতিবাদের সোচ্চার হয়েছিলাম। চার বছর পর আজও সেই একই স্বরে সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলবো, আমাদের কালের এই নায়ককে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণায় যারা লিপ্ত, তাদের দমন করুন। এই ব্লগ নষ্টদের অধিকারে যেতে পারে না।
১৭১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৫
সবুজায়ন ... বলেছেন: .......বুঝলাম যে, হুমায়ুন আজাদ অন্তত ১০০ বছর আগেই জন্ম নিয়েছিলেন এদেশে, এটা তাঁর দূ্রভাগ্য, ....... তবে মানুষের জন্য সৌভাগ্যের । সবাই তাঁর সব বিষয়ে একমত হবেনা - এটা যেমন সত্য, তেমনি ভবিষ্যতে তিনি আরোও আলোচিত ও প্রাসঙ্গিক হবেন- এটাও সত্য।
১৭২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৯
ভারসাম্য বলেছেন: প্রয়াত হুমায়ুন আজাদকে যথাযথ সন্মান (!) জানানোর সুযোগ বাঙালী পায়নি সেভাবে। তবে এই লেখাটি ষ্টিকি করার মাধ্যমে সামু ব্লগবাসীরা কিছুটা হলেও সে সুযোগ পাচ্ছে বলে ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
যদি বিভিন্ন ধরণের ব্যানের খড়গ না থাকতো তাহলে সামু ব্লগবাসী আরো ব্যাপকভাবে তাঁকে সন্মানিত করতে পারতেন বলেই আমার মনে হয়।
সবশেষে ব্লগ কর্তৃপক্ষকে আরেকটা অনুরোধ। মেডিকেল ভর্তিপরীক্ষা নিয়ে বর্তমান সরকারের যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের প্রতি সন্মান জানাতে আরেকটা পোষ্ট ষ্টিকি করা হোক। আমরা প্রয়াত হুমায়ুন আজাদকে সন্মান জানানোর চাইতে বর্তমানের জীবন্ত কীংবদন্তী স্বাস্থ্যমন্ত্রী আফম রুহুল হক ও তাঁর নেত্রীর প্রতি সন্মান (!) জানাতে অধিকতর আগ্রহী।
১৭৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪১
আলোকন বলেছেন: ভারসাম্য @ কঠিন বলসেন...
১৭৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪২
এভার িগ্রন বলেছেন: "দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য"
ছেলে বেলায় নিশ্চয় ভূল পড়িনাই।
তিনি সম্মানের না ঘৃনার যোগ্য তা আজকের এই পোষ্ট থেকেই প্রমান পাওয়া যায়। ষ্টিকি না করলেই ভাল হতো।
১৭৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৫
গ্যাম্বলার বলেছেন:
চটি লেখকের জন্য কি আর প্রাপ্তি থাকতে পারে?
১৭৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৮
স্বপ্নচারী আলো বলেছেন: পোস্টটি বিতর্কিত তাই স্টিকি থেকে সরানো হোক।
১৭৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৭
সরলপাঠ বলেছেন: I hate Hu.Az.& his coti work.
১৭৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৩
প্রাচীন মানব বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ স্বাধীন বাংলাদেশের একজন অন্যতম কবি এবং সাহিত্যিক। তার মতন লেখনী শক্তির অধিকারী এখন পর্যন্ত আমরা তেমন একটা পাইনি। তার বহুমাত্রিকতা তাকে অন্যদের কাছ থেকে আলাদা করেছে এই ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। যদি তার প্রতিটি সৃষ্টিকে আলাদা ভাবে দেখা হয় তবে তার অবদান বাংলা সাহিত্যের জন্য ছিল আশীর্বাদ স্বরূপ। তাকে আমার মতন ব্যাক্তির পক্ষে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়। কিন্তু তিনি এমন কিছু লিখেছিলেন বা বলেছিলেন যা আমাকে কষ্ট দিয়েছিল। তার কিছু সাহিত্য কর্ম ছিল আক্রমণাত্মক এবং সর্বোপরি আমাদের সমাজের সাথে সামাঞ্জস্য পূর্ণ নয়, তিনি আহত করেছিল দীর্ঘদিনে গড়ে উঠা একটি সমাজের মূলে, যার শেকড় ধর্মীয় মূল্যবোধের উপর স্তাপিত। আমি তার কিছু সৃষ্টিকে সম্মান জানাই এবং কিছূ সৃষ্টিকে উপেক্ষা করতে চাই, কারন তার সবই খারাপ ছিলনা, যাই হোক তিনি কিভাবে বাংলা সাহিত্যে টিকে থাকবে তার উত্তর সময়ই বলে দিবে।
১৭৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৪
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: বিতর্কিত পোস্ট স্টিকি না করাই ভাল।
১৮০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৫
আধারের কবি বলেছেন: পোস্টটি বিতর্কিত তাই স্টিকি থেকে সরানো হোক।
১৮১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২৭
সিলেটি জামান বলেছেন: "দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য"- সহমত।
১৮২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩১
ছারমী বলেছেন: মডুদের ধন্যবাদ এই লেখাটি ষ্টিকি করার জন্য। নয়তো সামুর নাস্তিক গাধারা কখনোই জানতনা যে আযাদ মানুষের মনে কিভাবে আছে। একটা দেশপ্রেমিক কে মানুষ আজীবন মনে রাখে তার দেশপ্রেমের জন্য আর একটা চোরকে মানুষ আজীবন মনে রাখে তার অপকর্মের জন্য।
হুমায়ুন আযাদ কে অবশ্যই বাংলার মানুষ মনে রেখেছে। কে কিভাবে মনে রেখেছে সেটা জানার ইচ্ছে আমার অনেকদিন থেকে ছিল। কিন্তু জানা কোন ভাবে সম্ভব হচ্ছিল না। কারণ সেটা জানতে হলে আমাকে অনেক কাঠগড় পোহাতে হতো। এই পোষ্টটা ষ্টিটি করাতে খুব সহজে মানুষের মাঝে আযাদ কিভাবে বেছে আছে সেটা জানতে পারলাম । আবারো ধন্যবাদ মডুদের। অনেকেই দাবী করেছে পোষ্ট ষ্টিকি থেকে সরাতে। তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন। কেন পোষ্ট সরাবে। হুমায়ুন আযাদ কিভাবে মানুষের হৃদয়ে টিকে আছে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
এবার বলি জামায়াত এর কথা। অনেকেই মন্তব্যে আস্থিকতা বা মোল্লাদের কথা টানতে গিয়ে বারবার মোল্লাদের কথা বলছৈন। কিন্তু কেন। আস্থিক মানেই তো আর জামায়াত বা পাকিস্তান নয়। আর সেটা ভাবা ও মনে ঠিক হবেনা। এ দেশে জামায়াত করে গুটিকয়েকজন অপরদিকে ইসলাম কোটি কোটি তাই বলে সবাই কোটি কোটি আস্থিক জামায়াত হবে না। এবার আসি মোল্লাদের ব্যাপারে - বাংলাদেশের স্বীকৃত যত আলেম উলামা আছে তাদের মধ্যে সিংহভাগ আলেম জামায়াত এর রাজনীতি কে ঘৃনা করে।তাই জামায়াতকে এত বড় করে দেখার কোন যুক্তি আমি দেখছিনা।
১৮৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৫
বেকার মানুষ বলেছেন: একজন চটি লেখক ও ইসলামের অপমানকারিকে মনে রাখার ও যথার্থ সম্মান দেখানর কারণ আছে বলে মনে করি না।
১৮৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৫
প্রাচীন মানব বলেছেন: ছারমীর দ্বিতীয় পেড়ার সাথে একমত।
১৮৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৮
রাহীম বলেছেন: পোস্ট স্টিকি থেকে নামানো হোক।
১৮৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৪
হিম০৬ বলেছেন: ১০৯নং কমেন্টে কবি 'বাগান ও ফুল বলতে কি বুঝিয়েছেন?' পইড়া আমার রোজাডা গেলো হালকা অয়া।
এতো বড় কবি হইছে অথছ এইটা জানেনা জার্মান হলো আরেকটা চোরাগুপ্তা
ইসলামীক ঘাঁটি।উনার মত বি(কু)খ্যাত দের মাইনাস করা ইজি।দেশে থাকলেই নিরাপদে থাকতো।এখন উনার মূর্তী না বানিয়ে, নিরবতা পালন না করে, মিলাদ দিলেই ভালো।উস্তাদে বেঁচে থেকে যা যা করেছেন ধারনা করা যায় ম্রিত্যুর পর থেকে আল্লায় দিলে উনি বাঁশের উপর আছেন।
১৮৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫১
ববিজী বলেছেন: ১৯২ টি মন্তব্যের মধ্যে প্রায় ৯০% মন্তব্য হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা ও পোষ্ট ষ্টিকি করার বিপক্ষে। বুঝলাম না,
সামুতে এই প্রথম দেখলাম এত গুলো মন্তব্য পোষ্ট ষ্টিকি করার বিপক্ষে।
সত্যিই হুমায়ুন আজাদ আজ কালের বিচারে ব্যার্থ এবং অভিযুক্ত।
১৮৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৯
কাদা মাটি জল বলেছেন: মডারেটর, দোহাই লাগে, কয়েকটা বেজন্মা একাধিক নিক থেকে একের পর এক কমেন্ট করছে। এইসব বেজন্মা কে বেছে বেছে ব্লগ থেকে তাড়ানো হোক।
হিম০৬
রাহীম
প্রাচীন মানব
বেকার মানুষ
ছারমী
সরলপাঠ
স্বপ্নচারী আলো
এভার িগ্রন
শাহরিয়ার উসামা
িরয়াজ েমাহাম্মদ শািকল
সীমান্তে অসীম
ব্যতিক্রমী
আমি মাতাল
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্
শিবলী১২৩
এদের মতো চিনহিত ছাগুদের ব্লগে রাখার দরকারটা কি মাথায় ঢোকেনা।
আর যেখানে বোঝাই যায় যে এগুলো সবই কেবল ২-৩টা মারা খাওয়া গেলমান এর নিক।
"পাক সার জমিন সাদ বাদ" পড়ে যাদের পাছায় আগুন জ্বলে, তারা সবাই রাজাকার, বাংলাদেশের শত্রু। এইটাই হচ্ছে চরমতম সত্য।
১৮৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৯
বোকাসোকাবেস্ট বলেছেন: তবু সারা বিশ্বের হাজারো বাংলা ভাষাভাষীদের হৃদয়ে ডক্টর হুমায়ূন আজাদ হাজার হাজার বছর বেঁচে থাকবেন.......!!!!
স্বপ্ন দেখা ভাল..
১৯০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০০
কাদা মাটি জল বলেছেন: ববিজী
বাল, তোর মতো ১০টা নিক নিয়ে বসে কমেন্ট করিনা, বুঝলি গেলমান???
১৯১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০০
নাফীস কাজী বলেছেন: এখনো আন স্টিকি করে নাই !!!! রাত ১২ টার পর করবে ??? ভাল ভাল । মৃত্যুর ৮ বছর পর আজ আবার ঐ মদখোরের বেইজ্জতি হল।
এমন সুযোগ দেবার জন্য সামুকে ধন্যবাদ। উপরে কিছু সুশীলের মন্তব্য পরে মনে হল তারা এই মদখোর কে আদর্শ মনে করে। তথাকথিত প্রগতিশীলদের (!!!!) মনে নাকি হূ আজাদ অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন !!!! তো তথাকথিত প্রগতিশীল ,
১। আপনারাও কি হু আজাদের মত নিয়মিত মদ-গাঁজা খান ???
২। আপনারাও কি নিয়মিত নিষিদ্ধ পল্লিতে যান ???
৩। আপনারা সবাই কি নাস্তিক হয়ে গেছেন???............ যদি এগুলো না করেন তবে আপনার মনে আজ হু আজাদ আর বেঁচে নেই।
১৯২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০০
সাইলেন্ট কিলার বলেছেন: মাইনাস -
১৯৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৩
ড্রীমার বলেছেন: মানহুস বলেছেন: আমি একবার চট্বটগ্রাম বই মেলায় উনার বক্তব্য শুনছিলাম। মাঝখানে এশা'র আজান হচ্ছিল। উনাকে আযানের জন্য কিছুক্বষনের অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল , উনি সেটা করেন নাই পরে কতৃপক্ষ মাইক বন্ধ করে দেয়ে। উনি অনেক উত্তেজিত হয়ে গিয়েছিলেন। [/sb
তিনি একজন মুসলিম হোক বা একজন হিন্দু হোক বা একজন নাস্তিক হোক তিনিত একজন শিক্ষক ছিলেন। তারত যেকোন ধর্মকে শ্রদ্ধা জানানো উচিৎ ছিল। এরকম উদ্ধত আচরণ কিভাবে করেন তিনি !
যাহোক উনার আত্মা শান্তি পাক..........
১৯৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৫
রাহীম বলেছেন: বাংলাদেশে যে নৈতিক অধপতন খুব বেড়ে গেছে তার জন্য এসব বিতর্কিত লেখকরা অনেকটা দায়ী । যুব সমাজকে নিয়ে গেছে পতনের দিকে । আজ যে ব্যাপক হারে ইভটিজিং বাড়ছে এজন্য এসব লেখকরা অনেকটা দায়ী । আল্লাহর কাছে তার বিচারের ভার । তিনি কারো উপর জুলুম করেন না ।
১৯৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৫
আলোকন বলেছেন: সামু বাধ ভাঙতেসে।
অনেকটা যেমন যে, আপনি বন্যার ঢল থেকে বাচার জন্য বাঁধ দিলেন। আর সামু বাধ ভাঙার আওয়াজ শোনার জন্যে বাঁধটা ভেঙে দিলো।
এমন, আমরা রমজান মাসে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করছি। আর সামু হিট পাওয়ার জন্য বিতর্কিত একটা পোষ্ট আমাদের নাকের উপর ঝুলিয়ে রেখেছে।
সামনে দেখবেন, কয়দিন পরে সামু হিট পাওয়ার জন্য রসময় গুপ্ত'র স্বরনে লেখা পোষ্ট স্টিকি করবে।
১৯৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৫
্রতিবাদি বাংলার হৃদয় বলেছেন: এত গুলা মানুষ পোস্ট স্টিকি থেখে সরাতে বলার পর ও সামু পোস্ট স্টিকি করে রাখছে কেন?????
১৯৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১১
কাদা মাটি জল বলেছেন: নাফীস কাজী, তুই বাঞ্চোত শুকরের অস্পৃশ্য বর্জ্য।
তোর প্রোফাইল ভর্তি খালি তোর গেলমান পাছা মারা খাবার প্রত্যাশার পোস্ট।
তুই আসছিস হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা করতে?
তুই তো আমার বাসার বিড়ালের পায়খানা খাবার যোগ্য না, আমার গু খেয়ে যোগ্যতা পাবি, সে যোগ্যতা তোর কই???
১৯৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১২
কাদা মাটি জল বলেছেন: রাহীম
কোলে আয় গেলমান, তোর পোঁদ শুরশুরাচ্ছে?? বাঁশ দিচ্চি, আয়।
১৯৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৪
কাদা মাটি জল বলেছেন: আলোকন
বুঝছি তো, নাফিস কাজী নামে কমেন্ট করছিস, আবার এই নামে লোগো ইন করছিস, আবার আসবি এক ই নামে।
শুধু পাছা মারা খেতে তোর মতো গেলমান রা কিভাবে এত্তো উদ্যোগী হয়???
২০০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৫
বাদ দেন বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল ব্লগ । লেখক ধন্যবাদ
সামুকেও ধন্যবাদ স্টিকি করার জন্য
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২০১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৫
বাংলাদেশের তাবেদার বলেছেন: কাদা মাটি জল দেখি চটি লেখকে মতোই ভাষার ব্যবহার করছে।
২০২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৬
মিশনারী বলেছেন: মরার কারণ, মদ একটু বেশি গিলেছিলেন আর কি, মুলবাদীরা মারার আগেই মরে গেছে ।
২০৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৬
বেকার মানুষ বলেছেন: কাদা মাটি জল shala jamatir bachcha.
২০৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৯
বেকার মানুষ বলেছেন: কাদা মাটি জল নিক টা এই পোস্টের লেখকের মাল্টি নিক,আমি নিশ্চিত,আপনারা কি বলেন?
