নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
গুলশান হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গীদের হামলায় নিহত ২০ জিম্মিদের মধ্যে ৯ জন ইতালির নাগরিক (৫ নারী ও ৪ জন পুরুষ), ৭ জন জাপানের নাগরিক (৫ জন নারী ও ২ জন পুরুষ), ১ জন ভারতীয় (নারী) ও ৩ জন বাংলাদেশী (২ জন নারী ও ১ জন পুরুষ)। অর্থ্যাৎ জঙ্গীদের হাতে নিহত ২০ জনের মধ্যে ১৩ জন নারী ও ৭ জন পুরুষ।
নিহতদের মধ্যে যাদের পরিচয় এখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া গেছে তারা হলেন- ১৯ বছর বয়সি ভারতীয় কিশোরীর তারুশী জৈন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বারকেলির ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার ছাত্রী। নিহত বাংলাদেশীরা হলেন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ হোসেন, ডেএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনালের মানব সম্পদ বিভাগের পরিচালক ইশরাত আখন্দ ও সুপার স্টোর ল্যাভেন্ডারের মালিক মনজুর মোরশেদের নাতনী অবিন্তকা কবির। অবিন্তকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামির এমোরি ইউনিভার্সিটির জর্জিয়া ক্যাম্পাসের ছাত্রী ছিলেন।
নিহত ইতালিয় নাগরিকরা হলেন আদেলে পুগলিসি, মার্কো তন্দাত, ক্লদিয়া মারিয়া দ’আন্তোনা, নাদিয়া বেনেদেত্তি, ভিনসেঞ্জো দ’আলেত্রো, মারিয়া রিভোলি, ক্রিস্টিয়ান রোজি, ক্লদিও কাপেল্লি ও সিমনা মন্তি। নিহত ৭ জাপানি নাগরিকরা হলেন- তানাকা হিরোশি, ওগাসাওয়ারা, শাকাই ইউকু, কুরুসাকি নুবুহিরি, ওকামুরা মাকাতো, শিমুধুইরা রুই ও হাশিমাতো হিদেইকো।
উক্ত ঘটনায় ডিবি পুলিশের এসি রবিউল করিম ও বনানী থানার ওসি সালাউদ্দিন মারা যান ও প্রায় ২০ জন আহত হন। অপারেশান থান্ডার বোল্টের মাধ্যে একজন জাপানি, দুইজন শ্রীলংকান ও দশজন বাংলাদেশীসহ মোট ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়। অপারেশানে ৭ জঙ্গী'র ৬ জন মারা যায়। একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ধরা পড়ে।
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৪
খোলা মনের কথা বলেছেন: সুব্রত দত্ত বলেছেন: সফল অপারেশন। সাধুবাদ।
সফল অপারেশন কারা করলো??? বাংলাদেশ সেনাবাহিনী না সন্ত্রাসীরা???
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:১৭
সুব্রত দত্ত বলেছেন: @খোলা মনের মানুষ, আমার বোধগম্য নয়। মাননীয় সরকার প্রধান তো এই কথাই বললেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫১
সুব্রত দত্ত বলেছেন: সফল অপারেশন। সাধুবাদ।