নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সজল খালেদ, বাংলাদেশের মিডিয়া এবং এভারেস্টনামা।।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্ট চূড়ায় প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে লাল সবুজের পতাকা ওড়ালেন মুসা ইব্রহিম। বাংলাদেশের সকল মিডিয়া তখন ডেইলি আপডেট করেছিল। মুসা'র সর্বশেষ পরিস্থিতি। সারা দেশে তখন মুসা ইব্রাহিমকে নিয়ে মিডিয়া নাচানাচি করেছিল।



আবার এমএ মুহিত ২০১১ সালের ২১শে মে যখন দ্বিতীয় বাংলাদেশী হিসেবে এভারেস্ট জয় করল তখন মিডিয়া অনেকটা দায়সারা গোছের নিউজ করেছিল। ভাবটা এমন এমএ মুহিতটা আবার কে? মিডিয়াকে তখন ভারী অসহায় মনে হচ্ছিল। কেউ কেউ অবশ্য মুসা আর মুহিতকে নিয়ে আড়ালে আবডালে আলোচনা করেছিল। সেখানেও মুসাকে এগিয়ে রাখা হয়েছিল আলোচনায়।



এরপর ২০১২ সালের ১৯শে মে বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন নিশাত মজুমদার। মিডিয়া যেনো একটু বিরক্ত! নিশাত মজুমদার কে? তার তো প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করার কথা নয়। তখন এমএম মুহিত মিডিয়াকে আরেকটা চপেটাঘাত মারলেন কষে। দেখো বাংলাদেশ, এমএ মুহিত বাংলাদেশের একমাত্র ছেলে যিনি দু'বার এভারেস্ট জয় করেছেন। তারপরেও মিডিয়ায় তেমন হাঁকডাক নেই। মিডিয়ার অপেক্ষা যেনো শেষ হয় না আর...



অবশেষে মিডিয়ার খোরাক যোগাতে এভারেস্ট চূড়ায় নাম লেখালেন ওয়াসফিয়া নাজরীন। দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী হিসেবে তিনি এভারেস্ট জয় করলেন ২০১২ সালের ২৬ মে। অর্থ্যাৎ নিশাত আর মুহিতের এভারেস্ট জয়ের ঠিক এক সপ্তাহ পর। তাতে কি, তাতে কি? ওয়াসফিয়া নাজরীনকে নিয়ে আবার গোটা মিডিয়া জগত নাচানাচি শুরু করল। সেই নাচানাচিতে নিশাত আর মুহিতরা হারিয়ে যাবার মত দশা।



মিডিয়ার থেকে সরকার বাহাদুর বা পিছিয়ে থাকবে কেন? সোজা গণভবনে ডেকে চার বাংলাদেশীকে মুসা, মুহিত, নিশাত, নাজরীনকে বিপুল ফুলেল সংবর্ধণা দেওয়া হল। বাংলাদেশ দেখলো চার এভারেস্ট বিজয়ীকে একসঙ্গে। কিন্তু মিডিয়ার ভারী দুঃখ! আহা মুসা আর নাজরীন ছাড়া তাদের কাছে মুহিত আর নিশাত যেনো অপাংতেয় কোনো ভীন দেশী। মিডিয়া মুসা আর নাজরীনের কীর্তিতে খুশি। মুহিত আর নিশাতের কীর্তিতে অভিমানী। হায়রে বাংলাদেশের মিডিয়া!!