২০৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৩
আলোকন বলেছেন: কাদা মাটি জল @ আপনি শ্রেষ্ঠ গেলমান ...
আপনিও আপনার গরুর মতো চটি লেখায় ভালো নাম করবেন আশা করছি।
২০৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৪
িরয়াজ েমাহাম্মদ শািকল বলেছেন: পোষ্টটা আর ষ্টিকি রাখা উচিত হবে না,
আর পরিবেশ টাও বেশ অশ্লিল হয়ে উঠছে।
২০৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৬
আলোকন বলেছেন: কাদা মাটি জল নিক টা এই পোস্টের লেখকের মাল্টি নিক কিনা তা নিশ্চিত না। তবে " কাদা মাটি জল" তার গরুর একজন আদর্শ গেলমান এটা নিশ্চিত
২০৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৮
ববিজী বলেছেন: কাদা মাটি জল ....
কাপুরুশরাই গালাগালি করে।
আর... রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
২০৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৫
বাঘ মামা বলেছেন: একজন শক্তিশালী সৎ লেখক,
এই মানুষটা আমার অনেক প্রিয় একজন লেখক,যাকে শ্রদ্ধা জানাতে আমি কার্পন্য করিনা ধর্ম জাত বর্ন টানিনা।
যে মোল্লাদের হিংস্র আঘাতে মেধাবী এই সাহিত্যিক ও ভাষাবিজ্ঞানীর মৃত্যু ত্বরান্বিত হয়েছিল, সেই মোল্লাগুলোর প্রেতাত্মারা এই লেখার মন্তব্যের ঘরে আশ্রয় নিয়ে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা জানে না, প্রতিটি প্রগতিশীল মানুষের মনে হূমায়ূন আজাদ বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল
মুকুট বিহীন সম্রাট ও ফিফার সাথে এক মত।
উনি আমাদের নির্বোধ বিচারের অনেক উর্ধ্বে বাস করেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আবার সেইসব মৌলবাদীর প্রেতাত্মারা এখন ব্লগেও ভর করেছে। আমার এই লেখার প্রতিক্রিয়া থেকেও সেটা টের পেলাম। এদের একটা লিস্ট নিশ্চয়ই মডারেটর সাজেব খুব সহজে পেতে পারেন।
এইসব ধর্মান্ধ থেকে সবাই সাবধান। এদের শরীরে মৃত হুমায়ূন আজাদ এখনো যে জ্বালা ধরান, তাতেই বোঝা যায় এরা কতো ভয়ংকর। আর কতো ভয়ংবর ছিল তাদের ছোবল।
২১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৬
অওয়াদুদ বলেছেন: হাউ মাউ খাউ........মডুরা কি ডুডু খায়া ঘুমাইতাছে??? নিশ্চই কোন কারনে কিংবা কারো নির্দেশে মডারেশন প্যানেল নিশ্চুপ আছে এইতো দেখুন না.................""""আসিফ মহিউদ্দীন
29 minutes ago near Dhaka
হুমায়ুন আজাদের মৃত্যুতে সামহোয়্যার ইন ব্লগে একটি পোস্ট স্টিকি করা হয়েছে। সেখানে শুরু হয়ে গেছে অশ্রাব্য গালাগালির এক আদিম প্রতিযোগীতা। এবং প্রচুর পরিমানে পোস্ট আসছে, হুমায়ুন আজাদের পোস্টটি স্টিকি থেকে নামিয়ে ফেলার জন্য।
সামহোয়্যারে যেহেতু একই ব্যক্তি একাধিক আইডি দিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, তাই দেখা যাচ্ছে গুটি কয়েক লোক বা কয়েকটি বিশেষ সিন্ডিকেট বিভিন্ন আইডি দিয়ে হুমায়ুন আজাদকে গালাগালি করেই যাচ্ছেন।
সিন্ডিকেট ব্লগিং আমাদের ব্লগ ফেসবুককে ক্রমশই দখলে নিয়ে যাচ্ছে, এটা আশাকরি সকলেই জানেন।
হুমায়ুন আজাদ কোন দলের পক্ষে কথা বলেন নি। দলমত নির্বিশেষে তিনি তার সমালোচনার ছুরি চালিয়েছেন, কেটে ফালাফালা করেছেন সমস্ত প্রতিক্রিয়াশীলতাকে। তিনি যদি আওয়ামী লীগের পোষা বুদ্ধিজীবী হতেন, এতক্ষণে আওয়ামী সমর্থক ব্লগাররা তাদের বিপুল মাল্টি নিক নিয়ে ঝাঁপিয়ে পরে ধর্মগাধাদের জবাব দিতেন।তিনি যদি বিএনপিপন্থী পোষা বুদ্ধিজীবী হতেন, তাহলে আজকে বিপুল পরিমাণে বিএনপি সমর্থক ব্লগার হাজার হাজার আইডি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পরতেন, হুমায়ুন আজাদকে গালাগালির মোক্ষম জবাব দিতেন।তিনি যদি জামাত বা ধর্মান্ধ দলগুলোর সমর্থন করতেন, তাহলেও হাজার হাজার আইডি দিয়ে তাকে সমর্থন দেয়া হতো।
কিন্তু তিনি ছিলেন স্পষ্টভাষী, তাই সকলেরই কমন শত্রুর তালিকায় তার নামই প্রথমে চলে আসে। না, তাকে গালাগালি করলে তার সম্মান এতটুকু কমে না। হাজার হাজার আইডি দিয়ে দিনরাত তাকে গালাগালি করে, স্টিকি পস্ট নামিয়ে ফেলে প্রতিক্রিয়াশীলগোষ্ঠী যদি মনে করে তাদের বিজয় হয়েছে, সেটা মস্তবড় ভুল। হুমায়ুন আজাদ আঘাত করেছেন মস্তিষ্কের নিউরণে, আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পরেছেন তিনি শিরায় শিরায়, ধমনীতে-রক্ত কনিকায়। তাকে বের করে দেয়া সম্ভব হবে না।
হুমায়ুন আজাদকে গালাগালি করা দেখে আমার একটুও অবাক লাগে না, আমার দুঃখবোধও হয় না। বরঞ্চ এই ভেবে ভাল লাগে যে, বিপুল পরিমান নির্বোধের দুঃস্বপ্নে তিনি এখনও হানা দেন, এখনও তার লেখা প্রতিক্রিয়াশীলদের টুকরো টুকরো করে কাটে। তিনি দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে প্রিয় হবার আকাঙ্ক্ষা প্রত্যাখ্যান করেছেন বলেই তিনি হুমায়ুন আজাদ। তার পক্ষে একজন মানুষ না দাড়ালেও তিনি হুমায়ুন আজাদই থাকবেন।"""
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৮
নাফীস কাজী বলেছেন: @ কাদা মাটি জল .............. আপনি কে গো ভাই। ব্লগে কি মাঝে মাঝে আশা হয় ? আমাকে কি চেনেন ? আপনার কমেন্ট পরে মনে হচ্ছে আপনি লেখকের মাল্টি নিক। আপনি যেই হননা কেন, অশ্রব্য গালাগাল করেছেন। কিছু বলার নাই। কারন আপনাকে আমি আপনাকে কোন ব্লগার মনে করি না। আপনি কোন ব্লগারের ঐ রুপ যা সে প্রকাশ করতে লজ্জা পায়। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
২১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৯
সবুজ সুত বলেছেন: রাহী/ বাংলাদেশের তাবেদার /ববিজী /বেকার মানুষ/নাফীস কাজী
রাজাকারের পয়দা......
এগুলার জন্ম পাকি বীর্য থেকে.।
এগুলার সাথে কথা বলে লাভ নাই।
২১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৯
অওয়াদুদ বলেছেন: আর কতো প্রমান দিলে সবাই বিশ্বাস করবে সামুর মডারেশন প্যানেলে আসিফ মহিউদ্দীন আছে।
২১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪১
অওয়াদুদ বলেছেন: সবুজ সুত বলেছেন: রাহী/ বাংলাদেশের তাবেদার /ববিজী /বেকার মানুষ/নাফীস কাজী
রাজাকারের পয়দা......
এগুলার জন্ম পাকি বীর্য থেকে.।
এগুলার সাথে কথা বলে লাভ নাই>>>>>>>> এইতো নিজের ধুতি দেখিয়ে দিলেন।
২১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৩
সবুজ সুত বলেছেন: অওয়াদুদ
শালা আবালের বাচ্চা
২১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৩
স্বপ্ননীড় বলেছেন: মডুর মাথা খারাপ হইয়া গেছে, না হই আন্দা হইয়া গেছে। কিছু বোঝেও না দেখেও না।
২১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৪
আমি মেসি বলছি বলেছেন: ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সৌভাগ্য এই যে, হূমায়ূন আজাদের মতো লোকের জন্ম হয়েছিল আমাদের সময়ে। যে মোল্লাদের হিংস্র আঘাতে মেধাবী এই সাহিত্যিক ও ভাষাবিজ্ঞানীর মৃত্যু ত্বরান্বিত হয়েছিল, সেই মোল্লাগুলোর প্রেতাত্মারা এই লেখার মন্তব্যের ঘরে আশ্রয় নিয়ে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা জানে না, প্রতিটি প্রগতিশীল মানুষের মনে হূমায়ূন আজাদ বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। জামায়াতি বিষবাষ্প ছড়িয়ে তার মতো মানুষকে শ্রদ্ধার সেই জায়গা থেকে একচুল নড়ানোও অসম্ভব। সামহোয়্যারকে ধন্যবাদ জানাই, হূমায়ূন আজাদকে স্মরণ করার এই উদ্যোগের জন্য। আজ থেকে চার বছর আগেও হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণার প্রতিবাদের সোচ্চার হয়েছিলাম। চার বছর পর আজও সেই একই স্বরে সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলবো, আমাদের কালের এই নায়ককে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণায় যারা লিপ্ত, তাদের দমন করুন। এই ব্লগ নষ্টদের অধিকারে যেতে পারে না।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৬
অওয়াদুদ বলেছেন: সবুজ সুত বলেছেন: অওয়াদুদ
শালা আবালের বাচ্চ.................>> রাম রাম দাদা ছ্যা ছ্যা ছ্যা....
২১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৭
সবুজ সুত বলেছেন: আমি মেসি বলছি বলেছেন: ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সৌভাগ্য এই যে, হূমায়ূন আজাদের মতো লোকের জন্ম হয়েছিল আমাদের সময়ে। যে মোল্লাদের হিংস্র আঘাতে মেধাবী এই সাহিত্যিক ও ভাষাবিজ্ঞানীর মৃত্যু ত্বরান্বিত হয়েছিল, সেই মোল্লাগুলোর প্রেতাত্মারা এই লেখার মন্তব্যের ঘরে আশ্রয় নিয়ে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা জানে না, প্রতিটি প্রগতিশীল মানুষের মনে হূমায়ূন আজাদ বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। জামায়াতি বিষবাষ্প ছড়িয়ে তার মতো মানুষকে শ্রদ্ধার সেই জায়গা থেকে একচুল নড়ানোও অসম্ভব। সামহোয়্যারকে ধন্যবাদ জানাই, হূমায়ূন আজাদকে স্মরণ করার এই উদ্যোগের জন্য। আজ থেকে চার বছর আগেও হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণার প্রতিবাদের সোচ্চার হয়েছিলাম। চার বছর পর আজও সেই একই স্বরে সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলবো, আমাদের কালের এই নায়ককে নিয়ে অসম্মানজনক প্রচারণায় যারা লিপ্ত, তাদের দমন করুন। এই ব্লগ নষ্টদের অধিকারে যেতে পারে না
সহমত
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৯
রুথলেস রাস্টস বলেছেন: নকল করতে গিয়া ধরা খাওয়া একজন লেখকের লাইগা এত সম্মানের কি আছে? অবশ্য সমস্যা ওইটাই, চোর ছ্যাচড়েইরাই আমাদের দেশে সম্মানের আসনে আছেন ।।
তবে আমি ওনাকে কেন জানি সম্মান করি তাঁর শক্তিশালী ব্যাক্তিত্বের জন্য, গুণী মানুষ।।
২২১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৪
হিসলা সিবা বলেছেন: স্যার আপনাকে নিয়ে লেখার যোগ্যতা আমার নেই
আজ আপনাকে নিয়ে অনেক গালাগালি হচ্ছে
আপনার পক্ষে একজন মানুষ না দাড়ালেও আপনি হুমায়ুন আজাদই থাকবেন।
আমার শব্দের ঈশ্বর হুমায়ুন আজাদ আপনার জন্য দু'ফোঁটা
অশ্রুজল
২২২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৪
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: অসম্ভব গুনী মানুষ তিনি,তার জন্য শ্রদ্ধা
২২৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৬
দ্রষ্টা বলেছেন: দলে দলে ছাগল দেখি সামুতে ধরে, ইহাদের গালাগালি ছাড়া কোনো ক্ষমতা নাই।
২২৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: a basturd
২২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৫
অগ্রপথিক... বলেছেন: পোস্টে দেখা যাচ্ছে মাল্টি নিকের ছড়াছড়ি।
সামুর সাথে হমু সাহেবের চরিত্রের অনেক মিল আছে, আর সামুর মডুরদের আদর্শও হমু সাহেবের লেখার মতো। তাই উনার মতো চটি লেখককে নিয়া লেখা পোস্ট স্টিকি হওয়াতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, এটা হবেই। যার আদর্শ যা, সে তা ফুটিয়ে তুলতে চাবেই।
২২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৬
এস এ কোরাইশী বলেছেন: হূমায়ূন আজাদের একটা কবিতা হল, "সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে"
এখন দেখি সত্যিই সব কিছু নষ্টদের অধিকারে চলে গেছে, 'সামহোয়্যার ইন ব্লগে'র কমেন্ট ও নষ্টদের দখলে চলেগেছে!!!
২২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৭
ববিজী বলেছেন: রাজাকার-পাকি বীর্য এইসব গালি দিয়ে নিজেকে কখনো উচু দরের মানুষ বা দেশ প্রেমিক প্রমান করতে পারবেন না সবুজ সুত।
আপনাদের জন্য বড্ড করুনা হয় যখন সব কাজে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দেয়াল দিয়ে নিজেদের আপকর্ম কে আড়াল করতে চান।
আমরা আপনাদের খুব ভালভাবে চিনি কারন আমার পরিবারে এখনো তিন তিনজন মুক্তিযোদ্ধা জীবিত।
২২৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৭
রবিনহুড বলেছেন: { স্কলারশিপ নিয়ে জার্মানির মিউনিখে গমন করেন ৩ আগস্ট ২০০৪ সালে। ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে ১১ আগস্ট ২০০৪ সালে জার্মানির মিউনিখে ডক্টর আজাদকে জার্মান সরকার প্রদত্ত রেসিডেন্টসিয়াল ভবনে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কীভাবে ডক্টর আজাদ মারা গেছেন। কারা তাঁকে সুদূর বিদেশের মাটিতেও নিরিবিলি বাঁচতে দেয়নি। ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে হত্যা করা হয়েছে। যারা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাঁকে হত্যা করেছে। }
@
এখানে আপনি আজাদকে তহ্য করেছে বলে দাবি করেছেন।
অথচ আপনি নিজেই ২ ধরনের বিপরীত ধর্মী অভিযোগ করলেন।
১. আপনি প্রথমে বলেছেন... "বাংলাদেশের মানুষ এখনো জানে না কীভাবে ডক্টর আজাদ মারা গেছেন।"
এখানে আপনি স্পষ্ট করেই বলেছেন যে "কিভাবে মারা গেছে সেটা মানুষ জানে না"
পরবর্তীতে আপনি আবার দাবি করলেন
২. "যারা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাঁকে হত্যা করেছে। "
এখানে এসে আপনি দাবি করলেন যারা তাকে "হত্যার হুমকি প্রদান করেছিল তারাই তাকে হত্যা করেছে"
এখান বিষয়টা কোথায় দাড়াল?
প্রথম বললেন কিভাবে মারা গেছে সেটা কেউ জানে না
আবার পরবর্তীতে বললেন হুমকি দাতারাই তাকে হত্যা দাবি করেছৈ।
একবার " কেউ জানে না" অন্যবার "হুমকি দাতারা হত্যা করেছে" বলে দাবি করলেন। যেটা পরস্পর বিপরীত ধমী কথা।
কেউ না জানলে আপনি কি ভাবে জানলেন যে তাকে হুমকি দাতারা হত্যা করল?
এবার আসুন প্রকৃত সত্যকি সেটা জানি।
প্রকতৃ সত্য হল জার্মান পুলিশের ময়না তদন্তের রিপোর্টে তাকে হত্য করা হয়েছে এমন কোন আলামত পাওয়া গিয়েছে সেই করম কোন দাবি বা ইঙ্গিত ছিল না।
(বরং তার ভিসেরা রিপোর্টে অতিরিক্ত মদ্য পানে মৃত্যু বলে উল্লখ ছিল বলে বাজারে একটা কথা প্রচলিত রয়েছে, যদিও আমি এই কথাটা প্রমানের অভাবে উপস্থাপন করতে চাই না।)
কারন তার লাশ দেশে আবার পর টিভি মিডিয়া তার পরিবারকে এই বিষয়ে প্রশ্ন রেখেছিল... উনারা স্পষ্ট করেই বলেছিলেন যে ভিসেরা রিপোর্টে সেই করম কোন কথা নেই.... তার পরিবার যেখানে হত্যার পক্ষে কোন প্রমান হাজির করতে পরে নাই...
সেখানে আপনি কেনা প্রকার তথ্য সূত্র ছাড়াই তাকে হত্য করা হয়েছে সেটা দাবি করলেন....
মিথ্যাক কোনখানকার....
আপনি একজন মিথ্যাবাদী।
আর আপনি এসেছেন উনাকে হত্য করা হয়েছে বলে দাবি নিয়ে....
ঠিক আছে হুমায়ুন কে যদি জার্মিনীতে হত্য করা হয়ে থাকে সেই করম কোন তথ্য সূত্র থাকে সেটা আপনি উপস্থাপন করুন....
এই রকম তথ্য সূত্র ছাড়া মনগড়া কথা বলা মানে হলে মানুষের ভেতরে বিদ্বেস তৌরি করা ও ছড়ানো।
এই রকম বড় ধরনের মিথ্যাচার করা লেখা কি করে ষ্টিকি হতে পারে সেটা বিবেচ্য বিষয়।
হুমায়ুন আজাদের নামে মন গড়া যাচ্ছে তাই লিখলেই কি ষ্টিকি হতে হবে??
আশা করি কতৃপক্ষ বিষয়ট নজর দিয়ে যথা যথ ব্যবস্থা নিবেন।
২২৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৪
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: ব্রাভো সামু ....
অনেকদিন পরে একটা সাহসী কাজ করার জন্য অভিনন্দন .......
২৩০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৫
সামদ বলেছেন: রেজা সাহেব - আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।
মডারেটরদেরকেও শুভেচ্ছা যে তারা ক্ষনজন্মা ড: আজাদ স্যারের সন্মানে লেখাটি ষ্টিকি করেছেন।
২৩১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সত্যিকথা বলতে কি, অনেকদিন পর সামুর স্টিকি করার যোগ্য একটি পোস্ট দেখলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সামহ্যোয়ার কর্তৃপক্ষকে দার্শনিক হুমায়ুন আজাদকে স্মরন করা পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।
কিছু মগজবিহীন পশুপ্রকৃতির মানুষের অসভ্য কমেন্টগুলি না মুছে তাদের চিন্তার দৌড় দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
মৃত্যুর এতবছর পরও তাঁর নামেই যে অনেকের চুলকানী উঠে সেখানেই তাঁর সফলতা।
পোস্টদাতা দুঃখ পেয়েছেন আজাদকে নাকি সবাই ভুলে গেছে, কিন্তু গালাগালীকারীদের আচরনতো বলছে ভিন্ন কথা।
ব্লগের পরিবেশ দেখে হুমায়ুন আজাদের কথা দিয়েই কমেন্টটা শেষ করি। কম কষ্টে উনি বলেন নি - "সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে............"
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২৩২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪২
কাদা মাটি জল বলেছেন: নাফীস কাজী, তুই বাঞ্চোত শুকরের অস্পৃশ্য বর্জ্য।
তোর প্রোফাইল ভর্তি খালি তোর গেলমান পাছা মারা খাবার প্রত্যাশার পোস্ট।
তুই আসছিস হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা করতে?
তুই তো আমার বাসার বিড়ালের পায়খানা খাবার যোগ্য না, আমার গু খেয়ে যোগ্যতা পাবি, সে যোগ্যতা তোর কই??
আম্নার প্রোফাইল দেখিস
তোর মতো বাঞ্চোতদের গালি দেয়াই সামুতে আমার কাজ। বুঝলি???
আমি কারো মাল্টি না
আমার নিক একটাই।
এক নিকেই তোদের গালি দেই। সাম্প্রতিক মন্তব্যে তোর ই কোন মাল্টি নিক আছে
তুই তো বেজন্মা শুকর
তুই আর কি বলবি???
২৩৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৩
কাদা মাটি জল বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সত্যিকথা বলতে কি, অনেকদিন পর সামুর স্টিকি করার যোগ্য একটি পোস্ট দেখলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সামহ্যোয়ার কর্তৃপক্ষকে দার্শনিক হুমায়ুন আজাদকে স্মরন করা পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।
কিছু মগজবিহীন পশুপ্রকৃতির মানুষের অসভ্য কমেন্টগুলি না মুছে তাদের চিন্তার দৌড় দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
মৃত্যুর এতবছর পরও তাঁর নামেই যে অনেকের চুলকানী উঠে সেখানেই তাঁর সফলতা।
পোস্টদাতা দুঃখ পেয়েছেন আজাদকে নাকি সবাই ভুলে গেছে, কিন্তু গালাগালীকারীদের আচরনতো বলছে ভিন্ন কথা।
ব্লগের পরিবেশ দেখে হুমায়ুন আজাদের কথা দিয়েই কমেন্টটা শেষ করি। কম কষ্টে উনি বলেন নি - "সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে............"
২৩৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২
আমি হীরা বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারিনী একাধারে তিনি ছিলেন ঢাবির একজন শিক্ষক এবং একজন ঝানু কবি অপরদিকে তিনি ছিলেন একজন চোর, বদমাশ, লুইচ্চা, মিথ্যেবাদী এবং বেয়াদব।
প্রমান: Click This Link
রবিনহুডের সাথে একমত।
২৩৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫
তামীল০০৯৬ বলেছেন: বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সত্যিকথা বলতে কি, অনেকদিন পর সামুর স্টিকি করার যোগ্য একটি পোস্ট দেখলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সামহ্যোয়ার কর্তৃপক্ষকে দার্শনিক হুমায়ুন আজাদকে স্মরন করা পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।
কিছু মগজবিহীন পশুপ্রকৃতির মানুষের অসভ্য কমেন্টগুলি না মুছে তাদের চিন্তার দৌড় দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
মৃত্যুর এতবছর পরও তাঁর নামেই যে অনেকের চুলকানী উঠে সেখানেই তাঁর সফলতা।
পোস্টদাতা দুঃখ পেয়েছেন আজাদকে নাকি সবাই ভুলে গেছে, কিন্তু গালাগালীকারীদের আচরনতো বলছে ভিন্ন কথা।
ব্লগের পরিবেশ দেখে হুমায়ুন আজাদের কথা দিয়েই কমেন্টটা শেষ করি। কম কষ্টে উনি বলেন নি - "সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে............"
২৩৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৪
.. বলেছেন: আল্লাহ তাকে জায়গামতো স্টিকি করসে সন্দেহ নাই। সামুও তাকে জায়গামতো স্টিকি করসে। মানুষ তার সম্পর্কে আরো বেশি বেশি জানতে পারতেসে।
হু.আজাদের সাথে সাথে জাহান্নামে সামুর মডারেটরদেরও স্টিকি করা হউক।
২৩৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২০
মানহুস বলেছেন: ব্যাপক আলোচনা অভিযোগ গালিগালাজ....পোষ্ট গরম।
আমি হুমায়ুন আজাদের ব্যপারে ঠিক জানিনা তিনি মুক্তিযুদ্ধে কোন প্রিয়জন বা আত্মিয় স্বজন হাড়িয়েছেন কিনা। আর যদি বাংলাদেশি হিসাবে জামায়েত কে ঘৃনা করেন খুবই ভাল কথা।
তিনি যে জ্ঞানী ছিলেন সে ব্যপারে কোন সন্দেহ নেই। তার জ্ঞান তিনি ভাল কাজে লাগান নি .... মানুষ এটার স্বাক্ষী।
যার যার কবরে সে সে যাবে যার যার জবাবদীহিতা তারই করতে হবে।
তবে তাকে এভাবে আহত করা ঠিক হয়নি।
হুমায়ুন আহমেদ ও হয়ত জামায়েত ইসলাম কে ঘৃনা করত। মুক্তিযুদ্ধে তার বাবা শহীদ হয়েছিলেন। কিন্তু তিনিতো এভাবে এতগুলো মানুষের প্রণের ধর্মকে অপমান করেননি।
হুমায়ুন আজাদ অধ্যাপক হুমায়ুন আহমদও।
হুমায়ুন আজাদ লিখেছিলেন হুমায়ুন আহমদও...
হুমায়ুন আজাদের মৃত্যু হয়েছে হুমায়ুন আহমদেরও
ধিক্কার জানাই জারা হুমায়ুনে আজাদের প্রেমে এত গদ গদ....
কে জানি ডাষ্টবিনের ময়লা বলেছেন, ডাষ্টবিনের ময়লা কে উনিই ভাল জানেন।
২৩৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: বহুগুনে গুনান্বিত একজন মানুষ। তিনি একাধারে ছিলেন শিক্ষক, সাহিত্য সমালোচক, গবেষক, প্রথাবিরোধী বহুমাত্রিক লেখক ও কবি এবং স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাষাবিজ্ঞানী। তার ব্যাপক কার্যের মধ্যে রয়েছে কবিতা, উপন্যাস, রাজনৈতিক ও সাহিত্যনির্ভর প্রবন্ধ এবং ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ক রচনা সর্বোপরি মুক্তচিন্তার লেখা। তার সৎ ও নির্মোহ সমালোচনা অনেকের কাছেই আক্রমনাত্বক বলে মনে হতো। প্রবন্ধে তো বটেই, কবিতা ও উপন্যাসেও তিনি আক্রমণ করেছেন প্রথাগত জীবন আর সীমাবদ্ধতাকে। তিনি আক্রমন করেছেন উগ্র মৌলবাদ ও রুগ্ন রাজনীতিকে। আমাদের এই মেকি সময়ে উনিই একমাত্র মানুষ ছিলেন, যিনি কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলার বিরল গুনের অধিকারী ছিলেন।
তাঁর যুক্তিগুলো ব্যাপক প্রভাব বিস্তারকারী। জীবন সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গি সম্পুর্ন পাল্টে দিতে পারে তার লেখা। তাকে সত্যিকার ভাবে বুঝতে হলে তার লেখালেখির গভীরে ঢুকতে হবে। ভাষাভাষা জ্ঞান দিয়ে আজাদকে বোঝা অসম্ভবই বলা যায়। তিনি অকপটে নিজের সমালোচনা করতে পারার দুর্লভ ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। বিপুল পরিমান সাহিত্য কর্মেরই একটি অংশ তাঁর প্রবচনগুচ্ছ। সেই প্রবচনগুচ্ছের মধ্যে নিচে কয়েকটিরই উল্লেখ করা হলো, তাঁকে বোঝার সুবিধার্থে:
১) "আমার লেখার যে-অংশ পাঠককে তৃপ্তি দেয়, সেটুকু বর্তমানের জন্যে; আর যে-অংশ তাদের ক্ষুব্ধ করে সেটুকু ভবিষ্যতের জন্য।"
২) "আর পঞ্চাশ বছর পর আমাকেও ওরা দেবতা বানাবে; আর আমার বিরুদ্ধে কোনো নতুন প্রতিভা কথা বললে ওরা তাকে ফাঁসিতে ঝুলোবে।"
৩)"একবার রাজাকার মানে চিরকাল রাজাকার; কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা মানে চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা নয়।"
৪)"সত্য একবার বলতে হয়; সত্য বারবার বললে মিথ্যার মতো শোনায়। মিথ্যা বারবার বলতে হয়; মিথ্যা বারবার বললে সত্য বলে মনে হয়।"
৫) "পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের।"
এক কথায় এই ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আজাদ। তাকে পছন্দ না করতে পারি কিন্তু উপেক্ষা করার ক্ষমতা কারও নেই......
হুমায়ুন আজাদ সহ বাকী দুজন প্রিয় হুমায়ুনকে নিয়ে আমার শ্রদ্ধানিবেদনমূলক পোস্ট - (আমরা বেঁচেছিলাম হুমায়ুনদের সময়ে) Click This Link
২৩৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২২
ঠানডুমিঞা বলেছেন: এভার িগ্রন বলেছেন: "দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য"
ছেলে বেলায় নিশ্চয় ভূল পড়িনাই।
সহমত......।
২৪০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২৭
ক্ষুধার্ত বলেছেন: আমি বসে বসে এই পোষ্টের পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্যগুলো হিসেব করছিলাম এবং আনন্দের বিষয় হলো এই হিসেব আমাদের দেশের শিক্ষা ও মেধার হারের সাথেই মিলে গেলো।
"আমার লেখার যে-অংশ পাঠককে তৃপ্তি দেয়, সেটুকু বর্তমানের জন্যে; আর যে-অংশ তাদের ক্ষুব্ধ করে সেটুকু ভবিষ্যতের জন্য।"
"পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের।" -হুমায়ুন আজাদ
২৪১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২৮
রুমি আলম বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ মৌলবাদের বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লিখেছেন। কাজেই যারা উপরোক্ত শ্রেনীভুক্ত তারা হুমায়ূন আজাদের বিরুদ্ধাচরন করবে এটা খুবই স্বাভাবিক।
হুমায়ূন আজাদকে রক্তাক্ত করেছিল যারা তারা ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী বলেই প্রচারিত, যার ফলে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। কাজেই সেই হামলা ও পরবর্তীতে মৃত্যুর ঘটনাটি সে সময়ের সরকার বাহাদুরের সাফল্য ও ব্যর্থতার সঙ্গে জড়িত। উপরন্তু মামলা ও বিচার নিয়ে প্রহসন। সেজন্য সে সময়ের ক্ষমতাসীন দলসমুহের অনুসারীদের বিরুদ্ধাচরন করাই স্বাভাবিক। এর সঙ্গে রয়েছে বাংলা সাহিত্যের অনেক গ্রুপ ও উপগ্রুপীয় দ্বন্ধ।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর আলোকে বলা যায়, কুসংস্কারবাদী, ধর্মান্ধতাবাদী, মৌলবাদী, জঙ্গিবাদী ইত্যাদি সম্প্রদায়ভুক্তরা বিরুদ্ধাচরন করবে এটা স্বাভাবিক।
তাই বলে এটা নিয়ে ব্লগে দাঙ্গা-হাঙ্গামা, গালাগালি বাঁধিয়ে দিতে হবে এমনটাও অনৈতিক। যার যার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করাটাই যৌক্তিক।
২৪২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২৯
মানহুস বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেল@
আপনার লাস্ট পোষ্টটা পড়েছি ভাল লাগল। কিন্তু উনার অন্যন্য কিছু লেখা পড়েছি। যেগুলা এত ভাল না ...... উনি যদি অতটুকুতেই সীমাবদ্ধ থাকতেন তা হলে হয়ত কিছু একটা হত। একজন শিক্ষক কিভাবে হিংষ্র প্রাণির মত আচরণ করে। (অবশ্য যারা তাকে আহত করেছেন তারাও হিংস্র) ..... আর বেশি পড়া হয়নাই কারন জ্ঞান কম বুঝার শক্তি কম।
হুমায়ুন আজাদও একটা মানুষ........?