সর্বশেষ পঞ্চম বাংলাদেশী হিসেবে সজল খালেদ এভারেস্ট জয় করেছেন ২০ মে ২০১৩ সালে। ২১শে মে ২০১৩ সালে সজল খালেদ এভারেস্টের অন্তঃত ২৮ হাজার ২১৫ ফুট উচ্চতায় এসে মুত্যুর কোলে ঢলে পরেন। আমাদের হাজার হাজার মিডিয়া সেই খবরটি পায় সজল খালেদ মারা যাবার পর। এমন কি সজল খালেদের এভারেস্ট জয়ের খবরটি পর্যন্ত বাংলাদেশ জানতো না যদি না তাঁর মৃত্যু হতো অথবা সজল ঢাকায় এসে সংবাদ সম্মেলন করে আমাদের না জানাতেন। অর্থ্যাৎ সজল খালেদের প্রতি মিডিয়া যেনো আরো নাখোশ। অথচ পাঁচজন এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশীর মধ্যে একমাত্র সজল খালেদই স্বয়ং মিডিয়ার মানুষ ছিলেন। আর বাংলাদেশের হাজার হাজার সংবাদপত্র, কুঁড়ির উপরে প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, কয়েক শো অনলাইন সংবাদপত্র, হাজার হাজার স্যোসাল মিডিয়া কিন্তু কোথাও সজল খালেদের এভারেস্ট জয়ের খবরটি আমরা আগে পাইনি।



বাংলাদেশে মিডিয়ার আরেকটি পরিচয় হল বেশ্যার মত। যাকে তাদের পছন্দ তাকে তারা বিখ্যাত বানায়। যাকে তাদের অপছন্দ তাকে তারা ভিলেন বানায়। বাংলাদেশে মিডিয়ার এই চরিরত্রহীনতা অনেক পুরানো। হাজার হাজার মিডিয়ার ভিড়ে এখন আসল খবরটি সবার আগে পেতে হয় স্যোসাল মিডিয়া থেকে। আহারে বাংলাদেশের মিডিয়া।



আমার প্রশ্ন, একজন মুসা ইব্রাহিমের জন্য আনিসুল হকরা কাঠমুন্ডুতে বসে থাকেন। একজন ওয়াসফিয়ার জন্য আনিসুল হকরা পারলে হিমালয়ের বেস ক্যাম্পে ছুটে যান। একজন এমএ মুহিতের জন্য প্রথম আলো'র কলম ভাঙার অবস্থা। একজন নিশাত মজুমদারের জন্য মিডিয়ার অশ্রুসজল আবেগ। আর একজন সজল খালেদে যিনি কিনা নিজেই মিডিয়ার মানুষ, তাঁর জন্যে কেউ এয়ারপোর্ট পর্যন্ত ছুটে যায় না। এই হল বাংলাদেশের মিডিয়ার চরিত্র।



সজল খালেদের এভারেস্ট জয়ের খবর খোদ সরকারি সংবাদ মাধ্যম ঠিক সময়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। সবার চেয়ে উন্নয়নের অগ্রগতিতে এগিয়ে থাকলেও সরকারি সংবাদ মাধ্যমগুলো খবরের বেলায় সবার চেয়ে পিছিয়ে থাকতেই যেনো বদ্ধপরিকব। আহারে বাংলাদেশের মিডিয়া। ভারী কষ্ট লাগে তাদের এই চরিত্র দেখে। বেশ্যার তবু একটি সুনির্দিষ্ট চরিত্র আছে কিন্তু বাংলাদেশের মিডিয়ার সত্যি সত্যিই কোনো চরিত্র নেই। একেবারেই চরিত্রহীন। ডাহা মিথ্যাকে তারা সত্য বলে চালিয়ে দিতে চায়। আবার জীবন্ত সত্যকে তারা অবলীলায় অবহেলা করতে কেতাবপণ্ডিৎ।