২৪৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩০
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: তাঁর অন্য সাহিত্য কর্মের কথা বাদই দিলাম, শুধু লাল নীল দ্বীপাবলী দিয়েই স্যার বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল।
২৪৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ১৯৯ নম্বর মন্তব্যে কাদা মাটি জল দেখিয়ে দিয়েছেন, ধর্মান্ধ মৌলবাদি গোষ্ঠীর কোন্ কোন্ প্রেতাত্মা ১০ নিক নিয়ে ১০ মুখে হূমায়ূন আজাদ সম্পর্কে আপত্তিকর সব প্রপাগাণ্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। ২৫০ নম্বর মন্তব্যে মেঘনা পাড়ের ছেলে দেখিয়েছেন, এই পোস্ট স্টিকি করা কতোটা যৌক্তিক ছিল।
ব্লগীয় আমিনীদের চাপে যদি এই পোস্ট নির্ধারিত সময়ের আগে দৈবাৎ সরে যায়, তাহলে বুঝবো... ঘুমোনোর আগে পাড়ি দিতে হবে আরো কঠিন পথ। কর্তৃপক্ষের অবস্থান বরাবরের মতোই প্রগতিশীলতার পক্ষে থাকবে - এই আশা রাখছি।
২৪৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩৯
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: @ মানহুস :
জীবন সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গি সম্পুর্ন পাল্টে দিতে পারে তাঁর লেখা। তাকে সত্যিকার ভাবে বুঝতে হলে তার লেখালেখির গভীরে ঢুকতে হবে। ভাষাভাষা জ্ঞান দিয়ে আজাদকে বোঝা অসম্ভবই বলা যায়। বিনা প্রশ্নে আপনি যদি উনাকে সমর্থন করতেন, তাহলে আপনাকে উনি বেকুবদের দলেই ফেলতেন। এটাই ছিলেন হুমায়ুন আজাদ, যেজন্য তাকে এতটা পছন্দ করি.......
উনিই বলেছেন - "আর পঞ্চাশ বছর পর আমাকেও ওরা দেবতা বানাবে; আর আমার বিরুদ্ধে কোনো নতুন প্রতিভা কথা বললে ওরা তাকে ফাঁসিতে ঝুলোবে।"
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫৬
জলিল সুমন বলেছেন: শ্রদ্ধাভরে স্মরন করছি আপনাকে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০২
সুরবিলাসী শাহরিয়ার বলেছেন: বাংলা সাহিত্য ও বাংলাদেশের ইতিহাসে কে বা কারা চিরকাল প্রশংসিত হবেন, আর কে বা কারা নিন্দিত হবেন, সেটা সময়ই নির্ধারন করবে।
একটি দেশ/সমাজের সিংহভাগ মানুষকে আঘাত দিলে এবং তাদের মূল্যবোধ নিয়ে নির্মম ধরণের রসিকতা করলে কি হয়, সেটাও সময়ই নির্ধারন করবে ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৯
শিপন মোল্লা বলেছেন: সে যেমনি ছিলেন আজ তিনি চলে গেছেন না ফেরার দেশে তার ভুলের সমালচনা করে আমি ভাল কাজটির কথা মনে করে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:২২
মানহুস বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে @ আপনার বিশ্বাস দেখে খু্বই ভাল লাগছে। কিন্তু আপনি ....
আমি পারত পক্ষে এখন আর কিছুই বিশ্বাস করতে চাইনা। দুনিয়ার এত জটিলতা আমার ভাল লাগেনা।
"সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে............" এই লাইনটা চমঃকার এখন কথাটা হচ্ছে নষ্টটা কে?
প্রথাবিরোধী মানে কি মানুষকে অপমান করা। (আমি সাধারন মানুষ , আমার নিজের চোখের দেখা উনি মানুষকে অপমান করেছেন।)
মানুষ যেমন মৃত্যু স্বাদ সম্পর্কে জানেনা তেমনি কে যে নষ্ট এটা বলাও কঠিন।
প্রথা বিরোধি মানে উনি আসলে কি চাইতেন শারমর্ম বলবেন কি?? (আসলেই আমি জানিনা)।
আমি উনাকে ব্যক্তিগত ভাবে পছন্দ করিনা কারন সে ইসলাম কে অপমান করেছিলেন। সামন্য ভাল লাগত কারন উনি জামায়েতের পর্দা ফাস করেছিলেন কিছুটা। তাই বলে উনাকে সমর্থন করতে পারিনা।
**** তাকে সত্যিকার ভাবে বুঝতে হলে তার লেখালেখির গভীরে ঢুকতে হবে।***
এই রকম আপনি যে কোন ধর্ম বা দর্শনের গভিরে প্রবেশ করলে অনেক কিছুই বুঝতে পারবেন। যেকোন বিষয়ের গভিরে ঢুকলেইতো আপনার নেশা হয়ে গেল তখন বের হয়ে আসা কষ্টকর।
আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি কি বলেন???.....
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৭
পাপলু বাঙ্গালী বলেছেন: প্রবলভাবে আকর্ষিত মানুষটার প্রতি।তাঁর রচনা সমগ্র পড়ে ভালো হয়েছে আমার। নিজেকে আবিষ্কার করেছি নতুনভাবে।
শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি স্যারকে ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:০০
গানচিল বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ অনেক প্রতিভাবান হলেও তাঁর মেধাটুকুর বেশীরভাই পর্ণোগ্রাফী রচনাতেই ব্যয় হয়েছে।উনার সবচে, বড় সমস্যা ছিল নিএকে নিয়ে একটা হামবড়া ভাব। "আমি যা জানি অন্যেরা তা জানেনা। জানা উচিত নয়"--এ ধরনের একটা মানসিকতা কাজ করত।ব্যক্তিগতভাবেও অন্যকে নোংরা ভাষায় আক্রমন করতেন।তার "নারী" বই নিয়ে আহমেদ ছফার সাথে কলমযুদ্বে যেসব অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেছিলেন তা কোন সুস্হ লোক করতে পারেনা।হুমায়ুন আহমেদের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁর লেখাকে অপন্যাস আখ্যা দেয়ার ক'বছর পর হুমায়ুনের "কবি" বই বের হলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন।বইয়ের প্রথম পৃষ্টার প্রথম লাইনটিই ভূল।পরোক্ষভাবে ধরা খেয়ে বুঝিয়ে দিলেন,এসব অপন্যাস"ও তিনি লুকিয়ে পড়েন।
আরেকটা ঘটনা বলে ফেলি।প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন খালেদা জিয়া কোন এক অনুষ্টানে কবি শামসুর রহমানকে আমন্ত্রন করেছিলেন।শামসুর রহমান সেই অনুষ্টানে গেলে তাকে কটাক্ষ করে হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, শামসুর রহমান জানেনা না কার সাথে পার্টিতে যেতে হয়, আর কার সাথে বিছানায় যেতে হয়"---উল্লেখ্য তাকে পার্টিতে আমন্ত্রন না করার গাত্রদাহই ছিল এর কারন।
কাউকে হত্যা করা সাপোর্ট করা যায়না। হুমায়ুন আজাদকে হত্যাকরীদেরও এখনো ধিক্কার জানাই। তবে এটাও বলতে হয় উনার লেখাগুলোকেও কখনো এপ্রেশিয়েট করি নাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:০১
ধীবর বলেছেন: আইজকাইল ঘটকেরাও দেখি ব্লগিং করে। হাহাহাহা। স্বর্ণকারের কাম কি আর কামার দিয়া হয়?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ব্লগিং জগতে আপনি কখন আসছেন? হিসাব মিলাই দেখেন।
২৫৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:০৬
মানহুস বলেছেন: কাউকে হত্যা করা সাপোর্ট করা যায়না। হুমায়ুন আজাদকে হত্যাকরীদেরও এখনো ধিক্কার জানাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:১০
প্রযুক্তি বলেছেন: যথার্থ সম্মান পাবার যোগ্যতা ছিলনা বলেই হয়তো পাননি। সম্মান কি জোর করে আদায় করার জিনিস নাকি? মানুষের মনে আঘাত করে আর যাই হোক সম্মান আদায় করা যায়না, এ আঘাত সত্য মিথ্যা মানেনা, এ আঘাত পেলে মানুষ সবকিছুর উর্ধ্বে চলে যায়।
রুমি আলম বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ মৌলবাদের বিরুদ্ধে লিখেছেন, হুমায়ূন আজাদ জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লিখেছেন।
মানতে পারলামনা। সে ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে লেখার ভান করেছে, লেখেছে ধর্মের বিরুদ্ধে। আমি সরল সোজা ধর্ম চিনি, মোল্লা চিনার দরকার নেই। মোল্লাদের বিরুদ্ধে আমি আছি, কিন্তু আমার লেখনীতে বিরোধিতা আজাদের মত হবেনা। এখানেই আজাদের মত লোকেরা ধরা খেয়ে যায়। তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহের উদ্রেক হয়, তাদের নিরপেক্ষহীনতা প্রকাশিত হয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:৩২
ধীবর বলেছেন: নরাধম ভাইয়ের লিংটা সরিয়ে দিয়ে, এমনকি সেই পোস্টটাকেও মুছে দিয়ে সামু প্রমান করেছে যে, যারা হু আযাবের বিরোধী তারা সত্যি কথাটাই বলছে।
এই লোকটা নাস্তিক নয়, ইসলাম বিদ্বেষি পৌত্তলিকতা প্রেমিক।
২৫৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:৩৬
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ নিজে অন্য কোন মানুষের প্রতিষ্ঠা অথবা অন্য কোন মানুষের বিশ্বাসকে মূল্য দিতে জানত না।
ক্লাসে পড়ানোর সময় কোমলমতি ছাত্রদের উদ্দেশ্যে সে বলত " তোমাদের হুমায়ুন আহমেদ হলো লুংগি পড়া সাহিত্যিক"। অথচ হুমা্যুন আহমেদ মানুষকে বই কিনতে এবং পড়তে অনেকখানি ভুমিকা রেখেছিল। হুমায়ুন আজাদের লেখার অসভ্য শব্দচয়ন তরুন সমাজকে বিভ্রান্ত করত এবং হাসির খোরাক জোগাত।
২৫৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:৪৩
মন্জুরুল আলম বলেছেন: আমি এই স্টিকি পোস্টটা আরও কয়েকদিন লটকানো দেখতেচাই... যাতে তার ভক্তকুল ডেইলি একবার করে দেখতে পারে যে তাদের গুরুদের কি পরিণতি হয়......
২৫৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:০৪
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: মন্জুরুল আলম বলেছেন: আমি এই স্টিকি পোস্টটা আরও কয়েকদিন লটকানো দেখতেচাই... যাতে তার ভক্তকুল ডেইলি একবার করে দেখতে পারে যে তাদের গুরুদের কি পরিণতি হয়.....
সহমত।
@মন্জুরুল আলম, আমি ঠিক আপনার মন্তব্যটির মত আরেকটা মন্তব্য করব ভেবে খুলেই দেখি আপনি সেটি দিয়ে দিয়েছেন। আপনার সাথে আমার টেলিপ্যাথি হয়েছে দেখছি।
২৫৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:১৯
অগ্নি চেতনায় শাণ দাও বলেছেন: সক্রেটিস বলেছেন তিনি দশ সহস্র গর্দভ দ্বারা পরিবৃত। এখন থাকলে তিনি ওই সংখ্যার ডানে কটি শূন্য যোগ করতেন?- হুমায়ুন আজাদ
সামুতে দেখি অনেক গর্দভ আছে।।
২৬০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:২০
অগ্নি চেতনায় শাণ দাও বলেছেন: আমার লেখার যে-অংশ পাঠককে তৃপ্তি দেয়, সেটুকু বর্তমানের জন্যে; আর যে-অংশ তাদের ক্ষুব্ধ করে সেটুকু ভবিষ্যতের জন্য।- হুমায়ূন আজাদ।
২৬১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:২৩
প্রান্তিক ০ বলেছেন:
২৬২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪৩
গেমার বয় বলেছেন: সামুকে ধন্যবাদ এমন একটি বাল পোস্ট স্টিকি করার জন্য !!!
২৬৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪৪
ভাওয়াল রাজা বলেছেন: ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে যথার্থ সম্মান দেয়নি রেজা ঘটক
ইসসিরে কি বেইজ্জুতিডাই না হইলো
২৬৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৩৭
বড় ঠাকুড় বলেছেন:
-
হুমায়ুন আযাদের লেখা পছন্দ করলে প্রগতিশীল আর অপছন্দ করলে মূর্খ জামাতী!! হুমায়ুনের শিষ্যদের গিয়ান দেখি সক্রেটিসের পর্যায়ে পৌছাইছে!!
পোস্টের লেখক এবং হুমায়ূন শিষ্যদের শিক্ষার দৌড় জানতে মন চায়!!
২৬৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৫০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অবশেষে পোষ্ট দাতার সান্তনা একটাই যে গুনীর কদর হাতে গোনা ২/৪জন ছাড়া আর কেউ বোঝেনা!
আর আমরা শিখলাম, স্কুল পালিয়ে যেমন রবীন্দ্রনাথ হওয়া যায়না তেমনি স্রোতের বিরুদ্ধে কথা বললেই প্রগতিশীল মুক্তমনা হওয়া যায়না।
২৬৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:০৩
সক্রিয় বলেছেন: আমরা কিন্তু
জীবনান্দ দাশ নজরুল ,রবি ঠাকুর ফররুখ,
আলী আহসান , গোলাম মোস্তফ, সুফিয়া কামাল এদের
কাউকেই ভুলিনি। কারন, এরা আশাহত মানুষের
আশা জাগিয়েছেন কারো বিশাসে আঘাত করেনি ।
২৬৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:০৯
সক্রিয় বলেছেন: ai postar ar bepokkha a 90% blogar, pokkha 8%, montobbo koran nai ba nutral 2%
২৬৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১১
বিপ্লব কুমার বলেছেন: আবাল। নিজেদের মাথা নিজেরা খাঁ। কদিন পর সব গিলে ফেলবি। ভাব সাব নবাবের লাহান। কমেন্ট দেইখ্যা মনে অয় দেশ উনারা উদ্ধার কইরা ফালাইবো। এই সব আবালগো পাঁছা বরাবর মাদার গাছের ছাঁল দিয়ে ডলা উচিত্। বিকৃত মষ্তিষ্কের এই মানুষ গুলাকে রোদে শুকিয়ে বিশুদ্ধ করা দরকার।
২৬৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১৯
সোহেল রানা ভালুকা বলেছেন: নাস্তিকের জন্য এত দরদ কেন
২৭০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৩৬
েপরুসবাঙ্গালী বলেছেন: উনার মৃর্তু সংবাদ হইতো এ কবিতায় দিয়ে গেসেন উনি..
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে।
আর এ কবিতায় উনি বলে গেসেন কি হবে আমদের ....
আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
সংগ্রহ করে পড়ুন না পরে তাকলে ।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৪২
ক্লাউনবয়৮৭ বলেছেন: হুমা য়াযাদ- এর লেখা 'আমার অবিশ্বাস' বইয়ের কয়েকটি লাইন--
কয়েক বছর আগে সারা সন্ধ্যা চুষতে চিবুতে ইচ্ছে হয়েছিলো চুইংগামের মতো এক তরুণীকে। আমার ত্বক সুখী হয়েছে অনেক ধরণের ছোয়ায়, আমি যতো ছুতে চেয়েছি তার চেয়ে বেশি ছোয়া পেয়েছি।
_________সামু চায় সমস্ত ব্লগাররাই এভাবে ছোয়াছুয়ি খেলায় মেতে উঠুক।
২৭২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৩৮
ওয়াহিদ হিমেল বলেছেন: মডারেটরদেরকে আবারো বলছি জগতে ফিরে আসুন দয়া করে। হুমায়ূন আজাদ বিষয়ক প্রসঙ্গ ঘাটাঘাটি করার সময় নয় এটা। দয়া করে মেডিক্যাল এ ভর্তির বিষয়টি ফলোআপ করুন।
আপনারা কি বুঝতে পারছেন না, শিক্ষা বোর্ডের এই সিদ্ধান্ত কতটা প্রভাব ফেলবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উপর ! যারা ডাক্তার হওয়ার জন্য পরিশ্রম করেনি, তারা গ্রেডের গুনে চান্স পেয়ে একসময় ডাক্তার হবে। তাদের অধিকাংশেরই হয়তো প্রকৃত ডাক্তার হবার মানসিকতা থাকবেনা। প্যাশন থাকবে না এই পেশার প্রতি। একসময় আমরা আমাদের সন্তানদের, বাবা-মা নিয়ে যাব তাদের কাছেই। নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কোথায় তখন? আমার এই কথার যুক্তি কি জানেন? যারা শুধুমাত্র ডাক্তার হবার জন্য অনেক পরিশ্রম করে মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়, তাদের একটা প্যাশন থাকে সাবজেক্ট উপর। এই চান্স ফ্রি ফ্রি পেয়ে গেলে, তা না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। কারণ, জানেন তো, সাধনার ফল সর্বদা সুমিষ্ট হয়।
এই পোস্টে এই কথা বলার উদ্দেশ্য হল, মেডিক্যাল ভর্তি জটিলতার বিষয়টি ফলোআপ করুন। ওইটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সম্মানিত ব্লগারদেরও বলছি, আপনারা ওই বিষয়ে লিখুন, জনমত তৈরি করুন। আমিও আমার লেখা তৈরি করছি। আমাদের ছোট ছোট অনেক ভাই বোন যারা বিগত অনেক দিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে মেডিক্যাল এ ভর্তি হবার, তাদের সজল নয়ন তাকিয়ে আছে এখন আমাদের দিকে। আমাদের গর্জে উঠা উপস্থিতিই বদলে দিতে পারে এই নির্বোধ, অমানবিক ও অদূরদর্শী সিদ্ধান্তকে। ধন্যবাদ।।
২৭৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:০০
সায়েমবিপ্লবি বলেছেন: চমৎকার লেখনি । ছাগু সম্প্রদায়ের ম্যাৎকারে ব্লগের নাভিশ্বাস উঠছে , গন্ধে টেকা দায় !!
--------------------------------------------------------------------------------
ছাগুগুলা সব পাকিস্তানের বাইপ্রোডাক্ট , তাইতো 'পাক সার জমিন সাদ বাদে'র নাম শুনলে ওদের ম্যাৎকার শোনা যায় !!
২৭৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৫
এম এম হোসাইন বলেছেন: এই পোষ্টটি এতটা সময় ধরে স্টিকি করে রাখার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
২৭৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: সত্যি কথা হচ্ছে মৌলবাদীরা ওই হামলাটা না করলে ডক্টর হুমায়ুন আযাদকে নিয়ে এখন এত মাতামাতি হত না। মাতামাতি করার মত তেমন কোন সৃষ্টিশীল কাজ তিনি করে যান নি। তার প্রামান্য বই ছাপ্পান্য হাজার বর্গমাইল আর লাল নীল দীপাবলি পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। নারী পড়েও। কিন্তু তাতেও তিনি প্রথমসারির মাতামাতি পর্যায়ে কোনমতেই পড়েন না।
তিনি প্রবল ভাবে ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী ছিলেন। যেটি তার লেখকসত্বাকে ছাড়িয়ে তার বড় পরিচয় হয়ে দাড়িয়েছিল এবং তার নির্দিষ্ট একটি ভক্তকুল তৈরি করেছিল। যেকোন ধর্ম, বা কোন গোষ্ঠির বিরুদ্ধে বিদ্বেষ এর প্রকাশ ভাল কিছু নয়। তিনি বিদ্বেষ প্রকাশ করেছেন আর তার প্রতিপক্ষ মৌলবাদীরা বিশ কাঠি সরেস হয়ে তাকে শারিরিক আক্রমন করেছে। এই দুইয়ের মাঝে ইদানিং কালে হুমায়ুন আযাদের পরিচয় থমকে আছে।
২৭৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৯
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ফালি ফালি করে কাটা চাদের কথা মনে পড়ছে। বেশ কাটাকাটা বর্ননা ছিল। লোকটার মধ্যে ক্ষ্যাপাটে একটা পাগলামী ছিল, উপন্যাসে তাই যৌনতার বাড়াবাড়ি রকম ছড়াছড়ি, যা তার উপন্যাসকে লক্ষ্যহীন করে দিয়ে এক অদ্ভুত কাঠামো দিত। কবিতায় সোজাসাপ্টা ক্ষিপ্রতা। তার এসব কাজগুলো একগুয়েমিতে ভরা বলেই হয়ত মানের দিক থেকে একেবারে উপরের দিকে স্থান পাবে না। কিন্তু এমন ক্ষ্যাপাটে ক্যারেকটারও কিন্তু বাঙলা সাহিত্যের বিচিত্রতা বাড়িয়েছে। সবকিছূ ছাপিয়ে তার সব সেরা কাজগুলো মনে হয় তার গবেষনা প্রামান্য বই গুলো।
২৭৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৯
আমি বিদ্রোহী বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন রবীন্দ্রনাথ, নজরুল সহ অনেকেই। এই তালিকায় আছেন আহমদ ছফাও। আজাদ রবীন্দ্রনাথকে বড় মানের কবি বলে মনে করতেন না। নজরুলকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতেন। তার বচন বাচন দেখে মনে হতো বাংলা সাহিত্যে তার চেয়ে শক্তিশালী লেখকের জন্ম গত এক হাজার বছরে ঘটে নাই এবং আগামী এক হাজার বছরেও ঘটবে না। কিন্তু আহমদ ছফা গুমুর ফাঁক করে দিয়েছেন তার একটি লেখায়। নিজের মৌলিক রচনা বলে হুমায়ুন আজাদ যেগুলো দাবি করেছেন তার অধিকাংশই তার চৌর্যবৃত্তির ফল। বাইরের লেখকদের বঙ্গীয় সংস্করণ। আহমদ ছফার এ সংক্রান্ত লেখাটি ছাপা হয় ১৯৯৮ সালের ১ ডিসেম্বর, মানবজমিন পত্রিকায়।
লেখাটি নিম্নরুপঃ
'২১ ফেব্রুয়ারি এগিয়ে আসছে বোঝা গেল। হুমায়ুন আজাদ 'মানবজমিন' এ একটা উত্তেজক সাক্ষাৎকার দিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারির বাংলা একাডেমীর বইমেলায় যে আসল কনসার্ট শুরু হবে, এ সাক্ষাৎকারে তার শিক্রিনিধ্বনি শোনা গেল মাত্র। এটাও একরকম অবধারিত, মেয়ায় আজাদ সাহেবের একটা কিংবা একাধিক বই প্রকাশিত হবে। এ সাক্ষাৎকারটি সে অনাগত গ্রন্থ বা গ্রন্থাদির শুভ জন্মবার্তা যদি ঘোষণা করে, তাতে অবাক বা বিস্মিত হওয়ার খুব বেশি কিছু থাকবে না। মোটামুটি বিগত ৮/১০ বছর ধরে তিনি দিগ্বিজয়ের যে কলাকৌশলগুলো ব্যবহার করে আসছেন, সেগুলো সকলের কাছে সুপরিচিত।
প্রাচীনকালে রাজারা অশ্বমেধযজ্ঞের মাধ্যমে নিজেদের একচ্ছত্র প্রতাপ ঘোষণা করতেন। আমাদের কারে যাঁরা রাজা হয়ে থাকেন, তাঁদের ভূখা-নাঙ্গা মানুষের ভোটের ওপর নির্ভর করতে হয়। আমাদের যুগে রাজা নেই, কিন্তু হুমায়ুন আজাদ রয়েছেন। বাক্যের মাধ্যমে ব্যক্তিত্ব হত্যার যে অভিনব কৌশলটি তিনি বেশ কিছুদিন ধরে সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করে আসছেন, যা তাকে এমন একট ৗদ্ধত্যের অধিকারী তুলেছে, তাঁর সামনে সাহিত্য ব্যবসায়ী সমস্ত মানুষকে থরহরি বলির পাঁঠার মতো কম্পমান থাকতে হয়। এ সাক্ষাৎকারটিতেও হুমায়ুন আজাদ অনেক নামিদামী মানুষের উষ্ণীষ বাক্যের খড়-খড়গাঘাতে ধুলোয় লুটিয়ে দিয়েছেন। যাঁরা হুমায়ুন আজাদের আক্রমনের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন, এক সময়ে তাঁদের অনেককে তিনি ওপরে ওঠার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করেছেন। উপকার করলে অপকারটি পেতে হয়- এই আপ্তবাক্যটি হুমায়ুন আজাদের ক্ষেত্রে পুরোপুরি সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেল। শুয়োরের বাচ্চার যখন নতুন দাঁত গজায়, বাপের পাছায় কামড় দিযে শক্তি পরীক্ষা করে। হুমায়ুন আজাদের কোন উপকার আমি কোনদিন করিনি, তথাপি কেন তিনি অনুগ্রহটা করলেন, সেটা ভেবে ঠিক করতে পারছিনে। সত্য বটে, একবার তাঁকে আমি সজারুর সঙ্গে তুলনা করেছিলাম। সেটা একটুও নিন্দার্থে নয়। আসলেই হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু। বাঘ, সিংহ কিংবা অন্যকোন হিংস্র প্রাণী নয়। লেখক হিসেবে আমি যে কত সামান্য সেটা অনেকের চাইতেই আমি অনেক বেশি ভাল জানি। অনেকে আমার নাম উল্লেখই করেন না। অন্তত হুমায়ুন আজাদ গাল দেয়ার জন্য হলেও আমার অস্তিত্বটা অস্বীকার করেননি, সেজন্য হুমায়ুন আজাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। আর এটা একটুও মিথ্যে নয় যে, আমি জন্তু-জানোয়ার নিয়ে কাটাই। আমার জন্তু-জানোয়ারের সংগ্রহশালাটি যদি আরো বড় হত, সেখানে আজাদের জন্যও একটা স্থান সংরক্ষণ করতাম।
হুমায়ুন আজাদ এ সাক্ষাৎকারে নিজের অনেক পরিচয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন তিনি একজন কবি, ভাষাবিজ্ঞানী, অধ্যাপক, উপন্যাস লেখক, প্রবন্ধকার, সমালোচক ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি তাঁর অনেকগুলো পরিচয় ঢেকেও রেখেছেন। সেগুলো হল- হুমায়ুন আজাদ হলেন একজন স্ট্যান্ডবাজ, পরশ্রীকাতর এবং অত্যন্ত রুচিহীন নির্লজ্জ একজন মানুষ। হুমায়ুন আজাদ কী পরিমাণ নির্লজ্জ সে সম্পর্কে তাঁর নিজের কোন ধারণা নেই। আমি কয়েকটা দৃষ্টান্ত দেব।
একবার হুমায়ুন আজাদ ভাষাবিজ্ঞানের ওপর থান ইটের মত প্রকান্ড একখানা কেতাব লিখে বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশ করলেন এবং যত্রতত্র বুক ফুলিয়ে বলে বেড়াতে লাগলেন যে, আমার সমান ভাষাবিজ্ঞানী বাংলাভাষায় কস্মিনকালেও আর একজন জন্মাননি। তার অনতিকাল পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. মিলন কান্তি নাথ নামে আর একজন অধ্যাপক প্রবন্ধের পর প্রবন্ধ লিখে অকাট্য প্রমাণ হাজির করে দেখালেন যে, হুমায়ুন আজাদের এ ঢাউস বইটা আগাগোড়াই চৌর্যবৃত্তির ফসল। ওই রচনা যাঁরা পড়েছেন, বাংলা একাডেমীর কাছে কৈফিয়ৎ চেয়ে বসলেন, আপনারা এমন একটা বই কেন প্রকাশ করলেন, যার আগাগোড়া চৌর্যবৃত্তিতে ঠাসা? বাংলা একাডেমী হুমায়ুন আজাদের বই বাজার থেকে পত্যাহার করে নিলেন এবং বিক্রয় বন্ধ করলেন আর হুমায়ুন আজাদের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করলেন, আপনি দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়েও কেন আগাগোড়া একটি নকল গ্রন্থ একাডেমীকে দিয়ে প্রকাশ করিয়ে একাডেমীকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেললেন?
হুমায়ুন আজাদের 'নারী' বহুল আলোচিত গ্রন্থ। আমি নিজেও এক কপি কিনেছিলাম। কিন্তু কিনে মুশকিলে পড়ে গেলাম। বইটি এতই জীবন্ত যে, মাসে মাসে রক্তশ্রাব হয়। অগত্যা আমাকে বইটি শেলফ থেকে সরিয়ে রাখতে হল। হুমায়ুন আজাদ দাবি করেছেন, এটা তাঁর মৌলিকগ্রন্থ। আমার একটুখানি সংশয় জন্ম নিয়েছিল তাহলে সিমোন দ্যা বোভেয়ার কী করছিলেন? পরবর্তী গ্রন্থ 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' প্রকাশিত হওয়ার পরে আমার সব সংশয় ঘুচে গেল। হুমায়ুন আজাদ অত্যন্ত বিশ্বস্ততারসহকারে সিমোন দ্যা বোভেয়ারের বই বাংলাভাষায় নিজে লিখেন। সমস্ত মাল-মসলা সিমোন দ্যা বোভেয়ারের। হুমায়ুন আজাদ এই বিদূষী দার্শনিক মহিলার পরিচ্ছন্ন রুচি এবং দার্শনিক নির্লিপ্ততা কোথায় পাবেন? কুরুচি এবং অশ্লীলতাটুকুই এই গ্রন্থে হুমায়ুন আজাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগ। এ বিষয়ে আরো একটা কথা উল্লেখ করতে চাই। 'নারী' গ্রন্থটি যখন বাজেয়াপ্ত করা হল আমরা লেখকরা মিলে প্রস্তাব করলাম এ ধরসের গ্রন্থ নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে মিছিল করে প্রতিবাদ জানাব। আদালতে মামলা করব। কিন্তু হুমায়ুন আজাদ পিছিয়ে গেলেন। তখন ধরে নিয়েছিলাম হুমায়ুন আজাদের সৎসাহসের অভাব আছে। 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' প্রকাশিত হওয়ার পর আসল রহস্য বুঝতে পারলাম। মামলায় লড়ে 'নারী' গ্রন্থটি বাজারে বিক্রির ব্যবস্থা করা গেলেও আর্থিকভাবে হুমায়ুন আজাদের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা অল্প। কারণ এই লেখার যতটুকু চমক প্রথম বছরেই তা নিঃশেষ হয়েছিল। নতুন সংস্করণ প্রকাশিত হলেও পাঠকের বিশেষ চাহিদা থাকবে না। 'নারী' গ্রন্থটি নিষিদ্ধ হওয়ার সুযোগ গ্রহণ করে হুমায়ুন আজাদ নতুন একটা জালিয়াতি করলেন। সে একই বই ভিন্ন নামে ভিন্ন মোড়কে প্রকাশ করলেন। বাংলাদেশে মহাজ্ঞানী-মনীষী হতে হলে এই ধরনের কত রকম ফন্দি-ফিকির করতে হয়! কত রকম ফন্দি-ফিকির শিখতে হয়!
হুমায়ুন আজাদ একটা দাবি অত্যন্ত জোরের সঙ্গে করে আসছেন, তিনি পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত। এতদঞ্চলের নকলবাজ, অনুকরণসর্বস্ব পল্লবগ্রাহী বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে তাঁর কোন সম্পর্ক নেই। তাঁর 'আমার অবিশ্বাস' গ্রন্থটি প্রকাশিত হওয়ার পর এই দাবির যথার্থতা প্রমাণিত হল। প্রয়াত বৃটিশ দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল ঊনত্রিশ বছর বয়সে যে গ্রন্থটি 'Why I am not a christian' লিখেছিলেন, তার বঙ্গীয় সংস্করণ প্রকাশ করে সর্বত্র আস্ফালন করে বেড়াতে লাগলেন এটা তার মৌলিক কীর্তি। কী করে পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত হতে হয়, এ সময়ের মধ্যে হুমায়ুন আজাদ তার এক সহজ ফর্মুলা উদ্ভাবন করে ফেলেছেন। স্বর্গত পশ্চিমা লেখকদের লেখা আপনার মাতৃজবানে অনুবাদ করবেন এবং তার সঙ্গে খিস্তি-খেউর মিশিয়ে দেবেন। তাহলেই আপনি পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত বনে যাবেন।
হুমায়ুন আজাদ উপন্যাস, কবিতা অনেক কিছু লিখেছেন। সেগুলো সবটা একেবারে খারাপ সেকথাও আমি বলব না। মাঝে মাঝে নাড়াচাড়া করে দেখেছি, চিবানোর যোগ্য পদার্থ তাতে অধিক খুঁজে পাইনি। তথাপি হুমায়ুন আজাদ একজন সুপরিচিত লেখক। ভ্যালু তৈরি করতে না-পারুন, ন্যুইসেন্স ভ্যালু তৈরি করার ক্ষমতা তাঁর অপরিসীম। আমাদের উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে যে নৈরাজ্য, সন্ত্রাস এবং দুর্বৃত্তায়ন প্রক্রিয়া কার্যকর রয়েছে, হুমায়ুন আজাদের লেখার মধ্যদিয়ে সেগুলোরই অভিব্যক্তি ঘটেছে। এক কথায় হুমায়ুন আজাদকে আমি এভাবেই সংজ্ঞায়িত করতে চাই-
'স্বভাবে কবিতা লেখে, পেশায় জল্লাদ,
খিটিমিটি মানবক হুমায়ুন আজাদ।'
- এই লেখককে কারো সম্মান করা উচিত কিনা সেটা বিবেচনার ভার পাঠক এবং সামু মডারেটরদের উপর ছেড়ে দিলাম।
- সামুর মডারেটর পানেলে ইদানিং মনে হয় মূর্খ লোকজনকে নিয়োগ দাওয়া হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সামু হয়তো বেশিদিন তার জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারবে না।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৪৯
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি তো দেখছি মুখোশ দলের আরেক পাতি...