মানে হল, মিডিয়ার পছন্দের তালিকায় নাম লিখিয়ে আপনি মহাকাণ্ড করে ফেললেও মিডিয়ার কিছু যায় আসে না। আর আপনি যদি মিডিয়ার পছন্দের তালিকায় থাকেন, আপনি সকালে বায়ুত্যাগ করেছেন কিনা, করলে কয়বার করেছেন, দিনে কয়বার করেন, ঘুমের মধ্যে বায়ুত্যাগের অভ্যাস আছে কিনা, তার সঠিক তথ্য উদ্ধারে মিডিয়া আপনার বাসায় স্পেশাল প্রতিনিধি পাঠাবেন। আপনি হাঁচি দিলে শব্দ হয় কিনা, হাঁচি কতদূর থেকে শোনা যায়, হাঁচির ধরণ কেমন, ডাক্তার দেখানো জরুরী কিনা এসব বিষয়ে মিডিয়া আপনার উঠোনে বসে থাকবে। তারা খবরের জন্য আপনাকে একটা মোয়া বানিয়েছে। এবার আপনার কাজ শুধু খবরের ডিম পারা। ধিক মিডিয়ার এসব বেহায়াপনাকে। ধিক মিডীয়ার অসততাকে। ধিক মিডিয়ার নির্লজ্বতাকে।

সজল খালেদের কাছ থেকে মিডিয়া এখন শত চেষ্টা করেও তাঁর এভারেস্ট জয়ের অনুভূতি জানতে পারবে না। রানা প্লাজার মৃত্যুকূপ থেকে অসুস্থ মানুষ বের হবার পর যেসব মিডিয়া তাদের অনুভূতি জানতে চায়, এরা তো সেই মিডিয়া, যাদের নিজস্ব কোনো অনুভূতি নেই। এখন বাংলাদেশের সকল মিডিয়া একাট্টা হয়ে পারলে সজল খালেদের অনুভূতি জানুক। মৃত্যুর আগে আগে সজল খালেদের কেমন অনুভূতি ছিল, এমুন বেহায়া প্রশ্নও হয়তো কারো নোটবুকে জমা আছে!



বাংলাদেশের মিডিয়ার উচিত সজল খালেদের এভারেস্ট জয়ের খবরটি সঠিক সময়ে না দিতে পারার জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। আর আবহাওয়া অনুকূলে আসলে যখন হিমালয় থেকে পর্বতারোহীদের মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ শুরু হয়, তখন অন্তঃত বাংলাদেশ থেকে যাতে সজল খালেদকে খুঁজতে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়, সে বিষয়ে এখনই সকল কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করা। এই বিষয়ে সরকার এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ উদ্যোগী না হলে সজল খালেদের লাশ কোনো দিন আমরা পাব না। হিমালয়ের নেশা যার ধমনিতে তাঁর কবর শেষ পর্যন্ত হিমালয়ের অজানা নিশানায় চিরকালই কি হীমশীলত হয়ে পড়ে থাকবে? বাংলাদেশের মিডিয়ার অন্তঃত এই বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হবার অনুরোধ রইল।



মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: খুব দুঃখজনক !

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

আিম এক যাযাবর বলেছেন: লেখক বলেছেন-"বাংলাদেশে মিডিয়ার আরেকটি পরিচয় হল বেশ্যার মত। যাকে তাদের পছন্দ তাকে তারা বিখ্যাত বানায়। যাকে তাদের অপছন্দ তাকে তারা ভিলেন বানায়।"
ভাই, আপনার কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত, তবে এটা শুধু বাংলাদেশের নয়, পুরো পৃথিবীর যে কোন মিডিয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যের জন্য

৩| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

কিবয়াল বলেছেন: তথাকথিত মিডিয়াগুলো আমাদের বাদ দেয়া উচিৎ। সামাজিক যোগাযোগ এবং ব্লগ সাইটগুলোকেই মূল মিডিয়া হিসাবে মেনে নিতে হবে। তাহলেই মিডিয়া ব্যশ্যাদের দৌরাত্ব কমবে।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ....হ্যা, আমাদের বিকল্প পথ ভাবতে হবে।

৪| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

অন্ধকারের আর্তনাদ বলেছেন: সত্য বচন...তিক্ত ভীষণ...