২৭৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩৩
কাঙাল বলেছেন: পাক সার জমিন লেখাটা আমি প্রথম ইত্তেফাকের ঈদসংখ্যায় পড়েছিলাম। হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ পড়ে তার ভক্ত হয়েছিলাম, কিন্তু এই লেখাটা পড়ে মনটা খারাপ হয়ে যায়। একজন এত বড় মাপের লেখক কীভাবে এমন অশ্লিল লেখা লিখতে পারেন?
পরে দেখি লেখাটা বই আকারে প্রকাশিত হয়।
জার্মানীতে তাঁকে কারা মেরেছিল জানি না তবে দেশে মৌলবাদীরা আঘাত করেছিল তা ঠিক আছে। জার্মানীতে নিশ্চয়ই তাকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করেনি.....
যতদূর জানা যায় অতিরিক্ত মদ্যপানে তার মৃত্যু হয়েছিল। সেখানকার ডাক্তাররা বলেছিল, মৃত্যুর কারণ কেবল তার স্ত্রীর কাছে পাঠাবেন।
সেই রিপোর্টটা কি কারো কাছে আছে?
২৭৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: ইশ্রে! হারামজাদার জন্য খুবই পেট পোড়ে। এই বেটা বাংলাদেশে বইসা খাইত গাজা-ভাং। আর একদল গাঁজাখোড়দের কোপানী খাইয়া জার্মানী জাওনের টিকেট পাইছিল। হালায় জার্মানী জাইয়া পাইছে মদের বোতল-জীবনে যা নিজের টাকায় কিনে খাইতে পারেনাই। ঐখানে যাইয়া বিনা পয়শা মদ খাইয়া খাইছিল ঝোলা ভইরা। হারামজাদা তুই সহ্য করতে পারবিনা-হেরপরেও খাইছোস ক্যান? জীবনে একটাও ভাল কাজতো করোসনাই- মদ খাইয়া মরছোস এবার হাবিয়া দোজখে যাইয়াও মাতলামী কর।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫১
রেজা ঘটক বলেছেন: বাংলাদেশের পতাকা আপনার মাথায় মানায় না। কারণ আপনি একজন মুখোশ...
২৮০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৪৩
রবিউল ৮১ বলেছেন: অনেক লোক নাস্তিক কিন্তু ধরম কে নিয়ে উস্কানিমূলক কথা পছন্দ করেন না।ধরম এর বিরুধে বিদেষ পছন্দ করেন না।কেউ কেউ নাস্তিক হতেই পারেন কিন্তু আরেক জনের ধরমকে নিয়ে উস্কানি মূল্ক কথা বলে তাদের কষ্ট দেয়ার কোন মানে হয় না।ডঃ আজাদ নাস্তিকতার চাইতে ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলতেই বেশী আগ্রহী ছিলেন।উনি বংলা সাহিত্য এর একজন প্রথা বিরোধী লেখক।নাস্তিকতা বা ধরম কে পছন্দ না করা আর ধরম এর প্রতি বিদেষ পোষন করা ভিন্ন বিষয়।উনি ধরম এর প্রতি বিদেষ পছন্দ করতেন বলেই উনার প্রতিও অনেকের বিদেষ তৈরি হয় ।বাংলাদেশ এ উনার চাইতেও অনেক বড় নাস্তিক আছে কিন্তু তারা নিজের বিশাস নিয়েই আছেন বা তারা আস্তিকদের বোকা ভাবেন কিন্তু আরেক জনের অনুভূতিতে আঘাত করেন না।মত প্রকাশের অধিকার সবারই আছে তবে আরেক জনের অনূভোতিতে আঘাত না করেও খুব সুন্দর ভাবে নিজের মত প্রকাশ করা যায়।উনার মত অনেক জানা মানুষের কাছে এটাই প্রত্যাশিত ছিল।
২৮১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
পি পি বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ সবার জন্য লিখেন নি। ছাগু কি বুঝবে তার লেখনি?
২৮২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৪৬
কাঙাল বলেছেন: আহমদ ছফা যথার্থই বলেছেন,
হুমায়ুন আজাদ উপন্যাস, কবিতা অনেক কিছু লিখেছেন। সেগুলো সবটা একেবারে খারাপ সেকথাও আমি বলব না। মাঝে মাঝে নাড়াচাড়া করে দেখেছি, চিবানোর যোগ্য পদার্থ তাতে অধিক খুঁজে পাইনি। তথাপি হুমায়ুন আজাদ একজন সুপরিচিত লেখক। ভ্যালু তৈরি করতে না-পারুন, ন্যুইসেন্স ভ্যালু তৈরি করার ক্ষমতা তাঁর অপরিসীম। আমাদের উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে যে নৈরাজ্য, সন্ত্রাস এবং দুর্বৃত্তায়ন প্রক্রিয়া কার্যকর রয়েছে, হুমায়ুন আজাদের লেখার মধ্যদিয়ে সেগুলোরই অভিব্যক্তি ঘটেছে। এক কথায় হুমায়ুন আজাদকে আমি এভাবেই সংজ্ঞায়িত করতে চাই-
'স্বভাবে কবিতা লেখে, পেশায় জল্লাদ,
খিটিমিটি মানবক হুমায়ুন আজাদ।'
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৭
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার কথা তো কিছু জানা গেল না। আহমদ ছফা কিন্তু ডক্টর আজাদেক কখেনা গালাগালি করেন নি।
২৮৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৪৬
রঙ্গভরা বঙ্গদেশী বলেছেন: "পাক সার জমিন সাদবাদ" "ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল" পড়ে বুঝতে পেরেছিলাম, হনুমান অজাত একজন চটিলেখকের বাইরে কিছুই নয়। যেখানে সে এক্সএক্স ফিল্ম দেখার গপ্প সহ নিম্নশ্রেণীর ইতর ভাষা, গালি ইত্যাদি ব্যবহার করে বাংলা ভাষার শুচিতাকেই নষ্ট করেছে।
পশু-শ্রেণীর এই ফালতু লেখককে সম্মান দেখিয়ে পবিত্র মাতৃভাষা বাংলাকেই অপমান করা হচ্ছে বলে মনে হয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৭
রেজা ঘটক বলেছেন: আর আপনি মাতৃভাষা বাংলার খুব সম্মান দেখালেন, তাই না???
২৮৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫০
ইবার্তা০০৭ বলেছেন: আল্লাহর দুশমনদের নাম তো এভাবেই মিটে যায় (শুধু শয়তান ছাড়া) মানুষের কাছ থেকে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৮
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি নিজে কী ফেরেস্তা!!!!
২৮৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫০
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি হওনে আমিতো খুশীই হইছি- ভুলে যাওয়া এক অসভ্য লেখককে আবার গাইলানো চাঞ্চ পাইছি
প্রায় ৩০০ মন্তব্যের মধ্যে মাত্র৭৪ টা মন্তব্য পজেটিভ।
হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩০
রেজা ঘটক বলেছেন: আর আপনি কী নিয়ে বেঁচে থাকবেন সকলের হৃদয়ে!!! নিজের চেহারা আয়নায় একবার দেখুন...
২৮৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৪
কাঙাল বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদও নাস্তিক ছিলেন কিন্তু তিনি এ বিষয়গুলি সতর্কতার সাথে এড়িয়ে গেছেন। কোটি কোটি মানুষ যে বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করে, তাতে তিনি আঘাত করতে চাননি।
রবীন্দ্রনাথ নজরুলের বেলায়ও একই কথা খাটে, হুমায়ুন আজাদই ব্যতিক্রম। তাকে উচ্চমার্গীয় মূর্খ বলা ছাড়া আর কোন যথার্থ শব্দ আমাদের জানা নাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার শব্দ ভান্ডার নিয়ে কয়টা ডিকশনারি হবে???
২৮৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৪
মোঃ আবদুল হাই বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি নাহলে মরার পরেও হুমায়ুন আজাদ এভাবে হেনস্তা হতেননা।
তবে পাঠকদের এই ঘৃণা ওনার প্রাপ্য।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩
রেজা ঘটক বলেছেন: মস্তবড় পাঠক আপনি!!!
২৮৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৪
লালকালো বলেছেন: "এন্টি-এস্টাবলিস্টমেন্ট, এন্টি-রিলিজিয়ন ও এন্টি-মিলিটারি ভয়েসের জন্যে ডক্টর আজাদের লেখনী সারা দেশে তুমুল গণ জোয়ারের সৃষ্টি করেছিল।"
তার লেখা যদি তুমুল গণজোয়ার তৈরী করে থাকে, তবে আজ তার মৃত্যুর ৮ম বার্ষিকীতে তাকে কেউ স্মরণ করছে না বলে আপনাকে হা-হুতাশ করতে হচ্ছে কেন? এতটুকু বুঝবার ক্ষমতা কি আপনার নাই তাকে এদেশের মানুষ গ্রহণ করেনি?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ডক্টর আজাদের নাম শুনলে এখেনা অনেকের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়। এটা আবারো প্রমাণিত হল।
২৮৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:০৭
িনশাচর-পুরান বলেছেন: গালাগালি করে হলেও এই পোষ্টে এতগুলা মন্তব্য পরেছে-এটাও হুমায়ুন আজাদের চৌদ্দ পুরুষের ভাগ্য।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫
রেজা ঘটক বলেছেন: নিজের চৌদ্দ পুরুষের কোনো খবর জানা আছে, ভাই???
২৯০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:২৩
কেনজিয়া বলেছেন: আমিও মনে করি-এই পোস্ট স্টিকি নাহলে মরার পরেও হুমায়ুন আজাদ এভাবে হেনস্তা হতেননা। তবে পাঠকদের এই ঘৃণা ওনার প্রাপ্য।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি কিসের পাঠক? ডক্টর আজাদের কী কী পাঠ করছেন, শুনি???
২৯১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:২৪
হেডস্যার বলেছেন:
ভয়াবহ হাস্যকর অবস্থা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭
রেজা ঘটক বলেছেন: হাসু ভাই হাসতে থাকেন। কিন্তু হাসিতে যদি ট্যাক্স বসায়, তখন কিন্তু আপনার....
২৯২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন:
পোষ্টের মন্তব্যগুলো দেখে মনে হল হুমায়ুন আজাদ নেগেটিভভাবে জনপ্রিয়। অর্থাৎ কুখ্যাত। সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এত কটুক্তি, বিরক্তি ও অশ্লীল মন্তব্যের ছড়াছড়ি। ষ্টিকি থেকে সরিয়ে নেয়াই ভালো। আমার নিজেরও খারাপ লাগছে এমন ঘৃণা মিশ্রিত মন্তব্যগুলো দেখে।
এই মন্তব্যটি মুছে ফেলা হয়েছে, মন্তব্য করার সময় ব্লগ ব্যবহারের শর্তাবলীর দিকে খেয়াল রাখুন । শর্তাবলী
এই মন্তব্য মুছে ফেলার ঘটনা এখানে বেশী বেশী হয়েছে। রেকর্ড সংখ্যক হবে হয়তো। তাই এই পোষ্ট না-রাখাই ভালো।
সামু'র দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে।
২৯৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: হুমায়ুন আহামেদকে নিয়ে পোষ্ট আর হুমায়ুন আযাদকে নিয়ে পোষ্ট। কত বিস্তর ফারাক। একজন প্রায় শতভাগ ভালবাসা মিশ্রিত শ্রদ্ধা। আরেকজন প্রায় শতভাগ ঘৃণা মিশ্রিত অশ্রদ্ধা।
কেন এমন হলো? ............................................................................................................................................................................
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার কী মনে হয়???
২৯৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
মুখ ও মুখোশ বলেছেন:
কিছু লিখতে পারলেই সাহিত্যিক, কবি হওয়া যায়না যেমন চটি লেখক। কুরুচিপুর্ন লেখা দিয়ে উনি বাংলা ভাষাকে কলন্কিত করেছেন। বাংলা সাহিত্যে ইতরামি এবং কুরুচিপূর্ণ শব্দের ব্যবহার তার চাইতে বেশি কেউ করেছে বলে জানিনা। হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫০
রেজা ঘটক বলেছেন: মুখোশ পড়ে অন্যের সম্পর্কে বলা কতোটুকু যৌক্তিক???
২৯৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
সাত-কাহন বলেছেন:
মুখ ও মুখোশ বলেছেন:
কিছু লিখতে পারলেই সাহিত্যিক, কবি হওয়া যায়না যেমন চটি লেখক। কুরুচিপুর্ন লেখা দিয়ে উনি বাংলা ভাষাকে কলন্কিত করেছেন। বাংলা সাহিত্যে ইতরামি এবং কুরুচিপূর্ণ শব্দের ব্যবহার তার চাইতে বেশি কেউ করেছে বলে জানিনা। হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫১
রেজা ঘটক বলেছেন: মুখোশের খালতো ভাইকে কী বলে???
২৯৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫২
বৃষ্টি বিলাস বলেছেন: মুখ ও মুখোশ বলেছেন:
কিছু লিখতে পারলেই সাহিত্যিক, কবি হওয়া যায়না যেমন চটি লেখক। কুরুচিপুর্ন লেখা দিয়ে উনি বাংলা ভাষাকে কলন্কিত করেছেন। বাংলা সাহিত্যে ইতরামি এবং কুরুচিপূর্ণ শব্দের ব্যবহার তার চাইতে বেশি কেউ করেছে বলে জানিনা। হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫১
রেজা ঘটক বলেছেন: মুখোশের মামতো ভাই!!!
২৯৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১১
রঙ্গভরা বঙ্গদেশী বলেছেন: যে কোন মানদন্ডে তাকে সাহিত্যিক বলা যায়না। সে ছিল অপসাহিত্যিক। সাহিত্যে সে ইতরামী, নোংরামী আর কুরুচিপূর্ণতার আমদানি করেছিল।
যে ভাষা প্রতিষ্টার জন্য রক্তস্নাত হয়েছিলো ৫২, হনুমান অজাতকে সম্মান করা মানে সে ই বাংলা ভাষাকেই অপমান করা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫২
রেজা ঘটক বলেছেন: আর আপনি এখানে কী করছেন???
২৯৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১২
বঙ্গনানা বলেছেন:
মনে হয় সামু পয়সা খায়। পয়সার বিনিময়ে এখন পোষ্ট স্টিকি করা শুরু করছে। আর না হলে সামুর চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে। এই যদি না হয় তবে একজন চটি লেখককে নিয়ে লেখা পোষ্ট স্টিকি হবে কেন? কেন?কেন?
এই চটি লেখক তার কুরুচিপুর্ন লেখা দিয়ে বাংলা ভাষাকে কলন্কিত করেছে অনেক, সকল বাঙ্গালীকে হেয় করেছে প্রভুত। আর এখন সামু সেই লেখককে!!! নিয়ে লেখা পোষ্ট স্টিকি করে !!! আশ্চর্য!! বিচিত্র সব কাজ কারবার করছে সামু ................হায় সেলুকাস!!
হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে, এই পোষ্টের মাধ্যমে এটা পরিস্কার হল নিশ্চিত ভাবে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
বিঃদ্রঃ: ও নাতি জানা - আরিল তোমরা কি চোখ বুঝে ঘুমাচ্ছ না চোখ খুলেই ঘুমাচ্ছ?? চোখ মেলে দেখ একজন চটি লেখককে নিয়ে লেখা পোষ্ট এর কারনে সামু মানুষের ঘৃনা আর ধিক্কারে নিষ্পেশিত হচ্ছে। সামুকে মানুষের ঘৃনা থেকে রক্ষা করওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওও
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
রেজা ঘটক বলেছেন: বাঁদর আর বাদুরেরর মধ্যে পার্থক্য জানেন তো???
২৯৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৬
"বৃষ্টির কান্না" বলেছেন: বঙ্গনানা জব্বর কথা কইছে.................এরপর মনে হয় সামুর হুশ হইবেক
হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবেন সকলের ঘৃণা নিয়ে, এই পোষ্টের মাধ্যমে এটা পরিস্কার হল নিশ্চিত ভাবে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬
রেজা ঘটক বলেছেন: মুখোশের আরেক চামচা...জব্বর...
৩০০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৯
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ বেঁচে থাকবে সকলের ঘৃণা নিয়ে।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে অভিনন্দন জানাই-কারন এই ঘৃণিত ব্যাক্তিকে নিয়ে পোস্ট স্টিকি নাকরা হলে ওকে আবারও ঘৃণা জানাতে পারতামনা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭
রেজা ঘটক বলেছেন: পাষাণ আর কীসে কীসে আছোন!!!
৩০১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩০
হাওড়ার যোগী বলেছেন:
সারা পোষ্টে খালি গু এর ছড়াছড়ি
একটা স্টিকি পোষ্টকে এত ধিক্কার (গু) পেতে হয়.......................বমি আসছে, ওয়াক থু
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
রেজা ঘটক বলেছেন: খাওয়ার আগে বমি নাকী পরে বরলেন, ভাই???
৩০২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩০
বিভ্রান্ত মানুষ বলেছেন: পশু-শ্রেণীর ওই ফালতু চটি-লেখক রবীন্দ্রনাথ কে কবি মনে করেনি। নজরুল নাকি একজন পদ্যকারের চাইতে বেশি কিছু ছিলোনা। বাংলা সাহিত্যে ইতরামি এবং কুরুচিপূর্ণ শব্দের ব্যবহার তার চাইতে বেশি কেউ করেছে বলে জানিনা।
এই পোষ্ট ষ্টিকি করাকে ধিক্কার জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
রেজা ঘটক বলেছেন: নিজেই বিভ্রান্ত। আমি আর কী বলব...
৩০৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দুনিয়ার সব ফালতু, ধর্মান্ধ, সাহিত্য সম্পর্কে কোনো বালও জানে না, এরা এসেছে হুমায়ূন আজাদের সমালোচনা করতে। হুমায়ূন আহমেদের চেয়ে মেধা, দর্শন ও প্রজ্ঞায় হুমায়ূন আজাদ অনেক উচু স্তরের ছিলেন। হুমায়ূন আহমেদ যা পেয়েছেন জীবদ্দশাতেই। কিন্তু হুমায়ূন আজাদের লেখা যুগ যুগ ধরে বিক্রি হবে। বান্দিরপুতেরা দুই একটি লেখা ছেড়া হুমায়ূন আজাদের আর কোনো বই পড়ে নি। এই আবালচুদা গুলো কেন যে ব্লগিং করতে আসে বুঝি না। এই ডিগ্রিধারী অশিক্ষিত নাটকির পোলাতে দেশ ছেয়ে গেছে। সমাজের চারপাশেই এই আবালচুদা নাটকির পোলারা। বুল সব কিছু এই নাটকির পোভণ্ডদেরদেলা গুলোর অধিারে। এই নাটকির পোলাদের ভণ্ডামি নিয়ে আমি একটি গদ্য রচনা করিয়াছি। সবাইকে পড়ার আহবান জানাই। আশা করি মজা পাবেন। গ্যারান্টি।
Click This Link
এবং আমার এই পোস্টকে সামুকে স্টিকি করার আহবান জানাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৮
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: মানুষের বিশ্বাসকে আক্রমণ করে কেউ খাঁটি লেখক বা মহাপুরুষ হয়ে যেতে পারেন না। আফ্রিকার কোন গহীন জঙ্গলের নিভৃত কোনেও যদি কোন ধর্ম থেকে থাকে, কারো কোন ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে থাকে তবে আপনাকে তার প্রতি স্রদ্ধাশীল হতে হবে। হুমায়ুন আজাদ বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার অগ্রপথিক ছিলেন। কিন্তু তিনি ধর্মনিরপেক্ষতা কি সেটা বুঝতেন কিনা সেটা নিয়েও আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। ধর্ম্নিরপেক্ষতা একটা স্বাধীনতার নাম। আমিও মানি রাষ্ট্রের কোন ধর্ম থাকেনা। রাষ্ট্রে কেউ যেমন ধর্মকে কারো উপর চালিয়ে দিতে পারেন না, ঠিক তেমনি অধর্মকে চাপিয়ে দেয়া বা ধর্মকে গালাগালি করার অধিকারও আপনার নেই। শুধু বাংলাদেশের মত রাষ্ট্র বলেই সেটা সম্ভব হয়েছে। পাশ্চাত্যের খৃষ্টান দেশগুলোতেও আপনি সেই সুবিধা পাবেন না। আপনি ধর্মকর্ম করুন নিজের মত কি নাস্তিক থাকুন তাতে আসে যায় না কিছুই। কিন্তু ধর্মকে গালাগালি করে জীবিকা নির্বাহ করা ধর্ম বেঁচে খাওয়ার মতই অপরাধ। আর ১৪ কোটি মানুষের বিশ্বাসকে উনি আঘাত করে উনি মহান লেখক হয়ে যাবেন এটা ভাবলেন কি করে? দুচারজন নাস্তিক ছাড়া আর কেউ উনার পক্ষে সাফাই গাইবে না। তাও একজন নাস্তিক "তারেক রহমান" কালকে উনাকে নিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছেন। দেখে আসতে পারেন। একটা কথা মাথায় রাখবেন, যেমন কর্ম তেমন ফল। সব নির্ধারিত। সম্মান কেউ কাউকে দিতে পারে না। যার যা প্রাপ্য সেটা এম্নিই পায়।
হুমায়ুন আহমেদ খারাপ, নাস্তিক,চরিত্রহীন কতকিছু প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। কাজ হয়নি। তার মৃতুতে এটা প্রমাণ হয়েছে, মানুষ বাঁচে তার কর্মে। তার সৃষ্টিতে।
হুমায়ুন আজাদ নাস্তিক হোন আর যাই হোন না কেন, মানুষের মন জয় করতে পারেন নি। এমনকি তিনি একজন লেখা চোর বলেও বদনাম আছে। আমার কথা না। আহমাদ ছফা সাহেবের কথা।
তার সৃষ্টকর্ম দিয়ে তিনি মানুষের মন জয় করতে পারেন নি। তার জন্য এতো কান্নাকাটি করে লাভ নেই। আপনার কাছে উনি অনেক বড় লেখক হতে পারেন। হয়তো আমার কাছে উনার বইটা অখাদ্য। এমনকি একজন বড় মাপের মানুষও নন তিনি। তার ছাপ তিনি রাখেন নি।
এই পোস্ট কোনভাবেই সামুর বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করছে না। তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এই পোস্ট স্টিকি করার।
ভালো থাকবেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০০
রেজা ঘটক বলেছেন: নিজের চরকায় তেল দেন।
৩০৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৬
প্রকৌঃ মোঃ আতিকুর রহমান বলেছেন: ফালতু মানুষকে নিয়ে ফালতু পোষ্ট, তাও আবার ষ্টিকি !!!!!!!!
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৩
রেজা ঘটক বলেছেন: মিস্টার প্রকৌঃ ফালতুর সংজ্ঞা কী???
৩০৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
সানিয়া রহমান বলেছেন: এদেশের মানুষ সম্মান জানাতে পারে না
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৩
রেজা ঘটক বলেছেন: একমত।
৩০৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫৮
সানিয়া রহমান বলেছেন: এরা পারে শুধু মানুষের সম্মান কাড়তে
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৪
রেজা ঘটক বলেছেন: রাইট।
৩০৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
গ্রহণ কালের অথিতী বলেছেন: ফালতু পোষ্ট ষ্টিকি করার নিন্দা জানাই
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৫
রেজা ঘটক বলেছেন: নিমন্ত্রণ না পেয়েও এখানে কীভাবে আসলেন!!!!
৩০৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
গ্রহণ কালের অথিতী বলেছেন: ফালতু পোষ্ট ষ্টিকি করার নিন্দা জানাই
৩১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০০
ড্রীমার বলেছেন: ধন্যবাদগানচিল ইনফরমেশনগুলোর জন্য।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৭
ড্রীমার বলেছেন: বাউন্ডুলে রুবেল আপনার যুক্তিগুলো অকাট্য। সহমত না জানিয়ে উপায় নেই।
হুমায়ূন আজাদের কিছু ঘোর বিরোধী, আর কিছু ঘোর ফ্যানরা মিলে ব্লগটাকে নরক বানিয়ে ফেলেছে। সাধারণ ব্লগার হিসেবে আপনার কমেন্টাই ভাল এবং গ্রহণযোগ্য............
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১০
চোর - ডাকাইত বলেছেন: পোষ্টেতে গু ছাড়া আর কিছুই দেখতাছিনা , কাল থেক্কা মেলা বিনোদান পাইলাম
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৭
রেজা ঘটক বলেছেন: কতোটুকু খাইলেন???? গু বেশি খাইলে যে বিনোদন হয়, আপনার কাছে শুনলাম।
৩১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৫
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: হুমায়ুন আজাদকে নিয়ে স্টিকি পোস্ট নাকি গালিবাজার?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১২
রেজা ঘটক বলেছেন: কথায় মানুষের বংশ পরিচয়।
৩১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০১
রেজা ঘটক বলেছেন: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ সাহেব প্রায় ৬৫ বছর আগে বলেছিলেন- `এদেশে শষ্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি'। সেই সব আগাছায় যে দেশ আরো আগাছাময় হয়ে গেছে সেটা বেশ পরিস্কার। ডক্টর হুমায়ূন আজাদের ভাষায় বলতে হয়- সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে...
৩১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২২
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: রেজা ঘটক বলেছেন: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ সাহেব প্রায় ৬৫ বছর আগে বলেছিলেন- `এদেশে শষ্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি'। সেই সব আগাছায় যে দেশ আরো আগাছাময় হয়ে গেছে সেটা বেশ পরিস্কার। ডক্টর হুমায়ূন আজাদের ভাষায় বলতে হয়- সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে...
দেখুন, আপনি ইসলামকে ঘৃণা করেন সেটা আপনার এই মন্তব্য দেখেই বুঝলাম। দেশের ৯৯.৯৯% মানুষ কিন্তু তাদের নিজ নিজ ধর্মকে ভালবাসে, শুধু কিছু হাতে গোনা বুদ্ধিজীবি বাদে। আপনি আপনার ভাবনা অতি উচ্চ বুদ্ধিমান বটবৃক্ষ নাস্তিকদের সাথে শেয়ার করুন। আমরা আমজনতা তো আপনার ভাষায় আগাছা, আমাদের সাথে শেয়ার করে নিজের বুদ্ধি কমিয়ে ফেলবেন কেন??
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৯
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: সবুজ ভীমরুলের মন্তব্যে ঝাঁ ঝাঁ...
এজন্যই উনাদেরকে জনপ্রিয়তা খুঁজে বের করতে হয়। অতি উচ্চমার্গের কথা আবার আম-জনতা খায় না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
রেজা ঘটক বলেছেন: যে ব্যক্তি নিজের পরিচয় গোপন করে ভিমরুল সেজে বসে আছে, সে যে সমাজের জন্য কতোটা ভয়ংকর তা সবাই এমনিতেই বুঝতে পারেন। আমি ইসলামকে ঘৃণা করি- এটা আপনার কেন মনে হল? ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে লিখেছি বলে!!! তাহলে তো আপনি আগে ভাগেই ধরে নিলেন যে আমিও হয়তো নাস্তিক!!!
মানুষের পরিচয় জানতে এবং জানাতে যাদের সমস্যা, তারা দেশের জন্য শত্রু।
৩১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২১
আলোকন বলেছেন: রেজা ঘটক বলেছেন: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ সাহেব প্রায় ৬৫ বছর আগে বলেছিলেন- `এদেশে শষ্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি'। সেই সব আগাছায় যে দেশ আরো আগাছাময় হয়ে গেছে সেটা বেশ পরিস্কার। ডক্টর হুমায়ূন আজাদের ভাষায় বলতে হয়- সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে...
তাতো দেখতেই পাচ্ছি, সব কিছু নষ্টদের অধিকারে না গেলে কি আর এমন লেখাচোর, চটিলেখক, মদখোর, মাগীবাজ এর স্বরনে লেখা পোষ্ট স্টিকি হতো?
সব কিছু নষ্টদের অধিকারে না লেগে কি, আমি সামুর এই ঘৃন্য কাজের বিরোধিতা করার কারনে আমার পোষ্ট মুছে দিয়ে আমার একাউন্টটি স্থগিত করা হতো?
অথচ এই চটিলেখকের গেলমানরা অকারনে অন্যদের গালাগালি শুরু করেছে প্রথম।
মাল্টি নিক থাকলে, দেখাতাম কত ধানে কত চাল।
কিন্তু সত্য কথা বলতে যে মাল্টি নিক থাকা লাগে তা আজকে বুঝলাম।
আসলেই, সব কিছু নষ্টদের অধিকারে চলে গেছে...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
আমি হীরা বলেছেন: এই পোস্টে কমেন্ট করেছে প্রায় তিনশ জন স্বাতন্ত্র ব্লগার কিন্তু লাইক পড়েছে মাত্র ৬০ টা। কোন স্টিকি পোস্টে এত কম লাইক আমি এর আগে দেখি নাই। এতেই বোঝা যায় পাবলিক এই পোস্টটাকে কিভাবে নিয়েছে।
খোজঁ নিয়ে জানতে পারলাম, এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৮৭ জন ব্লগার এই পোস্টটিকে রিপোর্ট করেছে - স্টিকি থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য।
রেজা ঘটক ভাইর জন্য আফসুস হইতেছে আহারে বেচারার একটা মাত্র পোস্ট স্টিকি হইছিলো আর এমনি কপাল সবাই সেইটাকে নিন্দা মন্দ করতেছে। টপিক সিলেকশনে ভুল হইলে এমনি হয়। পাবলিক সেন্টিমেন্ট না বুঝলে এমনেই ধরা খাইতে হয়। এই ঘটনা থিকা শিক্ষা নেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার কী হিংসা লাগছে!!! আফছোস...
৩২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
রেজা ঘটক বলেছেন: আজকে আমি আমার লেখার উপর মন্তব্যগুলো পড়লাম। একটা বিষয় খুব পরিস্কার হল। ডক্টর হুমায়ূন আজাদ মেৌলবাদীদের মুখে অসম্ভব শক্তিশালী চপেটাঘাত করেছিলেন তাঁর লেখনির মাধ্যমে। তাই তাঁর মৃত্যুর ৮ বছর পরেও তাঁর নাম শুনলে ওইসব নষ্টদের শরীরে জ্বালা ধরে।
মৃত ডক্টর হুমায়ূন আজাদও তাদের যে কতোভাবে অন্তরে আঘাত করেন, তার একটা পরিস্কার জরীপ হয়ে গেল এবার।
৩২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
রেজা ঘটক বলেছেন: ১) "আমার লেখার যে-অংশ পাঠককে তৃপ্তি দেয়, সেটুকু বর্তমানের জন্যে; আর যে-অংশ তাদের ক্ষুব্ধ করে সেটুকু ভবিষ্যতের জন্য।"
২) "আর পঞ্চাশ বছর পর আমাকেও ওরা দেবতা বানাবে; আর আমার বিরুদ্ধে কোনো নতুন প্রতিভা কথা বললে ওরা তাকে ফাঁসিতে ঝুলোবে।"
৩)"একবার রাজাকার মানে চিরকাল রাজাকার; কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা মানে চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা নয়।"
৪)"সত্য একবার বলতে হয়; সত্য বারবার বললে মিথ্যার মতো শোনায়। মিথ্যা বারবার বলতে হয়; মিথ্যা বারবার বললে সত্য বলে মনে হয়।"
৫) "পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের।"
এক কথায় এই ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আজাদ। তাকে পছন্দ না করতে পারি কিন্তু উপেক্ষা করার ক্ষমতা কারও নেই......
৩২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
রেজা ঘটক বলেছেন: এসব ডক্টর হুমায়ূন আজাদ আগেই বলে গেছেন।....
৩২৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: রেজা ঘটক বলেছেন: আমি ইসলামকে ঘৃণা করি- এটা আপনার কেন মনে হল? ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে লিখেছি বলে!!! তাহলে তো আপনি আগে ভাগেই ধরে নিলেন যে আমিও হয়তো নাস্তিক!!
না, হুমায়ুন আযাদকে নিয়ে লিখেছেন বলে আপনাকে সেই কথা বলা হয়নি, আপনি আমব্লগারদেরকে ধর্মের আগাছা ,টুপি ইত্যাদি শব্দ উল্লেখ করে আমব্লগারদের অপমান করলেন। যারা মন্তব্য করেছেন তাদের প্রায় সবাই অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কিন্তু নিজ ধর্মের অপমান মেনে নেয় না, হুমায়ুন আযাদ ইসলামকে সরাসরি নোংরা ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন, আর যেসব নোংরা পর্ন ভাষা ব্যাবহার করতেন তাতে সাধারন মানুষের দাঁত কপাটি লেগে যাওয়া স্বাভাবিক। এসবের জন্যই হুমায়ুন আযাদকে সাধারন মানুষ ঘৃণা করে।
রবীন্দ্রনাথ কিন্তু ইসলাম ধর্মের ছিলেন না, নজরুল ইসলামও কিন্তু ইসলামকে যথাযথ ভাবে ইসলাম পালন করতেন না, কিন্তু তাতে কিন্তু আম জনতা তাদেরকে দূরে ঠেলে দেয়নি। হুমায়ুন আযাদ এসব বিভিন্ন কারনে (চৌর্য্যবৃত্তির কথা নাই বললাম) সাধারন মানুষের ঘৃনার পাত্র।
আর সেই আম জনতাকে ধর্মের আগাছা বলে কটাক্ষ করে তো অন্ধ নাস্তিক্যপনাই ফুটে উঠল!! আপনি তো আপনার বক্তব্য আরও বিস্তারিত ভাবে বলতে পারতেন, তা না করে ধর্মের আগাছা বলে একেবারে রায় দিয়ে দিলেন!!!!
যে ব্যক্তি নিজের পরিচয় গোপন করে ভিমরুল সেজে বসে আছে, সে যে সমাজের জন্য কতোটা ভয়ংকর তা সবাই এমনিতেই বুঝতে পারেন।.........
মানুষের পরিচয় জানতে এবং জানাতে যাদের সমস্যা, তারা দেশের জন্য শত্রু।
আপনার কথা গুলো কিন্তু রাজনৈতিক দলের রাস্তার জনসভার মেঠো বক্তৃতার মত মনে হচ্ছে। পরিচয় গোপন করা ব্লগিয় সংস্কৃতির একটা অংশ। তা আপনি একেবারে এই নিককে দেশের শত্রু বানিয়ে দিলেন!!
যাই হোক আমি আমার বক্তব্য দিলাম।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৩
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩২৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
আলোকন বলেছেন: রেজা ঘটক বলেছেন:
ডক্টর হুমায়ূন আজাদ আগেই বলে গেছেন...
২) "আর পঞ্চাশ বছর পর আমাকেও ওরা দেবতা বানাবে;
>>> দেবতা তো অলরেডী বানানো শুরু হয়ে গেসে। ৯০% ব্লগারের গদাম আর ৮৭ জন ব্লগারের রিপোর্ট তো সে কথাই বলতেসে
৪)"সত্য একবার বলতে হয়; সত্য বারবার বললে মিথ্যার মতো শোনায়। মিথ্যা বারবার বলতে হয়; মিথ্যা বারবার বললে সত্য বলে মনে হয়।"
>>> আপনি সে চেষ্টাই করতেসেন। একজন লেখাচোর, চটিলেখক, মদখোরকে মানুষের কাছে ভালো বানাইতে চেষ্টা করতেসেন নানারকম অসত্য কথা বারবার বলে।
৫) "পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের।"
>>> ভালো কিছু করে প্রথারবিরোধিতার করার সামর্থ্য না থাকলে, কাচপুর ব্রিজের উপর জামা-কাপড় খুলে দাড়িয়ে থাকুন। এটাও আপনাদের মত মনমানসিকতার লোকদের কাছে প্রথারবিরোধিতা বৈকি...
* ডক্টর হুমায়ূন আজাদ মেৌলবাদীদের মুখে অসম্ভব শক্তিশালী চপেটাঘাত করেছিলেন তাঁর লেখনির মাধ্যমে।
>>> এসব পুরান ডায়ালগ ছেড়ে নতুন কিছু বলেন। বাংলার মুসলমানরা মেৌলবাদী হলে, আপনাদের মত আগাছা অনেক আগে সাফ করে ফেলতো। কিন্তু তারা আপনাদের মতো লোকদেরকে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে আপনাদের নষ্ট মানসিকতা ঠিক করার চেষ্টা করে যাচ্ছে...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
রেজা ঘটক বলেছেন: যারা সত্যি সত্যিই ধর্মের জন্য আগাছা, তারাই ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজেদের অপকর্ম করে বেড়ায়। এরা ধর্মকে নিজেদের সম্পত্তি মনে করে। মুখোশধারী এইসব ভণ্ডদের বিরুদ্ধে ডক্টর হুমায়ূন আজাদের কলম ছিল মৌলবাদীদের তলোয়ারের চেয়েও শক্তিশালী। তাই এরা কখেনাই ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে সহ্য করতে পারেন না।
ডক্টর হুমায়ূন আজাদ ভক্তদের চেয়ে এরাই তাঁর লেখা বারবার পড়ে। কিন্তু আসল সত্য বুঝতে না পেরে উল্টো তাঁর বিরুদ্ধে গালাগালি করেন।
যতোদিন বাংলা ভাষা থাকবে, বাংলাভাষী মানুষ থাকবে, ততোদিন ডক্টর হুমায়ূন আজাদকে সবাই মনে রাখবে।
৩২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
আলোকন বলেছেন: পাগলের প্রলাপ............
৩২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
রেজা ঘটক বলেছেন: অলোকন সাহেব এ পর্যন্ত ব্লগে লেখা পোস্ট করেছেন ১টি, মন্তব্য করেছেন ৩৮৯টি আর মন্তব্য পেয়েছেন ৭টি। এই চিত্র থেকেই বোঝা গেল পাগলের প্রলাপ কে বকেন।
৩২৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
আলোকন বলেছেন: সমস্যা হলো, আমি তো চটিলেখকদের নিয়ে লিখি না।
আর আমার লেখা সামুর মুডুদের পছন্দও হয় না।
নরওয়ের ফরমায়েশী লেখা লিখলে, সামুর মুডুদের আস্হাভাজন হতে পারতাম, আমার পোষ্ট স্টিকি হতো ও আপনাকে আমার লেখা নিয়ে হতাশ হতে হতো না...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০০
আঁধার কন্যা বলেছেন: একি অবস্থা!!! কিছু বলার নাই!! হীরার কদর সবাই করতে পারে না। পোস্টে প্লাস।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
সবাক বলেছেন: যে দেশের মসজিদের ইমামরা খুতবার বয়ানে আইনস্টাইন নিউটনকে পা দিয়ে পিষে ফেলতে চায়, সে দেশের ব্লগ সাইটে ওইসব ইমামের পেছনে নামাজ পড়ুয়া মুসলমানদের এ সমস্ত হাস্যকর প্রলাপ দেখে হতাশ হ্ওয়ার কিছু নাই।
এরা এর চাইতে বেশি কিছুই করতে পারে না। এদের ক্ষমতা অতটুকুনই। পৃথিবীর প্রগতি এদের পূর্বপুরুষরা ঠেকিয়ে রাখতে পারে নাই। এরাও পারবে না।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১০
রেজা ঘটক বলেছেন: আমরা আশাবাদী। ধন্যবাদ।
৩৩১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪১
আলোকন বলেছেন: সবাক @ "দেশের মসজিদের ইমামরা খুতবার বয়ানে আইনস্টাইন নিউটনকে পা দিয়ে পিষে ফেলতে চায়" একথা কোথায় শুনসো? সারাদিন সপ্নদোষে ভুগো নাকি?
তুমি ও তোমার মত তথাকথিত প্রগতিবাদিরা আরো বেশী বেশী চটি লিখে পৃথিবীকে এগেয়ি নিয়ে যাও। আরো বেশী বেশী পোলাপানকে রগরগে চটি পড়িয়ে হ্যান্ডল মারতে আর ধর্ষন করতে প্ররোচিত করে যাও...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনার তো অযু নাই।
৩৩২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আলোকন ছাগল, হুমায়ূন আজাদের কয়টা কেতাব পাঠ করেছেন জানতে পারি? রেজা ঘটক আপনাকে ধন্যবাদ হুমায়ূন আজাদকে নিয়ে লেখার জন্য।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
৩৩৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪
আলোকন বলেছেন: পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন @ শুয়োর শোন,
আগে সবাক নিকে আয়।
তারপর তোরে বুঝাইতেসি।
গেলমান কোথাকার...
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: তার আগে ভাষা শিখতে আপনি আবার পাঠশালায় যান।
৩৩৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪২
সাইফুল আল খান বলেছেন: অজাত একটা লুচ্চা ছিল :#>
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬
রেজা ঘটক বলেছেন: আপনি কী? আপনার সম্পর্কে দশ লাইনে বলুন আমাদের। শুনি...
৩৩৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪২
ইমরুল খান বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই ।হত্যকারীর বিচার দাবি করি।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৪
আঁধার কন্যা বলেছেন: পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আলোকন ছাগল, হুমায়ূন আজাদের কয়টা কেতাব পাঠ করেছেন জানতে পারি?
আমারো সেইম প্রশ্ন
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৭
এভার িগ্রন বলেছেন: আবশেষে......
পরজিত।
৯০% জয় হলো।
সামু কে ধন্যবাদ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৫
হরিদাস পাল বলেছেন: সবশেষে গালাগালিই হইলো। ছবাক, চেষ্টা কইরা দেখো আবার মডুর ভাঁড় হইতে পারো কি-না। তাইলে তোমার বিরুদ্ধবাদীদের গালি ও ব্যান করতে পারবা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৮
আমি হীরা বলেছেন: অলোকন ভাইরে ব্যাপক ধইন্যা! এখন আধার কন্যা কি উত্তর দেয় সেইটা দেখার অপেক্ষায় বইসা আছি.....
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৮
রেজা ঘটক বলেছেন: বইসা থাকেন...
৩৪০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪২
আমি হীরা বলেছেন: আলোকন ভাই, আপনি যে পাতা দুইটা তুলে দিলেন সেইটা আমার রূমমেটরে দেখায়ে বল্লাম - বলতো এইটা কার লেখা? সে পইড়া বল্ল - কার আবার। এইটা তো যে কেউ কইতে পারবো। রসময় গুপ্ত। আমি হাইসা কইলাম - হয় নাই এইটা হুমায়ূন আজাদের লেখা। সে তো প্রথমে বিশ্বাসই করলো না। পরে বুঝতে পাইরা কইলো - কস কি মমিন! এতো রসময়গুপ্তও ফেল!
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৮
রেজা ঘটক বলেছেন: বুঝতে পারলাম আপনি কী পড়েন সময় পেলে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৯
মামদোভুত বলেছেন: miss Him.
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৩০
মোহাম্মদ তারেক হোসাইন বলেছেন: গরম আপডেট, USA নিয়ে হু আজাদ, তসলিমা, আসিফ মহিউদ্দিনের বক্তব্য .....
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের মৃত্যুদিবস স্মরণে বেশ ভালো একটা নিক বলিদান কর্মসূচী পালিত হোল
গুরুর সম্মান গোল্লায় যাক, দেশভর্তি মৌলবাদী আবিষ্কার করতে পেরেই লেখক মনে হচ্ছে খুব উৎফুল্ল।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৪
রেজা ঘটক বলেছেন: একটা জরীপ হল। কিছু মুখোশধরীকে চেনা গেল।
৩৪৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৯
ব্লাক সেপ্টেম্বর বলেছেন: ঘটক ভাইতো পালটা গালি দিয়ে প্রমান করেছেন-আপনে বাপেরও বাপ! গাইলাইয়া সবাইরে ভচকাইয়া দিছেন! সাব্বাশ
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৮
এইযেদুনিয়া বলেছেন: +++
৩৪৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৭
ববিজী বলেছেন: আলোকন বলেছেনঃ
তুমি ও তোমার মত তথাকথিত প্রগতিবাদিরা আরো বেশী বেশী চটি লিখে পৃথিবীকে এগেয়ি নিয়ে যাও। আরো বেশী বেশী পোলাপানকে রগরগে চটি পড়িয়ে হ্যান্ডল মারতে আর ধর্ষন করতে প্ররোচিত করে যাও...
৩৪৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৫২
ব্লগার রানা বলেছেন: সমকাল ২য় পাতায় একটা রিপোর্ট করছিল
৩৪৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আলোকন ছাগলদের ভণ্ডামি নিয়ে আমি একটি গদ্য রচনা করিয়াছি। সবাইকে পড়ার আহবান জানাই। আশা করি মজা পাবেন
Click This Link
৩৪৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এসব আবালদের জন্য হুমায়ূন আজাদ নয়। এদের কাছ থেকে ভালো বচন আশা করাও ঠিক নয়। মোল্লার দৌঁড় মসজিদ পর্যন্তই। এদের ভণ্ডামি নিয়ে আমার বানীটা পড়ার আহবান জানাই
Click This Link
৩৫০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪০
সায়েদ মুনাব্বির মাহমুদ আল-মামুন বলেছেন: একটা মানুষকে আলোচনায় বা বিতর্কে আসতে হলে যে গুলো নিয়া বাড়াবাড়ি করতে হয় সেগুলো হল এন্টি-এস্টাবলিস্টমেন্ট, এন্টি-রিলিজিয়ন ও এন্টি-মিলিটারি
সত্যি বলতে কি তিনি এগুলো নিয়া খুব আলোচনা করেছেন কিন্তু সিদ্ধান্তে আসতে পারেন নাই।
তিনি নিজের মেয়ে কে কি লিভ টুগেদার এ সম্মতি দিয়াছিলেন নাকি ভালছেলের হাতে সামাজিক ভাবে তুলে দেন?
মুক্তমনার শেষতকটা কি হল। হা হা হা।
বাংলাদেশের প্রায় সবকয়টি টেলিভিশন মিডিয়া এটা গুরুত্বের সাথে প্রচার করেছে, আমার মনেহয় লেখক এটাই দেখেন নাই।
সত্যি বলতে দোষ গুন মিলে মানুষ।
স্রামদাইকতার ধুয়া তোলা টা নির্ঘাত বোকামি না হয় ভণ্ডামি।
বহু গুণীজন কালের অতলে হারিয়ে গ্যাছেন হুমায়ান আজাদের ক্ষেত্রে এটার বাতিক্রম হয়নি।
বাতিক্রম হত যদি তিনি কুনো রাজনতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হতেন। ব্যাপার টা আসা করি বুজবেন।
৩৫১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১২
খিয়ারি বলেছেন: বাংলাদেশকে আরও একজন হুমায়ুন আজাদ পেতে কত দিন অপেক্ষা করতে হবে?
’পাক সার জমিন সাদ বাদ’ কি রচিত হবে আরো কোন দিন?
বাঙালীরা ভাড়ে পরিণত হচ্ছে ইদানিং।
জয়তু ভাড় বাঙালী!
দয়া করে আগে পড়ুন। তার পর লেখকের সম্বন্ধে মত প্রকাশ করুন। একজন হুমায়ুন আজাদ কেমন মানুষ ছিলেন তাকে পাওয়া যাবে তার লেখনীতে।
Click This Link লিংকে দেখুন।
৩৫২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৮
পদ্মার ঢেউ বলেছেন: সব কিছু কী সত্যিই নষ্টদের অধীকারে যাবে?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: দূর্দন্ত পোষ্ট।। + প্রিয়তে।