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

এরিস বলেছেন: আহারে বাংলাদেশের মিডিয়া। ভারী কষ্ট লাগে তাদের এই চরিত্র দেখে। বেশ্যার তবু একটি সুনির্দিষ্ট চরিত্র আছে কিন্তু বাংলাদেশের মিডিয়ার সত্যি সত্যিই কোনো চরিত্র নেই। একেবারেই চরিত্রহীন। এরপর আর কোন মন্তব্য চলেনা। *সজল খালেদের কাছ থেকে মিডিয়া এখন শত চেষ্টা করেও তাঁর এভারেস্ট জয়ের অনুভূতি জানতে পারবে না। রানা প্লাজার মৃত্যুকূপ থেকে অসুস্থ মানুষ বের হবার পর যেসব মিডিয়া তাদের অনুভূতি জানতে চায়, এরা তো সেই মিডিয়া, যাদের নিজস্ব কোনো অনুভূতি নেই। এখন বাংলাদেশের সকল মিডিয়া একাট্টা হয়ে পারলে সজল খালেদের অনুভূতি জানুক। মৃত্যুর আগে আগে সজল খালেদের কেমন অনুভূতি ছিল, এমুন বেহায়া প্রশ্নও হয়তো কারো নোটবুকে জমা আছে! অবশ্যই এমন প্রশ্ন আছে। নিশ্চিত। এই বিষয়ে সরকার এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ উদ্যোগী না হলে সজল খালেদের লাশ কোনো দিন আমরা পাব না। হিমালয়ের নেশা যার ধমনিতে তাঁর কবর শেষ পর্যন্ত হিমালয়ের অজানা নিশানায় চিরকালই কি হীমশীলত হয়ে পড়ে থাকবে? বাংলাদেশের মিডিয়ার অন্তঃত এই বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হবার অনুরোধ রইল। সরকার এবং মিডিয়ার কাছে জোর দাবি জানাই । অন্ধকারের আর্তনাদ বলেছেন: সত্য বচন...তিক্ত ভীষণ... সহমত।

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

নতুন আকাশ বলেছেন: বাংলাদেশের সংবাদ আর সাংবাদিক উভয়ই প্রভাব, রাজনীতি, দুর্নীতি, লোভ আর অর্থের কাছে তাদের চরিত্র, দেহ সব বিক্রি করে দিয়েছে।


এখানে দেখুন

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

রেজা ঘটক বলেছেন: হক কথা।

৭| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

নতুন আকাশ বলেছেন: বাংলাদেশের সংবাদ আর সাংবাদিক উভয়ই প্রভাব, রাজনীতি, দুর্নীতি, লোভ আর অর্থের কাছে তাদের চরিত্র, দেহ সব বিক্রি করে দিয়েছে।


এখানে দেখুন

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

রেজা ঘটক বলেছেন: হক কথা

৮| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এমন ই হয় ! উত্তরণ প্রত্যাশিত !

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: সহমত। এমনকি অনেক মিডিয়ায় তখন সজল খালেদের নাম টাও দেখায়নি, আবুল হোসেন নামে একজনের কথা বলা হচ্ছিল।

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে খবরটি শেয়ার করার জন্যে।

১০| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: বাংলাদেশে মিডিয়া বলতে কি খালি প্রথম আলোই আছে ? প্রথম আলো' ছাড়া দেশে আর কোন পত্রিকা নাই নাকি আনিসুল হক ছাড়া কোন সাংবাদিক নাই ? তারা তখন কোন আঙ্গুল চুসতেছিল ভাই ? তাদেরও দুয়েকজনের নাম বলতেন, বুঝতাম!

১১| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: সজলের জন্য খারাপ লাগছে। মুহিত আর নিশাতকে যথেষ্ট আলোচনা হয়েছে। মুসার জন্য বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক, কারন মুসা ছিলেন প্রথম।

১২| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

টেকনিসিয়ান বলেছেন: "বাংলাদেশে মিডিয়ার আরেকটি পরিচয় হল বেশ্যার মত। ----- কথা ১০০% সত্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.